মনে করেছিল মোল্লার দল কিছুই বুঝেনা ...
লিখেছেন লিখেছেন সত্য নির্বাক কেন ১১ এপ্রিল, ২০১৫, ১০:১১:২২ সকাল
বেজন্মা রা মার্সি নাটক করে জামায়াত কে ভিক্টিমাইজ করতে চাইছিল.। মনে করেছিল মোল্লার দল কিছুই বুঝেনা ...
মুমিনরা সত্য পথে পূর্ণ অবিচলতার সাথে প্রতিষ্ঠিত থাকে। কোন ক্ষতি বা বিপদের মুখে কখনো সাহস ও হিম্মতহারা হয় না। ব্যর্থতা এদের মনে কোন চিড় ধরায় না। লোভ-লালসায় পা পিছলে যায় না। যখন আপাতদৃষ্টিতে সাফল্যের কোন সম্ভাবনাই দেখা যায় না তখনও এরা মজবুতভাবে সত্যকে আঁকড়ে ধরে থাকে.....
আল্লাহই তার দ্বীনের আন্দোলন রক্ষা করবেন
হত্যা,গুম ফাঁসি দিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করা গেলেও
ইসলামী আন্দোলনের চেরাগ নিভিয়ে ফেলা যাবেনা।
ব্যর্থতা মানে নিচে পড়ে যাওয়া নয়, নিচে পড়ে যাওয়ার পরও উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা না করা হল ব্যর্থতা ।
আচ্ছা বলেন তো একজন অপরাধ না করে ও কেন ক্ষমা চাইবেন??
আন্তর্জাতিক চাপ বেড়েছে অবৈধ সরকারের উপর। তাদের নিষেধ অমান্য করে ফাঁসী দিবে জনাব কামারুজ্জামান কে । ত কিছু একটা তো বলতে হবে তাদের কে । যেমন এখন বলবে আমরা তো ক্ষমা চাওয়ার সুযোগ দিয়েছিলাম । সে তো চাইল না ।
ত তোমাদের এতই দরদ তা হলে খারিজ করে দিলা কেন? শুনানী করার সুযোগ দিতা?
যত্তসব.........
আর রাষ্ট্রপতির ক্ষমার জন্য তো আসামীকে ক্ষমা চাইতে হবে এই রকম কিছু লিখা নাই সংবিধানে। তোমরা ভুল করেছ তোমরাই সামলাও ।
কেন একজন অপরাধ না করে ও বলবে আমি অপরাধী??
সত্য মিত্যার এই দন্দ হযরত আদম আঃ এর সময় থেকেই । নিজ পুত্র কাবিল ই নিজ পিতার বিরোধিতা করেছিল। এর পর ইয়াকুব আঃ এর পুত্ররা নিজ পিতার সাথে ধোঁকাবাজি করেছিল ইউসুফ আঃ কে বাঘে খেয়ে ফেলেছে বইলা। নিজ পুত্র কানন নুহ আঃ এর বিরোধিতা করেছিল........... এইভাবেই হযরত মুহাম্মদ সাঃ পর্যন্ত সকলকেই বিরোধিতার মুখোমুখি হতে হয়েছে। ইব্রাহীম আঃ কে অগ্নি কুন্ডে নিক্ষেপ করেছিল । তারপর কি তারা এই সত্য পথ থেকে বিরত থেকে ছিলেন?? কোন লোভ লালসা তাদেরকে এই সত্য হতে বিমুখ করতে পারে নি। আজ ও সত্য দ্বীন প্রতিষ্ঠার এই আন্দোলনের কর্মীদের কেউ বিচ্যুত হবে না ইনশে আল্লাহ্।
দেশবাসীর দোয়া চেয়েছেন কামারুজ্জামান।
জনাব কামারুজ্জামান ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদেরকে কোরানের সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছেন।
বর্বর, বেদুইন, যাযাবর, শিক্ষা ও তাআদ্দুনের আলো হাতে বঞ্চিত একটি জাতি মাত্র অর্ধ শতাব্দীর কম সময়ের ভিতরে পৃথিবীর বৃহত্তম শক্তিদ্বয়কে পর্যুদস্ত ও পরাভূত করে কি করে অর্ধপৃথিবী জয় করে ফেলল? কি করে তাঁরা এই স্বল্পকালীন সময়ের ভিতর মানব সভ্যতার উপরে এক স্থায়ী ও অক্ষয় ছাপ রেখে গেল? সে কথা ভেবে ভেবে আজও ঐতিহাসিকদের পেরেশানীর অন্ত নেই। তাঁরা ভাবতেই পারে না যে, এমন কোন্ মহাশক্তির যাদু লেগেছিল, যার ফলে আরব- মুসলমানরা সারা পৃথিবীতে এক প্রলয়কান্ড ঘটিয়ে দিয়েছিল। মহাগ্রন্থ আল-কোরআনের মহাশক্তিই যে আরব- মুসলমানদের এ সফলতার পিছনে মূল শক্তি হিসেবে ক্রিয়াশীল ছিল, তা বিশিষ্ট ঐতিহাসিক ও চিন্তাবিদদের অনেকেই অম্লান বদনে স্বীকার করেছেন।
প্রসিদ্ধ পাশ্চাত্য পন্ডিত ইমানুয়েল ডুয়েৎচ বলেছেন, “পৃথিবীর প্রধান প্রধান ধর্মসমূহের মধ্যে কোরআন যে একটি বিশেষ মর্যাদার অধিকারী তা স্বীকার করতেই হবে। এ ধরনের যুগান্তকারী সাহিত্যের মধ্যে কোরআন সর্বকনিষ্ঠ বটে; তবে জনসাধারনের উপর প্রভাব বিস্তারে তা কারও অপেক্ষা ন্যুন নহে। কোরআন মানবীয় চিন্তাধারার যেমন এক নতুন ভাবের সৃষ্টি করেছে, তেমনি সৃষ্টি করেছে এক নতুন চরিত্রের। উহা আরব উপদ্বীপের মরুচারী কতগুলি পরস্পর বিরোধী গোষ্ঠিকে এক সুমহান বীর জাতিতে পরিনত করেছে”।
বিষয়: বিবিধ
১০৬৪ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ধন্যবাদ ভাইয়া যৌক্তিক লিখনির জন্য।
উনার জন্য, ইসলামী আন্দোলনের জন্য যা কল্যাণের তাই করুন.
মন্তব্য করতে লগইন করুন