ঈদের টক ও ঝাল শুভেচ্ছা

লিখেছেন লিখেছেন বুড়া মিয়া ০৫ অক্টোবর, ২০১৪, ০৯:২৭:০৩ রাত

আমার ধারণা, আমাদের বাংলাদেশে আগামী ৫০০ বছরেও ইসলামী সমাজ গড়ে উঠবে না, আর এরকম না হওয়ার পিছনে মুসলিম নামধারী পাশবিক মনের আমাদের দেশীয় নারী-রা; তাদের-কে কোন অযৌক্তিক কারণে আমি পাশবিক বলি-নাঃ স্বভাবতই তারা পশুর মতো ...



উপরের ছবির লোকটা, ৯৬ বছর বয়স, এখানে দেখা যাচ্ছে সন্তানের জন্ম দিয়েছে সে। হয়তো এটা লোকটার প্রথম স্ত্রী নয়; তার প্রথম স্ত্রী যদি বেচেও থাকে তবে সে যৌনকর্মে ব্যবহার অযোগ্য কিন্তু, ৯৬ বছরের এ পুরুষের স্বাভাবিক যৌন চাহিদা রয়েছে; এই যে লোকটার কম-বয়সী স্ত্রী, লোকটাকে স্রষ্টা-প্রদত্ত এ যৌন-চাহিদা মেটানোর জন্য এগিয়ে এসেছে – এ জন্য আমি তাকে ধন্যবাদ জানাই, অনেক কিছু না বুঝেও ...

আমি এখনও অনুধাবন করতে পারি নি, যে ৪৫/৫০ বছরের পরে মেয়েরা যৌন-কর্মে যোগ্য কি-না! তবে আমার চলন-বলন অনেক বয়স্ক পুরুষের সাথে বন্ধুর মতো ছিলো বিধায় আমি জানি, পুরুষদের যৌন-চাহিদা প্রায় কাছাকাছি রকমেরই থাকে সব বয়সেই। আমাদের নামধারী মুসলিম নারীরা তাদের স্বামীদেরকে নিজেদের কেনা সম্পত্তির মতো বেধে রাখার মন ধারণ করে – নিজেদের এহেন অযোগ্যতা সত্ত্বেও, তাদের সংসারে। অযোগ্য-মহিলা ক্ষুধাতুর স্বামীকে বাধ্য করে ক্ষুধায় কাতড়াতে এবং স্বাভাবিক মানুষের মতো বিন্দুমাত্র মমত্ববোধ নেই তাদের এ ব্যাপারে – তাই এসব নারীদেরকে পশু বলতে কারও কার্পণ্য করা উচিৎ নয় বলেই আমি মনে করি!

এই পশু-নারীরা অনেক এগিয়ে যাচ্ছে বলে দাবী করে অহরহ! কর্মক্ষেত্রে এদের মতো ১০ জন নারী এক-সঙ্গে হয়ে একজন পুরুষ বসের অধীনে সহাস্যে বাদীর মতো খাটতে কোন দ্বিধাবোধ করে না, কিন্তু ১ জন স্বামীর অধীনে দ্বিতীয় জন মেনে নেবে না! যেই সমাজে ১০ জন মেয়ে দলবদ্ধ হয়ে দিনে রাতে লেখা-পড়া এবং কর্মের খাতিরে একজন বস মেনে নিয়ে আয়া/বাদী-গিরী করে চরম আগ্রহভরে, তারাই তাদের ক্ষুধায়-কাতড়ানো স্বামীর সেবায় দ্বিতীয় কোন মেয়েকে বন্ধু বা সহকর্মী হিসেবে গ্রহণ করে স্বামীর স্ত্রী হিসেবে উপহার দিতে বা মেনে নিতে ইচ্ছাও করতে পারে না - কিরকম পাশবিক মন তাদের, অথচ দাবী করে এরা না-কি মানুষ!

দ্বিতীয় বিয়ের কথা তুললে, এরা শেখায় তোমার বাবা যদি বিয়ে করতো আরেকটা সে-টা কেমন হতো! দুঃখের বিষয় এই-যে এরকম পশু-নারীদের পশুসুলভ আচরনের কারণে এটা আমাদের সমাজে গড়ে উঠতে পারেনি – তবে স্বাভাবিকভাবে সব পরিবার এভাবে গড়ে উঠলে, সেটা আমদের কারও জন্যই তেমন খারাপ বা দুঃখের ব্যাপার হতো না, বরং স্বাভাবিকভাবেই সবকিছু বহাল থাকতো, ঠিক যেমন এই পশু-নারীরা বহাল রেখেছে তাদের কর্মক্ষেত্রে একসঙ্গে ১০ জন একজন পুরুষের অধীনে যোগ দিয়ে! এই পশুরা আবার অনেক গবেষনাধর্মী কথা বলে কান্ডজ্ঞান হারিয়ে যেমনঃ নারী পুরুষের রেশিও-তো পৃথিবীতে একই লেভেলের প্রায়, তবে সবাই ৩/৪ টা বিয়ে করলে বাকী পুরুষরা নারী পাবে কোত্থেকে? কান্ডজ্ঞানহীন এই জন্যই যে এই পৃথিবীতে বিভিন্ন কিছু আমাদের সৃষ্টিকর্তা তার নিজ মাহাত্ন্যে যোগান দেন সব মানুষের জন্য এবং উনার সাপ্লাই কখোনোই অপ্রতুল হয় নি; তবে এইরকম পশু-নারীদের মতো অনেক পশু সমাজে থাকায় সেগুলোর বন্টনের সমস্যার কারণে অনেকেই সৃষ্টিকর্তার সেসব যোগানের অনেক কিছুরই ভাগ পায় না!

যে সৃষ্টিকর্তা আমাদের এমনভাবে যোগান দিচ্ছেন, উনি কি পারেন না সব ছেলেদের জন্য ৩/৪ টা করে নারীর যোগান দিতে, অবশ্যই পারেন – এবং পুরোনো ইতিহাস বলে উনি এমন যোগান দিতেন বলে প্রায় সবারই ২/৪ টা স্ত্রী ছিলো, রাজা-বাদশা থেকে শুরু করে গোলামদেরও! এখনও করেন-না, কারণ এটার দরকার থাকলেও পশু-নারীদের জন্য সেসব নারী সাপ্লাই বাড়িয়ে দিলে নতুন জন্ম নেয়া নারীদেরই কষ্ট বেড়ে যাবে; তার চাইতে বরং ক্ষুধায় কাতড়িয়ে হলেও মহৎ পুরুষরা একটু কষ্ট করুক – এটাই মনে হয় উনি ভালো মনে করেছেন এবং হয়তো এজন্যই আগে থেকেই নির্ধারণ করে রেখেছেনঃ নানাবিধ কারণের সাথে এমন পাশবিক চরিত্রের কারণে বেশীরভাগ নারীই নরকের দহন সহ্য করবে, কেননা পুরুষদের জৈবিক-চাহিদার দহনের জ্বালা এদের একটুও জ্বালায়-নি, চিন্তিত করে-নি বরং পুরুষদের জ্বালিয়েই আনন্দ লাভ করেছে এরা দুনিয়ায় – আজীবনের সম্পত্তি হিসেবে স্বামীকে বেধে! তবে ইনশাআল্লাহ উনি শীঘ্রই উন্মাদ নামক ডাক্তারদের দিয়ে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম-কে দেখিয়ে ছাড়বেন কিভাবে ইচ্ছা-মতো নারী ও পুরুষের যোগান দেয়া হতো এবং আবারও উনি শুরু করবেন এসব পশুদের শিক্ষা দিতে অনেকটা এভাবে - এক স্বামী নিয়ে নিজেরা নিজেরা কামড়াকামড়ি করে মেনে নেবে শেষ পর্যন্ত ৭ জনের এক স্বামী (এটা ইহুদীদের কোন এক ধর্মীয় কিতাবে পড়েছিলাম মনে হয়), তবে এটা সেই উন্মাদ ডাক্তারদের কোন সফলতা হবে না, এটা স্রষ্টার অনুগ্রহ এই বোঝানোর জন্য যে, দেখ! তোরা কতো আহাম্মক – হুদাই চিন্তা করিস! তোদের মান্ন-সালওয়া দিতে চাইলেও তোরা কামলা দিয়াই খাইতে চাস আহাম্মকের মতো – তাই এভাবেই খা!

