জামায়াতে ইসলামীর পরিবর্তন চাই
লিখেছেন লিখেছেন গ্রীণ ওয়ে ২০ আগস্ট, ২০১৪, ১০:২৬:৩৭ রাত
নাম পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু তারা আরো অনেক বিষয় রয়েছে তাদের দলে যা আরো পরিবর্তনের দাবি রাখে। ইচ্ছা করলে এই দলের সদস্য হওয়া যায় কিন্তু ব্যাক্তির পূর্বের অবস্থা অনুসারে দায়িত্ব কিংবা অবস্থান তৈরি করে দিতে তারা পারে না বা ইচ্ছা থাকলেও তাদের সংবিধান তা হতে দেয়না। তবে পাকিস্থান জামায়াতের চাইতে বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামী কিছুটা শিতিলতা পাওয়া য়ায়। পাকিস্তান জামায়াতের একই সিলেবাস শিক্ষিত ও অশিক্ষিত সবার জন্য। পান্জাবে যে নিয়ম, লাহরে একই নীতি অঞ্জলভেদে মানুষের চিন্তা চেতনা মনোভাবরে দিকে লক্ষে রেখে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্তা গ্রহন করা। তা না হওয়াতে কথিত আছে পাক্স্তিান জামায়াত আজ অব্দি পিছনের দিকে যাচ্ছে। তাদের সামাজিক ও রাজনৈতিক ভূমিকা এখন শুধু ইতিহাস হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে বাংলাদেশের দু ধরনের সিলেবাস রয়েছে। তাদের মধ্যে শিক্ষিত রোকন (সদস্য) বা অশিক্ষিত রোকন (সদস্য) রয়েছে। ফলে ইচ্ছে করলে একজন রিক্সা চালকও জামায়াতের রোকন (সদস্য) হতে পারে। তবে আমি যে বিষয় গুলো ফিল করি তা হচ্ছে
১) আমীর হবে একজন তা হবে কেন্দ্রীয়।
২) তাদের কেন্দ্রীয় নেতারা দীর্ঘদিন জেলে থাকার দরুন তারা সিদান্ত নিয়েছে তাদের কেন্দ্রীয় আমীর নির্বাচন প্রক্রিয়া বন্ধ থাকবে যা আসলে আত্মঘাতী সিদান্ত আমি বলবো। মানলাম তারা কেন্ত্রীয় নেতা বা সংগঠনের নীতি নির্ধারনী পর্যায়ে ব্যাক্তি এবং তারা সংগঠন করার কারনে আজ তারা জেলে রয়েছে। কিন্তু প্রয়োজন কারো বাধা মানে না। আজ যারা জেলে আছে তারা আগামীতে সংগঠনে কতোটুকু প্রত্যক্ষ নেতৃত্ব দিতে পারবে তা আজ দেখার বিষয়। তাই তাদের কে অবসরে রেখে নতুন নেতৃত্ব দিয়ে জামায়াতে ইসলামীকে পূর্নগঠন করা আজ সময়ের দাবি।
৩) জামায়াতে ইসলামীকে আরো একটা বিষয় গভীর চিন্তা করতে হবে আজ কে তার শুত্রু, আগামীতে কে হবে তার সঠিক একটা রুপ রেখা নির্ণয় করে রাখতে হবে।
৪) রাসূল (স যুগের ইসলাম কায়েম করা সম্ভব হবে কিনা জানিনা তবে ইসলামের মৌলিক অংশ কায়েমের জন্য জামায়াতে ইসলামীকে আরো আধুনিক কর্ম পন্থা নিয়ে এগুতে হবে। প্রয়োজনে তাকে রাজনৈতিক সংস্কার করতে হবে।
৫) দেশের জাতীয় দিবস সমূহ পালনের ক্ষেত্রে জামায়াতকে অন্যদের চাইতে অগ্রগামী হতে হবে।
৬) জামায়াতের বাহিরে যেসকল বুদ্ধিজীবি বা জ্ঞানীরা রয়েচেন তাদের সাখে জামায়াতে ইসলামীকে বন্ধুত্বপূর্ন সম্পক্য করতে হবে। তাদের সাথে জামায়াতে ইসলামীর কর্ম কৌশল ও সংগঠন পদ্ধতি, আগামীর চিন্তা নিয়ে আলাপ আলোচনা করেতে হবে।
৭) জনপ্রশাসনে অবস্থানরত আমলাদের সামনে জামায়াতে ইসলামীর আদর্শ্য উদ্দ্যেশ্য সঠিক ধারনা দিতে হবে।
৮) জামায়াতে ইসলামীর সমস্ত কর্ম কান্ড জনগনের সামনে তুরে ধরতে হবে।
আশাকরা যায় তবে জামায়াতে ইসলামী তার বর্ত মান অবস্তার চাইতে বেশী সাংগঠনিক কার্য্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে।
বিষয়: রাজনীতি
১৯৯৪ বার পঠিত, ১০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
গ্রহনযোগ্যতা এবং কার্যকারীতা আরো বৃদ্ধির লক্ষ্যে নানা ধরনের প্রস্তাবনা আসতেই পারে এবং আসা উচিতও! তন্মধ্যে যেগুলো ভালো আলোচনার ভিত্তিতে সেগুলোর বাস্তবায়নও হওয়া উচিত!
এবং যতদুর বিশ্বাস করি শুরা বৈঠকগুলোতে এ ধরনের নিত্য-নতুন কর্মপদ্ধতি নিয়েই আলোচনা হত কিন্তু এখন সুযোগের অভাবে সমগ্র দেশ থেকে আসা বিভিন্ন অঞ্চলের দায়িত্বশীলেরা একত্রিত হয়ে তাদের অভিজ্ঞ্যতা ব্যক্ত করতে পারছেন না এবং নতুন কোন কর্মপদ্ধতি নিয়েও বিস্তর আলোচনার সুযোগ পাচ্ছেন না!
তবে এত প্রতিকূলতার মাঝেও বিগত দিনগুলোতে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তগুলো খুব ভালোভাবে সফল হতে দেখে আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ্যতা আদায় করছি! আল্লাহ ইসলামী আন্দোলনকে আরো এগিয়ে যাওয়ার তৌফীক দান করুক!
১. জামায়াত ওহাবী মতবাদ ও মওদুদী দর্শন অনুযায়ী পরিচালিত হয় ।
২. জামায়াত শিবিরের নারী সমাজ সম্পর্কিত দৃস্টিভঙ্গি বাংলাদেশের নারী সমাজের জন্য ক্ষতিকর ।
৩. জামায়াত আর ছাত্রী সংস্হার মেয়েদের কার্যক্রম যৌনদাসী ও জড় পদার্থের মতো । তারা বাংলাদেশের আটপৌড়ে মেয়েদের প্রতিনিধিত্ব করে না ।
বাংলাদেশের মেয়েরা বিশ্বকে জয় করতে চায় ,তারা জলে-স্হলে-অন্তরীক্ষে বিচরণ করে এবং সারা বিশ্বটাকে নিজের মতো উপভোগ করে ।
সারা বিশ্বে যতগুলো ইসলামী সংগঠণ আছে তার মধ্যে সবচেয়ে বাজে হলো জামায়াতে ইসলামীর মহিলা ও ছাত্রী সংস্হা ।
৪. জামায়াতের গঠণতন্ত্র অগণতান্ত্রিক ও জমিদারী পদ্ধতির ।
৫. জামায়াত বাংলাদেশের জনগণের সাথে বরাবরই শত্রুতামূলক আচরন করে থাকে এবং জামায়াত বাংলাদেশর জন্মের বিরোধী সংগঠণ ।
৬. জামায়াত অত্যাচারী সৌদি রাজতন্ত্রের সমর্থক ও সুবিধাভোগী এবং আমেরিকাসহ অমুসলিম পশ্চিমা শক্তির অনুচর ।
৭. জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা মওদুদী ছিলেন ব্রিটিশ ও আমেরিকার দালাল । তিনি এই দুই শক্তির কাছ হতে বিভিন্ন ধরণের সুযোগ সুবিধা পেতেন ।
আরো অনেক কারণ উল্লেখ করতাম । কিন্ত করছি না ।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াত একটি ক্যান্সারের নাম । জাতীয় পার্টিকে তুলনা করা যায় খচ্চরের সাথে । (খচ্চর শব্দটা জাতীয় পার্টির ক্ষেত্রে নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নুরুল কবির টিভি চ্যানেলগুলোতে টক শো-তে প্রায়ই ব্যবহার করে থাকেন । )
আপনার এসব দফা কখনোই জামায়াতের নীতি-নির্ধারণি মহল পর্যন্ত পৌছাবে না ।
আপনার উচিত হলো গোলাম আজম - নিজামী - সাইদীর বাড়ির চাকর সাজা । এর ফলে আপনি জামায়াতের কার্যকরী পরিষদে প্রবেশ করার পাশাপাশি সতী-স্বাধ্বী নিকাবী ছাত্রী সংস্হার কোন মেয়েকে বিবি হিসেবে পেতে পারেন এবং তার সাথে ইসলামী ব্যাংক হতে বিপুল পরিমান ঋণ পাওয়ার মাধ্যমে অঢেল বিত্ত-বৈভবের মালিক হতে পারেন ।
আমার এই পরামর্শটা ভাল লাগলে গ্রহণ করতে পারেন । কারণ এতে লস নেই । লাভই বেশী ।
আমার এই কৌশল আমার কিছু বন্ধু ব্যবহার করেছে । তারা আগে ছাত্র লীগ করতো । এখন তারা সতী-স্বাধ্বী নিকাবী ছাত্রী সংস্হার পাত্রীকে নিয়ে সুখে শান্তিতে বাস করছে এবং টাকার উপর ঘুমাচ্ছে । তবে তার মধ্যে এক জন কিছু দিনের জন্য কারাগার হতে ভ্রমণ করে এসেছেন ।
নাম কি? আপার বয়স ৩৬ হবে। নিকা করছেন কিন?না করলে আই, এস যান।
আপনার এই কৌশল ব্যবহার করতে চাই?
পারলে মাজার বানান, ওখান থেকে ১২ মাস
পয়সা আসবে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন