কেমানিক ওরফে সেরু-পাগলার কোরানের ভিত্তি এবং এক জনমে না হলেও আরেক জনমের বীর্য্য-পান তত্ত্ব
লিখেছেন লিখেছেন বুড়া মিয়া ২৭ জুলাই, ২০১৪, ০৭:৪০:২৮ সন্ধ্যা
দেখতো এখানে কোরান সম্বন্ধে তোর মতামতের ভিত্তি বলতে কি বুঝিয়েছিলি; আরও দেখতো এখানে কোরান এর ব্যাপারে আমার ২য় এবং ৩য় বোল্ডকৃত তথ্যের নীচে তুই কি আবোল-তাবোল বলেছিলি।
দেখতো এখানে আমি বীর্য্য খাওয়ার ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করেছিলাম কি-না?
দেখতো এখানে উত্তরে বলেছিলি যে বীর্য্য আমাকে খেতে হবে এ জনমে না হলেও পরের জনমে।
এর পরেও বীর্য্য-খেয়ে মাতলামী করবি একথা বলে যে – আমাকে বা আমাদেরকে বীর্য্য খেতেই হবে? কেননা তোর দৃষ্টিতে তো বোঝাই যাচ্ছে; তুই বীর্য্যকেই কোরান মনে করিস, তাই তা বুঝতে হলে এ জনমে না হলেও পরের জনমে খেতে হবেই।
বিষয়: বিবিধ
১৯১০ বার পঠিত, ৩৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
জাযাকাল্লাহ... চালিয়ে যান
আমি ঐ নষ্টটার কথা বলেছি-
তার এসব আবর্জনা পোস্টএর জন্য কেন তাকে সতর্ক করা হয়না!!
এসব কি ধর্মানুভূতিতে আঘাতের বিধির আওতায় পড়েনা!!
হায়রে অন্ধ মডুটীম!!!
না দেখাইতে পারলে, তোরে কিন্তু গু মাখানো জুতা মুখে মারবো।
মূল কোরাণ চিনতে বীর্য্য ও মাসিকের পচা রক্ত পান করতে হবে। ও
গুরুজী তোকে বীর্য্য খেতে বলেছে।
তো তুই যেই পোষ্ট দিয়েছিস তার কোথায় লেখা আছে তোর দাবিকৃত ঐ কথা।
আর আমি মাতাল হইনি। বরং তুই মানসিক রোগী হয়ে গেছিস। তোর মাথাতে তো আমার বাড়ীর ছাগলের মল ভরা। ঐ মাথা দিয়ে এই রকম ভুল ভাল বুঝবি ও বুঝানোর চেষ্টা করবি।
সময় থা্কতে এখনো মাফ চেয়ে নে। তা না হলে গু মাখানো জুতা কিন্তু রেডি রাখছি, তোর মুখে মারার জন্য।
তুই-ই বলেছিস –
“শুক্রানু(যা প্রচলিত ভাষায় বীর্য্য) ডিম্বানু(যা প্রচলিত ভাষায় মাসিকের পচা রক্ত)-র বেলায়ও তদ্রুপ (মানে পাক[তোর বাতলে দেয়া তরীকতে] করে খেতে হবে আর কি)।
দেখ প্রথম শটে; তুই বলেছিস এ রসালো-ভিত্তি তোর মতের সত্যতা প্রমাণ করবে।
আর নীচের শটে দেখ তুই বলেছিস এ জনমে না হলেও পরের জনমে খাওয়ার কাজগুলো আমাকে করতে হবে।
তোর কি বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে?
তাহলে তুই পাইলি কই যে- গুরুজী তোরে বীর্য্য খাইতে বলছে? না দেখাইতে পারলে জুতা কিন্তু রেডি রাখছি।
জবাব দেস না কেন? মান্দার-পো কানসা বরাবর থাবরাইতে থাবরাইতে অস্থির কইরা হালামু ...
তবে কার জন্য, কি কারণে, কোন রস ও কোন সময় কতটুকু খেতে হবে তা বলে নাই
ঐটাই তরে আগের পোষ্টে জিগাইছিলাম নাটকীর-পো; তুই বুঝস নাই। এল্লা তো স্বীকার করছস খাইতে হবেঃ অহঙ্গা ক – কেলা? খাইবো কেলা? কিত্তে খাইবো?
ক হাউয়ার-পুত
আমার কথা হলো তোরে কোন অবস্থাতেই গুরুজী বীর্য্য খাইতে বলে নাই।
আবালের ঘরের আবাল।
আর দেখ নীচে কি কইছস তুই –
সেই খরচ হওয়া রস পূরণ করতে হলে আবার সেই রসই পান করতে হবে
মানে আমার কেন সবার-ই খাইতে হবে।
এহন ক, কেন খাইতে হবে?
আপনাদের কাজ সহজ করার জন্য আমার এই উপহার
নাহলে তোর ঐ আবিধানিক গালি তোর ্্ র মধ্যে চালান করে দেবো।
কিন্তু গুরুজী কোথায় বলেছে যে- কোরাণ চিনতে হলে বীর্য্য ও মাসিকের পচা রক্ত পান করতে হবে, ও তোকে বীর্য্য পান করতে বলেছে।
গুরুজী তো পরিস্কার বলেই দিছে যে- বীর্য্য পান করতে পারবে নারীরা। তো তোকে কখন বীর্য্য খাইতোএ বললো তাই বল?
আবালের মত না পিছলাইয়া জবাব দে। নইলে কি যে, তোর কি এর মধ্যে ভইরা দেবো তা তুই ও বুঝবি না। বুঝবি শুধু ডেলিভারি হওয়ার সময়।
আর এইহানে এই যে কইলি –
সেই খরচ হওয়া রস পূরণ করতে হলে আবার সেই রসই পান করতে হবে
না করছ ক্যান যে কস নাই; শটে তো একদম পরিস্কার যে তুই আমারে কইছিলি এ জনমে আমার খাওয়া সম্ভব না তাই পরে জন্ম লইয়া আমি খামু।
এইসব ধইঞ্চা-থ্রেট আমাদের পাদের সাথে সাথে অহরহ বের হয়, বোঝার আর সময় নাই।
এখানে যদি তোর আমাকে ব্যান করার অপশোন থাকতো; তোর ওয়েবে আমাকে যেভাবে ব্যান করেছিলি – এখানেও করতি নিশ্চিত। কেননা তোর ওয়েবেও তুই আমার কাছে যথেষ্ট প্রমাণ দিয়েছিস যে তুই একটা ভন্ড। যাই হোক এ ব্যাপারে ইতি টানবি আশা করি। এ নিয়ে আর পোষ্ট দিবি না আশা করি। তোর এই বীর্য্য আর গু-মাখা বিষয় নিয়ে আমারও আলোচনার ইচ্ছা নেই। শুধু দরকার ছিলো এটা, যে তুই কি বলেছিস আর বলিস তা প্রমাণ করার; আমি করেছি।
আবারও সেই পুরোনো ডায়লগ দিয়ে শেষ করতে হচ্ছে –
History records ‘The Present’, analyze ‘The Past’, and guide for ‘The Future’
এ ইতিহাস (যেসব বর্তমান অতীত হয়েছে) – লিপিবদ্ধ করেছে, তোর মতো ভিত্তিহীন খিস্তী-খেউর তোলা দেহতত্ত্বের ধ্বজাধারীদের ভন্ড হিসেবে।
এ ইতিহাসের আলোকে অতীতের লিপিবদ্ধকৃত “দেহতত্ত্বের ধ্বজাধারীরা ভন্ড”, এ মতামতকে নতুন করে বিবেচনার জন্য তোর সঙ্গে এখানেও সুদীর্ঘ আলোচনা করলাম এবং বুঝলাম আবারও তুই ভন্ড!
তোর এ ভিত্তিহীন মতবাদ যে আসলেই ‘দুই পয়সা কামানোর লক্ষ্যে’ ভন্ডামী এবং ইতিহাস যে এ ব্যাপারে সঠিক মত লিপিবদ্ধ করতে ভুল করেনি তার যথেষ্ট প্রমাণ তুই নিজে-ই। এগিয়ে যেতে হবে এ জেনেই যে –
“ভিত্তিহীন খিস্তী-খেউর তোলা দেহতত্ত্বের ধ্বজাধারীরা ভন্ড; এবং বিশ্বশান্তি.কম এর গুরুজী-ও ভন্ডামীর আরেক উজ্জ্বল গরু! – আজও ভিত্তিহীনভাবে ভ্যাবাচ্ছে”
صُمٌّ بُكْمٌ عُمْيٌ فَهُمْ لاَ يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক ও অন্ধ। সুতরাং তারা ফিরে আসবে না। (সূরা বাক্বারা, আয়াত-১৮)
কেমানিক হলো ভন্ড। ফেতনার
হাড়ি। ইসলামের জ্ঞান
নাথাকলে ট্রাপে পরতে হবে এর
কথায়।
আশাকরি ব্লগের সবাই সাবধান হয়েছে।
আর এ কোনদিন ফিরবে বলে আমার মনে হয় না।
সুম্মুম বুকমুন উমইয়ুন ফাহুম লা ইয়ারজিউন।
এরা এখনও যারা ইসলাম এর খুটি-নাটি বিষয় এবং আরবীতে অজ্ঞ (অনেকটা আমার মতো), তাদের জন্যই এভাবে কাজ করে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন