আজ সকালের স্বপ্ন অত:পর কিংস ভ্যালী ভ্রমন,ফলাফল মনে শান্তি নাই !!!

লিখেছেন লিখেছেন দ্য স্লেভ ০৭ নভেম্বর, ২০১৪, ০৮:০০:০৯ সকাল

আজ সকালে ফজরের নামাজ পড়ে ঘুমালাম প্রতিদিনকার মত। স্বপ্ন দেখলাম আমি একটি স্টুডেন্ট হোস্টেলে আছি। সেখানে দুজন ছেলে সর্বদা চেষ্টা করে কাছাকাছি থাকা একটি মেয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে। মেয়েটি যথেষ্ট সুন্দরী। স্বপ্নের আরও কিছু অংশ ভুলে গেছি,এটা বেশ নাটকীয়।

খানিক পর দেখলাম সেই মেয়ে তার বড় বোনের সাথে কোথাও শপিং করতে গেছে,আমিও সেখানে। তারা নানান রকম ছুরি চাকু কিনছে। আমি সেটা পছন্দের ব্যাপারে সাহায্য করলাম। সুন্দরী মেয়েটিকে একটি দারুন দেখে ছুরি দিলাম,জিনিসটি বেশ কার্যকরী। মেয়েটি আমার এই াচরনে ভাবল আমি তার প্রতি দূর্বল এবং যেচে সুআচরণ করে দৃষ্টি আকর্ষন করছি। কিন্তু আমি বিষয়টা বুঝতে পেরেও তাকে সাহায্য করলাম এই কারনে যে,জিনিসটা তার দরকার। আমি কোনো ভাবেই তার প্রতি দূর্বল ছিলাম না।

মেয়েটি আমার পছন্দ করা ছুরিটি নিয়ে যখন রওনা হয়েছে,ঠিক তখনই দেখলাম আরেকটি অতি উৎকৃষ্ট মানের ছুরি আমার কাছাকাছি রয়েছে। আমি সেটা নিয়ে উক্ত মেয়েটির কাছে গেলাম এবং বললাম এটি পূর্বেরটির চাইতেও ভাল, এটা নিন। মেয়েটি আমার এই আচরনে একেবারে নিশ্চিত হল যে,আমি তার প্রতি অনুরক্ত এবং বারবার তার কাছে ফিরে আসতে চাইছি। কিন্তু আমি শুধু এই বিষয়টি দেখছিলাম যে-একজনকে তার প্রয়োজনীয় এবং উত্তম জিনিসটি প্রদান করা জরুরী। আমি তার মনের কথাটা বুঝতে পেরেও আচরনে তা প্রকাশ করলাম না। মেয়েটি ব্যপক ভাব নিচ্ছিল তা বুঝেও কিছুই প্রকাশ করলাম না। স্বাভাবিক আচরণ করলাম।

খানিক পর অথবা পরের দিন দেখলাম মেয়েটি সেজে গুজে কোথাও যাচ্ছে। আমি তার কাছাকাছি থাকায় সে আমার দৃষ্টি আকর্ষনের চেষ্টা করল। এই মেয়েটি এমন,যার পেছনে ছেলেরা ঘুর ঘুর করে। আমি স্পষ্ট বুঝলাম মেয়েটি ধরেই নিয়েছে আমি এক দিওয়ানা এবং এখন এমন আচরণ করছে,যাতে আমি খানিকটা কাছে যাবার সুযোগ পাই।

যেহেতু এখন তাকে কোনো সার্ভিস দেওয়া আমার প্রয়োজনের আওতায় পড়েনা,তাই আমি এমনভাবে রাস্তায় চললাম যেন আমি তাকে চিনিই না। মেয়েটি স্পষ্ট হতাশ হচ্ছে দেখেও আমি স্বাভাবিক থাকলাম এবং তার ব্যাপারে মোটেও আগ্রহ দেখাইনি এ কারনে যে-তার কোনো প্রয়োজন ছিলনা। এভাবে মেয়েদের সাথে সম্পর্ক তৈরী করা আমার আচরণ না হওয়াই আমি এমন আচরণ স্বাভাবিকভাবেই করেছি। আর এতে যে মেয়েটি খানিক কষ্ট পেল, সেটা তার দোষ। মেয়েটি ব্যর্থ মনোরথে রাস্তা ধরে চলে গেল।

খানিক পর দেখলাম, আমি একটি বিশাল বরই গাছের নীচে দাড়িয়ে । এই গাছটি উক্ত মেয়েটি যে রাস্তায় চলে গেল তার নিকটবর্তী ছিল। গাছে দেখলাম অনেক সুন্দর সুন্দর পাকা বরই। কিন্তু আমি শুধু তাকিয়েই ছিলাম। এটা ছিল অন্তত ১০/১২ ফুট উচু ,তাই পাড়তে পারছিলাম না। এমন সময় দেখলাম একটা বিশাল আকৃতির হাতি আমার পেছনে দাড়ালো এবং হাতিটি আমাকে তার মাথায় উঠিয়ে নিল। আমি হাতির মাথায় চড়ে গাছ থেকে বরই পাড়তে লাগলাম এবং তা সংগ্রহ করলাম। খানিক পর দেখলাম একই উত্ততার টমেটো গাছ,যেটাতে বরই গাছের মতই টমেটো ধরেছে। আমি আনন্দচিত্তে টমেটো পাড়তে লাগলাম।........

================================

আজ ফ্রি ছিলাম। উদ্দেশ্য ড্রাইভ করা । গত এক সপ্তাহ ধরে পিচপিচে বৃষ্টি হচ্ছে। এর মধ্যে অত্যন্ত চমৎকার রাস্তা ধরে ড্রাইভ করার মজাই আলাদা। হাইওয়ে ২২৩ ধরে অগ্রসর হলাম। সত্যিই অসাধারণ দৃশ্য্। রাস্তায় গাড়ি তেমন নেই,প্রায় ফাকা। যাব কিংস ভ্যালী। এক দোকান থেকে চকলেট,চিপস,ক্যাসিওনাট কিনলাম।

ওগেনের কিংস ভ্যালীটি আপনারা গুগলে সার্চ করে দেখে নেন এবং আমার বিশ্বাস এই অত্যন্ত চমৎকার দৃশ্য দেখে মরা মানুষও বলে উঠবে ----আলহামদুলিল্লাহ !!

এটা হেমন্ত কাল। গাছের রঙিন পাতা ঝরে পড়ছে। অতি চমৎকার রাস্তার দুপাশ ধরে পাহাড়ী সমভূমী আর নানান গাছের সমারোহ। লাল,নীল,সবুজ,হলুদ,কমলা কোন রং নেই সেখানে ! সকল রঙের সমারোহে গড়া গাছ গাছালি এই ভূমিকে মন মাতানো আবহে সমৃদ্ধ করেছে। রয়েছে ফার্ম হাউস,ঘোড়ার বড় বড় খামার, গরু,ভেড়ার খামার। দীগন্ত বিস্তৃত উচু,নীচু ভূমির পুরোটাই জুড়ে সবুজ ঘাস অথবা ফসললের ক্ষেত। নাম না জানা গাছগুলো এত সুন্দর কিভাবে হর বুঝলাম না। এই অভয়ারন্যে বুনো হরিনের অবাধ বিচরণ। নানান আকৃতির হরিন রয়েছে এখানে। কোনোটা ছাগলের মত,কোনোটা গরুর মত বড়।

এটা শিকারের মৌসুম। কিছু মানুষকে দেখলাম শিকারের সাজ সরঞ্জাম নিয়ে চলেছে। এরা অনেকগুলি হরিন শিকার করে নিয়ে আসবে মনে হচ্ছে। এখানে শিকার সহজে ধরা দেয়। বিশেষ অনুমতি নিয়ে শিকার করা যায়। সেমি অটোমেটিক রাইফেলও সাধারণ দোকানে কিনতে পাওয়া যায়। সাধারণ বন্দুকের জন্যে কোনো লাইসেন্স লাগেনা।.....

ফলস সিটিতে গেলাম, সেখানেও প্রকৃতির একই রূপ। এবার ডালাসে আসলাম। এখানে শপিং করলাম খানিক। অনেক কিছুর মধ্যে খাবার সংরক্ষনের ৭টি কন্টেইনার কিনলাম। এই জিনিস কেন যে এত প্রিয় বুঝিনা। বেশ কিছু আছে তারপরও...

এবার ভারতীয় একটি স্টোরে গিয়ে কিছু খাদ্যদ্রব্য কিনলাম। তারপর একটি হালাল স্টোরে গিয়ে মুরগীর মাংস এবং মসুর ডাল কিনে আরেক স্টোর থেকে বেশ কটি বড় সাইজের গ্রীক দই কিনলাম। গ্রিক স্টাইল দই আমাদের মত,তবে চিনির বদলে এইটাতে কিছুটা মধু ব্যবহার করে। স্বাদ মিস্টি নয় কিন্তু দারুন।

=========================

এবার মন খারাপের কারনে আসি। গত কয়েকদিন ধরে বেশ কিছু খারাপ সংবাদ আসছে। আমি রাজনীতির লোক না কিন্তু রাজনৈতিক সচেতন। বিশ্বের যেকোনো মুসলিমের প্রতি আমার গভীর টান রয়েছে। আমি সকলের সাথে ন্যায় বিচারে বিশ্বাসী। আর ইসলাম ছাড়া সত্য এবং ন্যায় বিচার সর্বোচ্চ আর কেউ সংরক্ষণ করেনি। আমি ইসলামকে পছন্দ করি।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে অনেক ইসলামী দল থাকলেও সংখ্যা গরিষ্ঠতার কারনে জামায়াতে ইসলামীর নাম উঠে আসে। আমি তাদের রাজনৈতিক সকল সিদ্ধান্ত সমর্থন করিনা কিন্তু যখন দেখি ৭১ কে বিবেচনায় এনে একটা ফাদ তৈরী করে জামায়াতে ইসলামীকে সেখানে আটকে নির্যাতনের চেষ্টা হচ্ছে এবং একইসাথে জামায়াতে ইসলামীকে দোষারোপ করতে গিয়ে কৌশলে ইসলামকে আক্রমন করা হচ্ছে,তখন ঘৃনা প্রকাশ ও প্রতিবাদী হয়ে ওঠা ছাড়া আর কোনো প্রতিক্রিয়া আমার ভেতরে লক্ষ্য করিনি।

এই বিষয়টা এখন এমন আকার ধারন করেছে যে-কৌশলে নয়, বরং সরাসরি ইসলামের উপর আক্রমন করা হচ্ছে। সম্ভবত শাসক শ্রেনী এবং উগ্রবাদী ধর্মদ্রোহী একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠী তাদের হিসেব কষে ধরেই নিয়েছে যে-এবার আমরা জনগনকে এমন একটি স্তরে পৌছে দিতে সক্ষম হয়েছি যে-আর রাখঢাক নয়, সরাসরি আক্রমন হবে।

অল্প কিছুদিন পূর্বে লতিফ সিদ্দিকির ইসলামের প্রতি কটাক্ষ থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত অনেকগুলো একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শ্মরনকালের শ্রেষ্ঠ বেহায়াপনা,অপরাধ এবং ইসলাম বিদ্বেষ চলছে। শুধু সেখানে নয় সমাজের প্রত্যেকটি সংস্তায় স্পষ্ট ইসলাম বিদ্বেষ এবং অপরাধ ধরা পড়ছে ব্যপক হারে। যারা ধর্ম নিরপেক্ষ দাবী করছে,তারাই ইসলামকে আক্রমন করছে নিজেদের তৈরী নিয়মের উর্দ্ধে উঠে। সর্বত্রই তাদের বিনাকারন ইসলাম বিদ্বেষ এক অসহনীয় পরিস্তিতির দিকে জনগনকে ঠেলে দিচ্ছে। বিসয়টা তারা বুঝতে পারা সত্ত্বেও অগ্রাহ্য করছে নিজেদের শক্তিমত্তায় আস্থা রেখেই। সামাজিক,রাজনৈতিক,অর্থনৈতিক,পারিবারিক সকল অবস্থায় মহামারী চলছে।

এই অবস্থার পরবর্তী অবস্থা হল দোষ-ত্রুটি খুজে বের করে নিরাময় করা এবং একত্রিত হয়ে বাতিলের বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তোলা। আমরা যে পরিস্তিতি অবলোকন করছি তা আরও ভয়াবহ হবে। এতে লাভ হবে এই যে, সত্য ও মিত্যা াালাদা হয়ে যাবে। এবং মুনাফিকের মুনাফেকীর বদলে সরাসরি শত্রুতা প্রকাশিত হবে এবং সত্য,মিত্যার দ্বন্দ মারাত্মক হবে। এরপর সত্যের বিজয় হবে্ । সেটার রূপ কেমন হবে তা সময়ই বলে দিবে। সত্যবাদীরা যেন একত্রিত হয়ে আল্লাহর পথে অবস্থান করে দৃঢ়পদে। আল্লাহ তায়ালা বলেন-আমি মিথ্যাকে সত্য দ্বারা আঘাত করি, মিত্যা চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যায়, অত:পর তা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়...

বর্তমান পরিস্তিতি আমাকে কষ্ট দিচ্ছে বটে, কিন্তু বিশ্বব্যাপী এর পরবর্তী অবস্থা বা বিজয়ের সংবাদ আমাকে আনন্দিতও করছে ।

বিষয়: বিবিধ

১২৫৫ বার পঠিত, ১৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

281919
০৭ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:২৭
নিরবে লিখেছেন : স্বপ্নবাবা বলতে পারি আপনাকে?
প্লিজ ডোন্ট মাইন্ড।
০৭ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
225502
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : দ্যা স্লেভ ভাই কখনও মাইন্ড করেননা কোন কিছুতে।Happy Happy
তবে নামটা মোডিফাই হতে পারে
"খাস ভাই" খা=খাই খাই স=স্বপ্ন । উনি আমার খাস ভাইয়া।
Tongue
বাবা বললে মাইন্ড খাইবে ?!!!
০৮ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০২
225722
দ্য স্লেভ লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
281925
০৭ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : ভাইয়ারে দুনিয়াতো আপনার পিছনে ঘুড়ছে তাইতো মনে হচ্ছে।
রান্নাবান্না করে দাওয়াত দিন হু হু।
খাবো খাবো।
০৮ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৩
225723
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আজ রান্না করলাম ভেজিটেবল কারী,রুটি আর ডাল। ীপ্রজে আছে আরও ানেক কিছু...চলে আসেন
281928
০৭ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:০৩
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আবারও ভয়ংকর সপ্ন!! ইরানের ঘটনাটা মনে নাই? কোন প্রেমিক কে খুন করার জন্য ছুড়ি কিনছিল আর আপনি তাকে সহায়তা করছিলেন!
এই দেশে ভাই শিকার নিষিদ্ধ আর চোরা শিকার বৈধ!! হরিনের গোস্ত খেতেও মজা। দুয়েকটা শিকার এর চেষ্টা করে দেখতে পারতেন।
আপনার মত আমরাও আশাবাদি হতে চাই।
০৮ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৪
225724
দ্য স্লেভ লিখেছেন : দাড়ান সবুর করেন ধীরে ধীরে হবে ইনশাআল্লাহ Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
281942
০৭ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:০৮
আব্দুল মান্নান মুন্সী লিখেছেন : পড়ে অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ Rose
০৮ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৪
225725
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ধন্যবাদGood Luck Good Luck Good Luck Good Luck
281971
০৭ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
মামুন লিখেছেন : এই অবস্থার পরবর্তী অবস্থা হল দোষ-ত্রুটি খুজে বের করে নিরাময় করা এবং একত্রিত হয়ে বাতিলের বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তোলা। আমরা যে পরিস্তিতি অবলোকন করছি তা আরও ভয়াবহ হবে। এতে লাভ হবে এই যে, সত্য ও মিত্যা াালাদা হয়ে যাবে। এবং মুনাফিকের মুনাফেকীর বদলে সরাসরি শত্রুতা প্রকাশিত হবে এবং সত্য,মিত্যার দ্বন্দ মারাত্মক হবে। এরপর সত্যের বিজয় হবে্ । সেটার রূপ কেমন হবে তা সময়ই বলে দিবে। সত্যবাদীরা যেন একত্রিত হয়ে আল্লাহর পথে অবস্থান করে দৃঢ়পদে। আল্লাহ তায়ালা বলেন-আমি মিথ্যাকে সত্য দ্বারা আঘাত করি, মিত্যা চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যায়, অত:পর তা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়...

লিখাটি পড়লাম। ভালো লেগেছে। ভালো লাগা রেখে গেলাম। ধন্যবাদ। Thumbs Up Rose Good Luck
০৮ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৫
225726
দ্য স্লেভ লিখেছেন : অনুধাবনের জন্যে আপনাকে অন্তর থেকে ধন্যবাদ এবং দোয়া রইলো
281983
০৭ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:১১
জোনাকি লিখেছেন : আপনার ভ্রমণ কাহিনী চমৎকার হয়। Applause
০৮ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৬
225727
দ্য স্লেভ লিখেছেন : একেবারে শর্টকাট করে লিখি তারপরও যদি ভাল হয় তবে জোনাকি পোকা জিন্দাবাদ Happy
282082
০৭ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৪১
শেখের পোলা লিখেছেন : সুন্দরী মেয়ের পিছনে ঘোরাটা স্বপ্ন আর অন্যগুলো বাস্তব। যদি উল্টোটা ঘটে তখন কি হব? যাক ভাল থাকেন। ধন্যবাদ।
০৮ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৭
225728
দ্য স্লেভ লিখেছেন : খালি প্যাচ Smug Smug Smug স্বপ্নেও কি বিয়ে সাদীর ব্যাপার ঘটবে না Tongue Tongue Tongue Tongue
282085
০৭ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৪৮
আফরা লিখেছেন :
বর্তমান পরিস্তিতি আমাকে কষ্ট দিচ্ছে বটে, কিন্তু বিশ্বব্যাপী এর পরবর্তী অবস্থা বা বিজয়ের সংবাদ আমাকে আনন্দিতও করছে ।

বিজয়ের সংবাদ কি আগেই স্বপ্নে পেয়েছেন নাকি !

০৮ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৮
225729
দ্য স্লেভ লিখেছেন : এই সম্পর্কে অনেকগুলি হাদীস আছে। সেখানে বিজয়ের কথা স্পষ্ট

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File