ঈদের টক ও ঝাল শুভেচ্ছা
লিখেছেন লিখেছেন বুড়া মিয়া ০৫ অক্টোবর, ২০১৪, ০৯:২৭:০৩ রাত
আমার ধারণা, আমাদের বাংলাদেশে আগামী ৫০০ বছরেও ইসলামী সমাজ গড়ে উঠবে না, আর এরকম না হওয়ার পিছনে মুসলিম নামধারী পাশবিক মনের আমাদের দেশীয় নারী-রা; তাদের-কে কোন অযৌক্তিক কারণে আমি পাশবিক বলি-নাঃ স্বভাবতই তারা পশুর মতো ...
উপরের ছবির লোকটা, ৯৬ বছর বয়স, এখানে দেখা যাচ্ছে সন্তানের জন্ম দিয়েছে সে। হয়তো এটা লোকটার প্রথম স্ত্রী নয়; তার প্রথম স্ত্রী যদি বেচেও থাকে তবে সে যৌনকর্মে ব্যবহার অযোগ্য কিন্তু, ৯৬ বছরের এ পুরুষের স্বাভাবিক যৌন চাহিদা রয়েছে; এই যে লোকটার কম-বয়সী স্ত্রী, লোকটাকে স্রষ্টা-প্রদত্ত এ যৌন-চাহিদা মেটানোর জন্য এগিয়ে এসেছে – এ জন্য আমি তাকে ধন্যবাদ জানাই, অনেক কিছু না বুঝেও ...
আমি এখনও অনুধাবন করতে পারি নি, যে ৪৫/৫০ বছরের পরে মেয়েরা যৌন-কর্মে যোগ্য কি-না! তবে আমার চলন-বলন অনেক বয়স্ক পুরুষের সাথে বন্ধুর মতো ছিলো বিধায় আমি জানি, পুরুষদের যৌন-চাহিদা প্রায় কাছাকাছি রকমেরই থাকে সব বয়সেই। আমাদের নামধারী মুসলিম নারীরা তাদের স্বামীদেরকে নিজেদের কেনা সম্পত্তির মতো বেধে রাখার মন ধারণ করে – নিজেদের এহেন অযোগ্যতা সত্ত্বেও, তাদের সংসারে। অযোগ্য-মহিলা ক্ষুধাতুর স্বামীকে বাধ্য করে ক্ষুধায় কাতড়াতে এবং স্বাভাবিক মানুষের মতো বিন্দুমাত্র মমত্ববোধ নেই তাদের এ ব্যাপারে – তাই এসব নারীদেরকে পশু বলতে কারও কার্পণ্য করা উচিৎ নয় বলেই আমি মনে করি!
এই পশু-নারীরা অনেক এগিয়ে যাচ্ছে বলে দাবী করে অহরহ! কর্মক্ষেত্রে এদের মতো ১০ জন নারী এক-সঙ্গে হয়ে একজন পুরুষ বসের অধীনে সহাস্যে বাদীর মতো খাটতে কোন দ্বিধাবোধ করে না, কিন্তু ১ জন স্বামীর অধীনে দ্বিতীয় জন মেনে নেবে না! যেই সমাজে ১০ জন মেয়ে দলবদ্ধ হয়ে দিনে রাতে লেখা-পড়া এবং কর্মের খাতিরে একজন বস মেনে নিয়ে আয়া/বাদী-গিরী করে চরম আগ্রহভরে, তারাই তাদের ক্ষুধায়-কাতড়ানো স্বামীর সেবায় দ্বিতীয় কোন মেয়েকে বন্ধু বা সহকর্মী হিসেবে গ্রহণ করে স্বামীর স্ত্রী হিসেবে উপহার দিতে বা মেনে নিতে ইচ্ছাও করতে পারে না - কিরকম পাশবিক মন তাদের, অথচ দাবী করে এরা না-কি মানুষ!
দ্বিতীয় বিয়ের কথা তুললে, এরা শেখায় তোমার বাবা যদি বিয়ে করতো আরেকটা সে-টা কেমন হতো! দুঃখের বিষয় এই-যে এরকম পশু-নারীদের পশুসুলভ আচরনের কারণে এটা আমাদের সমাজে গড়ে উঠতে পারেনি – তবে স্বাভাবিকভাবে সব পরিবার এভাবে গড়ে উঠলে, সেটা আমদের কারও জন্যই তেমন খারাপ বা দুঃখের ব্যাপার হতো না, বরং স্বাভাবিকভাবেই সবকিছু বহাল থাকতো, ঠিক যেমন এই পশু-নারীরা বহাল রেখেছে তাদের কর্মক্ষেত্রে একসঙ্গে ১০ জন একজন পুরুষের অধীনে যোগ দিয়ে! এই পশুরা আবার অনেক গবেষনাধর্মী কথা বলে কান্ডজ্ঞান হারিয়ে যেমনঃ নারী পুরুষের রেশিও-তো পৃথিবীতে একই লেভেলের প্রায়, তবে সবাই ৩/৪ টা বিয়ে করলে বাকী পুরুষরা নারী পাবে কোত্থেকে? কান্ডজ্ঞানহীন এই জন্যই যে এই পৃথিবীতে বিভিন্ন কিছু আমাদের সৃষ্টিকর্তা তার নিজ মাহাত্ন্যে যোগান দেন সব মানুষের জন্য এবং উনার সাপ্লাই কখোনোই অপ্রতুল হয় নি; তবে এইরকম পশু-নারীদের মতো অনেক পশু সমাজে থাকায় সেগুলোর বন্টনের সমস্যার কারণে অনেকেই সৃষ্টিকর্তার সেসব যোগানের অনেক কিছুরই ভাগ পায় না!
যে সৃষ্টিকর্তা আমাদের এমনভাবে যোগান দিচ্ছেন, উনি কি পারেন না সব ছেলেদের জন্য ৩/৪ টা করে নারীর যোগান দিতে, অবশ্যই পারেন – এবং পুরোনো ইতিহাস বলে উনি এমন যোগান দিতেন বলে প্রায় সবারই ২/৪ টা স্ত্রী ছিলো, রাজা-বাদশা থেকে শুরু করে গোলামদেরও! এখনও করেন-না, কারণ এটার দরকার থাকলেও পশু-নারীদের জন্য সেসব নারী সাপ্লাই বাড়িয়ে দিলে নতুন জন্ম নেয়া নারীদেরই কষ্ট বেড়ে যাবে; তার চাইতে বরং ক্ষুধায় কাতড়িয়ে হলেও মহৎ পুরুষরা একটু কষ্ট করুক – এটাই মনে হয় উনি ভালো মনে করেছেন এবং হয়তো এজন্যই আগে থেকেই নির্ধারণ করে রেখেছেনঃ নানাবিধ কারণের সাথে এমন পাশবিক চরিত্রের কারণে বেশীরভাগ নারীই নরকের দহন সহ্য করবে, কেননা পুরুষদের জৈবিক-চাহিদার দহনের জ্বালা এদের একটুও জ্বালায়-নি, চিন্তিত করে-নি বরং পুরুষদের জ্বালিয়েই আনন্দ লাভ করেছে এরা দুনিয়ায় – আজীবনের সম্পত্তি হিসেবে স্বামীকে বেধে! তবে ইনশাআল্লাহ উনি শীঘ্রই উন্মাদ নামক ডাক্তারদের দিয়ে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম-কে দেখিয়ে ছাড়বেন কিভাবে ইচ্ছা-মতো নারী ও পুরুষের যোগান দেয়া হতো এবং আবারও উনি শুরু করবেন এসব পশুদের শিক্ষা দিতে অনেকটা এভাবে - এক স্বামী নিয়ে নিজেরা নিজেরা কামড়াকামড়ি করে মেনে নেবে শেষ পর্যন্ত ৭ জনের এক স্বামী (এটা ইহুদীদের কোন এক ধর্মীয় কিতাবে পড়েছিলাম মনে হয়), তবে এটা সেই উন্মাদ ডাক্তারদের কোন সফলতা হবে না, এটা স্রষ্টার অনুগ্রহ এই বোঝানোর জন্য যে, দেখ! তোরা কতো আহাম্মক – হুদাই চিন্তা করিস! তোদের মান্ন-সালওয়া দিতে চাইলেও তোরা কামলা দিয়াই খাইতে চাস আহাম্মকের মতো – তাই এভাবেই খা!
এই পশু-নারীরা এই সমাজে যতোদিন থাকবে বা সমাজের পুরুষরা এই পশুদের যতোদিন প্রশ্রয় দিয়ে যাবে, এই সমাজে কোনদিনও ইসলাম কায়েম হবে না - ঐ কোনা-কাঞ্চিতে লাত্থি-গুতা খাইয়া নামায পড়া আর রোজা রাখা ছাড়া!
ছেলেদের এসবের সর্ববয়সে চাহিদা এবং মেয়েদের একটা বয়সের পরে যোগান হিসেবে ব্যবহারের অযোগ্যতা আমরাও জানি, আরও জানি স্বাভাবিক রক্তক্ষরণের কারণে মাসে ৮/১০ দিন ব্যবহার অযোগ্য, গর্ভধারণকালীন ব্যবহার অযোগ্য। স্রষ্টা এসব জেনেই – বিধান করেছে ৪ টা পর্যন্ত নাও, কেননাঃ – উনি-ই আমাদেরকে আলটাইম হিট রেখেছেন তাই আমাদেরকে ফিট রাখার জন্য ৪ এর বিধান না দিলে উনার উপর মূর্খরা অত্যাচার এর দোষ আরোপের সুযোগ পেতো, কেননা পুরুষতো তো তারই সৃষ্টি!
আমাদের পুরুষদের ভুলে মুসলমানদের সমস্যা হচ্ছে না বলেই আমার মনে হয়, বরং আমি মনে করি আমাদের মুসলিম নামধারী পশু-নারীদের জন্য দেশের প্রচলিত আইনের কাছে জিম্মী হয়ে পুরুষরা একটা স্বাভাবিক ইসলামী পরিবার গড়তেই ব্যর্থ হচ্ছে, সমাজে ইসলাম কায়েম করবে কেমনে তারা? তাই আমার মনে হয় যেসব পুরুষরা ইসলাম-কায়েমের স্বপ্ন দেখেন, তারা দিবা-স্বপ্ন দেখা আপাতত বন্ধ রাখুন– যেভাবে পারুন খেয়ে পড়ে বেচে থাকুন আর পারলে আগে ইসলামী পরিবার গড়ে তুলুন – তারপর সমাজের কথা বইলেন!
এমন অনেক পুরুষ আছে সমাজে এক-সঙ্গে ২/৪ জন বউ রাখতে সক্ষম। কিন্তু আমরা যদি চাই আজকে ২ টা বউ রাখতে – চরমপন্থী-ইসলামিষ্ট কোন মেয়েও এটা সহ্য করবে না! তাই বলি যে ইসলামিক বিধান নিজের অন্তরে ধারণ করতে পারেন-নি, সেই ইসলাম সমাজে বাস্তবায়নের অলীক-স্বপ দেখা থেকে মহিলারাও ফিরে আসুন!
আপনাদের অন্তরে ঈমান প্রবেশ করে-নি! এবং আমার ধারণা, নামে আপনারা মুসলিম হলেও কেয়ামতের ময়দানে হিন্দুদের কাতারে থাকবেন – শুধু আন্তরিকভাবে এক-বিয়ের পক্ষ দৃঢ়ভাবে আকড়ে থাকায়!
আরেকটা কথা, আল্লাহর দেয়া বিধান – রাসূল (সাঃ) এর হাদীস এর মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে আপনাদের স্বপক্ষে যুক্তি-প্রদান হতেও বিরত থাকুন, পারলে আন্তরিকভাবে ক্ষমা চান স্রষ্টার কাছে, আপনাদের এ অবিচারের জন্য! এবং এ মহান কুরবানীর ঈদে নারীদের কে আহ্বান জানাইঃ
পশুর মতো মন-টাকে কুরবানী দিন, ইসলামী পরিবার গড়ে তুলুন ঘরে ঘরেঃ ইসলামী সমাজের ভিত্তি হিসেবে।
সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা!
বিষয়: বিবিধ
১৫৯০ বার পঠিত, ২৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
যারা বলার তা রা আপনাকে কুরবানি দেওয়ার জন্য বটিতে শান দিচ্ছেন!!!
এখনও কিছু কইতেছি না বেটারে, আমি নিজে জায়গামতো তৈল মারা আরম্ভ করলে, আমার প্রটোকলে দারোয়ানগিরী করতে হবে ওরই – বেটায় বুঝতাছে না, এখনও!
এক বউ যদি আমারে শান্ত করতে পারতো, তবে দ্বিতীয় বিয়ার নাম-ই নিতাম না জীবনেও!
আপনার অনেক কথা সুদৃষ্টিতে দেখলেও এই কথাটাকে “পশু-নারী” কুদৃষ্টিতে দেখলাম আমি। কেননা আপনি তাদের দোষ দেখাতে গিয়ে তাদের সম্মান হানী করেছেন এই কথার মাধ্যমে।
দেখেন আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা কুরআনে কি বলেন,
يَا أَيُّهَا النَّاسُ اتَّقُواْ رَبَّكُمُ الَّذِي خَلَقَكُم مِّن نَّفْسٍ وَاحِدَةٍ وَخَلَقَ مِنْهَا زَوْجَهَا وَبَثَّ مِنْهُمَا رِجَالاً كَثِيرًا وَنِسَاء وَاتَّقُواْ اللّهَ الَّذِي تَسَاءلُونَ بِهِ وَالأَرْحَامَ إِنَّ اللّهَ كَانَ عَلَيْكُمْ رَقِيبًا (1
হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি তার থেকে তার সঙ্গীনীকে সৃষ্টি করেছেন; আর বিস্তার করেছেন তাদের দু’জন থেকে অগণিত পুরুষ ও নারী। আর আল্লাহকে ভয় কর, যাঁর নামে তোমরা একে অপরের নিকট যাচঞ্ঝা করে থাক এবং আত্নীয় জ্ঞাতিদের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন কর। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের ব্যাপারে সচেতন রয়েছেন।
(সুরা নিসা আয়াত-১)
রসুল (সা) এর খুতবাতে সবসময় তিনি এই আয়াতটি পড়তেন।
কাফের বললে মানুষের সম্মানহানী হয় বলেঃ কাউকে কাফের বলতে আল্লাহও দ্বিধাবোধ করে নাই! রাসূল (সাঃ) ও না!
এদের আচরণ পশুর মতোই, কোন সম্মানহানী হয় না এতে এদের, বরং তাদের আসল চরিত্র যথার্থভাবে ফুটে উঠে পশু বললে ...
আপনি জদি ভাষাকে নরম করেন তাহলে আপনার কথা সবাই শুনবে আর আপনি কঠিন ভাষীহলে আপনার কথ শুনবে না । তাই যারা শুনবে তাদের জন্য আপনার ভাষাকে একটু নরম করুন। তবে কউ প্যাচালে আলাদা কথা। কেননা কখনো কখনো কঠিন কথাও বলতে হয় বুঝানেরা জন্য।
পোস্টের মূল বক্তব্যের সাথে একমত,
তবে
আপত্তিকর শব্দমালায় কিঞ্চিত আহত!
ঈদের শুভেচ্ছা- কুরবানী ও ঈদ মোবারক
ত্যাগের আলোয় ব্যক্তি ও সমাজ জীবন আলোকিত হোক
তবে শরীর থেকে দুর্গন্ধযুক্ত বর্জ্য বেরিয়ে না গেলে যেমন আরাম পাওয়া যায় না, আর দুর্গন্ধ সহ্য করেই যেহেতু সে আরাম অন্বেষন করতে হয়; মনের ভেতরের কিছু ক্ষোভ এভাবে দুর্গন্ধ সহ বেরিয়ে গেলেও মনে হয় অনেক সময়ই স্বস্তি দিতে পারে।
আপনাদের নেকনজর ছাড়া মুক্তি অসম্ভব মনে হয়!!
দুর্গন্ধযুক্ত অস্বস্তি থেকে মুক্তির কাজটা জনসমক্ষে করাটা কেউ ভালো মনে করেন- আমি অন্ততঃ তেমন কাউকে পাইনি!
তবে... না থাক, ধন্যবাদ
কি বলেন আবু সাইফ ভাই, কিছুদিন আগে আমাদের প্রধানমন্ত্রী সবার সামনে জাতীয় পর্যায়ের মিটিং এ ধুম-ধাম দুর্গন্ধযুক্ত হাওয়া (পাদ) ছাড়ার মুখরোচোক ঘটনা ভুলে গিয়েছেন?
এ ব্লগেই অথবা কোন খবরের কাগজে মনে হয় পড়েছিলাম এ ঘটনা নিয়ে হাস্যরস! এগুলো এমনই ব্যাপার যে চাপে পড়লে মসজিদেও সবাই ছাড়েঃ পরে অবশ্য অযু করে নেয় পুনরায়!
সেই লোক তার প্রথম বউয়ের আবদারের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে ২/৩ বছর একা থাকতে বাধ্য হয়েছেন বউ রাগ-অভিমান করে চলে যাওয়ায়, সে বউ ফিরেও আসে না আবার স্বামীকে তালাকও দেয় না; পরে বাধ্য হয়ে সেই লোক দ্বিতীয় বিয়ের করার পর, প্রথম বউ ফিরে এসে সব মেনে নিয়ে আমৃত্যু উনার সংসার করে গেছেন ...
এ নতুন কোন রেকর্ড নয়! আল্লাহ যুগে যুগে এমন বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তার শ্রেষ্ঠত্বকে মানুষের উপলব্দিতে আনার জন্য। হজরত ইবরাহীম (আঃ) এর বৃদ্ধ বয়সে সন্তান হওয়ার কথা সবাই জানি, যার স্ত্রীও ছিল বয়ঃ বৃদ্ধ! আমাদের পাশের গ্রামে ৭০ বছর বয়সে সন্তান জন্মদান প্রভূর ক্ষমতার প্রতি আমার ইমান কে পোক্ত করেছে।
বন্ধুরা, আপ্নারা ইতোমধ্যে জেনে থাকবেন , ভারতের হরিয়ানা প্রদেশের ৯৬ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ সন্তানের জন্ম দিয়ে সবচেয়ে বেশি বয়সে বাবার হওয়ার রেকর্ড গড়েন। আমি এতে অবাক নই। কারণ তার বউ যুবতি। কৃতিত্বটা তার নয়, তাকে দিয়ে আল্লাহ স্বয়ং রেকর্ডের জন্ম দিয়েছেন। অবাকতো আগেই হয়েছি, যখন জেনেছি হজরত ইবরাহীম আঃ এবং তার স্ত্রী বৃদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও সন্তান লাগ করেছিলেন।
অতএব নিঃসন্তান স্বামী স্ত্রীরা হতাশ হবেন না, আল্লাহ চাইলে জীবনের যেকোণ সময় আপনি সন্তান লাগ করতে পারেন। আশা রাখুন.........
অপঃ এখানে বুড়াদা এর দা মানে ভাই, পিতামহ না
আরও বেশি বোঝা নারীরা, আরামের জন্য বাচ্চার জন্মের সময় সিজার করে যারা, তাদের স্বামীরা ত্যাগ করলে বা মারা গেলে ইচ্ছাকৃতভাবে-পেটকাটা ওসবকে, বিয়ের বয়স থাকলেও কেউ নেয়ই না - সবার ঘরেই এরকম নির্বোধ-দর্জ্জাল নারী-বউ, কে রিস্ক নেবে আরেকজন বন্ধুহীন নারীর বন্ধু হয়ে হাত বাড়ানোর ... আইন-ই তো আছে দেশে এরকমভাবে বন্ধু না গ্রহণ করার!
মন্তব্য করতে লগইন করুন