more see & আওয়ামী জুলুমের শেষ কোথায় পর্ব- ২

লিখেছেন লিখেছেন সত্য নির্বাক কেন ০৬ জুলাই, ২০১৩, ০৩:৩২:৪৩ দুপুর



তোমাদের বুলেটের চেয়ে আমাদের বক্ষ অনেক শক্তিশালী --- সেনাবাহিনীকে ব্রাদারহুড প্রধান মু. বদিই ।

মিশরের সেনাবাহিনীকে উদ্দেশ্য করে এক জ্বালাময়ী ভাষণে মুসলিম ব্রাদারহুড প্রধান মুহাম্মদ বদিই। সেনাবাহিনীর গুলিতে ব্রাদারহুড কর্মীদের ঘটনাকে টেনে বদিই বলেন, তোমাদের বুলেটের চেয়ে আমাদের উন্মুক্ত বক্ষ অনেক শক্তিশালী ।

মুহাম্মদ বদিই বলেন, আমাদের এই বিপ্লব শান্তিপূর্ণ। আমরা শান্ত থাকবো । আমাদের এই শান্তিপূর্ণ আন্দোলন বন্দুকের গুলির চেয়েও শক্তিশালী ।

তিনি বলেন, আমরা আল্লাহর রাস্তায় শহীদ হতে প্রস্তুত । আমাদেরকে নিহত-আহত করে জেল দিয়ে লাভ হবেনা ।

মু. বদিই বলেন, ‘‘হে বিপ্লবী ভাইয়েরা মাথা উচুঁ করে দাড়াও । মনে রেখ তুমি একজন মিশরের সন্তান । এবং তোমাদের প্রেসিডেন্ট হচ্ছে মুরসী ।”

সেনাবাহিনীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আমাদের দাবী মুরসীকে সসম্মানে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ফিরেয়ে দিতে হবে । তাহলেই কেবল আমরা আপনাদের দাবী নিয়ে আলোচনা করে সমাধানে পৌছতে পারবো ।

উল্লেখ্য, শুক্রবার প্রচার হয় মুসলিম ব্রাদারহুড প্রধান গ্রেফতার হয়েছেন । কিন্তু তা নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে ধোঁয়াশা। ভাবা হচ্ছে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে । কিন্তু তা সামাল দিতে না পেরে সেনাবাহিনী তাকে ছেড়ে দিয়েছে ।

এরপরই মু. বদিই বিক্ষোভস্থলে এসেছেন । সেখানেই বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে দশটার দিকেক ভাষনে বদিই এসব কথা বলেন ।

::::::::::::::::: বিডিব্রেকিং২৪ডটকম থেকে :::::::::::::::::

সেনারা মুরসিকে ক্ষমতা থেকে অপসারন করে অনেক ইমামের চাকরী বাদ দিয়েছে।অনেক মসজিদে নামাজ পড়া বন্ধ করে দিয়েছে। এমনকি গতকাল জুমার নামাজ ও পড়তে দেয়নি। এরমধ্যে কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ গত পাচদিন যাবত বন্ধ ।

ইজরাইল এখন পর্যন্ত কোন কথা বলেনি অফিসিয়ালী

কিন্তু

তেলআবিবের মোসাদ হেডকোয়ার্টারে হয়ত মিশরের ফাইলই ওপেন আছে কদিন ধরে !

তাহরীরের সেক্যুলাররা দাবী করছে তাদের আন্দোলন শান্তিপূর্ণ ছিল কিন্তু ইখওয়ানই অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে তাদের উপর হামলা করেছে।

তো রেজাল্ট কি ? দেখা যাচ্ছে এ পর্যন্ত নিহত ৩০ জনের প্রায় ২০ জনেরও বেশী ইখওয়ান কর্মী !

গতকাল মুরসি সমর্থকদের সাথে সংঘর্ষে এ যাবত নিহত ৩০ আহত ১০৭৬ জন তার মধ্যে সিনাই ৭ জন। আলেকজাব্দ্রিয়ায় ১৩ জন, আল মেনিয়াল ৬ জন নিহত হয়েছে বলে যানা গেছে।

ব্রাদারহুডের কর্মীরা সেনাবাহিনীরকয়েকটি ট্যাংক তাদের দখলে নিয়ে গেছে।ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক: মিসরের সব এখানেইথেমে যায়নি। নতুন করে শুরু হতে পারে মেরুকরন।ইসলামীক দল মুসলিম ব্রাদারহুড বা ইখওয়ানুলমুসলিমিন রাস্তায় নেমে পড়েছে। সদ্য ক্ষমতাচ্যুতপ্রেসিডেন্টমুরসিকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেয়াকে লুন্ঠনবলে অভিহিত করেছে দলটি। মিসরের রাজপথ আবারওমুসলিম ব্রাদারহুডের দখলে চলে গেছে।ব্রাদারহুডের কর্মীরা সেনাবাহিনীরকয়েকটি ট্যাংক তাদের দখলে নিয়ে নিয়েছে বলেওখবর পাওয়া গেছে।একদিকে তাহরির স্কয়ারের বিক্ষোভ যৌনকেলেংকারিতে পযুদস্ত অন্যদিকে নাসেরসিটিতে আল্লাহু আকবার ধ্বনিতে মুখরিত আকাশবাতাশ। সব মিলিয়ে আবারো মুসলিম ব্রাদারহুডবিজয়ী হতে পারে বলে ধারণা অনেকেরই ।ব্রাদারহুড প্রধান মু. বদিই গ্রেফতারের পর মিসরেরসর্বস্তরের জনতা ব্রাদারহুডের পক্ষে রাস্তায়নেমে এসেছে। নাসের সিটিসহ বেশকয়েকটি স্থানে জড়ো হচ্ছে মানুষ। জুমা’র নামাজেরপরই বিক্ষোভের শুরু।ব্রাদারহুড আজকেরশুক্রবারকে ঘোষণা দিয়েছে প্রত্যাখ্যানের শুক্রবার।অর্থ্যাৎ সেনা ক্যু প্রত্যাখ্যান করেছে দলটি।নাসের সিটিতে লক্ষ লক্ষ মানুষজড়ো হয়েছে মিসরকে সেনা ক্যু থেকে বাঁচাতে।এদিকে মুহাম্মদ মুরসি এক টুইটার বার্তায় আহ্বানকরেছেন, শান্তিপূর্ণ আন্দোলনচালিয়ে যেতে এবং তিনি নিজে জীবন দিয়ে হলেওমিসরকে রক্ষার আবারও ঘোষণা দেন।বিডিব্রেকিং২৪ডটকম

"মহা বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত,আমি সেই দিন হবো শান্ত-যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোলআকাশে বাতাসে ধনিবেনাঅত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীম রণভূমে রনিবেনামহা বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত, আমি সেইদিন হব শান্ত।

প্রিয় ভাই এবং বোনেরা,

আসুন আমরা সবাই আল্লাহ্‌র দরবারে কান্নাকাটি করি । আল্লাহ্‌র সাহায্য প্রার্থনা করি আল্লাহ্‌র দ্বীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে অংশ নেয়া ভাইবোনদের জন্য । আল্লাহ্‌ তুমি তোমার গায়েবী মদদ দিয়ে মিশরীয় ভাইদের সাহায্য কর । তোমার রহমতের চাঁদর দিয়ে তাদেরকে ডেকে দাও । তুমি নাস্তিক্যবাদী শক্তি ও তার দোসর সেনাবাহিনী শক্তি খর্ব করে দাও । তুমি আমাদের ভাইদের বিজয় দান কর । আমীন ।

আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নির্মম নির্যাতনের শিকার এক ভাইয়ের কথা । পড়ে চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না :'( যার বাবা এখনো কারাগারে বন্দী, মা হয়রানীর শিকার । পড়ে দেখুনঃ-

সেই রাতের কথা মনে পরে, যখন RAB আমাকে ক্রসফাইয়ার এ দিবে বলে নিয়ে গেলো গোয়েন্দা পুলিশের কাছে থেকে। পুলিশ কমিশনার নিজেই তুলে দিলো RAB এর হাতে । প্রথমে একটু ভয় লাগছিলো যখন চোখ বাঁধা অবস্থায় টেনে-হিঁচড়ে ওরা আমাকে গাড়িতে তুলল । কিছুক্ষণের ভিতরে মনকে স্থির করলাম আর ভাবতে থাকলাম, আল্লাহ্‌ আজ আমার মৃত্যু লিখে রাখলে কেও আমাকে বাঁচাতে পারবেনা । আবার মৃত্যু লিখা না থাকলে কেও আমাকে মারতে পারবে না । আজ আমি আসলেই কি সৌভাগ্যবানদের কাতারে যেতে পারবো ? এইসব চিন্তা করতে থাকলাম আর দুয়া পড়তে থাকলাম, লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহ । হঠাৎ একটা চিন্তা মাথায় এসে মনটা খারাপ হয়ে গেলো । কিছু পাওনা ছিল, ওগুলো শোধ না করেই কি চলে যাব ? অবশ্য একটা ঘটনা মনে হয়ে শান্তি পেলাম একটু, ৩ দিন আগে একটা কাজ করে রেখেছিলাম । আমার এক কাছের বন্ধুকে বলে রেখেছিলাম, ভাই, সামনে মনে হচ্ছে দেশের অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে, কখন কি হয়ে যায় বলা যায় না । আমার কিছু হয়ে গেলে আপনে আমার একটা উপকার করবেন । অমুক অমুক ভাই আমার কাছে কিছু টাকা পাবে, আম্মুকে বলে সেই টাকা গুলো শোধ করে দেয়ার ব্যবস্থা করবেন । দ্রুত বেগে ভাঙাচুরা রাস্তা দিয়ে গাড়ি চলছে, কয়টা গাড়ি জানিনা, তবে কয়েকটা হবে । স্থির হয়ে বসে আছি আর সেই সময়ের অপেক্ষায় প্রহর গুনছি । আমার পাশে যারা বসে আছে তারা অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছে, হুমকি দিচ্ছে । আমার আল্লাহর উপর ভরসা করা ছাড়া কিছুই করার নেই । তার পরে অনেক ঘটনা, শেষ পর্যন্ত ফিরে এসেছি আলহামদুলিল্লাহ্‌ । আল্লাহ্‌ এই যাত্রায় বাঁচিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহু আকবর ।

এ পর্যায়ে বিভিন্ন জনের জিজ্ঞাসার জবাবেঃ-

বাকি কাহিনী নির্যাতনের । শেষ পর্যন্ত জবান বন্দি দিতে বাধ্য করা হয় আমাকে, অবশ্য সেই জবান বন্দিতে তেমন কিছুই বলাতে পারেনি । আল্লাহর অশেষ রহমতে বেশ শক্ত ছিলাম, পরে অনেক পুলিশ এর কাছে শুনেছি যে আম্মুর উছিলায় আল্লাহ্‌ আমাকে বাঁচিয়েছেন । কিছু দিন আগে এক আনটি বাসায় আসছিলেন, উনার সামনে এক পুলিশ বলেছে যে ম্যাডামের ছেলেকে মাথায় যে পরিমাণ আঘাত করা হয়েছে, সে মুখ দিয়ে টু শব্দ করেনি, আল্লাহ্‌ মনে হয় নিজের হাতে তাকে বাঁচিয়েছে ।

আমাকে ওরা যে কয়বার খাবার আর চিকিৎসা করানোর জন্য অফার করেছিলো, প্রতিবার না করেছি, ওদের হাতে খেতে/চিকিৎসা নিতে আমার সহ্য হচ্ছিলনা । অবশ্য শেষের দিকে আমাকে এক পুলিশ সদস্য লুকিয়ে কিছু খাবার দেয়, সেটা নিয়ে খাই কারণ আসলেই সে ভালবেসে দিয়েছিলো ।

এই কথা গুলা আসলে বলতে চাইনা । কারণ আমার পরে যারা গ্রেফতার হয়েছে তাদের যে নির্যাতন করা হয়েছে তাদের তুলনায় আমারটা কিছুই না । আল্লাহ্‌ তাদের সবার ত্যাগকে কবুল করে নিন, আমীন । চলবে.........।।

শেষ জামানার সেই ২০০ বৎসরের বিশ্বব্যাপী মুসলীম রাজত্ব কায়েমের পথে এগিয়ে চলেছে মুসলীমরা। মুসলীমদের এই যাত্রাপথে আর কখনো থামবেনা মুসলীমরা। জেগেছে মিশর, জাগছে মায়নামার , জাগবে বাংলাদেশ। এভাবেই ইসলামী বিজয় পতাকা ফত্ ফত্ করতে উড়তে থাকবে সমগ্র বিশ্বময়। সাবধান হে আল্লাহ বিরোধীরা ! তোমাদের সময় ঘণিয়ে আসছে। অন্ধকার ধেয়ে আসছে চতুর্দিকে তোমাদের জন্য। পালানোর পথ খুঁজে পাবেনা। আল্লাহর দুনিয়ায় আল্লাহর রাজত্ব কায়েম হবেই

মুরসি সমর্থনে রাজপথে কোটি মানুষ বিক্ষোভ করায় গত ১ দিন আগে নিয়োগ দেয়া মুরসি কর্তৃক অপসারিত প্রধান বিচারপতি আব্দুল মাজিদ মাহমুদ তার দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করছেন।

আমি এতদিন মনে করতাম বাম এবং ইসলামিষ্ট উভয়েই বুঝি গণতন্ত্রমুখি- হয়ত এটাই তাদের বিপ্লবের পদ্ধতি... কিন্তু নীল নদের কোলে বেড়ে ওঠা সভ্যতা আর তুর্ক এবং শাহবাগ দেখে ধারণা কিছুটা বদল হয়ে গেলো... ইসলামিষ্টদের কিছু দল প্রচণ্ড রকমের গণতান্ত্রিক আর বামরা ভীষণ অগণতান্ত্রিক।

আমার এই স্টেইটমেন্টের পর এখন গণতন্ত্রকে যদি কেউ সভ্য রাষ্ট্রপরিচালনা পদ্ধতি মনে করে থাকেন তাহলে তিনি ইসলামপন্থী হলে খুশি হবেন, আর যদি তিনি বাম হন তাহলে নাখোশ হবেন।

মনে রেখো হে অসভ্যতা লালনকারী সভ্য মানুষেরা... খিলাফত ও রাজতন্ত্র পুরাতন হয়েছে, বাতিল হয়েছে সমাজতন্ত্র, এরই ধারাবাহিকতায় একদিন এই মূর্খ ও উন্মাদদের পরিচালিত গণতন্ত্রও আস্তা-কুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে...

পৃথিবী কোন আল্টিমেট নিয়মে চলেনা... এখানে ক্ষমতার যেমন রঙ বদলায় তেমনি বদলায় ক্ষমতা অর্জনের পদ্ধতি।

মিসরের ইখওয়ানুল মুসলিম ও কিছু কথা !!

এই সেই ইখওয়ানুল মুসলিম যারা আল্লাহ ছাড়া কাউকে ডরে না আল্লাহ ছাড়া কার নিকট মাথা নত করে না।

যার জন্ম ১৯২৮ সালে।

প্রতিস্টাতা শহীদ হাসানুল বান্না।

যার দুরদর্শিতা ও বিচক্ষনতা ইখওয়ানুল মুসলিমিন কে সমগ্র আরব বিশ্বে এক জনপ্রিয় ইসলামী রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে প্রতিস্টিত করেছেন।

১৯৪৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারী অজ্ঞাত পরিচয় এক বন্দুকধারীর গুলিতে তিনি শাহাদাত বরন করেন।

১৯৫৪ সালে জামাল আব্দুন নাসেরের উপর আক্রমনের অভিজোগ এনে দলটিকে নিষিদ্ধ করা হয়।

হাজার হাজার ইখওয়ান নেতা কর্মীকে জেলে পোরা হয়।

ইখওয়ানের শীর্ষস্তানিয় ৬ জন নেতাকে ফাসি দেওয়া হয়।

ধীর্ঘ সময় নিষিদ্ব থাকার পর ১৯৮০ সালে ইখওয়ান আবার মুল ধারায় ফিরে আসে।

১৯৮১ সালে ইসরাইলের সাথে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরে বিক্ষুব্দ সৈনিকদের হাতে প্রেসিডেন্ট আনওয়ার সাদাত প্রান হারানোর পর তখনকার ভাইস প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারক প্রসিডেন্ট নির্বাচিত হন।

তখন থেকে যে জরুরী অবস্তা তিনি জারি করেছেন তা ৩০বছর ধরে চলে আসছে।

এই সু দীর্গ ৮০বৎসরের পথ ইখওয়ানুল মুসলিম অনেক সামরিক নিপিড়ন আত্যাচার জুলুম নির্যাতন ও শাহাদাতের বিনিময় আজকের এই অবস্তানে রাষ্ট্র ক্ষমতায়।

তাই যারা আজকে তাদের কে ক্ষমতাচ্যুত করে বীজয়ের অট্রহাসি দিচ্ছেন তাদের কে নিশ্বেষ করার স্বপ্ন দেখছেন তাদের কে ইখওয়ানের পিছনের ইতিহাস দেখতে বলছি।

ইখওয়ান আবার ফিরে আসবে আরো বেশী শক্তি নিয়ে সরকার গঠন করবে এটাই হবে চরম বাস্তবতা।

তোমরা মনমরা হইয়না ভেঙ্গে পড়না তোমরা বিজয়ি হবে যদি তোমরা মুমিন হও|

আলকোরআন

শাহাদাত মানে নয় কেবল মৃত্যু বা প্রস্থান, শাহাদাত মানে হল চিরদিনের জন্য ঠিকে থাকার সংগ্রাম...

বিষয়: বিবিধ

১৩৮২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File