বঙ্গবন্ধু এয়ারপোর্ট বানাতে হবে কেন?

লিখেছেন লিখেছেন বুড়া মিয়া ২১ আগস্ট, ২০১৪, ০৩:১৪:০৬ রাত

আমাদের দেশে মনে হয় দেশী ও বিদেশী মিলে খুব বেশী হলে ৩০ থেকে ৫০ টা এয়ারলাইন্স সার্ভিস দেয়, এয়ারপোর্টগুলোতেও কি ৩০-৫০ টা এয়ারলাইন্সের কারণে সড়ক ও জনপথের মতো যানজট লেগে গেলো যে ৫০,০০০-১০০,০০০ কোটি টাকা খরচ ১০ বছর মেয়াদে দেশের কিছু বলদকে কামলা খেটে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বানাতে হবে কোনো এক চরে?

ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টতো রয়েছে মনে হয় ৩ টা, এছাড়াও ডোম্যাষ্টিক এয়ারপোর্ট রয়েছে মনে হয় ১ ডজন; ৩০-৫০টা এয়ারলাইন্সের প্লেনের সঙ্কুলান কি হয় না ঐ এয়ারপোর্টগুলোয়? মনে-তো হয় নিশ্চিতভাবেই হয়, তো কি কারণে মিসকিনদের সর্দারদের (সরকারের) মাথাব্যাথা হচ্ছে এয়ারপোর্ট নিয়ে? টাইগার-বাম কপালের দুই পাশে লাগিয়ে একটু ঘুমিয়ে নিয়ে অন্য চিন্তা করুন!

কখনো যদি একান্তই দরকার পড়ে তবে ছোট্ট দেশের জায়গার কথা বিবেচনা করে তো ডোম্যাষ্টিকগুলোকে ইন্টারন্যাশনালে সহজেই উন্নীত করা যায় এবং তাই করাটা-ই যুক্তিযুক্ত, এতে করে খরচও অনেক কম হবে আর নতুন করে আবাদী জায়গাও নষ্ট হবে না খুব বেশী।

এখন যেহেতু দরকারই নেই, তাই ঐ ৫০,০০০-১০০,০০০ কোটি টাকা দিয়ে গাড়ী বানানোর নতুন প্রজেক্ট হাতে নিক, দেশে ভালো না হলেও মধ্যম মানের গাড়ী বানানোর ক্ষমতা অর্জন করুক, এতে করে দীর্ঘমেয়াদের আমদানী ব্যয় অনেক কমে যাবে এবং রপ্তানীর সুযোগ সৃষ্টি হলেও হতে পারে। অথবা বাংলাদেশের কোন এক ডিপার্টমেন্ট মনে হয় কি যেন শ্যালো-ইঞ্জিন-টাইপ লক্কর-ঝক্কর গাড়ীর ইঞ্জিন বানাইতে পারে তাকে মধ্যম অথবা উন্নত মানে নিয়ে যাক। অথবা অন্য এমন কোন কাজ করুক যাতে দেশের প্রয়োজনও পুরো হয় আবার অন্য খরচও কমে যায়।

আর যদি টাইগার-বাম লাগিয়ে এবং ঘুমিয়েও মাথাব্যাথা না কমে বঙ্গবন্ধু নামের জন্য, তবে যে কোন একটা ডোম্যাষ্টিক এয়ারপোর্টকে কোনরকম উন্নয়ন ব্যতিরেকে ইন্টারন্যাশনাল নাম দিয়ে ‘বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর’ বানিয়ে ফেলেন, যখন প্রয়োজন পড়বে একান্তই তখন সেটার ষ্ট্রাকচারাল-ডেভেলপমেন্ট আপনারাই করে নিয়েন অথবা যে থাকবে করে নিবে!

বিষয়: বিবিধ

১৫৮৩ বার পঠিত, ২৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

256578
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৪:৫৮
সাদাচোখে লিখেছেন : আপনি কনস্ট্রাকটিভ ওয়েতে ভাবছেন। সো অমন সুন্দর সুন্দর কনসিলিয়েটরী পরামর্শ দিয়েছেন।

কিন্তু যে দেশে রাজনৈতিক মোসাহেব আছে এবং সে সব মোসাহেবের কদর ও বেশী সে দেশে - কনস্ট্রাকটিভ থিংকিং এর মানুষ জনের কদর সরকারের কাছে থাকে না।

এটাই বাংলাদেশীদের দূর্ভাগ্য।
২১ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৫:৪৬
200176
বুড়া মিয়া লিখেছেন : মোসাহেবীর বিষয়টা নিয়ে আমি দেখি যে – এটা আসলে ভালো নেতাদের জন্য হয় না, এটা মূলত হচ্ছে দেশের বেশীরভাগ মানুষের অন্যায্য চাওয়ার জন্য। একজন ভালো নেতা যিনি মোসাহেবদের কোন চান্স দেন না, উনি রাজনৈতিক ময়দানে টিকেই থাকতে পারে না – মোসাহেব শ্রেণীর মানুষ সমাজে বেশী থাকার কারণে; এজন্যই মনে হয় ভালো যারা এখনো রাজনীতিতে আছে তারাও তাদের জীবিকার প্রয়োজনে মোসাহেবদের কদর করে শুধু টিকে থাকার জন্য।

এ ধরনের মানুষদের জন্য পারফেক্ট হচ্ছে ডিক্টেটরশীপ এবং এর ফল এখনও দেখা যায়। যেমন এরশাদের সময় যে রাস্তাগুলো হয়েছে এ দেশে, সেগুলো বলতে গেলে বেশীরভাগই মেরামত করতে হয় নাই খুব একটা – বিদেশীদের (মনে হয় কোরীয়ান) দিয়ে করাইছেন। হয়তো এরশাদ কিছু লোক নিয়া এককভাবে খাইছে, কিন্তু কাজগুলো মানসম্পন্ন হয়েছে। আর যখন ডেমোক্রাসী আসলো, লীডাররা জেনারেল পাবলিক এর সাথে ডাইরেক্টলী ইনভল্ভড হয়ে গেলো – তখন সেসব কন্সট্রাকশন এর কাজ বিদেশিদের বিদায় দিয়ে ঐ জেনালের পাবলিক এর একদল মোসাহেব নিয়ে নিলো শহর-গ্রামের সর্বস্তরে, এদের করা প্রত্যেকটা রাস্তা ২ বছরও টিকে না! এভাবেই ওরা, গুটিকয়েককে উৎখাত করে, গণতন্ত্রের নামে সবাই মিলে দলবদ্ধ হয়ে খেতে যেয়ে প্রত্যেকটা সেক্টরে ইচ্ছা করেই এমনভাবে কাজ করে যাতে করে দেশেরটা লুটপাট করে নেয়া যায়। আমার জানামতে এইরকম ডেমোক্রাটিক সরকারের আমলেও এ দেশে বিদেশিদের দিয়ে কিছু রাস্তা করাইতে গেছিলো যার জন্য সমস্ত মোসাহেব এর দল এক হয়ে কেইস করে রাস্তার কাজ বন্ধ করে রাখছিলো, পরবর্তীতে মনে হয় ওরাই করছে! ঐ শময় ডিক্টেটর থাকলে কেইস এর চান্সও পেতো না – বাজে রাস্তাও বানাইতে পারতো না!

আসলেই আমাদের দুর্ভাগ্য!
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:০২
200486
সাদাচোখে লিখেছেন : ইন্টারেস্টিং মনে হল মোসাহেব নিয়ে আপনার অবজার্ভেশান। *এটা আসলে ভালো নেতাদের জন্য হয় না, এটা মূলত হচ্ছে দেশের বেশীরভাগ মানুষের অন্যায্য চাওয়ার জন্য। একজন ভালো নেতা যিনি মোসাহেবদের কোন চান্স দেন না, উনি রাজনৈতিক ময়দানে টিকেই থাকতে পারে না – মোসাহেব শ্রেণীর মানুষ সমাজে বেশী থাকার কারণে; এজন্যই মনে হয় ভালো যারা এখনো রাজনীতিতে আছে তারাও তাদের জীবিকার প্রয়োজনে মোসাহেবদের কদর করে শুধু টিকে থাকার জন্য। *

সম্ভবতঃ এই জন্যই কৃষকরা লতা পাতাকে মেইন গাছ বাইতে দেয়না বেশী - একটু লম্বা হলেই কেটে ফেলে।

ধন্যবাদ শেখ হাসিনাকে বিকল্প বেশ কয়েকটা চিন্তা উপহার দেবার জন্য। যদি তিনি বিকল্পের পথে হাটবেন - তবে বাংলাদেশীরা উপকৃত ই হবে।
২১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৫৫
200510
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এ দৃষ্টিভঙ্গিটা এসেছে মূলত – জীবনের কিছুকাল অনেক জেলা-শহর ঘোরা হয়েছে এবং বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষদের সাথে দেখা হয়েছে, বয়স অনেক কম থাকার কারণে – আমি শুধু ব্যাপারগুলো দেখতাম, তাদের আচার আচরণ লক্ষ্য করতাম, কিছু বলা যেতো না বয়সের কারণে; এর পর আরও কিছুকাল পড়ালেখায় কেটে গেলো, তখন পত্র-পত্রিকায় এবং অন্যান্য নিউজে ব্যাপারগুলো দেখতাম আর আমার পূর্বের অবজার্ভেশনের সাথে মেলানোর চেষ্টা করতাম মনে মনে – এসব নিয়ে চিন্তা করতে করতে আমার দৃষ্টিভঙ্গী এরকম এখন; বয়স সার্টিফিকেট-হিসেবে এখন ৩৩ চলছে, দৃষ্টিভঙ্গী আরও বদলাবে কিনা আল্লাহই জানেন।
256586
২১ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৬:১৭
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : চমৎকার লেখা। বঙ্গবন্ধু জাতীর পিতা, তার নামে
এয়ারপোর্ট তো বানাতে হবে। বাংলাদেশের অধিকাংশ হাইওয়ে Floodplain এর মধ্যে। বর্ষায় ডুবে যায়। ফ্লাড ষ্টাডি এবং ট্রাফিক ষ্টাডি ,হাইওয়ে প্লানিং ছাড়াই রাস্তার্ কাজ করেছে। AASHTO কোড ছাড়াই এগুলো এগুলো তৈরী। তারপর পার্সেন্টইজ খাওয়া। তারপরও রাস্তা গুলো বেঁচে আছে। এটাও কম কিসের।
২১ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৬:২৬
200180
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এরশাদের সময়কার প্রায় সব হাইওয়েগুলা কিন্তু গ্রাউন্ড-লেভেল থেকে অনেক উচু করে করা হইছিলো, কোথাও কোথাও হাইট মনে হয় ৫/৬ ফুটও করা হয়েছে। এখনকারগুলোতো পারলে খাল কেটে করে, আর খাল-কাটা মাটিও পারলে আরেক জায়গা ভরার জন্য সেল দেয়!
256610
২১ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:৫৩
কাহাফ লিখেছেন : সহিহ বাত বুইলচেন বুড়া মিয়া.........
২১ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৩৭
200240
বুড়া মিয়া লিখেছেন : কেমন আছেন কাহাফ ভাই? রিয়াদে আপনার দিনকাল কেমন যাচ্ছে?
256623
২১ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:২৭
হতভাগা লিখেছেন : টাকা পয়সা মনে হয় উপচিয়ে উপচিয়ে পড়তেছে
২১ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
200241
বুড়া মিয়া লিখেছেন : Rolling on the Floor
উপচে পড়ে নাই তো! শর্ট পড়ছেতো চিন্তাবিদদের তাই পি.পি.পি এর মাধ্যমে কিছু খাওয়ার ধান্দা! বহু সেক্টরে এভাবেই তাদের শর্ট-ফল রিকভার করে নিচ্ছে!
256630
২১ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
কাহাফ লিখেছেন : الحمدلله خيرا... বুড়া মিয়া ভাই,মোটা-মুটি আছি,আপনি কোথায়?আপনার সাথে কী ভাবে যোগাযোগ করা যায়? ভালো থাকার কামনা..........
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:০২
200270
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আমি তো দেশেই, ঢাকায়। আপনি যেহেতু রিয়াদে থাকেন – তাই এ ব্লগ ছাড়া তো আপাতত যোগাযোগের কোন উপায় নাই মনে হয়।
256637
২১ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:০৬
নিশিকাব্য লিখেছেন :

উনি কি সত্যি গাজা খাইতেন?
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:০১
200269
বুড়া মিয়া লিখেছেন : উনার মৃত্যুর সময়ও আমার জন্ম হয় নাই! তাই বলতে পারলাম না, তবে অনেক রাজনীতিকদের একটা বয়সে মদ-গাজা খাওয়ার ইতিহাস আছে।
256665
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
কাহাফ লিখেছেন : সম্ভব হলে আপনার নাম্বারটা দিতে পারেন, চাইলে আমার টাও নিতে পারেন বুড়া মিয়া ভাই.......।
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:০৯
200277
বুড়া মিয়া লিখেছেন : ফোনের চাইতে এইখানেই যোগাযোগ ভালো হবে আমার মনে হয়, আর দেশে আসলে এ ব্লগেই জানাইয়েন, সম্ভব হলে দেখা করবো নে তখন।
256667
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:১২
কাহাফ লিখেছেন : ইনশ আল্লাহ......
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:১৩
200282
বুড়া মিয়া লিখেছেন : Happy
256685
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সেই চিন্তার সময় কই!
এয়ারপোর্ট মানে বড় প্রজেক্ট। আমাদের মন্ত্রি মশাইরাই কন্ট্রাক পাবেন। আর সেই সঙ্গে তেল ও দেওয়া হবে যায়গা মত। রাস্তার কাজ তো ছোট স্থানিয় কন্ট্রাকটর রাই করবে। তাই বিশাললললল! প্রজেক্ট নেয়া হয়েছে। বেশি প্রয়োজন ছিল উত্তরাঞ্চলের লালমনিরহাট বা ঈশ্বরদি বিমান বন্দরকে আধুনিকায়ন করা। দুটিরই ৫০০০ ফুট এর বেশি লম্বা রানওয়ে আছে। যা ১৫০-২০০ আসনের বিমান এর জন্য যথেষ্ট। কিন্তু তাতে তো আর ব্যবসা হবেনা!!
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:৫০
200317
বুড়া মিয়া লিখেছেন : ব্যবসা কইরা তো ওরা ক্যানাডা, মালয়েশিয়া, এ্যামেরিকা, ইংল্যান্ড, অষ্ট্রেলিয়া কিনা ফালাইতাছে।

মনে হয় কারও স্বপ্ন – এভাবেই বাংলাদেশীরা সারা বিশ্ব কিনে, বিশ্বের মালিক হয়ে যাবে, সেটারই বাস্তবায়ন কি-না!
১০
256699
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:২৪
সন্ধাতারা লিখেছেন : Salam, abbujan. Jajakallahu for your constructive writing....
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:৫২
200318
বুড়া মিয়া লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ বৌ-মা, অনেক ধন্যবাদ শ্বশুর-আব্বার খোজখবর রাখায়।
১১
256721
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:১১
আহমদ মুসা লিখেছেন : বাংলাদেশ এবং এদেশের মানুষের প্রতি আওয়ামীদের কোন দরদ নেই, মায়া নেই। দেশ গোল্লাই যাক তাতে আওয়ামীদের সমস্যা কি? মানুষ না খেয়ে মরুক তাতে হাসিনার ক্ষতি কোথায়? শেখ মুজিব যেমন ছিল একজন তৃতীয় শ্রেণীর রাজনৈতিক নেতা তেমনই তার কণ্যাও হয়েছে তার চেয়েও যোগ্যতার মানদন্ডে আরো কয়েক ধাপ নীচে।
এরা ক্ষমতায় এসেছে লোটপাট এবং দেশের অস্থিত্ব ধ্বংশ করার জন্য। সেটাই করছে ওরা এখন। এমনিতেই ছোট্ট আয়তনের আমাদের প্রিয় দেশটাতে বর্তমানে ষোল কোটির অধিক মানুষ। জনসংখ্যার ভারে দেশে খাদ্য ঘাটতি রয়েছে। তার ভিতর মরার উপর খাড়ার ঘা হিসেবে নতুনভাবে জমি অধিগ্রহণ করে শেখ মুজিবের নামে বিমানবন্দার বানানোর কোন যুক্তিকতা নেই।
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:২২
200333
বুড়া মিয়া লিখেছেন : খুবই যুক্তিসঙ্গত কথা বলেছেন মুসা ভাই, মাঝে কিছুদিন FAO এর ওয়েবসাইটে ঘুরে দেখলাম আমাদের দেশের খাদ্য, কৃষি, বন ইত্যাদীর ব্যাপার। তাতে করে আমাদের কৃষি উৎপাদনে আশে পাশের দেশের তুলনায়ও চরম অযোগ্যতা প্রমাণ হয় – তাই চিন্তা করি কোথায় আগে খাইয়া বাচার চিন্তা করবে, তা না করে প্লেন কেমনে চলবে ঐটা নিয়া ব্যস্ততা!

এটা আসলেই আদার ব্যাপারীর জাহাজের খবর এর মতো হয়ে গেছে।
১২
256724
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:১৪
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : এটা কি বিমান বন্দর বানানো হবে নাকি বেমার বান্দরদের লোটপাটের নতুন ফ্রন্ট খোলা হবে?
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:২৪
200334
বুড়া মিয়া লিখেছেন : খান সাহেব একদন গ্যাঞ্জামের মূলে হাত দিয়ে ফেলেছে ....

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File