আগামী ১৪ নভেম্বর ভিটামিন "এ " ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে বাচ্চাদের !!! সাবধান !!!
লিখেছেন লিখেছেন দ্য স্লেভ ১২ নভেম্বর, ২০১৫, ০৩:৩০:২০ রাত
ভিটামিন এ ক্যাপসুল, বড়ি আকারে বাইরে থেকে শরীরে প্রবেশ করানোর বিষয়টাকে এক আমেরিকান ডাক্তার মজা করে বলেছিলো-"শুধু আপনার মলমূত্রকে এত মূল্যবান বানানোর কি দরকার ?" অর্থাৎ এসব ভিটামিন ক্যাপসুল,ট্যাবলেট গলা দিয়ে নেমে ওদিক দিয়ে বের হয়ে যায়। আমি কয়েক মাস পূর্বে একটি সর্বোচ্চ মানের ন্যাচারাল ওষুধের দোকানে গিয়েছিলাম,যাদের ন্যাচারাল ওষুধ ও সামগ্রী সবথেকে দামী ও সবথেকে কার্যকরী। অথচ এদের ভিটামিন সমূহের গায়ে লেখা আছে সর্বোচ্চ ৬৫% পর্যন্ত আমাদের শরীর গ্রহন করতে পারবে। আর সাধারনভাবে যেসব ভিটামিন ট্যাবলেট,ক্যাপসুল আমরা খাই তার ১০% থেকে ৩০% পর্যন্ত আমাদের শরীর গ্রহন করে। এটা স্রেফ জঞ্জাল জাতীয় জিনিস। আমার মনে মনে হয়েছে এসব সাপ্লিমেন্ট তেমন একটা কার্যকরী নয়,যেমনটা পুষ্টিকর খাবার কার্যকরী।
কারো ভিটামিনের দরকার হলে শাক সব্জী,তরি তরকারী মাছ এসব খান ও বাচ্চাদের খাওয়ান। বহুজাতিক কোম্পানীর তৈরী এসব ভিটামিন না খাওয়ানোই ভালো। কারন ওদের উদ্দেশ্য ভালো না। অভিযোগ আছে গরিব দেশের মানুষের উপর তারা নানান ওষুধের কার্যকারীতা নিয়ে নানান পরিক্ষা চালায়। আফ্রিকায় ওরা এসব ফ্রি ওষুধ খাইয়ে সেখানকার মানুষদেরকে ধ্বংস করে ফেলেছে। অভিযোগ শোনা যায় এইডসও তারা ছড়িয়েছে এসব ভ্যাকসিন,ওষুধের নামে স্লো পয়জন দিয়ে।
বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ান। তারা নিজে খেতে শিখলে নানান সব্জী,মাছ,মাংস ,দুধ,ডিম এসব খাওয়ান। এটাই সর্বোচ্চ পুষ্টিকর ও ভিটামিন সমৃদ্ধ।
বিষয়: বিবিধ
১২৪৭ বার পঠিত, ১০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন