বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভির্যের মাধ্যমে ফ্রান্সে উদযাপিত হলো পবিত্র ঈদুল ফিতর
লিখেছেন লিখেছেন বদরুজ্জামান ২৮ জুলাই, ২০১৪, ০৩:০৪:১১ দুপুর
রহমত,মাগফিরাত,নাজাত ও আত্মশুদ্ধির মাস রামাদ্বান। দীর্ঘ একমাস রহমত,মাগফিরাত,নাজাত ও আত্মশুদ্ধি অর্জনের মহান ব্রত নিয়ে সারা পৃথিবীর মুসলমানরা সিয়াম সাধনার মধ্য দিয়ে কাটালেন পবিত্র রামাদ্বান মাস ।দীর্ঘ একমাস সিয়াম সাধনার পর সৌদিআরব মধ্যপ্রাচ্যসহ ইউরোপের অন্যান্য দেশের ন্যায় ফ্রান্সের মুসলমানরাও গত ২৮ জুলাই সোমবার বিপুল উৎসাহ উদ্দিপনা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভির্যের মাধ্যমে পালন করলেন অন্যতম ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর । ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ফ্রান্সে বসবাসরত মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে বেশ উৎসাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে। অন্যান্য কমিউনিটির মুসলমানদের ন্যায় বাংলাদেশী কমিউনিটির মুসনমানদের মধ্যেও উৎসাহ উদ্দীপনার কমতি ছিল না । প্যারিসে বাংলাদেশিদের দ্বারা পরিচালিত মসজিদগুলোতে মুসল্লিদের নামাজ আদায়ের জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়া হয়। ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টারে। ,নামাজ আদায়ের জন্য মুসল্লিদের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। পরপর অনুষ্ঠিত তিনটি জামাতে মুসল্লিদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। তাছাড়াও মহিলাদের অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো।
এছাড়াও ওভারভিলা জামে মসজিদ ও মেট্টো হোশ মসজিদেও একাধিক ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। নামাজ শেষে মুসলিম উম্মাহর শান্তি সমৃদ্ধি ঐক্য কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
মুসলমাদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ফরাসী প্রেসিডেন্ট ফ্রঁন্সেস ওরলান্ড মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেছন।
বিষয়: বিবিধ
৯৭৩ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
০ ২৮ শে জুলাই তো আজকে । এখন ফ্রান্সে সকাল ১১ টার মত বাজে । এতেই ২৮শে জুলাই গত হয়ে গেল ?
ফ্রান্সে তো মহিলাদের হিজাব নিষিদ্ধ করেছে , পড়লে ফাইনও করছে ।
রশিদ নেক কাজ ভাই নামে একজন লোক নাকি এগিয়ে এসেছেন এই ফাইন দিয়ে হলেও মহিলাদের হিজাব মেইনটেইন করে যাওয়ার পক্ষে ।
ফ্রান্সে নাকি ফিলিস্তিন নিয়ে বেশ র্যালী হয়েছে ইদানিং ।
ফ্রান্সের কোন খবর শুনলে এ কথাটাই মনে পড়ে । কোন ফ্রান্স প্রবাসীকে জিজ্ঞেস করবো করবো করে আর করা হয়ে উঠছিলো না । আপনাকে পেয়েই মনে পড়ে গেলো ।
আপনাকে এবং ফ্রান্স প্রবাসী বাংলাদেশী মুসলমান ভাই বোনদের ঈদ মোবারক ।
রশিদ নেককাজ ভাই কি তার সেই নেক কাজটি আজও করে যাচ্ছেন ?
ﺗﻘﺒﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻨﺎ ﻭ ﻣﻨﻜﻢ
ঈদ মোবারক
নামজ শেষে খাওয়ার ব্যবস্থা ছিল। যদি এখানে
কর্ম দিবস ছিল। তারপরও দুটো জামাত হয়েছে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন