আমাদের পথ চলা নিরন্তর...........

লিখেছেন লিখেছেন সত্য নির্বাক কেন ০৫ নভেম্বর, ২০১৩, ১০:৩৯:০০ সকাল



আমরা তো আছি নিরন্তর সংগ্রামের পথে... আমাদের মনজিল সুদূরে........ আমরা পথ চলায় অবিচল, মহান রবের করুণায়। এতে আমাদের হতাশা কিংবা নিরাশার কিছু নেই... সত্যের সেনানীরা নেবে নাকো বিশ্রাম আমাদের সংগ্রাম চলবেই অবিরাম। কয়েক দিনে উত্তরা পূর্ব থানা থেকে এরেস্ট করল ২০ জন। তবু ও চলছে প্রতি দিন কমপক্ষে দুইটি মিছিল ও পিকেটিং । গ্রেফতার কৃত ভাইদের জন্য দোয়া করবেন সবাই।



রাজধানীর উত্তরা থেকে গ্রেপ্তার হওয়া ১৭ শিবির কর্মীর ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন মহানগর দায়রা জজ আদালত।

সোমবার উত্তরা থেকে গ্রেপ্তার হওয়া ১৭ শিবির কর্মীকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড চায় উত্তরা (পূর্ব) থানা পুলিশ। এসময় আদালত তাদের তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

পুলিশ জানায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার রাতে উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টরের ২০(এ) রোডের ১২ নম্বর বাসার একটি মেস থেকে তাদের আটক করা হয়। তারা নাশকতার পরিকল্পনা করছিলো।

উত্তরা জোনের উপ পরিদর্শক জানান ঢাকা মহানগর জামায়াত নেতা অধ্যক্ষ শহীদুল্লাহ এই মেসটি পরিচালনা করতেন। গোপন সংবাদের নাশকতামূলক কাজের অভিযোগ পেয়েই সেখানে অভিযান চালিয়ে ১৭ শিবির কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে ৫৪ ধারায় মামলা দিয়ে আদালতে ১০ দিনের রিমান্ড চাইলে আদালত ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

## যেমন কুকুর তেমন মুগুর



সাঈদীকে দেয়া কুত্তার বাচ্চা গালির শিকার জাবি ভিসি নিজেই প্রায় ৮ মাস পর আল্লামা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদীকে দেওয়া কুত্তার বাচ্চা গালি ফেরত পেলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. আনোয়ার হোসেন। গত ২৮শে ফেব্রুয়ারি মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াত নেতা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদী রায় ঘোষণার পর কিছু কথা বলতে গেলে সেখানে থাকা জাবি ভিসি আনোয়ার হোসেন সাঈদীকে কুত্তার বাচ্চা গালি দিয়ে থামিয়ে দেন। সাঈদী সেদিন আর কথা বলতে পারেননি। সেই ঘটনার ৮ মাস গতকাল রবিবার রাতে নিজ কর্মস্থল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি নিজেই কুত্তার বাচ্চা গালির শিকার হলেন। রোববার রাত ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শিক্ষক সমিতির চলমান ধর্মঘট চাকরি বিধির লঙ্ঘন উল্লেখ করে সমিতির সভাপতিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ ও দুই হল প্রাধ্যক্ষকে অব্যাহিত দেয়ার প্রতিবাদে রাত ১০টা দিকে এ বিষয়ে ভিসির কাছে জানতে চান আন্দোলনরত শিক্ষকরা। তবে ভিসি কোনো মন্তব্য করতে জানি না হলে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সঙ্গে তার বদানুবাদ হয়। এক পর্যায়ে শিক্ষকরা ভিসিকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “কুত্তার বাচ্চা তুই যা, তোকে যেতেই হবে।” এদিকে তার বিরুদ্ধে সাধারণ শিক্ষকদের সাথে সাথে নেমেছে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকরাও। ভিসিকে জামায়াতের পৃষ্ঠপোষক আখ্যায়িত করে প্রভাবশালী আওয়ামীপন্থী শিক্ষক ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক আমির হোসেন বলেন, “আপনি যাকে তাকে জামায়াত বলেন, এগুলো বলে জাহাঙ্গীরনগরে আপনি জামায়াতকে সামাজিকীকরণ করেছেন। আপনি নিজেই জামায়াত কি না’? এ সময় অধ্যাপক আনোয়ার হোসেনকে বিমর্ষ লাগছিল। অধ্যাপক আমির হোসেন আরো বলেন, “আপনি একা মুক্তিযুদ্ধ করেননি, আমিও করেছি। কিন্তু আপনি মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে বেড়ান পথে ঘাটে।” ভিসি পদত্যাগ দাবিতে নিজ বাসভবনের করিডরে অবস্থান নিয়ে আরেক আওয়ামীপন্থী শিক্ষক অধ্যাপক মুহম্মদ হানিফ আলী ভিসিকে স্বৈরাচারি ও ইয়াহিয়া খান উল্লেখ করে বলেন, “আপনি যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয় পরিচলনা করতে পারছেন না তাই আপনি চলে যান।” জানা যায়, শিক্ষক সমিতির চলমান ধর্মঘট চাকরি বিধির লঙ্ঘন বলে উল্লেখ করে শিক্ষক সমিতির সভাপতিকে এক কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করে। নোটিশে শিক্ষক সমিতির সভাপতিকে এ কারণ দর্শাতে বলা হয় যে, তিনি কেন ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন এবং প্রত্যাহার না করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এরই পরিপেক্ষিতে তারা ভিসির কাছে জানতে আসে তিনি কেন এমন নোটিশ জারি করেছেন। এ সময় ভিসি কোনো কথা না বলেই নিশ্চুপ ছিলেন। শিক্ষকরা দাবি তোলেন আপনি শিক্ষক সমিতির সভাপতির বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেছেন তা আমাদের সবার বিরুদ্ধে নিতে হবে, আপনাকে এখনি পদত্যাগ করতে হবে, পদত্যাগ না করলে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।



### পিতাকে একবার চুয়ে দেখার আকুতি

আল্লামা সাঈদী প্রিজন গাড়িতে - বাহিরে প্রাণ প্রিয় পিতাকে সন্তানদের একটিবার ছুয়ে ধরার আপ্রাণ চেষ্টা।

তুমি আসবে ফিরে হে বাংলাদেশের নয়নমণি আল্লামা সাঈদী

সত্যের কন্ঠকে ওরা স্তব্দ করতে চায়।

কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ নিরপরাধ আল্লামা সাঈদী মুক্ত করবেই।

হাজার হাজার জনতা তৈরী আছে , প্রয়োজনে রাজপথ রক্তাক্ত হবে

তার পর ও অন্যায় রায় মেনে নেবে না।

জ্বলছে আগুন ঘরে বাহিরে অন্তরে নিরন্তর। কেউ কি আছে নিভাবার?

বিষয়: বিবিধ

২৬৫৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File