পুটির মায়ের সার্কাস !!
লিখেছেন লিখেছেন দ্য স্লেভ ২৬ জুলাই, ২০১৫, ১১:২০:১২ সকাল
ওগো ! শুনছো নাকি ! কি হলো !! ও রোবট !!! কি ,মুখ ঘুরিয়ে বসে আছো কেন ?
আচ্ছা গত সপ্তাহে একদিন মুষলধারে বৃষ্টি হয়েছিলো, কি বার ছিল সেদিন ? ওইযে তুমি ভিজতে ভিজতে বাড়ি ফিরলে তোমাকে মুরগীর বাচ্চার মত দেখাচ্ছিলো। সোমবার নাকি মঙ্গলবার ?
কি আবার মুখ ঘুরিয়ে বসে থাকলে...ও রোবট !! রোবটের চার্জ কি শেষ হয়ে গেল নাকি ? চার্জার আনবো নাকি ? তোমার ভোল্টেজ কত...ও রোবট কথা কওনা কেন ?? মাথা ঘুরাচ্ছো...তার মানে চার্জ খানিক অাছে..শুধু কথা বলার জন্যে যথাযথ চার্জ নেই.....ঠিক আছে আমি ব্যবস্থা নিচ্ছি......
ও পুটির বাপ ! ও আমার আদরের পুটির বাপ,তুমি কেমন আছো গো ? পুটির বাপ ! একটা বিড়ি দাও তো ,বেশী না মাত্র ৩/৪ বার টান দেব। কি করব কও বহু দিনের নেশা.....
পুটির বাপ: কি ?? কি বললে পুটির মা !!! তুমি বিড়ি খাবে মানে ??? এই তুমি কি বিড়িখোর ??অামার বৌ বিড়িখোর !! আর আমি কি বিড়ি খাই যে, আমার কাছে বিড়ি চাচ্ছ ? আর তোমার বাপ,ভাই কেউই তো বিড়ি খায়না...তুমি বিড়িখোর কিভাবে হলে ?? অার এতদিন একসাথে আছি কখনই তো বিড়ি খাওনি....এতদিন নেশা কোথায় ছিল ??...
: হেহেহে....বলেছিলাম না ব্যবস্থা নেব....আমার সাথে কথা না বলে কতক্ষন গো পুটির বাপ !
: ওরে পাজি পুটির মা....এই তোমার পরিকল্পনা......তুমি একটা যা তা....
: রাগ করো না গো পুটির বাপ। রাতে তোমাকে একটু খোচা দিয়ে কথা বলেছিলাম..আসলে বুঝতে পারিনি যে ওটা তোমার ওভাবে লাগবে। তাই বলে তুমি আমার সাথে কথা বন্ধ করে দিবে ! তুমি না বলেছিলে ,সব বিষয় আমরা আলোচনা করে সমাধান করব ? তুমি অনেক ধৈর্যশীল তাও তো বলেছিলে...
:তাই বলে তুমি এভাবে সেটার পরিক্ষা নিবে ?
: আমার ভুল হয়েছে গো পুটির বাপ ! তুমি ক্ষমা করো।
: আচ্ছা দেখা যাবে....ভেবেছিলাম আজ রাত পর্যন্ত কথা বন্ধ রাখব, কিন্তু বলেই যখন ফেললাম...আচ্ছা তাহলে চালের গুড়োর রুটি বানিয়ে তোমার ওই মুরগীটা...যেটা ডিম পাড়া বন্ধ করেছে ওটা দিয়ে.....হেহেহেহে....
: হেহেহেহেহে..লজ্জা করেনা ...মুখে শুধু খাওয়া আর খাওয়া....সামনে ঈদ সে খবর আছে ?
: আরে ঈদে সে দেখা যাবে,,,,,, আমাদের ঘরে তো প্রতিদিনই ঈদ...ও পুটির মা..মুরগীটা ধরো না.......
: ঠিক আছে ,ঠিক আছে...পুলাপাইনের মত বাইনা শুরু করলে আর থামেনা.....আচ্ছা ঘরে তো আলু নেই,পেয়াজ,রসুন,গরম মশলা কিচ্ছু নেই.....
: ভর দুপুরে বাজারে যাব নাকি ?,,,,,
: তাইলে মুরগীটা আজ থাক....
: ওরে না....আমি কি তাই বলেছি নাকি....এক্ষুনি যাচ্ছি....
====================
===========================
====================================
পাশের বাড়ির চাচি: ও পুটির মা, আছো নাকি ?
: জি চাচি বলেন...
: আচ্ছা তোমাদের আক্কেল কি কওতো ! তোমাদের আমগাছের ডালটা যে আমাদের বাড়ির ভেতর এসে পড়েছে সেটা কি দেখেছো ? ওটা কেটে ফেলো নইলে তোমার চাচা কিন্তু বদ রাগী মানুষ, কখন গন্ডগোল করে বসবে..আমার কিন্তু দোষ দিতে পারবা না। ...
: ও চাচি...ওই গাছের ডালে কতগুলো আম অাছে দেখেছেন ? পুরো গাছে যত আম তার প্রায় সমপরিমান ওই ডালে আছে। আর আমগুলো কত মিস্টি তা তো আপনারা জানেন। আমি বলি কি, ডালটা যেহেতু ওদিকে গেছে,সেটা আল্লাহর ইচ্ছায়ই গেছে। আগের বার তো কয়েক গাছের আম আপনাদেরকে দেওয়া হয়নি,তাই বোধহয় আল্লাহ আপনাদেরকে এভাবে আমের ব্যবস্থা করল। আমগুলো পাকলে ওটা পেড়ে নিবেন,হাত বাড়ালেই তো পাড়া যায়। আর আম খাওয়ার পরই না হয় ডালটা কেটে ফেলেন !
: তুমি যে কি পুটির মা....একটু ঝগড়া করেও মুখ পাওয়া যায় না......ওই ডাল কেটে কাজ নেই....আর আমাদের গোপাল ভোগ আম পাকলে তোমার দাওয়াত রইলো....
=================
=========================
================================
: দে !!! কই গেলি !!! দে বলছি !! তোর অকল্যান হবে !!! পাগলকে সম্মান কর মা !! আল্লাহ তোকে দিবে, বাবা তোর উপর খুশী !! দাড়িয়ে থাকিসনে দে ,দে বলছি.....এই দ্যাখ আমার সারাগায়ে আজমেরী তালা। বাবা তালা মেরে ছেড়ে দিয়েছে, চাবি নেই। চাবির খোজে আমি সারা দুনিয়া ঘুরছি। তোর দুয়ারও বন্ধ। বাবা তালা মেরে দিয়েছে। বাবার নামে কিছু দে,তোর কপাল খুলে যাবে। ....
পুটির মা: হুমম দেব তো অবশ্যই, কিন্তু কোথায় দেব ?
: ও নিয়ে ভাবিসনে....টাকা,চাল সবই নেই....বড় বস্তাও টানতে পারব রে মা......অভ্যস্ত
: হুমম দেখে তো মনে হচ্ছে বস্তার সাথে গাজা টেনেও অভ্যস্ত....তাইলে বস্তা যেখানে রেখে টানিস মানে পিঠে...ওখানেই দেই....
: এই এই কি করিস মা !! কুকুর ঠ্যাঙ্গানো লাঠি দিয়ে মারিস ক্যান ??... বাবার গজবে শেষ হয়ে যাবি .....বাড়ি আগুনে জ্বলে যাবে। হক মাওলা !! খাজা বাবা !!! আল্লাহু ....উ উ....এত জোরে মারিস নে রে ....ওরে এত মারিস ক্যান !!! আমার হাড়গোড় ভেঙ্গে গেল রে......মা এবার থাম ,দ্যাখ লুঙ্গিতে প্রস্রাব করে দিয়েছি....
: আচ্ছা ঠিক আছে এখানে বস।
: একটু পানি হবে মা ...ও মা...
: এই নে পানি। আচ্ছা এবার বল দেখী তোর কাহিনী কি ?? তোর গায়ে তালা ঝুলিয়েছিস ক্যান ? হাতে সুতো,,পরনে লাল লুঙ্গি....চুল পাখির বাসার মত....তুই কে ?
