পুটির মায়ের সাথে প্রথম রোজা
লিখেছেন লিখেছেন দ্য স্লেভ ২৩ জুন, ২০১৫, ০২:০৮:২০ দুপুর
পুটির মা এই গরিবের সংসারে তোমার ভালো লাগে ?
:হুমম
:হুমম কি ? ভালো নাকি মন্দ ?
:কেন তুমি বোঝো না ?
: এই তুমি ঝেড়ে কাশতে পারো না ?
:তার মানে ?
:সবকিছু অস্পষ্ট কেন ?
:কি করলাম ?
:এই যে জিজ্ঞেস করলাম আমার সংসারে তোমার কেমন লাগে ?
: তোমার সংসার মানে ? এই, তোমার সংসার মানে কি , হ্যা ? এটা আমার সংসার না ?
: অবশ্যই তোমার সংসার, সবই তো তোমার।
:এটা যদি আমার সংসারই হয়,তাহলে আমার সংসারে অামার কেমন লাগছে সেটা তুমি জিজ্ঞেস করছ কেন ? আমাদের সংসারে তোমার কেমন লাগছে সেটা বলো। আর তোমার সাথে আমার খারাপ লাগলে তোমার বাড়ির ধারের কাছে অাসতাম ? আমি সেই লোক ??
: না, তুমি সেই লোক হবে কেন....তুমি তো এই লোক !
:এই, এই লোক মানে ?
:মানে এই তুমি এই পুটির মা...
:আমি শুধুই পুটির মা !!
: না, তুমি আমার পুটির মা।
:হুমম
:আবারও হুমম ??
:হুমম এখন হয়েছে।
:কি হয়েছে ?
:কথা শুদ্ধ হয়েছে।
:এই আমার পুটির মা, আমার সাথে তোমার ভালো লাগে ?
:আবারও সেই প্রশ্ন ? এই বার বার এক প্রশ্ন করো কেন ?
:আমার ভালো লাগে, বার বার বুঝতে ইচ্ছে করে,আমার সাথে তোমার কেমন লাগে। নিজেকে উপলব্ধী করি। তুমি হলে আমার আয়না। তোমাকে দেখে নিজের অবস্থা উপলব্ধী করি।
:হয়েছে, আচ্ছা কাল থেকে রোজা সে খবর আছে ?
:খবর নেই মানে ? পুরো খবরই আছে ! চায়ের দোকানদার,টিভি,রেডিও,পত্রিকা সব কিছু থেকেই খবর আছে যে কাল রোজা।
:ওরে মিনশে, এই খবর জানতে চাইনি। বাজার সওদার কি অবস্থা সেই খবর জানতে চেয়েছি।
:ওহ....তাই বলো ! ও দেখা যাবে। মাগরিবের নামাজ পড়েই বাজারে যাব। এই তো আযান দিল বলে....আমি যাই। বাজারের প্যাকেট টা দাও।
: চিনি আনতে ভুলবে না। আর টাকায় টান পড়লে আমার চা পাতা পরে অনলেও চলবে।
:ও পুটির মা, তুমি কি তবে কাঠালের পাতা সিদ্ধ করে খাবে ?
:তার মানে কি ?
: না, এই যে বলছ, চা পাতা আনা লাগবে না। চা ছাড়া তোমার ভোর হয় ? আর সন্ধের পর দুজন মিলে যে পুকুর পাড়ে বসে চা খাই, তারও বা কি হবে ?
:আচ্ছা পুটির বাপ একটু দাড়াও আমার কৌটায় কটা টাকা আছে....
:আরে রাখো তোমার কৌটা ফৌটা....ভর সন্ধ্যায় ওসব কৌটা মৌটার খবর নেওয়ার দরকার নেই...ওটা তোমার কাছে রাখো।
:কেন ভর সন্ধ্যায় আমার জমানো টাকা ছোয়া যাবে না ? কোন ছাই বাবা এমন শিক্ষা দিল তোমাকে ?
: আরে ধুর...শোনো তোমার কষ্টে জমানো টাকা রেখে দাও,পরে কখনও কাজে লাগলে না হয় চেয়ে নেব..আচ্ছা আমি গেলাম।
:গেলাম মানে ? টাকাটা নিয়ে যাও....
:ওরে পুটির মা...তুমি আরও টাকা জমাও....তোমাকে একটা গরু কিনে দেব...তখন তার দুধ বেচে না হয় আমাকে টাকা দিও...আমার দেরী হয়ে যাচ্ছে গেলাম....
================
==================
=======================
পুটির বাপ ! তারাবী মসজিদে পড়বে নাকি বাড়িতে ?
: ঈশা পড়ে চলে আসব,দুজনে একসাথে তারাবী পড়ব এরপর কিছুক্ষন কুরঅান তিলাওয়াত করব। রমজানে বেশী বেশী কুরআন তিলাওয়াত করব ভাবছি। অন্য সময়ে করা হয়না।
:জামাতে তারাবী পড়বে না ? নাকি ফাকি দিচ্ছ ?
: না, পুটির মা। মসজিদ কমিটি খতম তারাবী পড়ার জন্যে দুজন হাফেজ এনেছে, এরা রকেট গতিতে প্রত্যেক তারাবীতে এক পারার বেশী কুরআন তিলাওয়াত করবে ,সেটা আসলেই কুরআনের অাদবের খেলাপ। এভাবে তিলাওয়াত করা সুন্নাহ নয়। তিলাওয়াত করতে হবে ধীর স্থির ও শুদ্ধভাবে। আমার ধারনা এভাবে অশুদ্ধ কুরআন তিলাওয়াতে ফায়দা নেই। আর এভাবে কুরআন খতম করতেই হবে তার কি মানে !
:আচ্ছা ঠিক আছে তুমি বাড়িতে এসো আমরা একসাথে নামাজ আদায় করব। যদি ভালো লাগে তবে দু রাকাত দু রাকাত করে অনেক রাত পর্যন্ত নামাজ পড়ব এবং শেষে বেতর পড়ব আর ঘুম পেলে বা অস্বস্তি লাগলে অল্পতে শেষ করব। রমজানকে আমরা অর্থবহ করে তুলব।
:ঠিক আছে আমি সময় মত আসব। পেটে একটু ক্ষুধাও লেগেছে,নামাজ থেকে ফিরে একসাথে খাব।
================
==================
======================
ও পুটির বাপ ! পুটির বাপ !! আরে ওঠো...সেহরী করবা না ?
: সেহরী করব,তাই বলে মাঝ রাতে উঠে খেতে হবে নাকি ? গতকালই না বুখারী,মুসলিম শরীফের হাদীস বললাম -সেহরী দেরীতে খাওয়া উত্তম....!!
: কিন্তু পূর্ব পাড়ার মসজিদ থেকে তো সাইরেন বাজাচ্ছে....আবার মাইকে বলছে উঠে সেহরী খেতে, একদল বাচ্চাও তো ঘরের পেছন দিয়ে গান গাইতে গাইতে চলে গেল।
:ওই মুয়াজ্জিনের পেটে কৃমি আছে,তাই বলে তুমিও ?? তোমাকে না বললাম, রসূল(সাঃ) সেহরী খেতে ওঠার জন্যে সাহাবাদেরকে এদিক সেদিক হাক ছেড়ে বেড়াতে বলেননি বা মানুষকে ডাকাডাকি করতে নির্দেশ দেননি। যে ঘুম থেকে উঠবে সে সেহরী খাবে, যে উঠবে না, সে না খেয়ে রোজা রাখবে। একই পরিবারে হলে ডাকাডাকি করা ভিন্ন কথা,কিন্তু এভাবে মাঝ রাতে জবরদস্তিমূলকভাবে মানুষকে উঠানোর নির্দেশনা এদের কে দিল ?
: কি জানি, তাহলে তুমি উঠবে কখন ?
: শোনো, আমরা সেহরী খাব রাতের শেষ অংশে। সেটাই কল্যানকর। আল্লাহ তায়ালা বলেন-"তোমরা পানাহার করো, যতক্ষন না তোমাদের কাছে কালো রেখা হতে সাদা রেখা স্পষ্টরূপে প্রতিয়মান হয়।" এর পর সাওম পালনে ইচ্ছুক লোকেরা নিজেদের দু-পায়ে একটি কালো ও সাদা সুতা বেধে নিত ,এ দুয়ের মাঝে স্পষ্ট পার্থক্য না বোঝা পর্যন্ত তারা সেহরী করত। এরপর এই শব্দটি নাযিল হয়" মিনাল ফাজর" তখন সবাই বুঝতে পারে এর অর্থ রাত(রাতের অাধার) ও দিন(দিনের আলো)।-বুখারী,মুসলিম। রসূল(সাঃ)বলেন-বিলাল রাত থাকতেই আযান দেয়। তার আযন যেন তোমাদেরকে সেহরী খাওয়া থেকে বিরত না রাখে। কেননা, সে রাত থাকতেই আযান দেয়,যাতে যারা তাহাজ্জুদ সালাতে রত তারা ফিরে যায়,আর যারা ঘুমে আছে তাদেরকে ডেকে দিতে পারে।-বুখারী,মুসলিম .......রসূল(সাঃ)এর সেহরী খাওয়া ও ফজরের সালাত আদায়ের মধ্যে পার্থক্য ছিল ৫০ বা ৬০টি আয়াত তিলাওয়াতের সময়ের পরিমান ব্যবধান।-(বুখারী,মুসলিম)....কাজেই ভেবে দ্যাখো এই মাঝ রাতে উঠে সেহরী খাবে কিনা। তাছাড়া মানুষ রমজানে রাতে বেশী ইবাদত করে ক্লান্ত থাকে,সে অবস্থায় খানিক ঘুমানোর পর যদি মাইকে এমন আওয়াজ শুরু করে বা সাইরেন বাজায় তাহলে তো মানুষের স্বাস্থ্যহানি ঘটবে। নিজের উপর যুলুম চাপাতে কে বলেছে এদের। এ তো সেই সাহাবীর মত অবস্থা যাকে মাসে ৩টা নফল রোজা রাখতে বলা হয়েছিলো এবং এটাকে সারা বছর রোজা রাখার সমান বলা হয়েছিলো,কারন আল্লাহ ভালো কাজের সাথে ১০ গুন করেন, কিন্তু সে নিজের শক্তিমত্তার কথা বলে বোঝা বাড়িয়ে নিল। শেষ পর্যন্ত তাকে একদিন পর একদিন রোজা রাখতে বলা হল। আর শেষ বয়সে তার খুব স্বাস্থ্যহানি ঘটলে সে আফসোস করেছিলো-হায় ! আমি যদি রসূল(সাঃ) এর প্রথম পরামর্শ মেনে নিতাম !-বুখারী,মুসলিম।
কাজেই পুটির মা, আবেগে নিজের উপর বোঝা চাপাবে না। আল্লাহ যদি সত্যিই বোঝা চাপিয়ে দেন, আমরা কি তা তুলতে পারব !!! কাজেই সব সময় ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে,মধ্যপন্থা অবলম্বন করতে হবে,কষ্ট লাঘবের দোয়া করতে হবে। যখন দেখবে পূর্ব আকাশে সাদা আলো স্পষ্ট হচ্ছে,তখন পর্যন্ত সেহরী খাওয়া যাবে। ওই সময়টাই সুবহে সাদিক,ওটাই ফজরের আযানের সময়। এর বেশ খানিক পর সূর্য উদীত হয়।সূর্যের উদয়ের পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত ফজর এর সময়। তবে যেহেতু ডেকেই দিয়েছো,ঘুম তো আর আসবে না,তার চাইতে বরং দুজনে খানিক সময় কুরআন তিলাওয়াত করি অর্থসহ।
==================
=====================
=========================
আহা এই গরমে জীবন ওষ্ঠাগত। এই রোদে কাজ করাই দায়। কিন্তু যত কষ্টই হোক আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে রোজা পালন করতেই হবে। মনিবদেরও দয়া মায়া নেই। নিজেরা বাড়িতে আরামে ঠান্ডায় আছে,অথচ রমজানের সময় শ্রমিকদের একটু অবসর দিতে চায় না। একটু বেশী বিশ্রাম দিলে শ্রমিকদের অনেকেই রোজা রাখত। আহা পিপাসায় বুক ফেটে যাচ্ছে ,কিচ্ছু করার নেই ,মাঠের এই কাজ শেষ করতেই হবে। ............
: ওকি পুটির বাপ ! এমন শুকিয়ে গেছো....তোমাকে বার বার বললাম এই মাসে কাজে যাবার দরকার নেই, আমার জমানো টাকায় বেশ চলে যাবে। তুমি আমার কথাই শুনলে না।
:আহা রাগ করো না, টাকাগুলো থাক। পুটিরা আসলে কাজে লাগবে। তখন তো আর আমার দিকে তাকাবেই না।
:হ্যা, তুমি বেশী বোঝো !
:হা হা হা....দাও , গামছাটা দাও , একটু গোসল করে শিতল হই। আজ খুব কষ্ট হয়ে গেল পুটির মা, যে রোদ পড়েছে !
: যাও তাড়াতাড়ি গোসল করো। আসলে পাখা দিয়ে তোমাকে বাতাশ করে দেব,শান্তিতে খানিক ঘুমাবে।
================
========================
==============================
পুটির মা আজ ইফতারিতে দেখছি আলুচপ,বেগুনি ! কে নিয়ে আসলো ?
: আমি বানাইছি,ছোলার ঘুগনিও আছে। আর রাতে খাবে আম ডাল।
: আলহামদুলিল্লাহ...পুটির মা তুমি সত্যিই একটা জিনিস। আহা ইফতারির এক ঘন্টা বাকী....এই সময়টা যেন তালগাছের আড়াই হাত...
: তালগাছের আড়াই হাতটা আবার কি গো পুটির বাপ ?
: হে হে হে হে....খেয়াল করে দেখো, তালগাছের শেষের কিছু অংশ বেশ পিচ্ছিল। এর কারন তালের পাতা ওই অংশে ঘষা খায়। বাতাশে আন্দোলিত পাতা ঘষে ঘষে গাছের ওই অংশকে পিচ্ছিল করে দেয়। ফলে কেউ গাছে উঠতে গেলে ওই অংশে এসে বাননের তৈলাক্ত বাঁশ বেয়ে উপরে ওঠার মত হয়ে যায়। তাই ...রসিকতা করে ওটাকে তালগাছের অাড়াই হাত বলে......হেহেহেহেহে...
:ওরকম দাত বের করে হেসোনা...হাসলে দূরে গিয়ে হাসো....
: এ তোমার কেমন কথা পুটির মা...দূরে গিয়ে হাসব কেন? মানুষ কি বলবে !!
: তুমি দূরে গিয়ে হাসবে, কারন তোমার মুখ হতে মিশকের সুগন্ধ বের হচ্ছে....
: ও আচ্ছা...., তা যাই বলো না কেন, আল্লাহর কাছে কিন্তু রোজাদারের মুখের গন্ধ মিশকের চাইতেও সুগন্ধময়.....
: এই জন্যেই বললাম একটু দূরে গিয়ে হাসো, আমার মুখের অবস্থাও তো সুবিধার না,অবশ্য আমি তোমার মত না, আমি জয়তুনের ডাল দিয়ে দাত মাজি.....
: তুমি যয়তুনের ডাল দিয়ে মাজো,আর আমি কি মান্দার গাছের ছাল দিয়ে মাজি...
: তুমি তো দাত মাজই না....
:এমন কথা বলতে পারলে.....! দাড়াও এক্ষুনি নিম গাছ উপড়ে....
:থাক থাক....ঘরে গিয়ে বসো, আমি ইফতার নিয়ে আসছি।
: ও পুটির মা ! এমন দারুন ঘ্রান ছড়াচ্ছে....এ তো সহ্য করতে পারছি না.....
:আরেকটু সহ্য করো মাত্র ৭ মিনিট বাকী...
: নাগো পুটির মা, আর মাত্র ৪ মিনিট বাকী।
:তার মানে ?
: শোনো রসূল(সাঃ)বলেন-লোকেরা ততদিন কল্যানের উপর থাকবে যতদিন পর্যন্ত তারা শিঘ্র ইফতার করবে। বুখারী এবং মুসলিম শরীফে এমন অনেক হাদীস রয়েছে,যেখানে ওয়াক্ত হওয়ার সাথে সাথে ইফতার করতে বলা হয়েছে। মূলত: ইহুদীরা তাড়াতাড়ি ইফতার না করে রাত ঘনিয়ে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করত। আমাদের উপর নির্দেশ,আমরা যেন সময় হওয়ার সাথে সাথে ইফতার করি। এক্ষেত্রে সূর্যাস্ত কখন হবে এটা জেনে নেওয়াটাই জরুরী। আমাদের দেশের পন্ডিত শ্রেণী সূর্যাস্তের পরও অতিরিক্ত ৩ মিনিট যোগ করেন। বিষয়টা মূলত: এমন-আল্লাহ বলছেন, এখন তোমার সময়,পানাহার করো ! আর আমরা বলছি-ইয়া আল্লাহ ! আরো ৩ মিনিট পরে আপনার নির্দেশ মান্য করব।
: আচ্ছা ঠিক আছে, এখন খাও....
:এসো আল্লাহর নামে হালাল রিজিক দ্বারা ইফতার করি ! এই খেজুরটার অর্ধেক তুমি, আর অর্ধেক আমি। আহা শরবত !!! ঢক..ঢক...থু.....থু...এই পুটির মা এইটা কি ?
: কেন চিরতার রস !
: ইফতারিতে কেউ চিরতার রস খাওয়ায়....তুমি একটা যা তা...
: চিরতার রস খাওয়াবো নাতো কি লেবু শরবত খাওয়াবো ?
:খাওয়াবেই তো...গতকালই না লেবু,চিনি কিনলাম...............ওরে পুটির মা....সর্বনাশ !! সেটা কিনে তো মোবারকের দোকানে ফেলে রেখে এসেছি.....ওরে ... আমি এক্ষুনি যাচ্ছি.....
: বসো বসো....বসো বলছি ! তোমাকে যেতে হবেনা, মোবারক এসে সেটা দিয়ে গেছে.....
: সেটা দিয়ে গেছে ! তাহলে চিরতা খাওয়ালে যে....
:ওটাই তোমার ভুলে যাওয়ার শাস্তি....
:তাই বলে....
: হুমম বসো...লেবু শরবতও আছে....এই নাও...
:হেহেহেহে....তুমি যে কি চিজ পুটির মা, দেব নাক মুখ খামছে....
: কি ? আমার নাক মুখ খামছে দিবা ??
: না, মানে ...তাই কি হয় জীবনে....দাও আমার নাম মুখই না হয় খামছে দাও...
: হাতের নখ কেটেছি, পরে দেখা যাবে।
বিষয়: বিবিধ
২০৩৯ বার পঠিত, ২১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
তোমার কতাবারতা আমার কাছে বালা লাকতেছে না। কোনসোমে জানি কাইজা কুইজ্জা কইরা হান্ডিপাতিল ভাইঙ্গা বাড়ি ঘর ছাইড়া পলাইয়া মলাইয়া যাও গা!
হি: হি: ইত্তান মিত্তান কিত্তান কইলাম।
ভাই কি পুটির মাকে নিয়ে এই ভাবে ভাবার পিছনে মোশারফ করিমের অভিনিত এই নাটকটি গুরপাক খায় নাকি----
পুঁটির মা যদি চিরকালই চিরতা খাওয়ায়!!
শেখার মতো লিখেছেন অনেক কিছুই। জাজাকাল্লাহ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন