মনে হচ্ছে কাঠ মোল্লাদের দিন শেষ !!!
লিখেছেন লিখেছেন দ্য স্লেভ ২৯ মার্চ, ২০১৫, ০৮:৪২:০৪ রাত
কাঠ মোল্লা মানে কাঠ দিয়ে তৈরী মোল্লাগন নন,বরং যারা আচরনে কাঠের মত শক্ত বা গুয়ার তারাই কাঠ মোল্লা। তবে সেই কাঠ আবার আসবাবপত্র তৈরীতে উপযোগী এমন কাঠও নয়। অর্থাৎ যারা ইসলামের ভেতরে থেকে ইসলামের কিছুটা এবং শয়তানের ওয়াসওয়াসা সম্বলিত নফসের কিছুটা নিয়ে একটি প্যাকেজ তৈরী করে জনগনকে সেটা খাওয়ানোর ব্যাপারে অনড় বা কাঠের মত শক্ত তারাই কাঠ মোল্লা।
আমার কিছু আত্মীয় ভ্রান্ত আকিদায় চলে গিয়েছিল। দীর্ঘদিন আমি তাদের সাথে কথা বলেছি। কিন্তু তারা লৌকিক কিছু জ্ঞান আর অল্প কিছু ইতিহাসের সমন্বয়ে তর্কে লিপ্ত হয়ে আমাকেই বেৎতমিজ প্রমান করে ছাড়ল। আমিও হাল ছাড়িনি,বহু দিন ধরে বহুভাবে চেষ্টা করে তবে আল্লাহর উপর তাদের বিচারের ভার সমর্পন করেছি।
অনেক বছর পর তাদের জানার পরিধি বেড়েছে। প্রযুক্তির কল্যানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের খবরাখবর জেনেছে। ভাল মন্দ দুটোই তারা পেয়েছে কিন্তু তারা নিজেদেরকে বিচারের একটি মওকাও পেয়েছে। আর এতে করে তারা ভাবতে শুরু করেছে যে প্রকৃত সত্য তাহলে কোনটি। তবে তারা পূর্বের অবস্থা থেকে সরে এসে কুরআন সুন্নাহর ভেতরে ঢুকে এই চিন্তাটা করছে এটাই ইতিবাচক।
আপনারা যারা সচেতন আছেন,একটু লক্ষ্য করলেই দেখবেন বাংলাদেশের পীর সমাজের ইনকাম অনেক কমে এসেছে। বহু লোক যারা পূর্বে তাদের মুরীদ ছিল এবং নিয়মিত অর্থ প্রদান করত ,তারা আজ নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছে। প্রযুক্তির কারনে মানুষ এটার অপব্যবহার করেছে কিন্তু এর ভেতর থেকে তারা সত্যের কাছাকাছিও এসেছে। সর্ব প্রথম তারা কিছু চিন্তার জগতে ধাক্কা খেয়েছে। অনলাইনে বিভিন্ন প্রখ্যাত স্কলারদের বক্তব্য,বাস্তব জীবনের সাথে রিলেটেড বিভিন্ন বিষয়ের উপর কুরআন ও সুন্নাহর ছোট লেখা,নোট,ছবি সম্বলিত লেখা,মন্তব্য,ভিডিও ইত্যাদীর কারনে জানার পরিধি অনেক বেড়েছে। এসবের মাধ্যমে সচেতনতা পূর্বের থেকে অনেক বেড়েছে। নতুন প্রজন্ম অন্তত প্রশ্ন করতে শিখেছে।
পূর্বে মানুষ আলেমদের কোনো কথা প্রশ্ন করা ছাড়াই মেনে চলত। শরীয়তের ভাষায় এটাকে আলেম পূজা বলা হলেও তারা তাই করত। আর সেই আলেম নামক শ্রেনী নিজেরা নানান বিদয়াতে জর্জরিত ছিল,তাদের জানার পরিধি ছিল সংকীর্ণ। কিন্তু আজ মানুষের প্রশ্নের ধরনে সেসব আলেম মোটামুটি দিশাহারা। আর রাগে ক্ষোভে তারা যেসব আচরন করেছে তাতে তাদের চরিত্র আরও বেশী প্রকাশিত হয়েছে এবং অনুসারীরা তত বেশী দূরে সরে গেছে।
যুব সমাজ একদিকে যেমন ধ্বংসের দিকে চলেছে তথ্য প্রযুত্তির উৎকর্ষতার মধ্য দিয়ে সাংষ্কৃতিক আগ্রাসনে,তেমনিভাবে একই মাধ্যমে তারা সঠিক ইসলামকেও পেয়েছে। অনেকে দুটতেই লিপ্ত কিন্তু তাদের ভেতর ভালোর পরিমান বেশী এবং নিজেরা নিজেদেরকে বিচার করে পাপী ভাবতে পারে। অনেকে নিজেদেরকে হেফাজত করতে সক্ষম হয়েছে। আবার অনেকে তথ্য প্রযুক্তির থেকে দূরে থেকে ঈমান আমল ঠিক রেখেছে,আবার অনেকে এটার আওতার বাইরে গিয়েও নিজেদেরকে ধ্বংস করেছে খারাপ সাংষ্কৃতি চর্চায়।
এই শতাব্দীতে ইসলাম পূর্বের অনেক শতাব্দী অপেক্ষা বেশী চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। পূর্বের অনেক সময়ের তুলনায় মুসলিম বেশী নির্যাতিত হয়েছে এবং তাদের চিন্তা,আকিদা বেশী সমালোচিত হয়েছে। আর যারা মনে করেছিল এভাবে ইসলামকে দমিয়ে রাখা যাবে,তারাই হতাশ হয়েছে। কারন যখনই ব্যপক বাধা দেওয়া হয়েছে তখনই দেখা গেছে জাহেল লোকেদের ভেতর প্রচন্ড ক্ষোভ তৈরী হয়েছে এবং তারাও ইসলামে প্রবেশ করেছে। যতই তারা ইসলামকে আঘাত করেছে,ততই ইসলাম এবং কুফর দুটো দুই ব্লকে স্পষ্ট হয়েছে। আর পরিচয় ভুলে যাওয়া মুসলিমের সামনে যখন একটি অপশনকে বেছে নেওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে তখন তাদের চিন্তার জগত ব্যপক আলোড়িত হয়েছে এবং তারা ইসলামকে বেছে নিয়েছে। অথবা মানুষিকভাবে ইসলামের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে তরুন যুবকদেরকে ব্যপকভাবে ইসলামে প্রবেশ করতে দেখা যায় বা এটা নিয়ে চিন্তা করতে দেখা যায়। আর তারা এটা তথাকথিত আলেমের মাধ্যমে পায়নি,বরং প্রযুক্তির কল্যানে নিজেরাই খুজে নিয়েছে। তাদেরকে এ ব্যাপারে উদ্যোমী করেছে ইসলামের বিরোধীতা। তারা একটি ধাক্কা খেয়েছে এবং নতুনভাবে সেটাকে বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করেছে। তথ্য প্রযুক্তির এই দিকই সত্যিই প্রশংসনীয়।
যাইহোক সম্প্রতি কাঠ মোল্লাদের দিন সংকীর্ণ হয়ে উঠেছে। অনেকে যারা টাকা নিয়ে ওয়াজ মাহফিলে বয়ান করে মানুষকে কাদাতো,তাদের জীবিকা সংকীর্ন হয়ে উঠেছে। তাদের সম্মান পূর্বের তুলনায় অনেক কমেছে। তারা কোনো কথা বললে মানুষ কুরআন এবং সহি হাদীসের সূত্র জানতে চাওয়ায় তারা নাখোশ হয়েছে । তারা এতটাই অহংকারী যে নিজেদের ভুল স্বীকার করে কুরআন সুন্নাহ সহিভাবে শিক্ষা করতে উৎসাহী নয়। আর আল্লাহ সম্ভবত এ কারনে তাদেরকে লাঞ্চিত করছেন।
রসূল(সাঃ)বলেন-ইসলাম আবারও পূর্বের মত করে ফিরে আসবে। আর আমার মনে হয় সে সময় সমাগত। মানুষ কিতাব পড়ে নিজেরা নিজেদেরকে উৎসাহী করবে। মরা গাছ যেভাবে পানির পরশে সবুজ হয়ে ওঠে তারা সেভাবে উঠে দাড়াবে। যুব সমাজ ইসলাম নিয়ে সামনে এগিয়ে যাবে। তারা এ ব্যাপারে কোনো জালিমের রক্ত চক্ষুকে ভয় পাবেনা। তারা শুধু সামনে যাবে। তারা জালিমকে তছনছ করে ইসলামকে আবার স্বরূপে প্রতিষ্ঠিত করবে। তারা এক উম্মাহর জন্যে,একটি শক্তিশালী ববস্থাপনার জন্যে একযোগে কাজ করবে ইনশাআল্লাহ। আর বিশ্বব্যপী কাফির মুশরিকরা এমন বিরোধীতা,অত্যাচার শুরু করবে যে উম্মাহ এক না হয়ে কোনো উপাই খুজে পাবে না। গোটা পৃথিবী মাত্র দুটো ব্লকে বিভক্ত হয়ে পড়বে। নামকাওয়াস্তে মুসলিমও সোজা হয়ে দাড়াবে এক আল্লাহর কতৃত্ব প্রতিষ্ঠায়। সেই দিনের জন্যে আল্লাহ আমাদেরকে কবুল করুন !
বিষয়: বিবিধ
১৮৫১ বার পঠিত, ২৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
"যে ব্যক্তি উলামাদের সাথে তর্ক করার জন্য, অথবা নির্বোধদের (মুর্খ) সাথে বাক বিতন্ডা করার জন্য, অথবা মানুষকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করার উদ্দেশ্যে ইলম অধ্যয়ন করেছে, আল্লাহ তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন।
(সহীহ আত তিরমিযি, হাদিস# ২৬৫৪, হাদিসঃ হাসান)
নিজেরা আলেম না সেজে বরং সেসব আলেমের অনুসরণ জরুরী যারা ইসলামের ব্যাপারে কথা বলার সময় পরিপূর্ণভাবে কোরান-হাদিস অনুসারে ব্যাখ্যা প্রদান করেন। দ্বীনের ব্যাপারে প্রাচীন আলেমদের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ জানা খুব জরুরী কারণ তারা যুগের বিচারে, জ্ঞানের বিচারে সাহাবী-তাবেয়ী-তাবে তাবেয়ীদের সাথে সম্পর্কিত ছিলেন। দুঃখের বিষয় তাদের বই-পুস্তক আমাদের হাতেই পৌছায়নি যা দুর্ভাগ্যজনক। ইমাম আবু হানিফা,ইমাম শাফেয়ী,আহমাদ বিন হাম্বল, ইমাম মালিক, ইমাম ইউফুফ, ইমাম নববী, ইবনে তাইমিয়া দ্বীনের ব্যাপারে আমরা এসব আলেমকে কোনভাবেই পাশ কাটাতে পারিনা। আমি যতই জানি আমার জানার গভীরতা, বোঝার গভীরতা এসব আলেমদের সমপর্যায়ের হবেনা। আজ আমাদের হাতে জানার জন্য সবরকম জিনিস আছে। যেমন আমার খুব ইচ্ছা ছিল ডাক্তারি পড়ব কিন্তু কলেজে আমার বড় দুই ভাই আমাকে বাধ্য করে কমার্সে পড়ার জন্য আমাকে সাইন্স বাদ দিতে হয়। আমি ইউটিউবে প্রচুর সার্জারির ভিডিও দেখেছি। মেডিকেলের বই নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে ভাল লাগে। আমি কিছুটা জানি। আরো জানতে পারি সব কিছু শিখতে পারি কারণ সুযোগ অবারিত তারপরেও কি আমি ডাক্তার?? আলেমের ব্যাপারটাও তেমন। আর এই হাদিসটা শেষ জামানার একটা নিদর্শন।
আল্লাহ তায়ালা তোমাদেরকে যে ইলম দান করেছেন তা হটাৎ করে ছিনিয়ে নেবেন না বরং ইলমের বাহক উলামায়ে কিরামকে তাদের ইলেমসহ ক্রমশ তুলে নেবেন।তখন শুধুমাত্র মূর্খ লোকেরা অবশিষ্ঠ থাকবে। তাদের কাছে ফাতওয়া চাওয়া হবে।তারা মনগড়া ফাতওয়া দিবে।ফলে নিজেরাও পথভ্রষ্ঠ হবে,অন্যদেরকেও পথভ্রষ্ঠ করবে। (বুখারী:৬৮০৯)
কাজেই নিজেরা যেন ইসলামের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ শুরু না করি।
ভাল বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন ধন্যবাদ হুজুর - - -
চমৎকার বিষয়ভিত্তিক লিখাটির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া রইলো।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই মোল্লারা যুক্তির পরিবর্তে দোহাই দেন মুরুব্বিদের।
কথাগুলো অনেক ভালো লাগলো। জাযাকাল্লাহ খাইর।
কাঠমোল্লা শব্দটি ব্যবহার না করাই মনে হয় অধিক সুন্দর! আমাদের সমাজে আলেমসমাজ কেই অবহেলা বা ক্ষুদ্রজ্ঞান করে অনেক সময় কাঠমোল্লা উপাধি দেয়া হয়! আমি জানি, নিশ্চিত আপনি সেই উদ্দেশ্য থেকে বহু দূর! তারপরেও ভ্রান্তি থেকে দূরে থাকা আর কি!
শুধু যেনো প্রযুক্তি ই ইসলাম শিখার মূল উৎস না হয়! প্রযুক্তির মাঝে যদি আলেমরা কাজ করেন তবেই সুফল আসবে ইনশা আল্লাহ!
আল্লাহ আপনাকে আরো মেধা ও যোগ্যতা দান করুন! মনে কষ্ট নিবেন না ভাই!শুকরিয়া!
কথাগুলো অনেক ভালো লাগলো। জাযাকাল্লাহ খাইর।
জাযাকাল্লাহ..
জ্ঞানীগুনীজনেরা অনেক কথা বলে ফেলেছেন!
আমি আমার পর্যবেক্ষণ ও অভিজ্ঞতার আলোকে কাঠমোল্লাদের একটু ডিফেন্ড করতে চাই
কাঠমোল্লাদের অবদান নিয়ে শুধু এতটুকু বলবো-
পদ্ধতি ও তথ্যগত যত ত্রুটিই থাকুক, তাঁরাই দেশের আমজনতার কাছে কুরআন-সুন্নাহ ও ইসলামকে মহব্বতের বিষয় হিসেবে তুলে ধরেছেন, ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়েছেন!
হয়তো "কাঠমোল্লা"দের ৫-১০% আপনার সংজ্ঞায় পড়ে, বাকিরা ইখলাসের সাথেই করেছেন মনে করি!
ইসলামী আন্দোলনের ইতিহাসে ঐসব কাঠমোল্লাদের কার্যকর অবদান রয়েছে! মা-খালাদের মুষ্ঠির চালে যতটা মহব্বত ছিল/আছে, দানবীরের বিশাল কর্মও তার কাছে তূচ্ছ!
আর কিয়ামতে জবাবদিহিতা হবে
"যতটুকু জ্ঞান দেয়া হয়েছিল তার কতখানি আমল করেছে" এর ভিত্তিতে!
এটাতে তাদের চেয়ে আমাদের বিপদ বেশী হওয়ার আশংকা করি!
বরং তাঁরা হয়তো জ্ঞানের ত্রুটি ও সীমাবদ্ধতা সত্বেও প্রচারের দায়িত্বটি পালন করায় ক্ষমা পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ!
আল্লাহতায়ালাই ভালো জানেন!
আপনার এ ব্যাখ্যা আমি শুরুতেই বুঝেছি!
কিন্তু বাস্তবতা হলো সাধারণভাবে কাঠমোল্লা বলতে অতি অল্প শিক্ষিত ঐসব মানুষগুলোকে বুঝায় যারা মূর্খ লোকদের কাছে ইসলামের ঝান্ডাধারী! এদের মাঝে ভালো-মন্দ সবই আছে!
তাই আপনার উদ্দিষ্ট মানুষগুলোর জন্য এ শব্দটি যথাযথ নয়, এতে অন্যদের মর্যাদা ক্ষুন্ন হয়! তবে কাঠমোল্লা শব্দের আগে কোন বিশেষণ জুড়ে দিলে হতে পারে!
যাহোক, লেখাটি নিঃসন্দেহে ভালো হয়েছে এবং অনেকের মন্তব্যে আরো সমৃদ্ধ হয়েছে!
জাযাকুমুল্লাহ
গতকাল বাসে করে যাচ্ছিলাম পুরান ঢাকায়। ফার্মগেট জ্যামে বসে অাছি। এ সময় বাসে এক যুবক অনেকগুলি চার পৃষ্ঠার দৈনিক পত্রিকা নিয়ে উঠলো যার নাম ‘আত্মার আলো’। কৌতুহলবশত নিয়ে পড়লাম। সেখানে কেন বাইয়াত গ্রহণ করতে হবে বিশেষ করে মহিলাদেরকেও কেন পীর বাবার (কুতুববাগী) হাতে বাইআত করতে হবে তার বর্ণনা আছে বিভিন্ন মনগড়া কিচ্ছা কাহিনীর যুক্তি দিয়ে। কুতুববাগীর কারামতি কাহিনীর(!) বর্ণনা দেয়া আছে। আর বলা হচ্ছে-বাবারা তর্ক করবেন না, তর্ক করলে ফল হয় না। বিশ্বাসেই মুক্তি। হাহাহা।
জাযাকাল্লাহ খাইরান। সুন্দর আলোচনার জন্য ধন্যবাদ জানবেন।
কাঠমোল্লা শব্দটি ব্যবহার না করাই মনে হয় অধিক সুন্দর! আমাদের সমাজে আলেমসমাজ কেই অবহেলা বা ক্ষুদ্রজ্ঞান করে অনেক সময় কাঠমোল্লা উপাধি দেয়া হয়! আমি জানি, নিশ্চিত আপনি সেই উদ্দেশ্য থেকে বহু দূর! তারপরেও ভ্রান্তি থেকে দূরে থাকা আর কি!
শুধু যেনো প্রযুক্তি ই ইসলাম শিখার মূল উৎস না হয়! প্রযুক্তির মাঝে যদি আলেমরা কাজ করেন তবেই সুফল আসবে ইনশা আল্লাহ!
আল্লাহ আপনাকে আরো মেধা ও যোগ্যতা দান করুন! মনে কষ্ট নিবেন না ভাইয়া! আমি সহমত প্রকাশ করছি আপার সাথে! পারলে এডিট করে দিন! এই একটি শব্দ লেখার সৌন্দর্য নষ্ট করেছে! শুকরিয়া ভাইয়ার!
মন্তব্য করতে লগইন করুন