আত্মহত্যার পরেও ৩৯ বছর 'বেঁচে' ছিলেন হিটলার!
লিখেছেন লিখেছেন মাজহারুল ইসলাম টিটু ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ০২:৪২:৩৬ দুপুর
আত্মহত্যার পরেও নাকি ৩৯ বছর ‘বেঁচে’ ছিলেন জার্মান একনায়ক অ্যাডলফ হিটলার। গুলি করে তার আত্মহত্যার খবর ছিল ভুয়া। ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত হিটলার জীবিত ছিলেন। সব মিলিয়ে ৯৫ বছর জীবিত ছিলেন হিটলার।
ডেইলি এক্সপ্রেসের এ রকমই একটি রিপোর্টে বিশ্বজুড়ে শোরগোল পড়েছে। তাহলে কোথায় ছিলেন তিনি?
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হিটলার বার্লিন থেকে পালিয়ে প্রথমে যান প্যারাগুয়ে। সেখান থেকে আর্জেন্টিনা হয়ে ব্রাজিলের একটি ছোট শহর মাটো গ্রোসোতে আশ্রয় নেন। এমনকি লোকে যাতে তাকে চিনতে না পারে সেজন্য নিজের নামও বদলে ফেলেন। নতুন নাম নেন অ্যাডলফ লাইপজিগ। এরপর সেখানের স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে তিনি পরিচিত লাভ করেন ‘দ্য ওল্ড জার্মান’। যত দিন বেঁচে ছিলেন এই নামেই সবাই তাকে জানতো।
দীর্ঘ বছর হিটলার সম্পর্কে একটি তথ্য প্রচলিত ছিল- নিশ্চিত পরাজয় বুঝতে পেরে বার্লিনের ফুয়েরার বাংকারে মাথায় গুলি করে আত্মহত্যা করেছিলেন। দিনটা ছিল ১৯৪৫ সালের ৩০ এপ্রিল।
এত দিন ধরে হিটলারের আত্মহত্যার যে গল্প উড়ে বেড়িয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা দাবি করে ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হিটলার ৯৫ বছর পর্যন্ত জীবিত ছিলেন। তার গার্লফ্রেন্ড কাটিঙ্গার সঙ্গে সেখানে ছিলেন মৃত্যুর আগে পর্যন্ত।
মারা যাওয়ার ঠিক দু’বছর আগে অ্যাডল্ফ লাইপজিগের ছবির সঙ্গে হিটলারের ছবি খুঁটিয়ে দেখা হয়। তার পরই দাবি করা হয়, লাইপজিগ নামে ওই ব্যক্তিই আসলে অ্যাডলফ হিটলার।
আত্মহত্যার পরেও নাকি ৩৯ বছর ‘বেঁচে’ ছিলেন জার্মান একনায়ক অ্যাডলফ হিটলার। গুলি করে তার আত্মহত্যার খবর ছিল ভুয়া। ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত হিটলার জীবিত ছিলেন। সব মিলিয়ে ৯৫ বছর জীবিত ছিলেন হিটলার।
ডেইলি এক্সপ্রেসের এ রকমই একটি রিপোর্টে বিশ্বজুড়ে শোরগোল পড়েছে। তাহলে কোথায় ছিলেন তিনি?
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হিটলার বার্লিন থেকে পালিয়ে প্রথমে যান প্যারাগুয়ে। সেখান থেকে আর্জেন্টিনা হয়ে ব্রাজিলের একটি ছোট শহর মাটো গ্রোসোতে আশ্রয় নেন। এমনকি লোকে যাতে তাকে চিনতে না পারে সেজন্য নিজের নামও বদলে ফেলেন। নতুন নাম নেন অ্যাডলফ লাইপজিগ। এরপর সেখানের স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে তিনি পরিচিত লাভ করেন ‘দ্য ওল্ড জার্মান’। যত দিন বেঁচে ছিলেন এই নামেই সবাই তাকে জানতো।
দীর্ঘ বছর হিটলার সম্পর্কে একটি তথ্য প্রচলিত ছিল- নিশ্চিত পরাজয় বুঝতে পেরে বার্লিনের ফুয়েরার বাংকারে মাথায় গুলি করে আত্মহত্যা করেছিলেন। দিনটা ছিল ১৯৪৫ সালের ৩০ এপ্রিল।
এত দিন ধরে হিটলারের আত্মহত্যার যে গল্প উড়ে বেড়িয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা দাবি করে ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হিটলার ৯৫ বছর পর্যন্ত জীবিত ছিলেন। তার গার্লফ্রেন্ড কাটিঙ্গার সঙ্গে সেখানে ছিলেন মৃত্যুর আগে পর্যন্ত।
মারা যাওয়ার ঠিক দু’বছর আগে অ্যাডল্ফ লাইপজিগের ছবির সঙ্গে হিটলারের ছবি খুঁটিয়ে দেখা হয়। তার পরই দাবি করা হয়, লাইপজিগ নামে ওই ব্যক্তিই আসলে অ্যাডলফ হিটলার।
বিষয়: আন্তর্জাতিক
১০৯৫ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন