জাকির নায়েক, জামাতে ইসলামী ও সালাফী ভাইদের কুরআন গবেষণা
লিখেছেন লিখেছেন আল মুহাজির শাইখ ২২ মে, ২০১৪, ১১:৪৬:৫১ সকাল
আরবী-বাংলা অভিধানের দু'একটি লাইন পড়ে কুরআন গবেষণার পরিণতি দেখুন। সর্বসাধারণের বুঝার সুবিধার্থে দু'টি বাংলা উদাহরণ পেশ করা হচ্ছে।
প্রথম উদাহরণঃ
জালালুদ্দীন জাল দিয়া মাছ ধরেছে। জাল চুলায় জাল দিয়েছে। জালের কারণে তরকারী এত ঝাল হইছে যে, ঝালের জ্বালায় আমি তো পুরাই মখা।
একটু লক্ষ্য করুন। উপরোক্ত বাক্যটিতে একই উচ্চারণের বিপরীতমুখী অর্থবোধক অনেকগুলো শব্দ রয়েছে।
১. জালাল = এক ব্যক্তির নাম।
২. জাল = মাছ ধরার যন্ত্র বিশেষ।
৩. জাল = স্বামীর ভাতৃবধু। অর্থাৎ স্বামীর ভাইয়ের স্ত্রী। (গ্রাম বাংলায় বহুল প্রচলিত একটি শব্দ)
৪. জাল = চুলায় রান্না করা
৫. জাল = চুলায় রান্না করা
৬. ঝাল = স্বাদ বিশেষ
৭. ঝাল = স্বাদ বিশেষ
৮. জ্বালা = যন্ত্রণা
এবার একটু ভেবে-চিন্তে বলুন, কুরআন গবেষণা করার জন্য কি দু'একটি শব্দের বঙ্গানুবাদ জানাই যথেষ্ট?
কোন অবুঝ ব্যক্তিও এই প্রশ্নের জবাবে হ্যাঁ বলার সাহস পাবে না। কেননা, ভাষাজ্ঞান, ব্যকরণগত জ্ঞান থেকে শুরু করে কুরআন-কেন্দ্রিক সকল জ্ঞানসহ আঞ্চলিক ভাষাজ্ঞান ও তৎকালীন বিরাজিত পরিবেশের জ্ঞান অর্জন ছাড়া কুরআনের একটি আয়াত ব্যাখ্যা করাও সম্ভবপর নয়।
আরেকটি উদাহরণ দেখুনঃ
এটা কি মাছ
উপরে দেখুন একটি বাক্য রয়েছে। বাক্য কিন্তু একটি, অথচ তার অর্থ কতগুলো হতে পারে তা দেখুনঃ
১. এটা কি মাছ? = এই জিনিসটি কি মাছ?
২. এটা কী মাছ? = এটি কোন প্রজাতির মাছ?
অথবা এই মাছটির নাম কি?
৩. এ টাকি মাছ। = এটি টাকি প্রজাতির মাছ।
আবারো লক্ষ্য করুন, বাক্য কিন্তু একটি। অথচ বিভিন্নভাবে ঘুরিয়ে পড়ার দরুণ বাক্যটির অর্থ বারবার পরিবর্তিত হচ্ছে। আরো বড় ব্যপার হলো, কুরআনে দু'এক প্রকার 'وقفة' ছাড়া অন্য কোন বিরামচিহ্ন ব্যবহৃত হয় নি। ফলে নির্দিষ্টভাবে তার অর্থ, মর্ম ও সঠিক ব্যখ্যা বুঝা আরো কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায় যদি প্রয়োজনীয় জ্ঞানের অভাব থাকে। আরো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলোঃ কুরআন-সুন্নাহ ও এতদ্ব্যখ্যা সংক্রান্ত দ্বীনের সকল জ্ঞান নিজে নিজে অর্জন করা যথেষ্ট নয়। বরং এমন কারো কাছ থেকে শিখতে হবে, যার শিক্ষক পরম্পরার ধারা গিয়ে মিলেছে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পর্যন্ত।
এ পর্যায়ে প্রশ্ন হলো, যিনি/যারা সারা জীবন জাগতিক শিক্ষায় ডুবে ছিলেন তিনি/তারা যদি জীবনের শেষ প্রান্তে উপনীত হয়ে কুরআনের গবেষক সেজে বসেন তাহলে তার/তাদের কাছ থেকে 'ইসলাম' বুঝা সর্বসাধারণের জন্য কি আদৌ নিরাপদ? তার/তাদের শিক্ষা পরম্পরার সর্বশেষ ব্যক্তিই বা কে? কিছু না জেনে না বুঝে তিনি কেনই বা এই পথে অগ্রসর হচ্ছেন? কোন বহিঃশক্তিকতৃক ব্যবহৃত হচ্ছে না তো?
এমন প্রশ্ন শোনামাত্র অনেকেই বলে বসবেন, স্বয়ং আল্লাহ তা'আলা যেখানে কুরআনকে 'সহজ' ঘোষণা দিয়েছেন সেখানে এত এত প্রয়োজনীয় জ্ঞানের মার-প্যাঁচে কুরআনকে 'কঠিন' করার ঠিকাদারী আপনাদেরকে কে দিয়েছে?
আমি প্রশ্নকারী ভাইদেরকে বিনয়ের সাথে বলবো, আল্লাহ তা'আলা বলেছেন "কুরআন আমি সহজ করিয়া দিয়াছি উপদেশ গ্রহণের জন্য; অতএব উপদেশ গ্রহণকারী কেহ আছে কি? (সূরা ক্বামার, আয়াত নংঃ ১৭, ২২, ৩২, ৪০)"। এবার বলুন তো, উপদেশ গ্রহণ করা আর গবেষণা করা কি এক বিষয়?
অনুবাদ অনুসরণেঃ http://www.quran.gov.bd
******************************************************************
শিরোনাম বিশ্লেষণঃ যদি কাউকে প্রশ্ন করি, অজ্ঞতা সত্বেও কুরআন নিয়ে এমন ধৃষ্টতা প্রদর্শনে সর্বাগ্রে কারা? জবাবে যে কেউ বলবেন "ড. জাকির নায়েক ও তার অন্ধানুসারীবৃন্দ, জামাত-শিবির ও তদীয় উটকো চেতনাধারীগণ এবং আহলে হাদীস সালাফী ধর্মাবলম্বীদের মাঝে এই প্রবণতা সর্বাধিক লক্ষ্যণীয়।"
বিষয়: বিবিধ
৩১৯৮ বার পঠিত, ৫৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ধন্যবাদ ভালো লাগলো
মোবারকবাদ আপনাকে।
আমার প্রশ্ন হলো তাহলে কারা কুরআন নিয়ে গবেষণা করবে?
আপনার মতে তারা কারা? কাদেরকে আল্লাহ তা'আলা কুরআনের ঠিকাদারী দিয়েছেন???
১। জাকির নায়েক, জামাত-শিবির এবং আহলে হাদীস কেউ কুরআন নিয়ে গবেষণা করতে পারবে না?
জবাবঃ ভাইজান! আমিতো পাইকারীহারে সবাইকে নিষেধ করি নাই। তবে অধিকাংশের হুকুম সকলের উপর প্রযোজ্য হয়।
২। এদের মাঝে কি কেউ নেই শুদ্ধ আরবী জানলে ওয়ালা??
জবাবঃ শুধু বিশুদ্ধ আরবী জানাই যে কুরআন গবেষণার জন্য যথেষ্ট নয় সেটি বুঝানোর জন্যই তো এই পোস্ট।
পোস্টের আদ্যোপান্ত আবারো মনযোগসহকারে পড়ার জন্য অনুরোধ করছি।
৩। আমার প্রশ্ন হলো তাহলে কারা কুরআন নিয়ে গবেষণা করবে?
আপনার মতে তারা কারা? কাদেরকে আল্লাহ তা'আলা কুরআনের ঠিকাদারী দিয়েছেন?
জবাবঃ পোস্টের বাঁকে বাঁকে উত্তর লুকায়িত। খুঁজে নেবেন আশা করি।
জবাবঃ যদি আপনার ছন্দে ছন্দ মিলিয়ে বলি "কিছু মানুষ আছে যারা সব সময় চোর ধরে বেড়ায়। যদিও নিজেরা একটি পয়সাও চুরি করে দেখাতে পারে না" তাহলে কি আপনি উত্তরটি বুঝে নিতে পারবেন?
জবাবঃ প্রথম বাক্যের শেষে লিখেছেন "...পারবে" আবার দ্বিতীয় বাক্যে লিখেছেন "পারুক বা না পারুক"। আপনিই বলুন, দ্বিমুখী হয়ে গেলো না? যারা এক মুখে দু'মুখো আচরণ করে তাদের কাছে কি কুরআন গবেষণা নিরাপাদ?
২. জাল = মাছ ধরার যন্ত্র বিশেষ।
৩. জাল = স্বামীর ভাতৃবধু। অর্থাৎ স্বামীর ভাইয়ের স্ত্রী। (গ্রাম বাংলায় বহুল প্রচলিত একটি শব্দ)
৪. জাল = চুলায় রান্না করা
৫. জাল = চুলায় রান্না করা
৬. ঝাল = স্বাদ বিশেষ
৭. ঝাল = স্বাদ বিশেষ
৮. জ্বালা = যন্ত্রণা
এই অর্থ গুলো জানেনা । নাকি বিরোধিতার করার জন্যই পাগল প্রলাপ।
১৮+ মন্তব্য -১৮ দুরে থাকুন।
"ড. জাকির নায়েক ও তার অন্ধানুসারীবৃন্দ, জামাত-শিবির ও তদীয় উটকো চেতনাধারীগণ এবং আহলে হাদীস সালাফী ধর্মাবলম্বীদের মাঝে এই প্রবণতা সর্বাধিক লক্ষ্যণীয়।" কিন্তু কারা কুরআন নিয়ে সঠিক গবেষণা করছে???? বর্তমান পৃথিবীতে কারা সেই সৌভাগ্যভান???? মুসলিম জাতির বর্তমান প্রেক্ষাপটে তাহাদের ভূমিকা কি????
আপনার লেখা থেকেই আপনার কাছে কিছু প্রশ্ন আশা করি উত্তর দিবেন -
প্রশ্ন ১: একজন ব্যাক্তি পেশায় ডাক্তার/ইঞ্জিনিয়ার, নিস্বন্দেহে একজন মেধাবী ব্যাক্তি। সে তার পেশার পাশাপাশি অথবা অবসর নেবার পর কোরআন নিয়ে গবেষনা কেন করতে পারবেনা? সে যদি আরবী ভাষা/ব্যাকরন/তৎকালীন স্থানীয় ভাষার উপর চর্চা করতে চান এতে সমস্যা কোথায়?
নোট: অল্প বিদ্যা ভয়ংকর কথা সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
প্রশ্ন ২: আপনি শুধু মাত্র ডা. জাকের নায়েক/জামায়েতী/সালাফীদের কোরআন গবেষনায় সমস্যা দেখলেন কেন?
প্রশ্ন ৩: আপনি বাংলা ভাষার তারতম্য দিয়ে উদাহরন দিলেন কেন? কোরআনের কোন শব্দ ভিন্নতা নিয়ে উদাহরন কেন টানলেন না? তাহলে আমরা কি ধরে নিব আপনার জ্ঞানের স্বল্পতা আছে?
প্রশ্ন ৪: যে তিন জনের ছবি দিয়েছেন, আমাদের জানা মতে তারা সবাই জীবনের অধিকাংশ সময় কাটিয়েছেন-কাটাচ্ছেন কোরআন-হাদিসের গবেষনায় তো তারা কোরআনের ব্যাখ্যা ভাল না বুঝলে কে বুঝবে একটু বলে যাবেন কি?
প্রশ্ন ৫: বর্তমানে ইসলাম বিভিন্ন দল-উপদলে বিভক্ত যেমন মাজারপন্থী, পীরপন্থী, আহলে সুন্নাত আল জামাত, আহলে কোরআন,তাবলীগী,জামাত/সালাফী ইত্যাদি। বলে যাবেন কি আপনি কোন ধরনের ইসলাম প্র্যাকটিস করেন?
আবারো আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমাকে ফেসবুকে পাবেন https://facebook.com/md.hanif.796
চর্মনাই বেয়াদবের কিছু ভন্ডামিঃ
"চরমনাই এর পীর"-- তার লেখা কিতাব (আশেক মাশুক এর ৮৮-৮৯ page)-এ লিখেছেন,
"মুসা (আঃ) এরদিন পথে চলছিলেন, এমন সময় দেখলেন এক রাখাল ধ্যান মগ্ন হয়ে গুন গুন করে বলছেন,'ওগো আল্লাহ,তোমারে যদি পাইতাম তাহলে সাবান দিয়া গোসল করাইতাম,মাথার চুল আচড়াইয়া দিতাম,আতর সুরমা লাগাইয়া দিতাম..."
এইসব কথা শুনে মুসা (আঃ) তাকে ধমক দিয়ে বললেন,'কিসব আজেবাজে কথা বলছ!এসব শিরকি কথা!'
রাখাল ভয়ে জঙ্গলে পালিয়ে গেল। তখন আল্লাহ (নাকি!) মুসা (আঃ) কে ডাক দিয়ে তিরষ্কার করলেন এবং জানালেন রাখালের কথায় তিনি (নাকি!) সন্তুষ্ট ছিলেন!
মুসা (আঃ) নবুয়াত হারানোর ভয়ে সেই রাখালকে খুঁজে বের করে তার কাছে মাফ চাইলেন। তখন রাখাল জানালো সে নাকি সিরাতুল মুন্তাহা পার হয়ে আরশের কাছাকাছি পৌছে গিয়েছিল। কিন্তু ঐ মুহূর্তে তাকে বাধা দিয়ে আল্লাহর দীদার হতে বঞ্চিত করেছেন।"
এই ঘটনা উল্ল্যেখ করার পরে চরমনাইয়ের পীর সাহেব বলেছে,"হে মুমীন ভাই সকল! এখন বুইঝালন যে, মুর্খ লোক মারেফতের উপরের দরজায় পৌছাতে পারে কিনা এবং ইহাও খেয়াল করুন যে মারেফতের রাস্তা কত গোপন আর কঠিন, যেখানে মুসা (আঃ) এর মতন নবীও সেই রাখালের অবস্থা বুঝতে পারেন নাই!"
মাওলানা সৈয়দমোহম্মদ এছহাক সাহেবর কিছু আক্বীদা -
১.আল্লাহর আন্দাজ নাই...(ভেদে মারেফাত, ১৫পৃHappy
২. শরিয়ত কামেল পীর সাহেব যদি এমন হুকম দেন যাহা প্রকাশ্যে শরিয়তের খেলাফ হয়, তবুও তা নিরাপত্তিতে আদায় করিবে....(আশেকমাশুক, ৩৫পৃ.)
৩. আমি এত বড় আলীশান খোদা,আমি জমিন ও আসমানে সামাই হই না,একমাত্র মোমেনের কলবে সামাই হই....(ভেদে মারেফাত, ২১পৃHappy
৪. মনসুর হাল্লাজ আল্লাহ পাকের মোরাকাবা করিতে করিতে আল্লাহর নূরের মধ্যে গরক হইয়া হঠাৎ একদিন বলিতে লাগিলেন আনাল হক (আমি খোদা)... (আশেক মাশুক, ৪২পৃ.)
৫. পীর সাহেব হলেন আখেরাতের উকিল স্বরূপ... (ভেদে মারেফাত,৬০পৃHappy
৬.যেই ব্যক্তির পীর নাই, তাহার পীর শয়তান... (ভেদে মারেফাত,২৩পৃHappy
৭.বান্দা অসংখ্য গুনাহ করার ফলেআল্লাহ পাক তাহাকে কবুল করিতে চান না। পীর সাহেব আল্লাহ পাকের দরবারে অনুনয় বিনয় করিয়া ঐ বান্দার জন্য দোয়া করিবেন,যাহাতে তিনি কবুল করিয়া নেন।...(ভেদে মারেফাত,৩৪পৃHappy
৮. কাফন চোরের হাত আমার হাতের সঙ্গে লাগিয়াছে, এখন কেয়ামত দিবসে ওকে ছাড়িয়া আমি কেমনে পুলছপার হইয়া যাইব ? (ভেদে মারেফাত,২৭-২৮পৃHappy
৯. পীরের মুরীদ হওয়া ফরজ। (মাওয়াযেজ এসহাকিয়া)
১০.যদি কারো দুইজন পীর হয় তবে দুই পীর তোমার দুই ডানা ধরে বেহেশতে নিয়ে যাবেন, কোনই ক্ষতি নেই । (মাওয়াযেজ এসহাকিয়া, ৫৫-৫৬পৃ
সকলে উচ্চ আওয়াজে বলুন- নাউজুবিল্লাহ, নাউজুবিল্লাহ।
কিন্তু এই দেওবন্দীরা চিন্তা চেতনায় এত ছোট
ছি,ছি,ছি
অতএব, সময় থাকতে হুশিয়ার।
ভারতের কংগ্রেস বিজেপির ধুতির তলায় থাকা সিংহ ?
ইয়াফি লিখেছেন : বেশী জানার অহংকারের জন্যে তো আজ দেওবন্দ ছিলছিলার উলামারা আজ অন্যের অনুগ্রহের পাত্র। ছাত্রাবস্হায় যে চাঁদার রশিদ ধরিয়ে দেয়া হয় কর্মজীবনেও সেটার প্রয়োজন শেষ হয়না! হারামের টাকা পাইলেও টাকা খুশীতে গদ্ গদ্! আপনারাই যদি কোরআন পড়ার ও বুঝার একমাত্র দাবীদার হন, কেন আপনাদের সমাজের শঠ, ঠকবাজ, দড়িবাজ, চাঁদাবাজ, ফটকাবাজ মোড়লপতিকে তোয়াজ করে চলতে হয়? আপনারা সমাজকে কোরআনের আলোয় আলোকিত করতে চাননা বলেই!
Brother আল মুহাজির শাইখ, in here it is very clear that majority blogger did not agree with you. base on this truth if somebody else blame you that you are trying to mislead people through false information and stupid logic (i.e. language) how can you defend that??
বলতে পারেন, উদারহণ যেহেতু কুরআন বুঝার ক্ষেত্রে দিচ্ছি সেহেতু কুরআন থেকেই বলা উচিৎ ছিলো, তাহলে স্ববিনয়ে বলবো, কুরআন বুঝার যোগ্যতা ব্লগার সাধারণের না থাকায় মাতৃভাষা বাংলাতেই দিলাম। খেয়াল করে দেখুন, এই সরল বাংলাটুকুও অনেকে বুঝতে পারছে না। তাহলে কুরআন থেকে দিলে অবস্থা কী দাড়াতো, একটু ভেবে দেখবেন কি?
এডমিনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হল ।
আশা করি, সরল সঠিক পথের অনুসারী হবেন।
মন্তব্য করতে লগইন করুন