এলোমেলো রাজনীতি।
লিখেছেন লিখেছেন সত্য নির্বাক কেন ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ১০:০৯:৫৬ সকাল
কোন মায়ের উদর থেকে বের হয়ে এতো বড় সীমার হিসেবে আপনারা হাজির হয়েছেন । ইচ্ছে হয় আপনাদের অবলা মায়েদের চুলের মুঠি ধরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে যাই। তারপর তাদের ছুড়ে ফেলি ‘মাথা থেকে মগজ বিচ্ছিন্ন’ করা মগজের উপর। তাদের ওই মগজ চেটেপুটে খেতে বাধ্য করি। তারপর চাবুক মেরে মেরে জিজ্ঞেস করতাম-বল, হারামজাদি আরেক মায়ের সন্তানের মগজে কী স্বাদ আছে?
(আজ প্রিয় নোমানী ভাই এর সকল প্রত্যক্ষ খুনীদের বেকসুর খালাস দিয়েছে আওয়ামী আদালত। )
রাবি শিবির নেতা নোমানী হত্যায় খালাস দেয়া হলো রাবি ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি শরিফুজ্জামান নোমানী হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের খালাস
দেয়া হয়েছে। গতকাল দুপুরে রাজশাহী মহানগর হাকিমের আদালত-৩ এর বিচারক শারমিন সুলতানা এ রায় ঘোষণা করেন। এ সময় পুলিশের
দেয়া চার্জশিট বিভ্রান্তিকর উল্লেখ করে দাখিল করা নারাজিটিও খারিজ
করে দেয়া হয়। নোমানীর বাবা হাবিবুল্লাহ ওই নারাজি দাখিল করেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সেলিম রেজা মাসুম এ তথ্য নিশ্চিত
করেছেন।তিনি জানান,নারাজি দাখিলকারী নিহত নোমানীর বাবা হাবিবুল্লাহ
অসুস্থ থাকায় গতকাল সোমবার নারাজি শুনানির জন্য পরবর্তী দিন ধার্যের আবেদন জানানো হয়। কিন্তু আদালত সে আবেদনে সাড়া না দিয়ে তা খারিজ করে দেন। সেই সঙ্গে আসামিদেরও খালাস দেন।
রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি হাতে পাবার পর এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান এ আইনজীবী। অন্যদিকে, আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট আসলাম সরকার।উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ১৩ মার্চ প্রকাশ্য ছাত্রলীগ ক্যাডারদের হাতে নির্মমভাবে নিহত হন তত্কালীন রাবি শিবিরের সেক্রেটারি শরিফুজ্জামান নোমানী। এ ঘটনার পরদিনই রাবি শিবিরের সাংগঠনিক সেক্রেটারি ফরহাদ আলম বাদী হয়ে তত্কালীন রাবি ছাত্রলীগ সভাপতি ইব্রাহীম হোসেন মুনসহ ২৭ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও বেশ কয়েক জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ সময় পর এই হত্যা মামলার চার্জশিট কয়েক মাস আগে আদালতে দাখিল করা হয় বলে পুলিশ সূত্র জানিয়েছে।
এই যে জামায়াতের নেতাদের নির্বাচনের বাইরে রাখতে এত #হাংকিপাংকি চিন্তা এগুলো আদৌ কি কোন কাজ দেবে ? জামায়াত যদি নির্বাচন করতে নাই পারে তো কে লাভবান হবে শুনি ? ওহ ! আওয়ামীলীগের প্রধান বিরোধীদলের আসন নিশ্চিত করার সম্ভাবনা থাকবে হয়ত
মোটের উপর কতজন নেতাকে তারা নির্বাচনের বাইরে রাখবে ? ৪ থেকে ৮ জন ! তো সেসব আসনে যোগ্য প্রার্থী আছেন অন্তত ৮জন থেকে ২০জন আলহামদুলিল্লাহ্ । শুধু কি তাই ? এমন কিছু চমক আসবে ইনশাআল্লাহ্ যে সেটা মৌখিক #ধমকের চেয়েও বড় হয়ে যাবে । যেসব ভন্ডদের তুষ্ট করতে এই বিধান করার কথা ভাবছে সরকার, তারা নিজেরাই বোবা(বাকরুদ্ধ) হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ্ ।
----- ০০ সময়ের যত কথা ।। ন্যায় অন্যায় আর প্রতিবাদ ০০ পেজ ।।----
একে এবং ওকে ; তাকে এবং তাদের নির্বাচনের বাইরে রাখার যে সকল কৌশল #হাম্বা-বাম্বা-খাম্বালীগ গ্রহণ করুক না কেন, কিছুতেই শেষ রক্ষা হবেনা । তাদের প্রতিটি কৌশল ব্যর্থ হবে ইনশাল্লাহ । আল্লাহ্ই সর্বোত্তম সর্বোত্তম কৌশলী।(সূরা আল ইমরান- ৫৪)
খবরঃ- ট্রাইব্যুনালে সাজাপ্রাপ্তরা ভোটার থাকছেন না অর্থাৎ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না ......... মন্ত্রীসভায় অনুমোদন ।
অন্তর্বর্তী সরকার প্রধানের #স্বাদ কেমন তা চেখে দেখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছেন হুমু এরশাদ
কি বলেন রাজি হয়ে যাওয়া উচিত লীগের ?
ভিতরে ভিতরে আরেকটা বোঝা পরা ; কাছে টানা, কাছে রাখা ............
আরে না । খালেদা জিয়ার উপরও শেখ হাসিনার আস্থা আসতে পারে কিন্তু এরশাদে #অসম্ভব ।
বাস্তবতা হল এই মুহূর্তে শেখ হাসিনা #চোরঞ্জিত_ল.সিদ্দিকী কিংবা সাজেদাকেও বিশ্বাস করতে পারবে কিনা সন্দেহ । এমন কি নিজের হাতে হেরে যাওয়ার পরে বলবে, খেলোয়াড়রা ঠিক মত খেলেনি আর চোরঞ্জিত-#মাল-সাজেদাকে যদি প্রধান করা হয়, তাহলে বলবে এদেরকে প্রধান করাটাই ছিল মস্ত ভুল (যেমন বলেছিলেন, বিচারপতি লতিফুর রহমানকে )
--- ০০ সময়ের যত কথা ।। ন্যায় অন্যায় আর প্রতিবাদ ০০ পেজ ।।---
তা যাই হোক ! শেষ মুহুর্তের এই দেয়া নেয়াটা যদি করে বসে #এরস্বাদের সাথে, তাহলে খেলাটা কিন্তু মন্দ জমত না । অন্তত নির্বাচন একটু হলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে অনেক নেতাপাতিনেতার কদর থাকত ; এখন যেখানে নেতাদেরই বেইল নাই ঠিক মত নেত্রী দ্বয়ের কাছে )
জালিম স্বৈরাচারীরা মনে করে তারা তাদের ধবংসের সব পথ বন্দ করে দিয়েছে অথচ সেই পথ টাই ওদের অজান্তে থেকেই যায় যেই পথ দিয়া তার পতন হবে ............সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদি রাঃ ।
যারা আল্লাহকে ভঁয় করে দুনিয়ার সবায় তাদের ভঁয় করে। আর যারা আল্লাহকে ভঁয় পায় না দুনিয়ার সব কিছু তাদের ভঁয় দেখায়।
শত ব্যর্থতা রাজনৈতিক নেতৃত্বের, দালালে ভরপুর। ক্ষমতার লোভে জাতির পক্ষে কথা বলতেও কুন্ঠিত। তবুও আশা বাংলাদেশীদের অসহায়ত্বের কালো রাতের অবসান হবে। তার পরেও জাতি তাকিয়ে আছে রাজনৈতিক প্রতিনিধিদের দিকে।
বিষয়: বিবিধ
২১৬৭ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন