"যিনি যে মতের ধারক তিনিতো তাদেরই লালনকারী" ।

লিখেছেন লিখেছেন পথিক মুসাফির ১৬ জুলাই, ২০১৩, ০১:০০:০৩ দুপুর



আমরা প্রায় দেখছি যারা খুন,ধর্ষণ,চুরী,ডাকাতি করে ধরা খেয়ে বিচারে তাদের কেহ যাবজ্জীবন কেহ মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হয়ে কারাবরণ করছে আবার দেখি এমন দুর্ধর্ষদেরকে এক শ্রেণীর লোক পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদেরকে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে জেল থেকে বের করে নিয়ে আসছে । এই নিচের ছবিটাই প্রমান করে আমরা আওয়ামীদের দ্বারা সৃষ্ট কোন পরিবেশে আছি ।



সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো সমাজের মার্যাদাবান ধার্মিক সৎ লোকদেরকে বিভিন্নভাবে মিথ্যা মামলা দিয়ে আটকে রাখছে।

আমার প্রশ্ন এই কেন এমন করছে ? আর তারা ভালদেরকে ভাল কাজ করতে দিতেছেনা বরং মন্দদেরকে মন্দ কাজ করতে উৎসাহিত করছে । তাহলে সমাজের সাধারন লোকেরা কিন্তু এসব অবলোকন করেই খারাপকে বর্জন করছে যা অত্যন্ত ভাল দিক কিন্ত কতজন ??

দেখুন কত বড় আসামীকে ছেড়ে দিয়ে আবার তাকে অভ্যর্থনা দিয়ে নিরাপদে নিয়ে যাওয়া হয় ।

নিরাপদে কারাগার থেকে বেরিয়ে গেলেন শীর্ষ চরমপন্থী নেতা পূর্ববাংলার কমিউনিস্ট পার্টির শিমুল ওরফে শিহাব। গত রোববার বিকালে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তার মুক্তির বিষয়টি জানলেও কোনো তত্পরতা দেখায়নি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, আন্ডারওয়ার্ল্ডের প্রতাপশালী নেতা শিমুলের বিরুদ্ধে ১২টিরও বেশি হত্যা, অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ের মামলা রয়েছে। এছাড়া তিনি খুলনা ফুলতলার ইউপি চেয়ারম্যান কাশেম আলী ও চরমপন্থী গণেশ হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি।

২০০০ সালে তিনি পুলিশের হাতে আটক হন। এরপর থেকে তিনি কারাগারে বন্দি ছিলেন।

যশোরে দায়ের করা দণ্ডবিধির ৫৪ ধারার একটি মামলায় জামিন পাওয়ার পর গত রোববার বিকালে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের শীর্ষ এ চরমপন্থী নেতা অনেকটা সন্তর্পণে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বেরিয়ে যান। কারগার থেকে বের হওয়ার পর ৩-৪টি প্রাইভেটকারে অনুসারীরা তাকে পাহারা দিয়ে নিরাপদে নিয়ে যায়। কারামুক্তির পর তিনি আত্মগোপনে চলে গেছেন বলে সূত্র জানিয়েছে।

বিষয়: বিবিধ

১৫০৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File