লংমার্চ শব্দটাই বিধর্মীদের, সুতরাং এই লংমার্চ শব্দটা এবং এর অনুসরন এবং অনুকরণ ইসলামে কোনমতেই বৈধ হতে পারেনা।

লিখেছেন লিখেছেন সহিদুল ইসলাম ০৬ এপ্রিল, ২০১৩, ০১:১৬:০২ দুপুর

লংমার্চ শব্দটাই বিধর্মীদের, সুতরাং এই লংমার্চ শব্দটা এবং এর অনুসরন এবং অনুকরণ ইসলামে কোনমতেই বৈধ হতে পারেনা।

লেখক আ ব দু ল হা ই শি ক দা র () হেফাজতে ইসলামের লংমার্চকে মহানবী (স.)-এর তাবুকের যুদ্ধের সাথে তুলনা করেছেন।

তথঃ http://www.amardeshonline.com/pages/details/2013/04/06/195364#.UV-4F0onzOk

কোথায় তাবুকের যুদ্ধ আর কোথায় লংমার্চ ?

আমি অতি সংক্ষেপে লংমার্চ এবং তাবুকের যুদ্ধ নিন্মে তুলে ধরছিঃ

সংক্ষেপে তাবুকের যুদ্ধঃ

অবশেষে নবম হিজরীর রজব মাসে হযরত (স) ত্রিশ হাজার সৈন্য নিয়ে মদীনা হতে যাত্রা করলেন; এর মধ্যে মাত্র দশ হাজার ছিলো অশ্বারোহী। উটের সংখ্যা এতো কম ছিলো যে, একটি উটের পিঠে পালাক্রমে কয়েকজন করে সৈন্য সওয়ার হতে লাগলো। এরপর ছিলো গ্রীষ্মের প্রচন্ডতা এবং পানির অভাব। কিন্তু এতদসত্ত্বেও সাচ্চা মুমিনগণ এ সময় তাদের ঈমানের পরাকাষ্ঠা, নবীর আনুগত্য এবং আল্লাহর পথে আত্নোৎসর্গের যে আগ্রহ প্রদর্শন করলো, আল্লাহ তা মঞ্জুর করলেন এবং এর বিনিময়ে তিনি এমন ব্যবস্থা করে দিলেন যে মদীনা থেকে নবী করীম (স)-এর রওয়ানা করার উদ্দেশ্য বিনা যুদ্ধেই হাসিল হয়ে গেলো। নবী করীম (স) তাবুক পৌঁছেই জানতে পারলেন যে, রোম সম্রাট কাইসার সীমান্ত থেকে তার সৈন্য প্রত্যাহার করে নিয়েছে; তাই যুদ্ধ করার মত সেখানে আর কেউ বর্তমান নেই।

ব্যাপারটা ঘটেছিলো এই রকম : রোম সম্রাট যখন জানতে পারলো যে, তার এতবড়ো জবরদস্ত প্রস্তুতির খবর পেয়েও মুসলমানরা নিঃশংক চিত্তে তাদের মুকাবিলার জন্যে মদীনা থেকে যাত্রা করেছে এবং ক্রমাগত সামনের দিকে এগিয়ে আসছে, তখন সে নিজের সৈন্য সরিয়ে নেয়াই সমীচীন মনে করলো। কারণ এর আগে মুতা’ যুদ্ধের সময় এক লাখ সৈন্যের মুকাবিলায় মাত্র তিন হাজার মুসলমান কিরূপ শৌর্য-বীর্য দেখিয়েছিলো, সে অভিজ্ঞতা সম্রাটের মন থেকে মুছে যায়নি। না জানি এবারও পরাজিত হয়ে তার মান-ইজ্জতটুকু একেবারে খতম হয়ে যায়! তাই যখন সে জানতে পারলো, এবার তিন হাজার নয়, ত্রিশ হাজার সৈন্য নিয়ে নবী করীম (স) আসছেন, তখন সে এ সয়লাবের মুকাবিলা না করারই সিদ্ধান্ত করলো।

কাইসারের এভাবে ময়দান থেকে পশ্চাদপসারণ করাকেই নবী করীম (স) যথেষ্ট মনে করলেন। এরপর তার পশ্চাদ্ধাবনে কালক্ষেপণ করার চেয়ে তিনি ঐ এলাকায় নিজের প্রভাবকে মজবুত করাকে সমীচীন মনে করলেন। তিনি বিশ দিন সেখানে অবস্থান করলেন। এ সময়ে রোম সাম্রাজ্য ও ইসলামী রাষ্ট্রের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত এবং রোমকদের প্রভাবাধীন কতকগুলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্যকে তিনি নবীন ইসলামী রাষ্ট্রের অধীনস্থ করে নিলেন। এভাবে যে সব আরব গোত্র এতদিন রোম সম্রাটের সমর্থক ছিলো, তারা ইসলামী রাষ্ট্রের সমর্থক ও সাহায্যকারী বনে গেলো।

The Long March 1934 to 1935

The Long March saved Mao Zedong and the Communist Party from the attacks by the Guomingdang. The Long March came about when the Chinese Communists had to flee a concerted Guomingdang attacked that had been ordered by Chiang Kai-shek.

In the autumn of 1933, the Guomindang leader Chiang Kai-shek launched a huge attack against the Communists who were then based in the Jiangxi and Fujian provinces in south-east China. The Guomindang was advised by the German general, Hans von Seeckt. He advised Chiang Kai-shek not to launch a full frontal attack on Jiangxi. 500,000 Guomindang troops surrounded Jiangxi in an attempt to strangulate the Communists. The Guomindang had a policy of making a slow advance building trenches and blockhouses as they went to give the Guomindang troops there places of protection. Seeckt wanted a war of attrition but with minimal contact with the Communists as Seeckt wanted to starve them out rather engage in combat with them.

Seeckt was a skilled soldier and his strategy worked very well. His ‘slow-but-sure’ process lead to the area controlled by the Communists shrinking quite rapidly. Within 12 months, the Communists had lost 50% of the territory they had controlled in 1933 and 60,000 Communist soldiers (the Red Army) were killed. The Guomindang had the clear ability to fully destroy the Communists.

It was then that the Communists changed tactics. Against the advice of Mao, the Communists used full-scale attacks against the Guomindang. They were advised by Russian agents lead by Otto Braun. It was Braun who advised full-frontal attacks and he convinced the Communist hierarchy that Mao was wrong. He also branded Mao as being politically wrong because peasants in Jiangxi were being killed by the Guomindang and the Red Army did nothing to assist them. Mao was expelled from the Chinese Communist Party’s Central Committee.

The strategy of Braun was very costly for the Communists. They lost men and equipment and because Jiangxi was surrounded by blockhouses held by the Guomindang, they could get no supplies through from the other Communist base at Hunan.

Mao tried to win back support by pushing for a breakout by the Red Army followed up by an attack on the Guomindang in their rear. This was rejected in favour of Braun’s idea for a full-scale retreat from Jiangxi with a push for a communist base in Hunan where the Chinese Communist’s Party Second Army was based. The retreat – which was to be called the Long March – started in October 1934.

লেখক এখানে হেফাজতে ইসলামের লংমার্চকে মহানবী (স.)-এর তাবুকের যুদ্ধের সাথে তুলনা করেছেন এটা কোনমতেই গ্রহণযোগ্য নয়। লংমার্চ শব্দটাই বিধর্মীদের, সুতরাং এই লংমার্চ শব্দটা এবং এর অনুসরন এবং অনুকরণ ইসলামে কোনমতেই বৈধ হতে পারেনা।

সহিদুল ইসলাম



বিষয়: বিবিধ

১০৯৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File