বাংলাদেশে সমকামী ও সমকামিতা -১

লিখেছেন লিখেছেন Bhabsi ki Hote Pare ২৮ এপ্রিল, ২০১৬, ১০:০২:১৪ রাত

বাংলাদেশে সমকামিদের অবস্থান,সংখ্যা বা কার্যক্রম নিয়ে কোন প্রকার রিসার্চ হয় নি।তাই তাদের সংখ্যা সঠিক ভাবে বলা সম্ভব নয়।আন্দাজ করা যায় বাংলাদেশে সমকামীরর সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ১%বা তার চেয়েও কম।

১%হিসেব করলেও প্রচুর সমকামী রয়েছে বাংলাদেশে।তবে এদের মধ্যে অতি অতি অল্পসংখ্যক নিজেদের প্রকাশ করছে।বর্তমানে ফেসবুকের কারনে সমকামীরা নিজেদের বেশী প্রকাশ করছে।সমকামী বিশেষ করে পুরুষ সমকামী যাদেরকে বলা হয় গে তাদের প্রতি আমি খুব ইন্টারেস্টেড হই।একটা ছেলের প্রতি অন্য ছেলের আকর্ষণ, কিভাবে সম্ভব?

এ চিন্তা মাথায় নিয়েই আমি গে দের নিয়ে ফেসবুকে গবেষণা চালিয়েছি।ব্যাপার টা আমার জন্যে সহজ হয়েছে কারন ফেসবুকে আমি প্রচুর গে'র সন্ধান পায়।

আমি গে'দের ইন্টার্ভিউ নেওয়া শুরু করি।

আমার রিসার্চে আমি যে বিষয় গুলো জানতে পারি,

১।বাংলাদেশে প্রচুর গে রয়েছে।ফেসবুকের শুরুতে তারা ফেইক আইডির মাধ্যমে নিজেদের প্রকাশ করলেও বর্তমানে নিজেদের ছবি সহ সমকামী পরিচয় দিচ্ছে।

২।ফেসবুকে মেয়েদের ছবি নিয়ে ফেইক আইডি খুলে যেমন তাদের হয়রানি করে কিছু সংখ্যক বিকৃত মস্তিষ্কের মানুষ, তেমনি গে রাও অন্য ছেলেদের ছবি দিয়ে আইডি খুলে তাদের হেনস্তা করছে।

৩।গে'দের মাঝে বিভিন্ন ধরনের ভাগ আছে।

>>যারা সেক্সের সময় ছেলেদের রোল প্লে করে তাদের বলা হয় টপ।

>>যারা মেয়েদের রোল প্লে করে তাদের বলা হয় বটম।

>>যারা দুটো রোল প্লে করে তাদের বলে ভার্সেটাইল।

>> মেয়েলী তাদের বলা হয় কোতি।

৪।ওরা কি সেক্স করে?

করে কি প্রতিদিন করছে।চোখের আড়ালে কত কি হচ্ছে আমরা কল্পনাও করতে পারবো না।আমার রিসার্চ থেকে যা বুঝেছি সমকামীদের প্রধান আকর্ষণ হল অন্য সমকামীরর সাথে সেক্স করা।ওদের কে সেক্স এডিক্টেড বলা যায়।সমকামী শব্দটাই যে কাম এর মিশ্রণে গড়া।রীতিমত ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে তারা সেক্স সঙ্গী খুঁজে নেই।যেমন: মোহাম্মদ পুরের আশেপাশে কেউ আছো?

এ হচ্ছে স্ট্যাটাস এর নমুনা।

প্রতিদিন গোপনে এসব বিকৃত যৌনাচার হচ্ছে।মাঝে মাঝে তারা আফটার সেক্স ছবিও পোস্ট করছে ফেসবুকে।

৫।ওরা নিয়মিত সেক্স চ্যাট করে।চ্যাটে নিজেদের ন্যুড ছবি থেকে শুরু করে চ্যাটের মাধ্যমে যতটুকু যৌনাচার সম্ভব সব করছে।

৬।অনেকেই অর্থের বিনিময়ে সেক্স করে।পতিতাবৃত্তিতে যেমন দালাল থাকে তেমনি ওদেরও দালাল রয়েছে।আমি জানতে পেরেছি ওরা বিদেশীদের সঙ্গ দিতে পছন্দ করে,এতে বেশী অর্থ লাভের সম্ভাবনা থাকে।

৭।যারা নিজেদের প্রকাশ করছে তাদের।সিংহভাগ এসব কাজ করছে।

(চলবে).......

বিষয়: বিবিধ

৩৫৪৬ বার পঠিত, ৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

367424
২৮ এপ্রিল ২০১৬ রাত ১১:১৫
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : এই প্রকৃতিবিরুদ্ধ বিকৃত মস্তিষ্কদের প্রতিরোধ জরুরি।
৩০ এপ্রিল ২০১৬ রাত ১০:১৪
304973
Bhabsi ki Hote Pare লিখেছেন : সহমত
৩০ এপ্রিল ২০১৬ রাত ১০:১৪
304974
Bhabsi ki Hote Pare লিখেছেন : সহমত
367435
২৯ এপ্রিল ২০১৬ রাত ০২:১৩
সাদাচোখে লিখেছেন : পশ্চিমা দেশে যারা সমকামীতা বিস্তারের জন্য ফুট সোলজার হিসাবে কাজ করেন - তারা গবেষনার নামে অনুরূপ শিক্ষামূলক প্রচার প্রচারনা করেন। এভাবে তারা সমাজকে নিউট্রালাইজ করেন। আর্টিফিশিয়াল ও ফিক্টিশিয়াস ডাটা প্রকাশ করেন। তাদের যোগাযোগের সাইন প্রকাশ করে। মানুষকে তাদের বিকৃত রুচীর প্রতি সহায়ক হতে উদ্ভুদ্ধ করেন। ট্রাফে ফেলতে চেষ্টা করে।

বিকৃতি প্রসূত এসব মানুষের ভয়াবহ সব পরিনতি মিডিয়ার মাধ্যমে যে কতটুকু জানা যায় - তা রীতিমত বেদনাদায়ক, ভয়ংকর।
৩০ এপ্রিল ২০১৬ রাত ১০:১৪
304975
Bhabsi ki Hote Pare লিখেছেন : ঠিক

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File