: মা আমি অনেক বড় মানুষ। আমার বাবা আমাকে মানুষের মঙ্গলের জন্যে এ এলাকায় পাঠিয়েছে। অামি এসেছি আজমীর শরীফ থেকে। আমার বাবা খাজা পীরে ল্যাংটা গলায় আংটা।
: তোর পীর যেভাবে জন্মেছিলো সেভাবেই বরবরই ছিল,নাকি কোনো এক সময় জামাকাপুড়ও পরত ?
: তাচ্ছিল্য করবি না মা, ধ্বংস হয়ে যাবি....
: ও তাইলে তুই তাচ্ছিল্যও বুঝিস...তাইলে তো তোর মাথায় মাল আছে,এই জন্যেই তুই তোর পীরের মত ল্যাংটা না। আচ্ছা বল শুনি তোর বাবা ল্যাংটা ক্যান...?
: ওটা হল সাধনার শেষ স্তর...ওটা ফানাফিল্লাহ...আল্লাহতে ফানাহ বা শেষ হয়ে যায়। তখন আর সে মানুষ থাকেনা.....
: শয়তান হয়ে যায় ??
: তাচ্ছিল্য করবি না শেষ হয়ে যাবি...
:আচ্চা বল...
:সে তখন সব কিছুর উর্ধ্বে। দুনিয়াতে থেকেও সে উর্ধ্ব জগতে বিরণ করে। সে যা খুশী তা করতে পারে। তার কোনো পাপ নেই। পাপ তো হয় তোদের মত নাদান মুরিদদের,যারা এখনও রাস্তা চিনেনি। আমি তোকে সেই রাস্তা চেনাবো মা.......ওমা...আবার মারলি ক্যান রে....মা ...আমি কি করেছি ....ওমা এবার থাম......আমার কথা শোন....থাম নইলে ফু দিলে ধ্বংস হয়ে যাবি....
: এই চুপ থাক। তোর দুপা বেধে আমগাছের সাথে আগে বেধে নেই। না থাক...আমগাছ বাদ। এই যে দুপা বাধলাম গরুর দড়ি দিয়ে....এবার হাটু ভাজ করে বস.....দুহাত হাটুর দুপাশে রাখ..রাখ বলছি......
: উ....উ...ওমা রাখছি রাখছি.....
:হুমম এই তো হয়েছে...এবার দু হাতের কনুইয়ের ভেতর দিয়ে দু হাটুর নীচের অংশ দিয়ে লাঠি ঢুকিয়ে দিলাম। .....এবার চিৎ হয়ে দিনের বেলা আকাশের তারা গোন...
: ওমা কি করবি ? আমার কষ্ট হচ্ছে...
: আজ তোকে দিয়ে সার্কাস দেখাবো। তুই'ই খেলা দেখাবি আবার তুই ই তা দেখবি....মানে তুই খেলোয়াড় আবার তুই'ই দর্শক.....তুই চাইলে তোর সামনে একটা আয়না রাখতে পারি...আচ্ছা তার আগে তোকে আরও কয়েক ঘা দিয়ে নেই...
: আচ্ছা বল তোর ল্যাংটা বাবা কার মুরিদ ?
: উনি জগৎ শ্রেষ্ঠ খাজা বাবা মঈনুদ্দিন চিশতির একান্ত খাদেমের হাতে হাত রেখে পীর হয়েছিলেন।
: সে খাদেমও ল্যাংটা ছিল ?
: আমি দেখিনি, প্রশ্নও করিনি মা। প্রশ্ন করা বারন। তাইলে বাবার কু নজরে ধ্বংস হয়ে যাব।
: আচ্ছা তোর কথা শুনে মনে হচ্ছে তুই চিন্তা করতে পারিস। বলতো আল্লাহ কে ?
: আল্লাহ হচ্ছে স্রষ্টা,সবকিছু সৃষ্টি করেছে।
:তাইলে আল্লাহকে বাদ দিয়ে বাবাকে ডাকিস ক্যান ?
:বাবা তো আমাদের ডাক আল্লাহর কাছে পৌছে দেয়। মানে ধরেন গিয়ে উকিলের মত.....বাবা ছাড়া কি আল্লাহকে পাওয়া যায় ??
: আচ্ছা তোর বাবার বাবা উক্ত খাদেম কি মঈনুদ্দীন চিশতীর শিষ্য ছিল ?
: না, উনি তো খাজার কবরের খাদেম। মস্ত বড় ওলী উনি। আর মাজারের বড় খাদেম আরও বড় পীর। .....
: আচ্ছা কে বড় আর কে ছোট পীর তা কি দেখে বুঝিস ?
:এইডা মুরিদরা কয়, আর যার বয়স বেশী,কারামত বেশী সে তত বড়। বাবারা চোখ দিয়ে ধোয়াও বের করতে পারে। আরও কত কি যে পারে...এসব কারামত.....
: আচ্ছা, ভারতে বহু নাগা সন্নাসী বা ল্যাংটা বাবা আছে তা তো জানিস। এদের অনেকে ১০ বছর একটানা দাড়িয়ে আছে। দাড়িয়েই সব কিছু করে। ওটাই সাধনা। অনেকে হাত উপরে তুলে রেখেছে। একজন তো ৪৪ বছর ধরে হাত তুলে রেখেছে এখন সেই হাত শক্ত হয়ে হাড়ে রুপান্তরিত হয়ে আছে। অনেকে গরম কয়লার উপর দিয়ে হাটতে পারে। আবার অনেকে মানুষের পচা মাংস খেয়ে সাধক হয়েছে...তুই ওদেরও মুরিদ নাকি ?
: আস্তাগফিরুল্লা কি যে বলিস মা। ওরা কি আল্লা মানে ?
: তুই মানিস আল্লাহকে ? আর আল্লাহকে মেনে এসব করলে তাকে পীর বলে??
:মানি না মানে ? আমরাই তো মানি।
: আচ্ছা তুই তো ভালো চিন্তা করতে পারিস মনে হয়। তোকে কিছু প্রশ্ন করি। তুই তো তোর পীরকে অনুসরন করিস ,তোর পীরও আরেকজনকে অনুসরন করে। তাহলে তুই ,তোর পীর ও তার পীর যাকে প্রথম অনুসরন করেছে সে কে ?
: সে তো খাজা বাবা মঈনুদ্দীন চিশতি...
: আচ্ছা মঈনুদ্দীন চিশতি কার মুরিদ ছিল ?
: তা তো আমার পীর বলেনি মা...
:হুমম ঘটনা এখানেই.....আচ্ছা তুই কি মুসলিম ?
:অবশ্যই
: মুসলিম কি বিশ্বাস করে তা জানিস ?
:এক আল্লাহ, সর্বশেষ রসূল মুহাম্মদ(সাঃ),কুরআন,হাদীস এসবে বিশ্বাস এনে মুসলিম হতে হয়...তারপর বাবারা পথ দেখায়...
:তোর তো ভালোই জ্ঞান বুদ্দি আছে। আচ্ছা তোকে তাহলে প্রথমে নিয়ে যাই....আল্লাহ মানুষকে পরিচালনার জন্যে রসূল পাঠালেন। আল কুরআন পাঠালেন...ঠিক তো ?
: জি ঠিক..
:তাহলে আমরা জীবনকে কিভাবে পরিচালনা করব সেটা আল কুরআনে লেখা থাকবে আর যে রসূল আমাদের মাঝে আসলেন, তিনি যে আচরণ করেছেন,আল্লাহর নির্দেশনা বাস্তবে দেখিয়েছেন সেটাই আমাদের জন্যে সঠিক হবে,তাই না ?
:জি তা তো ঠিকই...
: তুই কি কখনও কুরআন আর হাদীস পড়েছিস ?
:না, কিন্তু বাবারা যা বলে তা তো আল্লাহরই কথা...
: ওরে গাধা, ওটা আল্লাহর কথা হলে কুরআন খুলে দ্যাখ তাদের কথা আর আল্লাহর কথা এক কিনা।
:আমি তো আর কুরআন পড়তে পারিনা...
:সমস্যাটা তো ওখানেই...তোরা পারিস না বলেই তো ওরা পেরে গেল...
: এবার বল দেখী মঈনুদ্দীন চিশতীর কবরের ওরস এবার কত তম ?
: জি তা ১৬০তম হবে মনে হয়...
:ঠিক আছে এটাই মানলাম....প্রতি বছর তো একবার ওরস হয়। তাহলে সে হিসেবে ১৬০ বছর ধরে এটা শুরু হয়েছে। এর আগে তাহলে এটা ছিলনা.....আর মঈনুদ্দীন চিশতিও মারা গেছে ৫/৬শত বছর আগে তাহলে তিনিও এটা করেননি...তাই না ?
:এভাবে তো ভেবে দেখিনি...কথা তো ঠিকই......উনি এটা নিজে করেননি,আবার উনার মরার পরপরও শুরু হয়নি তাহলে এটা কারা শুরু করল???
: এটাও বুঝিস না ? কিছু লোক কিছু মানুষকে উলঙ্গ বাবা বানিয়ে অশিক্ষিত মানুষের মাঝে হিরো বানিয়েছে আর কবরে নানান কাাহিনী তৈরী করে পয়সা কামাচ্ছে....একটুও ভাবলি না রসূল(সাঃ) যা বলেছেন,যা করেছেন তার সাথে এসবের মিল আছে কিনা। বাজারে কুরআন,হাদীস পাওয়া যায় সেসব খুলেও তো দেখিসনি। আর তোরা ওটা পড়িস তারা তাও চায়না,কারন তাতে তারা ধরা পড়ে যাবে।
: মা আপনি আমার চোখ খুলে দিয়েছেন। আমি আরও জানতে চাই....
: আচ্ছা ঠিক আছে,পুটির বাপ আসুক,সে তোকে অনেক কিছু বলবে...তোর বাধন খুলে দিচ্ছি....আজ ভালো রান্না করব তোকে দেখে মনে হচ্ছে ক্ষুধার্ত...আর তোকে যে মেরেছি ..মাফ করে দিস,,,,
: না, মা আপনি মেরেছেন তাতে আমার পিঠের ছাল চামড়া উঠে গেছে বটে কিন্তু অন্তর চক্ষু খুলে গেছে। আমি কিছু মনে করিনি....আমাকে এক গ্লাস পানি দেন.....
: তোকে শরবত দেব...আল্লাহ তোকে কবুল করুক......
বিষয়: বিবিধ
১৯২৭ বার পঠিত, ৩৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আচ্ছা বলুন তো আপনি এই ব্লগ সাইটে এখন খাদক হিসেবে ইতিমধ্যে গোন্ডেন এ প্লাস অর্জন করেছেন। শেষ পর্যন্ত বিডি সিগারেট পর্যন্ত খাওয়া শুরু করে দিলেন ক্যান? আর কি খাওয়ার বাকী আছে? মাথায় তো এক্কেবারে গ্যাঞ্জাম লাগাইয়া দিলেন!!
পুটির মায়ের তো ভালই সাহস, তা সার্কাস দেখতে আমাদের দাওয়াত দিলে তো আমরাও দেখতাম আর সাথে রুটি আর মুগীর গোস্ত খেয়ে যেতাম.....
পুঁটির বাপের বিড়ি পান করার অভ্যাস ত্যাগ করা জরুরী... এবং পুঁটির মায়ের ঈদ বিতর্ক গুলো ভালো লাগলো....।
কতততযে মার খেয়েছেন
পুটির খালামমু কি এরকম
পুটির বাবা কি হাবা গোবা কালা নাকি যে পুরুষ মানুষকে ও পুটির মাকেই শায়েস্তা করতে হয় !
ও সরি পুটির বাপ তো একটা রোবট আর রোবট তো নিজ ইচ্ছায় কিছু করতে পারে না ।
অবশ্য পুটির বাপের রোবট না হয়ে উপায় নেই তাহলে পুটির মায়ের সাথে একদিন ও টিকা যাবে না , যেই দজ্জাল পুটির মা -----
তালা বাবাদের পুটির মায়ের মত সাইজ করতে হবে..ওস্তাদ, একদম ফাটাফাটি!!
মন্তব্য ও জবাবসহ সার্কাস দেখলাম(পড়লাম)
পুরুষদের লাঠি-তাড়া করার মত মহিলা ছোটবেলায় অনেক দেখেছি, গ্রামাঞ্চলে এখনো আছে!
আপনি ইচ্ছে করলে হুমা্যুন আহমদের শূণ্যতা পূরণে কিছু করতে পারেন!!
বিষয়টা ভেবে দেখবেন কি?
পাখী না তেলাপোকা- সেটা পাঠকরাই ভাবুক, আপনার শুধু আকাশে উড়লেই চলবে!!
মন্তব্য করতে লগইন করুন