'পন্থী' বিচারের দ্বি পন্থা : তাজউদ্দীনের মেয়েকে ছোড়া তীর আসলে কোথায় বিঁধছে ? [আনসেন্সরড]

লিখেছেন লিখেছেন সত্য নির্বাক কেন ১১ মে, ২০১৪, ০৪:৪৮:১২ বিকাল



একটা ছোট নাটকের দৃশ্য দিয়ে শুরু করি।

আবির আর স্বচ্ছ - দুই জানেমান বন্ধু।

আবিরের বাসায় আসলো স্বচ্ছ।

আড্ডা , দুপুরের খাওয়া আর বিকালে একসঙ্গে বের হওয়ার প্ল্যান।

আড্ডা চলছে , কিছুক্ষন প্লে স্টেশনে ডুয়াল প্লেয়ার হয়ে ব্যাটলফিল্ড কিংবা ব্ল্যাক-অপস খেলা চলছে , মাঝে মাঝে মুখে গুড়ো লবন - মরিচ আর পাকা তেতুল মাখানো কামরাঙ্গা স্লাইস চাবানো হচ্ছে।

বেলা ১১ টা।

ডোর বেল বাজলো।

আবির গিয়ে দরজা খুলে দিলো।

আবিরের মা ঢুকলেন বাসায়।

পাশের মুদি দোকানে গিয়েছিলেন হাল্কা কেনাকাটার জন্য।

ভদ্রমহিলার নাম সাদেকা সুলতানা।

বয়স ৪০ পার হয়ে গেছে।

মাথায় সাদা ওড়না জড়ানো।

গায়ে ধুসর রঙের বোরখা কাম গাঊন।

উনাকে দেখেই স্বচ্ছ ছেলেটা কাচামাচু হয়ে সালাম দিলো -

স্লামালিকুম আন্টী।

+ ওয়ালাইকুম বাবা , ভালো আছো ?

জী...আপনি ক্যামন আছেন ?

+ এই তো আল্লাহ রাখসে কোন রকম। তোমার আম্মু ক্যামন আছেন, অনেক দিন তো কথা হয় না , একদিন আসতে বইলো।

জী বলবো।

খুব কাচুমাচু উত্তর স্বচ্ছের।

সাদেকা সুলতানা ভেতরে চলে গেলেন।

বেলা গড়িয়ে দেড়টা।

খাবার টেবিলে স্বচ্ছ আর আবির।

ঘন ডাল আর পুইশাক- ইলিশের তরকারি।

সাথে বেগুনের চাকা ভাজি।

আর সাদা ভাত।

বেশ তৃপ্তি নিয়ে খাওয়া চলছে।

আবার ডোর বেল বাজলো।

এবার আবিরের মা নিজে এসে দরজা খুলে দিলেন।

এবার ঢুকলেন একজন অশীতিপর বৃদ্ধ।

আবিরের নানা হাফিজুর রহমান।

ধবধবে সাদা দাড়ি , গায়ে তাবলীগি পোশাক।

সকাল থেকে বয়ান শুনে জোহর পড়ে কাকরাইল থেকে আসলেন মাত্র।

ভদ্রলোকের বয়স ৭০ ছাড়িয়েছে।

স্কুল ইন্সপেক্টর হিসাবে শুরু করে এডুকেশন মিনিস্ট্রিতে উপসচিব র‍্যাংকে গিয়ে রিটায়ার করেছেন।

এই অবসর জীবনে সারা দিন আল্লাহ-বিল্লাহ।

উনাকে দেখেই স্বচ্ছ আবার কাচুমাচু হয়ে গেলো।

+ স্লামালিকুম নানাভাই।

মুখে খাবার নিয়েই সালাম দিলো স্বচ্ছ।

খাবার সময় সালাম দিতে হয় না , ঠিক আছে খাও খাও , ভালো মত খাও - স্নেহের সুরে বলে হাফিজুর রহমান সাহেব ভেতরে চলে গেলেন।

বাইরে কাঠফাটা রোদ , একটু বিশ্রাম নেবেন।

বেলা সাড়ে তিনটা - দু বন্ধু খাওয়া দাওয়া শেষ করে , একটু হাল্কা রিল্যাক্স করে বের হল।

অনিকের বাসায় যাবে।

অনিক নাকি টরেন্ট থেকে অ্যামেজিং স্পাইডার ম্যান - ২ ডাউনলোড করেছে।

স্বচ্ছের কাছে ৮ গিগার পেন ড্রাইভ।

অনিকের কাছ থেকে মুভিটা নেবে।

সেখানে ৬ টা পর্যন্ত আড্ডা দিয়ে যে যার বাসায়।

আবির বাসায় এসে কানে হেডফোন চড়ালো , তাহসানের গান শুনছে।

আর স্বচ্ছ নেটে বসলো।

ফেসবুক ওপেন করলো।

কাভার ফটোতে শেখ মুজিবকে ফটোশপের মাল্টী ওয়ার্কবেঞ্চে ঐশী দেবতার মত ফুটিয়ে তোলা একটি ছবি।

প্রোফাইল পিকচার - লাল রঙা ব্যাকগ্রাউন্ডে আয়রন ফিস্ট - মাজল মি নট।

একটা পেজে গেলো।

আওয়ামী সমর্থক।

আওয়ামী লীগের গুন্ডামি খুনের সমালোচনা করে একজন মধ্যবয়স্ক ধার্মিক মহিলা মন্তব্য করলেন , তীব্র নিন্দা জানালেন ৫ ই মে রাতে শাপলা চত্বরে নির্বিচার গুলি চালিয়ে হত্যাকান্ড চালানোর।

ওই মহিলার প্রোফাইল পিকচারে ছিলো মাথায় স্কার্ফ জড়ানো একটি ছবি।

তার ওয়ালে কোরান শরীফের কিছু আয়াত আর সুরা শেয়ার করা ছিলো, ছিলো কিছু হাদিস শরীফ শেয়ার করা, কয়েকজন ইসলামিক স্কলারের পেজে লাইক দেয়া।

কাভার ফটোতে ছিলো হজের সময় কাবা ঘরের সামনে তোলা একটা ছবি।

মহিলার পেজের শেয়ারিং, পেজ লাইকিং , কাভার ফটো আর প্রোফাইল পিকচারে মাথায় স্কার্ফ জড়ানো ছবি দেখে টগবগে রাগে সেক্যুলার স্বচ্ছ সব অস্বচ্ছ দেখছিলো সামনে।

স্বচ্ছ ওই মহিলাকে ইংগিত করে কমেন্ট করলো -

এই ছাগী মাগীটারে অ্যাডমিন ব্লক করেন না কেন ?

এই ছাগী মাগী গুলারে তেতুল হুজুরের ধোনের লগে বাইন্ধা রাখা উচিত।

ওই মাগি , যা তোর ফাকিস্তানি তালেবানী বাপ গো ধোন চুষ গা।

ওই মন্তব্যকারী মহিলাটি ছিলেন আবিরের মা সাদেকা সুলতানার একজন বান্ধবী।

নাটকের এই ছোট টুকরোটি শেষ হল।

এই রকম-ই অসংখ্য স্বচ্ছ শারমিন আহমেদকে মেইল করেছে।

সেই সব ইমেইলে শারমিন আহমেদকে ব্যক্তিগত আক্রমন করা হয়েছে।

স্বচ্ছরা ঠিক যেভাবে আক্রমন করে , সম্ভবত সেভাবেই শারমিন আহমেদকে আক্রমন করা হয়েছে।

হেতু - উনার লেখা 'নেতা ও পিতা ' বইটা।

এই গালাগালিতে উনাকে ক্রিমিনালাইজ করা হয়েছে বেশ কিছু মাপকাঠিতে।

সেগুলো হচ্ছে -

[১] মিশরীয় স্বামী বিয়ে করা

[২] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মুসলিম আমেরিকান সংস্থাগুলোর সাথে উনার অ্যাফিলিয়েশন এবং অ্যাক্টিভিটি।

ঠিক যেমন নাটকের স্বচ্ছ সাদেকা সুলতানার বান্ধবীকে ক্রিমিনালাইজ করেছিলো -

কাভার ফটোতে কাবা শরীফ কেন ?

ওয়ালে এত কোরান শরীফের সুরা শেয়ারিং কেন ?

এত বেজন্মা মিডল ইস্টের ইসলামিক স্কলারগুলার পেজে লাইক কেন ?

কারন এগুলো আমাদের সমাজে বাড়ন্ত 'স্বচ্ছ'দের কাছে অপরাধ।

বিষয়টা এড়িয়ে যাবেন না।

কম্প্রোমাইজ করবেন না।

আস্কারা দেবেন না।

রোগটা ডালপালা মেলছে।

এখন থেকে এই রোগটাকে পাল্টা আক্রমন করুন।

অনলাইনে স্বচ্ছদের মত একটা কুকুর শ্রেনী বেশ বাড়ন্ত যারা শ্ব-দন্তের লালা দিয়ে এই রোগটা ছড়াচ্ছে।

আর এই রোগের ভাইরাসের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও বেশ এক্সটেনসিভ।

ঘটনার সুত্রপাত - ক্যামেরা , নোটবুক , রেকর্ডার নিয়ে সাংবাদিক বনে যাওয়া কয়েকটা ধান্দাবাজ।

এই ধান্দাবাজরা মিলে অনলাইন বাংলাদেশ ডট কিছু একটা নামে একটা অনলাইন সাইটে প্রকাশ করলো......

' তাজউদ্দীনের মেয়ে শারমিন মডারেট ইসলামপন্থী '

সেই একই কলামে আরো বলা হয়েছে

তাজউদ্দিন আহমেদ কোরানে হাফেজ হলেও উনি ছিলেন ধর্ম নিরপেক্ষ।

সেই ২০০০ এর আগেকার কথা।

এস এস সি'র রেসাল্ট বের হোলো পত্রিকায়।

জনৈক স্ট্যান্ডপার্টি পত্রিকার সাংবাদিককে সাক্ষাতকারে বলল -

ফিজিক্স পরীক্ষার আগের রাতে আমার প্রচন্ড জর ছিলো...

মানেটা হোলো - জ্বরের মত খারাপ ঘটনা ঘটা সত্ত্বেও স্ট্যান্ড করার মত ভালো ঘটনা আমি ঘটিয়েছি।

বিয়ের সময় এ ধরনের ধরনের কথাবার্তা শুনে আমরা অভ্যস্ত

ছেলের কিছু ইস্যূ থাকলেও ফ্যামিলিটা বেশ ভালো...

তাজউদ্দিন প্রসঙ্গে এই ধান্দাবাজদের অনলাইন সাইটে যেটা বলা হোলো সেটার আনজিপড ভার্সনটা হোলো......

কোরানে হাফেজ হওয়ার মত সাম্প্রদায়িক মৌলবাদী খারাপ ঘটনা সত্ত্বেও তাজউদ্দীন সেক্যুলার হওয়ার মত ভালো ঘটনা ঘটিয়েছিলেন।

তাজউদ্দিনের মেয়েকে ছোড়া তীরটা কোথায় বিঁধছে আপনি কি বুঝতে পারছেন ?

তাজউদ্দিনের মেয়ে মডারেট ইসলামপন্থী - এই পরিচয়টা দেয়া হয়েছে কেন ?

যখন বলা হচ্ছে তাজউদ্দীনের মেয়ে মডারেট ইসলামপন্থী , অনুক্তভাবে বলা হচ্ছে মডারেট কিংবা কনসারভেটিভ ইসলামপন্থি হওয়াটা খারাপ , তাজউদ্দীনের মেয়ে মডারেট ইসলামপন্থি হয়ে খারাপ হয়ে গিয়েছে , সুতরাং এই খারাপ ব্যক্তির বই আপনারা কিনবেন না , পড়বেন না।

বুঝতে পেরেছেন সমস্যার গভীরতাটা কোথায় ?

শারমিন আহমেদের চুল বব কাট।

হেড স্কার্ফও পড়েন না।

স্রেফ যুক্তরাষ্ট্রের কিছু মুসলিম আমেরিকান সংস্থার সাথে সোশ্যাল অ্যাক্টিভিটিতে জড়িত।

অথচ সত্যিটা হচ্ছে নর্থ আমেরিকায় প্রতিটা স্টেটে , প্রতিটা মুসলিম গ্যাদারড সিটিতে কিছু না কিছু মুসলিম অর্গানাইজেশন আছেই যেটা সেখানকার মানুষকে টাই আপ করে।

অথচ এটাকে ক্রিমিনালাইজ করা হয়েছে।

তাহলে বাংলাদেশের সাধারন মুসলমানদের বেলায় কি হবে ?

শারমিন আহমেদের মডারেট ইসলামপন্থি হওয়াটা যদি ক্রিমিনালাইজেশনের কারন হয়ে থাকে , তাহলে বাংলাদেশে কনসারভেটিভ ইসলামপন্থী সাধারন মানুষকে এই 'স্বচ্ছ' এবং এদের গুরু শ্রেনীটা কিভাবে দেখে ?

অপরাধী হিসাবে দেখে - সাফ উত্তর।

এরা এই ১৫ + কোটি বাংলাদেশী সাধারন মুসলমানদের অপরাধী হিসাবে দেখে।

নিজেকে দেখে সাধু সেক্যুলার হিসাবে।

শুরুতে যা বললাম - এড়িয়ে যাবেন না , কম্প্রোমাইজ করবেন না।

রোগটা শুরুতেই রুখে দিন ।

শিরোনামের শুরুর অংশে আসি।

তাজউদ্দিনের মেয়ে মডারেট ইসলাম 'পন্থি' - এই বিচার যারা করেছে তাদের পন্থা কেমন জানেন ?

শেখ মুজিব উদ্ধত , ভন্ড , বদ মেজাজী -

এই কথাগুলো বলেছিলো ইটালিয়ান সাংবাদিক ওরিয়ানা ফালাসী।

শেখ মুজিবের সাক্ষাতকার নিতে এসে ১৯৭২ এ ওরিয়ানা ফালাসী প্রান নিয়ে পালিয়ে বাচেন...

এবং তার কি অভিজ্ঞতা হয়েছিলো সেটা জানান।

সেই সাক্ষাতকার যখন অনলাইনে ব্যাপকভাবে প্রচার হোলো তখন বলা হোলো -

ভাই ও বোনেরা , এই ওরিয়ানা ফালাসী ইসলাম বিরোধী , সে মুসলমানদেরকে ঘৃণা করে , অ্যান্টাই-ইসলামপন্থী......

বলার কারন ?

কারন এই দেশটার ৮৮ % মানুষ মুসলমান।

ওরিয়ানা ফালাসীকে যদি 'খারাপ' বানিয়ে দেয়া যায় 'অ্যান্টাই ইসলামপন্থি' হিসাবে তাহলে মানুষ ফালাসীর কথায় মনোযোগ দিতে চাইবেনা।

সুতরাং শেখ মুজিব প্রসঙ্গে সত্যগুলো প্রকাশ হবেনা।

সুতরাং তাই করো।

সেবার তাদের পন্থা ছিলো - ইসলাম বিরোধী হওয়া খারাপ , ওরিয়ানা ফালাসী ইসলাম বিরোধী , সুতরাং মুসলমান ভাই ও বোনেরা , আপনারা এই খারাপ মহিলার কথা বিশ্বাস করবেন না।

এটা ছিলো পন্থা নাম্বার ওয়ান...

এবার বলা হচ্ছে - শারমিন আহমেদ মডারেট ইসলামপন্থী , ইসলামপন্থি হওয়া খারাপ , সুতরাং আপনারা এই খারাপ মহিলার কথা বিশ্বাস করবেন না।

এটা হচ্ছে পন্থা নাম্বার টু...

শেষের কথায় আসি।

নর্থ আমেরিকা কিংবা অস্ট্রেলিয়া - ইউরোপ প্রবাসী মুসলিমরা (দেশ নির্বিচার) নিজেদের ছেলেমেয়েদেরকে রিলিজিয়াস প্র্যাকটিস এর ভেতরে রাখার জন্য লোকাল মুসলিম কমিউনিটির সাথে কানেক্টেড থাকে।

কিন্তু চলন বলনে তারা সবাই বাংলাদেশের উচ্চবিত্ত শ্রেনীটার ইক্যুইভ্যালেন্ট, কমপক্ষে উচ্চ মধ্যবিত্ত।

তেমনি এক শ্রেনীর বব কাট চুলের শারমিন আহমেদ যদি অপরাধী হয়ে যান তো হেডস্কার্ফ কিংবা কপাল থেকে পা পর্যন্ত ভিলড থাকা বাংলাদেশের অসংখ্য কোটি সাদেকা সুলতানাদের অবস্থান কোথায় দাঁড়াবে ?

আয়নায় তাকিয়ে দেখুন।

নাটকের হাফিজুর রহমান সাহেবরাই আমাদের নানাভাই , দাদা ভাই।

তাকিয়ে দেখুন...

সাদেকা সুলতানারাই আপনি - আমি , দেশে - প্রবাসে ছড়িয়ে থাকা আমরা এই অসংখ্য কোটি বাংলাদেশীর গর্ভধারীনী মা

তাকিয়ে দেখুন...

সাদেকা সুলতানারাই আপনি - আমি , দেশে - প্রবাসে ছড়িয়ে থাকা আমরা এই অসংখ্য কোটি বাংলাদেশীর খালা

তাকিয়ে দেখুন...

সাদেকা সুলতানারাই আপনি - আমি , দেশে - প্রবাসে ছড়িয়ে থাকা আমরা এই অসংখ্য কোটি বাংলাদেশীর ফুফু

তাকিয়ে দেখুন...

সাদেকা সুলতানারাই আপনি - আমি , দেশে - প্রবাসে ছড়িয়ে থাকা আমরা এই অসংখ্য কোটি বাংলাদেশীর ইন ল

তাকিয়ে দেখুন...

সাদেকা সুলতানারাই আপনি - আমি , দেশে - প্রবাসে ছড়িয়ে থাকা আমরা এই অসংখ্য কোটি বাংলাদেশীর শিক্ষিকা

তো - কি করবেন ?

পীরবাবার রগচটা মুরিদ , কুকুরের মত শ্ব-দন্ত বের করা স্বচ্ছদেরকে আস্কারা দেবেন ?

কম্প্রোমাইজ করবেন ?

নাকি রুখে দাড়াবেন ?

ঘরে - বাইরে সব জায়গায় ?

মনে রাখবেন - স্বচ্ছরা একটি শ্রেনী।

নাটকের এই স্বচ্ছ বেলো টীন হলেও বাস্তবের স্বচ্ছরা কখনো অ্যাবোভ টীন , কখনো অ্যাবোভ থার্টি , কখনো অ্যাবোভ ফোর্টি , কখনো অ্যাবোভ ফিফটি - সিক্সটিও হয়।

বিষয়: বিবিধ

১৪৬৩ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

220278
১১ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:৩১
শেখের পোলা লিখেছেন : বাঃ অভিনব পন্থা বটে! এই স্বচ্ছদের হাতেই রয়েছে সেই হান্টার খানা৷ তাই সমীহটা ওরাই পেয়ে যাচ্ছে৷ ধন্যবাদ৷
১২ মে ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
168165
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : আওয়াজ দেওয়ার জন্য মোবারকবাদ।
220284
১১ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:৪১
হতভাগা লিখেছেন :


এই ছবিটা দেখেন এবং ভাল করে চিন্তা করেন ।
১২ মে ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
168166
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : কি কইতাম জাতীর হতভাগ্য
220296
১১ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৪
মেঘ ভাঙা রোদ লিখেছেন : মাশাল্লাহ বেশ ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১২ মে ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
168167
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : আপনাকে ও মোবারকবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File