এই পশু-নারীরা এই সমাজে যতোদিন থাকবে বা সমাজের পুরুষরা এই পশুদের যতোদিন প্রশ্রয় দিয়ে যাবে, এই সমাজে কোনদিনও ইসলাম কায়েম হবে না - ঐ কোনা-কাঞ্চিতে লাত্থি-গুতা খাইয়া নামায পড়া আর রোজা রাখা ছাড়া!

ছেলেদের এসবের সর্ববয়সে চাহিদা এবং মেয়েদের একটা বয়সের পরে যোগান হিসেবে ব্যবহারের অযোগ্যতা আমরাও জানি, আরও জানি স্বাভাবিক রক্তক্ষরণের কারণে মাসে ৮/১০ দিন ব্যবহার অযোগ্য, গর্ভধারণকালীন ব্যবহার অযোগ্য। স্রষ্টা এসব জেনেই – বিধান করেছে ৪ টা পর্যন্ত নাও, কেননাঃ – উনি-ই আমাদেরকে আলটাইম হিট রেখেছেন তাই আমাদেরকে ফিট রাখার জন্য ৪ এর বিধান না দিলে উনার উপর মূর্খরা অত্যাচার এর দোষ আরোপের সুযোগ পেতো, কেননা পুরুষতো তো তারই সৃষ্টি!

আমাদের পুরুষদের ভুলে মুসলমানদের সমস্যা হচ্ছে না বলেই আমার মনে হয়, বরং আমি মনে করি আমাদের মুসলিম নামধারী পশু-নারীদের জন্য দেশের প্রচলিত আইনের কাছে জিম্মী হয়ে পুরুষরা একটা স্বাভাবিক ইসলামী পরিবার গড়তেই ব্যর্থ হচ্ছে, সমাজে ইসলাম কায়েম করবে কেমনে তারা? তাই আমার মনে হয় যেসব পুরুষরা ইসলাম-কায়েমের স্বপ্ন দেখেন, তারা দিবা-স্বপ্ন দেখা আপাতত বন্ধ রাখুন– যেভাবে পারুন খেয়ে পড়ে বেচে থাকুন আর পারলে আগে ইসলামী পরিবার গড়ে তুলুন – তারপর সমাজের কথা বইলেন!

এমন অনেক পুরুষ আছে সমাজে এক-সঙ্গে ২/৪ জন বউ রাখতে সক্ষম। কিন্তু আমরা যদি চাই আজকে ২ টা বউ রাখতে – চরমপন্থী-ইসলামিষ্ট কোন মেয়েও এটা সহ্য করবে না! তাই বলি যে ইসলামিক বিধান নিজের অন্তরে ধারণ করতে পারেন-নি, সেই ইসলাম সমাজে বাস্তবায়নের অলীক-স্বপ দেখা থেকে মহিলারাও ফিরে আসুন!

আপনাদের অন্তরে ঈমান প্রবেশ করে-নি! এবং আমার ধারণা, নামে আপনারা মুসলিম হলেও কেয়ামতের ময়দানে হিন্দুদের কাতারে থাকবেন – শুধু আন্তরিকভাবে এক-বিয়ের পক্ষ দৃঢ়ভাবে আকড়ে থাকায়!

আরেকটা কথা, আল্লাহর দেয়া বিধান – রাসূল (সাঃ) এর হাদীস এর মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে আপনাদের স্বপক্ষে যুক্তি-প্রদান হতেও বিরত থাকুন, পারলে আন্তরিকভাবে ক্ষমা চান স্রষ্টার কাছে, আপনাদের এ অবিচারের জন্য! এবং এ মহান কুরবানীর ঈদে নারীদের কে আহ্বান জানাইঃ

পশুর মতো মন-টাকে কুরবানী দিন, ইসলামী পরিবার গড়ে তুলুন ঘরে ঘরেঃ ইসলামী সমাজের ভিত্তি হিসেবে।


সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা!

বিষয়: বিবিধ

১৫৯০ বার পঠিত, ২৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

271710
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৯:৪৭
ফেরারী মন লিখেছেন : বুড়া মিয়ার দেখি বুড়ার মতই তেজ। মেয়েদের একদম দেখতে পারেন না। Frustrated
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৯:৫৭
215838
বুড়া মিয়া লিখেছেন : হয়তো এখনো সেরকম কোন মেয়ে চোখে দেখিনি বা সঙ্গ লাভ করি-নি, যাতে করে মেয়েদেরকে মানুষ বলে মনে হয়!
271717
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:০৩
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : কিছু বললাম না!!!
যারা বলার তা রা আপনাকে কুরবানি দেওয়ার জন্য বটিতে শান দিচ্ছেন!!!
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৪৮
215852
বুড়া মিয়া লিখেছেন : সবুজ ভাই, শেষ কইরা দিতেছে সব ওরা .... প্রতিবাদ হিসেবে যাতে রেকর্ড রেখে, দায় থেকে অব্যহতির জন্য বলতে হবে ...
271729
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:১৬
চেয়ারম্যান লিখেছেন : দাদু ভাই ফাটিয়ে দিয়েছেন। আপনার কি অবস্থা ? কয়খান হলো ?? Tongue Love Struck
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৪৯
215854
বুড়া মিয়া লিখেছেন : শিকল দিয়া বাইন্ধ্যা রাখছে! একটাও নাই এখন ...
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৫৪
215860
চেয়ারম্যান লিখেছেন : আফসুস Winking

০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:০১
215864
বুড়া মিয়া লিখেছেন : চেয়ারম্যান-রা আফসুস করলে হবে না! প্রধানমন্ত্রীর অফিসে আক্রমণ চালাইতে হবে দলবল লইয়াঃ যে আমারে আরও দীর্ঘকাল বাইন্ধ্যা রাখার চেষ্টা করতেছে – ও প্রধানমন্ত্রীর অফিসের দারোয়ান (এ.এস.পি – এস.বি-র) ...

এখনও কিছু কইতেছি না বেটারে, আমি নিজে জায়গামতো তৈল মারা আরম্ভ করলে, আমার প্রটোকলে দারোয়ানগিরী করতে হবে ওরই – বেটায় বুঝতাছে না, এখনও!
271742
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:১০
আতিক খান লিখেছেন : বুড়া মিয়ার দেখি অনেক বিয়া করার শখ। কপালে দুর্ভোগ আছে রে ভাই। খাণ্ডারনি পড়লে একটাই আপনাকে সিধা করে দিবে, আরেকটার নাম ও ভুলে যাবেন Rolling on the Floor Day Dreaming Music Good Luck
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:১৮
215866
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আমিতো একজনও পাইতেছিনা আতিক ভাই, যে দ্বিতীয় হিসেবে আসতে ইচ্ছুকঃ পাইলেই গ্রহণ করে নিতাম! আর আমি এবং আমার মতো অনেকেই পাইতেছিনা দেখেই পোষ্টে এমন আক্ষেপের ব্যাপার উল্লেখ করেছি – আসলেই সমাজের চিত্র এটাই।

এক বউ যদি আমারে শান্ত করতে পারতো, তবে দ্বিতীয় বিয়ার নাম-ই নিতাম না জীবনেও!
271745
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:১৬
ইমরান ভাই লিখেছেন : দাদা৥
আপনার অনেক কথা সুদৃষ্টিতে দেখলেও এই কথাটাকে “পশু-নারী” কুদৃষ্টিতে দেখলাম আমি। কেননা আপনি তাদের দোষ দেখাতে গিয়ে তাদের সম্মান হানী করেছেন এই কথার মাধ্যমে।
দেখেন আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা কুরআনে কি বলেন,

يَا أَيُّهَا النَّاسُ اتَّقُواْ رَبَّكُمُ الَّذِي خَلَقَكُم مِّن نَّفْسٍ وَاحِدَةٍ وَخَلَقَ مِنْهَا زَوْجَهَا وَبَثَّ مِنْهُمَا رِجَالاً كَثِيرًا وَنِسَاء وَاتَّقُواْ اللّهَ الَّذِي تَسَاءلُونَ بِهِ وَالأَرْحَامَ إِنَّ اللّهَ كَانَ عَلَيْكُمْ رَقِيبًا (1
হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি তার থেকে তার সঙ্গীনীকে সৃষ্টি করেছেন; আর বিস্তার করেছেন তাদের দু’জন থেকে অগণিত পুরুষ ও নারী। আর আল্লাহকে ভয় কর, যাঁর নামে তোমরা একে অপরের নিকট যাচঞ্ঝা করে থাক এবং আত্নীয় জ্ঞাতিদের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন কর। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের ব্যাপারে সচেতন রয়েছেন।

(সুরা নিসা আয়াত-১)
রসুল (সা) এর খুতবাতে সবসময় তিনি এই আয়াতটি পড়তেন।

সারাংশ: আপনি সমস্যা ধরে দেন তা ভালো তবে এমন কথা ব্যাবহার করবেন না যা সম্মানকে নষ্ট করে।
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:২২
215867
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এদের সম্মানের কোন দরকার নাই ইমরান ভাই!

কাফের বললে মানুষের সম্মানহানী হয় বলেঃ কাউকে কাফের বলতে আল্লাহও দ্বিধাবোধ করে নাই! রাসূল (সাঃ) ও না!

এদের আচরণ পশুর মতোই, কোন সম্মানহানী হয় না এতে এদের, বরং তাদের আসল চরিত্র যথার্থভাবে ফুটে উঠে পশু বললে ...
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:৩০
215870
ইমরান ভাই লিখেছেন : ৥দাদা,
আপনি জদি ভাষাকে নরম করেন তাহলে আপনার কথা সবাই শুনবে আর আপনি কঠিন ভাষীহলে আপনার কথ শুনবে না । তাই যারা শুনবে তাদের জন্য আপনার ভাষাকে একটু নরম করুন। তবে কউ প্যাচালে আলাদা কথা। কেননা কখনো কখনো কঠিন কথাও বলতে হয় বুঝানেরা জন্য। Happy
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:৩৭
215882
বুড়া মিয়া লিখেছেন : ভালো উপদেশ দিয়েছেন ইমরান ভাই; নিজেও চেষ্টা করি এটা মানতে। তবে দুর্বল সৃষ্টি হওয়ার কারণে মাঝে মাঝে ধৈর্য্যের বাধ ভেঙ্গে যায় ...
271753
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:৩৮
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..


পোস্টের মূল বক্তব্যের সাথে একমত,

তবে

আপত্তিকর শব্দমালায় কিঞ্চিত আহত!




ঈদের শুভেচ্ছা- কুরবানী ও ঈদ মোবারক Rose Big Hug
ত্যাগের আলোয় ব্যক্তি ও সমাজ জীবন আলোকিত হোক Praying


০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:৪২
215886
বুড়া মিয়া লিখেছেন : সাইফ ভাইয়ের সব সময় সহনীয় ষ্টাইল বেশ উৎসাহ দেয় এরকম হতে।

তবে শরীর থেকে দুর্গন্ধযুক্ত বর্জ্য বেরিয়ে না গেলে যেমন আরাম পাওয়া যায় না, আর দুর্গন্ধ সহ্য করেই যেহেতু সে আরাম অন্বেষন করতে হয়; মনের ভেতরের কিছু ক্ষোভ এভাবে দুর্গন্ধ সহ বেরিয়ে গেলেও মনে হয় অনেক সময়ই স্বস্তি দিতে পারে।
০৬ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৩:৩০
215940
আবু সাইফ লিখেছেন : কিন্তু আবু সাইফ এর বিপদ বারবার ফিরে আসে,
আপনাদের নেকনজর ছাড়া মুক্তি অসম্ভব মনে হয়!!


দুর্গন্ধযুক্ত অস্বস্তি থেকে মুক্তির কাজটা জনসমক্ষে করাটা কেউ ভালো মনে করেন- আমি অন্ততঃ তেমন কাউকে পাইনি!

তবে... না থাক, ধন্যবাদPraying
০৬ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৬:৪১
215953
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আবারও দুঃখিত আবু সাইফ ভাই, ‘আবু’ ব্যবহারের ভুলজনিত কারণে।

কি বলেন আবু সাইফ ভাই, কিছুদিন আগে আমাদের প্রধানমন্ত্রী সবার সামনে জাতীয় পর্যায়ের মিটিং এ ধুম-ধাম দুর্গন্ধযুক্ত হাওয়া (পাদ) ছাড়ার মুখরোচোক ঘটনা ভুলে গিয়েছেন?

এ ব্লগেই অথবা কোন খবরের কাগজে মনে হয় পড়েছিলাম এ ঘটনা নিয়ে হাস্যরস! এগুলো এমনই ব্যাপার যে চাপে পড়লে মসজিদেও সবাই ছাড়েঃ পরে অবশ্য অযু করে নেয় পুনরায়!
271800
০৬ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১২:৫৬
সন্ধাতারা লিখেছেন : Chalam. It should not be generalised .... any cases. Men or women...there are always good and bad in both ways. Jajakallahu khair.
০৬ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০১:১০
215924
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আমার নিজেরই এক আত্নীয় ছিলো জেলা পর্যায়ের এক আওয়ামিলীগের এক নেতাঃ তার দুই বউ একসঙ্গে থাকতো এবং যে কোন জায়গায় এক সাথে বের হতো, সবাই তাদেরকে দুই বোন মনে করতো তাদের মধ্যকার মিল দেখে;

সেই লোক তার প্রথম বউয়ের আবদারের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে ২/৩ বছর একা থাকতে বাধ্য হয়েছেন বউ রাগ-অভিমান করে চলে যাওয়ায়, সে বউ ফিরেও আসে না আবার স্বামীকে তালাকও দেয় না; পরে বাধ্য হয়ে সেই লোক দ্বিতীয় বিয়ের করার পর, প্রথম বউ ফিরে এসে সব মেনে নিয়ে আমৃত্যু উনার সংসার করে গেছেন ...
271808
০৬ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০১:১৬
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : রতনে রতন চেনে। বুড়া মিয়া আরেক জন্য চাপাই না গাইলে চলবে কেমন করে!

এ নতুন কোন রেকর্ড নয়! আল্লাহ যুগে যুগে এমন বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তার শ্রেষ্ঠত্বকে মানুষের উপলব্দিতে আনার জন্য। হজরত ইবরাহীম (আঃ) এর বৃদ্ধ বয়সে সন্তান হওয়ার কথা সবাই জানি, যার স্ত্রীও ছিল বয়ঃ বৃদ্ধ! আমাদের পাশের গ্রামে ৭০ বছর বয়সে সন্তান জন্মদান প্রভূর ক্ষমতার প্রতি আমার ইমান কে পোক্ত করেছে।
বন্ধুরা, আপ্নারা ইতোমধ্যে জেনে থাকবেন , ভারতের হরিয়ানা প্রদেশের ৯৬ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ সন্তানের জন্ম দিয়ে সবচেয়ে বেশি বয়সে বাবার হওয়ার রেকর্ড গড়েন। আমি এতে অবাক নই। কারণ তার বউ যুবতি। কৃতিত্বটা তার নয়, তাকে দিয়ে আল্লাহ স্বয়ং রেকর্ডের জন্ম দিয়েছেন। অবাকতো আগেই হয়েছি, যখন জেনেছি হজরত ইবরাহীম আঃ এবং তার স্ত্রী বৃদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও সন্তান লাগ করেছিলেন।
অতএব নিঃসন্তান স্বামী স্ত্রীরা হতাশ হবেন না, আল্লাহ চাইলে জীবনের যেকোণ সময় আপনি সন্তান লাগ করতে পারেন। আশা রাখুন.........
০৬ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০১:২৫
215925
বুড়া মিয়া লিখেছেন : উদ্দেশ্য নিঃসন্তান দম্পতির জন্য না! উদ্দেশ্য একটাই ক্ষিধা লাগলে খাওনের ব্যবস্থা ... বর্তমানের মেয়েদের জামাইদেরকে রোজা রাখতে বাধ্য করার মানসিকতা অবাক করার মতো
272068
০৭ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৬:২৫
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : হুম...একেবারে টক ঝাল মিশ্রিত বাঁশীয় শুভেচ্ছা। সমস্যা নেই আপনার ২,৩,৪ নং বিয়ের জন্য দাদীকে আমরা ম্যানেজ করব। কিন্তু বুড়াদা, ছবির ৯৬ বছরের তরুণ অক্কা পেলে এই কাচ্চা বাচ্চা নিয়ে ষোড়শীর কি গতি হবে ভেবেছে?! সবার তো আপনার মত গোয়াল ভরা গরু, পুকুর ভরা মাছ নেই। আপ্নাকেও ঝাল শুভেচ্ছা




অপঃ এখানে বুড়াদা এর দা মানে ভাই, পিতামহ না Angel
০৭ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:৫১
216287
বুড়া মিয়া লিখেছেন : সামাজিকভাবেই যদি ৩/৪ টা করে বউ রাখার রেওয়াজ থাকতো, তবে সমাজে কোন বিধবা-নারী থাকতো না এবং তাদের পূনর্বাসন নিয়ে কারও কোন চিন্তা করতেও হতো না, একজন বিধবা হলে – সমাজের সবাই মিলে তাকে অন্য কারোও ঘরে বউ হিসেবে তুলে দিতো; যেহেতু এই রেওয়াজটা গড়ে তুলতে নারীরাই বাধা দিয়েছে, তাই যন্ত্রণা নারীদেরই পোহাতে হয়! পুরুষদের কিন্তু যে কোন বয়সে বউ মারা গেলে বা বিচ্ছেদ হলে – নতুন বউ এর অভাব হয় না, কারণ পুরুষরা নারীদের মতো এরকম কিছু করে-নি!

আরও বেশি বোঝা নারীরা, আরামের জন্য বাচ্চার জন্মের সময় সিজার করে যারা, তাদের স্বামীরা ত্যাগ করলে বা মারা গেলে ইচ্ছাকৃতভাবে-পেটকাটা ওসবকে, বিয়ের বয়স থাকলেও কেউ নেয়ই না - সবার ঘরেই এরকম নির্বোধ-দর্জ্জাল নারী-বউ, কে রিস্ক নেবে আরেকজন বন্ধুহীন নারীর বন্ধু হয়ে হাত বাড়ানোর ... আইন-ই তো আছে দেশে এরকমভাবে বন্ধু না গ্রহণ করার!

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File