ক্যাপিটালিষ্ট ছলিমরা আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে?

লিখেছেন লিখেছেন বুড়া মিয়া ১৭ অক্টোবর, ২০১৪, ০৬:২৫:৪৪ সন্ধ্যা

এর আগের পোষ্টে ছলিমদের পাশাপাশি আমাদের মতো সাধারণদেরও ক্যাপিটালিষ্টিক চরিত্রের ব্যাপারে বলেছিলাম! আমাদের এই চরিত্রের দিকে চোখ দিলে আরও কিছু আজব ব্যাপার পরিলক্ষিত হয়, যা পাশ্চাত্যের সমষ্টিক চরিত্রের সাথে কোনভাবেই মিলে না! আমরা সাধারণরা ব্যক্তিগতভাবে ক্যাপিটালিষ্ট হলেও, ছলিম কলিমদের ব্যবসাক্ষেত্র ছাড়া আর কোথাও লাভ করার জায়গা আমাদের নেই! আর ইনোভেটিভ কিছুর উদ্যোগ কারও নেয়ার তো প্রশ্নই আসে না, কারণ কেউ সাবসিডাইজ করবে না! কারও করতে ইচ্ছা হলেঃ খাওয়া পড়ার চিন্তা না থাকলে, যা নিজের আছে তাই দিয়ে ঘরে বসে যা একটু করতে পারবে, এই আর কি!

পাশ্চাত্যের ক্ষেত্রে দেখা যায় ওরা রিসার্স করে যাচ্ছে মেডিসিন, ওয়ারহেড, মেশিনারী, টেকনোলোজী, এ্যাষ্ট্রোনোমি, ইত্যাদীতে এবং এসবে নিযুক্ত রয়েছে ওদের অনেক মানুষ - এগুলো সাবসিডাইজ করে ওদের সরকার; আর আমাদের এখানে দেখা যায়ঃ খাদ্য-দ্রব্য, টেক্সটাইল, গার্মেন্টস ইত্যাদীতে সাবসিডাইজ করে সরকার; বলতে গেলে আমাদের এসব সেক্টরের ছলিম কলিমরা ফ্রি-তে কামাই করে যাচ্ছে দেশে; ব্যাপারটা অনেকটা এমন যে, সরকার ট্যাক্স যা নেয়, তার চাইতে বেশি ইন্সেন্টিভ আর সাবসিডি দেয় এদের, এছাড়াও ইন্টারেষ্ট-মওকুফসহ চির-বাকীর লোন তো আছেই (রিশিডিউল হইতেই থাকবে খালি, মাঝে মাঝে এই ব্যাংক থেকে নিয়ে ঐ ব্যাংকে পরিশোধ দেখিয়ে ,একই ষ্টাইলে চলতে থাকে)!

পাশ্চাত্যের ওরা নিযুক্ত ইনোভেশনে অর্থাৎ, অনেক লেবার নিযুক্ত রয়েছে রিয়েল ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্টে; আর নতুন কিছু করে ফেলতে পারলেঃ বছরের পর বছরের চালিয়ে যাওয়া রিসার্স-সাবসিডির পুরাটা একবারে চার্জ করে উদ্ভাবিত সেটার কষ্ট হিসেবে, যে কারণে ওসবের ওষুধের এক ফর্মূলা বা প্রোডাক্ট (ফ্রিগেট, মিগ, ড্রোন) আমাদের মতো দেশদের কিনতে গেলে, দেশ বেচার যোগাড় হয়! ওরা ব্যবসা করে এসব নতুন নতুন উদ্ভাবিত জিনিস নিয়ে এবং মনোপলী হওয়ার কারণে একবারে চুষে নেয় বিশ্বের অন্যান্য দেশদের কাছ থেকে মার্কেট লীডার হিসেবে; একবার যেটা সব দেশে ছড়িয়ে দেয়, নিজেরা অন্যদিকে মনোযোগ দেয়ার জন্য এবং কম্পিটিশন শুরু হয় অন্যান্য দেশের, ওইখানে ওদের সময় থাকে না দেয়ার। এছাড়াও এমন আইটেম ট্রেড করে ওরা, যাতে সময় কম লাগে কিন্তু লাভ বেশী, আর তাদের সার্ভিস ফী তো একদম আকাশ ছুয়ে যায় যেনঃ পাগলে এসে দিয়ে গেলেও!

ইউ.এস/ইউ.কে সুতা-গার্মেন্টস-টেক্সটাইলে ছিলো এক সময় ব্যাপক মাত্রায় এবং লেবারদের অত্যাচার করতো আমাদের ছলিমদের চাইতেও বেশী; এখন আমরা এবং আমাদের মতো অন্যরা আছে বলে ওদের সময় নাই এসবের! আমাদের ছলিম কলিম কাগজে মোহিত, তাই কাগজ ছলিম কলিমদের ধরিয়ে দিয়ে আমাদের মানুষদের গোলাম বানিয়ে করিয়ে নেয় এসব, ওদের প্রয়োজনেরগুলা এবং ট্রেডের জন্যও! আমাদের ছলিম কলিম কিংবা অন্যান্য দেশের মফিজরা কাগজে মোহিত না হলে ওদেরই করে নিতে হতো, অনেক রিসোর্স ব্যয় করতে হতো ওদের।

আমাদের দেশে যদি কেউ রিসার্স করতে উদ্বুদ্ধ হতে চায়, তবে সরকার জলে টাকা ফেলবেই না বলে বদ্ধপরিকর, উল্টা এসবে কেউ গেলে শুধু শুধু সময় নষ্ট করতেছে বলে তাকে পাগল হিসেবে সাব্যস্ত করবে! মানে কোন সাবসিডি দিবে না এসবেঃ মানি-রিটার্ণ নাই, তো কোন সাবসিডিই নাই পলিসি আর কি, কাগজ দিয়ে অর্থনৈতিক উন্নতি করবে না-কি এভাবে ওরা! এ্যাটোমিক-এ্যানার্জি কমিশনের এক প্রফেসর এর সাথে কথা হয়েছিলো একবারঃ উনি বলেছিলেন দেশের এক্স-রে মেশিনগুলা ঠিক ঠাক কিনা, এগুলার সার্টিফিকেট দেই, আর ডাক্তার/ডুক্তারদের কিছু ট্রেইনিং দেই; এছাড়াও রেডিয়েশন/ফেডিয়েশন নিয়ে তার লেখা কিছু বই ধরিয়ে দিয়েছিল সহাস্যে; রিসার্সে যেতে চাইলেই পাগল হিসেবে সাব্যস্ত হয় কি-না, তাই রিসার্স বাদ দিয়ে বই লেখে উনারা!

তবে আমাদের এখানে কিছু রিসার্স হয়, যেমনঃ বিভিন্ন মার্কেট রিসার্স, ইকোনোমিক রিসার্স, বাল্য-বিবাহ, পতিতাবৃত্তি, সংখ্যালঘু, রাজাকার, মুক্তিযোদ্ধা ইত্যাদী; এগুলোও মূলত ছলিম-কলিমদের কাছে বেচার জন্যই বা ওদেরই রাজনৈতিক-ব্যবসার সুবিধার জন্য!

আমাদের ছলিমরা পুরোপুরি ভিন্ন গ্রহের, এরা মানুষের সংজ্ঞায় কোনভাবেই পড়ে না; আর ওদের দেখাদেখি সাধারণরাও ওদের মতো হয়ে যাচ্ছে! ওরা এমনই কাজ করে, যাতে করে দেশে ইনোভেশনের রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়! আমাদের দেশীয় মসলিনের সুনাম মার্ক্সের ঐ বইয়েও দেখেছিলাম, এবং ঐ সময়ে বা পরে লেবাররা যে হ্যান্ডলুম বানাতো সেটা দেশীয় টেকনোলোজীই ছিলো এবং ধীরে ধীরে ডেভেলপ হচ্ছিলোঃ ওদেরকে ওইভাবে চলতে দিলে আজকে হয়তো ওদেরই দুই/চার কলম বিজ্ঞান জানা বংশধররা লোহা-লক্কর, মটর দিয়ে মেশিন-ই বানিয়ে ফেলতো! এখনো যাদুঘর টাইপ জায়গায় সে ধরনের কিছু কিছু চরকা আছে, কিছু কাজও করা হয় সেসব জায়গায়।

এই যে দেশীয় মেশিনে ডেভেলপমেন্টের রাস্তাগুলো যে বন্ধ হয়ে গেলো বা যাচ্ছে, তা ছলিমদের কারণেই! ছলিমরা এখানে না আসলে লেবারগুলা ব্যক্তিগত বা গোষ্ঠীগতভাবে করতো আগের মতোই, আর নিজেদের আরামের জন্য মেশিন ডেভেলপ করতে থাকতো। ছলিমরা এসে লোন নিয়ে বিদেশী মেশিন আমদানী করে, আর ঐসব সেক্টরের লোকগুলোকে গার্মেন্টস-টেক্সটাইলে এনে লুলা (পঙ্গু) বানায় লেবার হিসেবে নিয়োগ দিয়ে, এই যে মেশিনগুলা আমদানী করলো এগুলা নিয়ে যদি লেবাররা বা অন্য কেউ রিসার্সের নাম নেয় বা আন্দোলন করে, তবে ছলিম আত্নহত্যা করবে নয়তো সব বেচে দিয়ে সোমালিয়া গিয়ে ওইখানের গরীবদের একত্র করে গোলাম বানানোর চেষ্টা করে কাগজ এ্যাকুমুলেশনের ধান্ধা খুজবে! কাগজের জন্য কিভাবে মানুষের জ্ঞান-বিজ্ঞানের চেষ্টাটুকুও বিলোপ করে দিচ্ছে এই অমানুষ এবং পশু ছলিমরা!

গার্মেন্টস-টেক্সটাইল ছাড়াও একইভাবে ইঞ্জিনিয়ারিং-কন্সট্রাকশন-হাউজিং এর যা আছে খেয়াল করলে দেখা যায় সেসবেরও সব মেশিন এমনকি র-ম্যাটেরিয়ালও আমদানী করা হচ্ছে দেশে খোজা বা ডেভেলপ করা বাদ দিয়ে; টেলিকম, সিরামিক, ফার্মাসিটিউক্যাল, পাওয়ার, হসপিটাল, ইত্যাদীর সবজায়গায়ই একই সিষ্টেম; মানে কোন ইনোভেশন লাগবে না এখানে; রেডীমেইড কোন দেশে পাওয়া যায়ঃ এল.সি করো তাড়াতাড়ি, চটপট নিয়া আসো, সেটাপ কর, আর দেশী গোলাম নিযুক্ত করে চুষে কাগজ বের করো! এটা আমাদের সব সেক্টরের ছলিমদের চরিত্র, ওরা যতোদিন এই দেশে থাকবে এই দেশের মানুষ এভাবে পঙ্গুই হতে থাকবে; কারণ এদের মতে মানুষ টাকা কামাই ছাড়া সময় নষ্ট করবে মানে? ইনোভেশন, রিসার্সে সময় দিলে অর্থনীতি অচল হয়ে যাবে বলে ওরা বুঝেছে, আর কাগজ কামাইলে নাকি এ্যামেরিকাও ওরা কিনে ফেলতে পারে, এ্যামেরিকানদের ঐখান থেকে বিতাড়িত করতে পারবে মহাদেশ কিনে বা দাস হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে এ্যমেরিকানদের!

আমাদের আসল সেক্টর মানে, শিক্ষার ব্যাপার যদি দেখি সেটাও একইঃ আমি যেটা পড়তাম – সে ধরনের সবগুলোর বই, এমনকি সিষ্টেমটাও ইংল্যান্ড-ইউ.এস.এ থেকে আমদানী করেছে; একইভাবে সমস্ত জেনারেল লাইনের প্রাইভেট-পাবলিক ইউনিভার্সিটিগুলো এবং মেডিকেল-ইঞ্জিনিয়ারিংও; আর এসবের শিক্ষকরা জুতা ক্ষয় করে ইম্পোর্ট করা সেসব বইয়ের মুখস্ত জিনিস লেকচার দিয়ে বেড়াচ্ছে স্কুল-কলেজ-ইউনিভার্সিটি-ইনষ্টিটিউটগুলোতে ৫/১০ হাজার টাকার বিনিময়ে – নইলে তাদের ছেলে-মেয়েরা রাস্তায় ভিক্ষা করে! কোন রিসার্স এখানেও নাই; তবে কেউ কেউ সাইড ব্যবসা হিসেবে রাজনৈতিক দালালী বক্তব্য দিয়ে টু-পাইস কামিয়ে পোলাপান চালান করেছে ইউরোপ-এ্যামেরিকায়, আর যে কয়দিন পারবে দেশ থেকে আরও কিছু নিয়ে যাওয়ার জন্য দৌড়-ঝাপ করবে!

আর ইউ.এস.এ-রা এখন এডুকেশনের জন্য পুরা অনলাইন-বেইজড লেকচার আপলোড করে যাচ্ছে সমস্ত বিষয়ের উপরঃ কিছু ফ্রীতে দিচ্ছে আপাতত, আর কিছু পেমেন্টের বিনিময়ে; আর এসবে সাবসিডাইজ করছে ওদের সরকার, মাইক্রোসফট এবং এরকম ওদেরই অনেক প্রতিষ্ঠানঃ সেসবে আমাদের এক বাংলাদেশীকেও দেখেছিলাম – খান একাডেমী, ফ্রীতেই লেকচার দিচ্ছে এখনও সে দলবল নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে; এটা যখন স্কুল থেকে শুরু করে একদম সর্বোচ্চ লেভেল পর্যন্ত ওরা আপলোড করে ফেলবে, তখন এটা-কে পূজী করে আরেক দফা কামাই আরম্ভ করবে ওরাই; আর দেখা যাবেঃ আমাদের দেশে কোন স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি আর নাই; ওদের ঐগুলাই ইউ.এস.এ-র কারও সাথে কন্ট্রাক্ট করে আরেক ছলিম দেশে বেচতেছে কাগজ কামাই করে ইউরোপ কিনে ফেলার জন্য!

এটাই যে আমাদের দেশের সব ক্যাপিটালিষ্টদের চরিত্র, এটা কারও অস্বীকার করার উপায় নেই! ওদের তো আসলে ধরে মারা উচিৎ, জাতি পঙ্গু করে ধ্বংসের এমন উদ্যোগ নেয়ার কারণে! এই কাগজ কামাইয়ের জন্য ওদের মতো লুলা উদ্যোক্তা দিয়া কে কি করবে? কাগজ চিবাইয়া খাবে না-কি দেশের মানুষ? ওদের দেখাদেখি আরও অন্য ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট এর সম্ভাবনা সম্পন্নরা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে! তাই আগের থেকেই সাইজ করা দরকার সব ছলিমদের, এদেরকে ধান-ক্ষেতে পাঠিয়ে দিয়ে, লেবারদের ছোট ছোট গ্রুপ করে কিছু লেদের মিস্ত্রীসহ সেসব মেশিন আর সুতা-কাপড় দিয়ে ওদের ইচ্ছামতো কাজ করতে দিলে ১০/১৫ বছরের মধ্যে ওরাই মেশিন ডেলিভারী দিবে নিশ্চিত।

আর এইসব ছলিমদের সমস্ত লোন, ইন্সেন্টিভ, সাবসিডি, বন্ড-ট্যাক্স-বেনিফিট বন্ধ করে দেয়া উচিৎ। লোন হবে খালি ইনোভেটিভ সেক্টরে যা আমাদের রিয়েল আউটপুট (ক্যাপাসিটি) বাড়ানোর সম্ভাব্য ক্ষেত্রগুলায়, এক ধাক্কায় না পারলেও এখানে ঢেলেই যেতে হবে যতোক্ষণ না হয়, কারণ হবেই চেষ্টা করলে এতে কোন সন্দেহ নাই!

বিষয়: বিবিধ

১৬৩৭ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

275349
১৭ অক্টোবর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৫
সাদাচোখে লিখেছেন : ছলিম-নামা পড়তে ভাল লাগলো।

কিন্তু আপনি যেভাবে সাইজ করার কথা বললেন - প্রকটিক্যালী তো সেভাবে সাইজ করা সম্ভব না।

এমন কোন উপায় কি বের করা যায় না - যাতে ছলিমরা মানুষকে গণহারে মানুষকে ক্রীতদাস বানাতে পারবে না। সরকার হতে সাবসিডি চাইতে পারবে না। আবার প্রেশারে পড়লে সোমালিয়ায় যেয়ে কাগজ কামাতে পারবে না।

ধন্যবাদ।
১৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৯:৪৫
219433
বুড়া মিয়া লিখেছেন : পরের পোষ্টে সরকারী ইন্টারভেনশনে কিভাবে পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে, সেটা নিয়ে কিছু আলোচনা করেছি ভাইয়া। আমি যে ওদের মারার কথা বলেছি, সেটা আসলে ক্ষোভের কথা এবং অনেকটা ইম্প্র্যাকটিক্যালও বটে।

এছাড়াও সেখানে প্রাইস/কষ্ট-বেনিফিট নিয়ে আরও কিছু চিন্তা-ভাবনা সময় সুন্দরভাবে পার করার্থেই শেয়ার করেছি।
275457
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০১:১৪
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..


সময়ের সাথে পেরে উঠতে খুব কষ্ট হচ্ছে

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, জাযাকাল্লাহ
১৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৯:৪৬
219434
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আবু সাইফ ভাইয়ের সময়ের সঙ্কুলান হোক আমাদেরকে ইসলামিক কন্সেপ্ট পরিস্কার ভাবে বুঝিয়ে সাহায্য করার জন্য, এ দোয়া রইলো।
275488
১৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৫:৫৫
কাহাফ লিখেছেন :
আপনার প্রতি টা লেখনী পড়লে 'মুসা আঃ চরিত্র' মনে পড়ে। যুক্তিভিত্তিক ব্যতিক্রমধর্মী আপনার লেখায় 'কঠোরতা'কেই সঠিক মনে হয়।
অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা..... Rose
১৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৯:৪৭
219435
বুড়া মিয়া লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ কাহাফ ভাইকে ...

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File