যাদের সকালের চরিত্র বিকালের সাথে মিলে না সময় এসেছে তাদেরকে বর্জন করার।
লিখেছেন লিখেছেন পথিক মুসাফির ০৪ জুলাই, ২০১৩, ০৭:৫৩:৪৭ সন্ধ্যা
মহাজোট ক্ষমতায় আসার পর আমরা দেখে আসছি তাদের মন্ত্রী এম পি উপনেতা পাতি নেতা এবং প্রধান মন্ত্রী সকলেই এই চরিত্রের ভুমিকা রেখেই চলেছে । কারো কথা কারো সাথে মিল নেই আবার প্রধান মন্ত্রী একটি খেই ধরিয়ে দিলে তাই নিয়ে আওয়ামী লীগের বুড়ো থেকে গুড়ো সবাই হুক্কা হুয়া শুরু করে।
মনে হয় যেন এদের বিবেক বলে কিছু নেই । প্রধানমন্ত্রীর কাছে তাদের উচ্চ শিক্ষা, ডক্টরেট ডিগ্রী, ব্যারিষ্টারী ওকালতি অধ্যাপনা সব বন্ধক রেখে ভোতা বিবেক নিয়ে কাজ করছে । নীতি নির্ধারণে যেন তাদের ভুমিকা শুধু ইয়েস ইয়েস । নো বলতে মানা এবং পরামর্শ দিতে মানা এমন অবস্থা। এমনভাবে এই সরকার চলল সাড়ে ৪ বছরের বেশী । এদের মুনাফেকী আচরণ এবং মিথ্যাচার যেন তাদের নৈতিকতার সনদ।
ও যা বলতে চাইছি ।
আমাদের এক গুণধর এক রাষ্ট্রপতি ছিলেন নাম এরশাদ তার সম্পর্কেই কিছু বলতে চাই। এই বেটা অনেক চমক দেখাইয়াছে । রাজনৈতিক জীবনে যে কতবার ডিগবাজী খেয়েছে তা বিবেকবানরা লক্ষ্য করেছে। ইনি সর্ব্বোচ্চ খেতাব বিশ্ব বেহায়া উপাধি পেয়ে নিজেকে ধন্য করেছেন। ইনি আওয়ামীদের কাছে হয়ত দায়বদ্ধ যার জন্য সে আওয়ামীদের থেকে সকাল বিকালে ছুটাছুটি করে পালাতে চাইলেও আবার জায়াগায় ফিরে আসে।
এবার জিসিসি নির্বাচন নিয়ে তার সম্পর্কে ব্যাপক গুন্জন হয়েছে। শেষ পর্যন্ত সে আবার আওয়ামীতেই ফিরে এসে প্রমাণ করল সে মহা ভাঢ়। ভাড়ামী করাই যেন তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা।
দেখা যাক তার পার্টির লোকেরা তার এই ভাড়ামী কেমনভাবে লয়।
তাকে দিয়ে দেশের কোন কাজ হবে না তা তিনি নিজেই প্রমাণ করলেন। এমন নেতার পিছনে থেকে মার কেয়েই মরতে হবে। আর তার অনুসারীরাও যদি এমন হয় তাহলে তাদের সকলকেই বর্জন করা একান্তু কর্তব্য ।
বিষয়: বিবিধ
১৫৭৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন