মা আয়েশার(রাঃ) বয়স নিয়ে আপনি হীনমন্যতায় ভূগছেন ??
লিখেছেন লিখেছেন দ্য স্লেভ ১৮ অক্টোবর, ২০১৪, ০৫:৫৪:৩৮ সকাল
মহান আল্লাহ তায়ালা তার এক বান্দাকে খলীল বা বন্ধু উপাধীতে ভূষিত করেছিলেন,যা আর কারো ক্ষেত্রে করেছেন বলে জানা নেই। তিনি হলেন হযরত ইব্রাহিম(আঃ),যিনি শুধু মুসলিম নয়, ইহুদী ও খ্রিষ্টানদের কাছেও অত্যন্ত সম্মানিত একজন নবী।
ইব্রাহিম(আঃ)এর ২জন স্ত্রী ছিলেন সারাহ ও হাজেরা। হাজেরার সন্তান ইসমাঈল(আঃ)এর বয়স যখন মাত্র কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাস। তখন ইব্রাহিম(আঃ) হাজেরা ও শিশু সন্তানকে ফিলিস্থিন থেকে হাজার কিঃমিঃ দূরের আরবের নির্জন মরুভূমিতে রেখে আসেন মাত্র কয়েক দিনের খাদ্য ও পানিসহ। কি সাংঘাতিক নির্বাসন !!! স্পষ্ট মানবাধীকার লঙ্ঘন !!!
শিশু ইসমাঈল বালক হলেন। পিতা ইব্রাহিম(আঃ) আসলেন এবং তাকে নিয়ে গেলেন কুরবানী বা জবাই করতে। কি ভয়ঙ্কর এবং হৃদয় বিদারক ঘটনা। সুস্পষ্ট মানবাধীকার লঙ্ঘন !!! পৃথিবীর সর্বোচ্চ ভয়ঙ্কর বিষয়ের মধ্যে পড়ে এটি।
সেই পুত্রটি বড় হলেন এবং বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে সংসার করতে থাকলেন।পিতা ইব্রাহিম(আঃ) আগমন করলেন এবং ইঙ্গিতে পুত্রকে তার এই স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার আদেশ করে চলে গেলেন। কি ভয়ঙ্কর মানবাধীকার লঙ্ঘন !!!
উপরোক্ত বিষয়গুলো ইহুদী,খ্রিষ্টান,মুসলিম সকলের স্পষ্টভাবে জানা আছে। তারা কি ইব্রাহিম(আঃ)কে মানবাধীকার লঙ্ঘনকারী হিসেবে এবং পাষন্ড হৃদয়ের অধিকারী হিসেবে চিনে ?? তাকে তারা অসম্মান করে ???
না, তা করেনা। কেন করে না ???
কারন খুবই স্পষ্ট। আল্লাহ মানব জাতিকে ইবাদতের জন্যে সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি তাদেরকে বিভিন্নভাবে পরিক্ষা করে নিতে চান। মানবজাতির সেসব পরিক্ষার ধরন কেমন হতে পারে এবং সে সময় তাদেরকে কেমন আচরণ করতে হবে এবং সকল অবস্থায় কি আচরণ করতে হবে, এসব বিষয়ে হাতে কলমে শিক্ষা দেওয়ার জন্যে আল্লাহ মানুষের মধ্য থেকে নবী,রসূল মনোনয়ন করেন। তারা মানুষকে আল্লাহর বিধান শিক্ষা দেন। তারা আল্লাহ কতৃক পরিচালিত। তাদের ভূলগুলোও মানুষের জন্যে শিক্ষাস্বরূপ। তাদের কোনো ভূল নেই। তারা নিষ্পাপ। তাদের নিয়ন্ত্রণ আল্লাহর হাতে।
ইব্রাহিম (আঃ) যা কিছু করেছেন তা আল্লাহর আদেশেই করেছেন। আপাত দৃষ্টিতে সেটা আপত্তিকর মনে হলেও সেটাই ছিল আল্লাহর চাওয়া। এবং সেটা ছিল পরিক্ষা,আর তিনি(আঃ) তাতে সাফল্যের সাথে উত্তীর্ণ হয়েছেন। আল্লাহর উদ্দেশ্যে একজন মুমিন কোন স্তরের ভালবাসা প্রদর্শন করবে বা ত্যাগ স্বীকার করবে তার উদাহরণ ইব্রাহিম(আঃ)।
আমাদের উর্বর মস্তিষ্ক শুধু ঘটনা দেখে কমেন্ট করে,কিন্তু বিস্তারিত প্রদর্শিত হলে সেই মস্তিষ্কই আবার বলে ওঠে এটাই যথার্ত। শিশু পুত্র ও মাতার নির্বাসন কষ্টের। কিন্তু কিছুকাল পর সেই মাতার অনুমতিতে জুরহাম গোত্র যমযমের পাশে বসবাস শুরু করে এবং ইসমাইল(আঃ) হন আরবের নেতা। এ অবস্থা দৃষ্টে আমাদের সেই একই মস্তিষ্ক বলে ওঠে- আহা কি দারুন বিষয় ! তারা এখানে নির্বাসিত না হলে তো এমনটা ঘটত না।.....নির্বাসিত এক অনাত হল আরবের নেতা....!!!
অাল্লাহর আদেশ পালনের পরিনতিটা আমাদের দেখা হয়নি বলে আমাদের মস্তিষ্ক শয়তানের প্ররোচনায় হাহাকার করতে থাকে আর মানবাধীকার সংক্রান্ত চেতনা উথলে ওঠে। আমরা মন্তব্য করতে শুরু করি,তা সে যেরকমই হোক না কেন।
এবার আসল প্রসঙ্গে আসি। গত কয়েকদিন রসূল(সাঃ)এর একমাত্র কুমারি স্ত্রী মা আয়েশা(রাঃ)এর বয়স নিয়ে লেখা চোখে পড়েছে। সেখানে তার বয়স নিয়ে আপত্তি তোলা হয়েছে। ানেকে অশ্রাভ্য মন্তব্য করেছে। কোনো কোনো চিন্তাশীল ব্যক্তি ইতিহাস ঘেটে মা আয়েশার বয়স বাড়ানোর জন্যে চেষ্টা করেছেন বা তার/তাদের দৃষ্টিতে সঠিক বিষয় উপস্থাপনের চেষ্টা করেছেন।
এটা ঠিক যে, কিছু কিছু ইতিহাস ও হাদীস পড়লে তার বয়স সম্পর্কে ভিন্ন রকম তথ্য পাওয়া যায় বা ধারনা জন্মে। কিন্তু তার বয়সটা আমাদের কাছে ফ্যাক্ট হচ্ছে কেন ?
উপরোক্ত বিষয়ের কনসেপ্ট আবারও মুসলিমদের সামনে তুলে ধরছি। কারন আচরনে মনে হয়েছে কেউ কেউ হিনমন্যতায় ভূগছে, এটাই শয়তান চায়।
মনে রাখবেন সকল বিষয় আমার আপনার চিন্তার আলোকে ঘটবে না। আমরা বান্দা। আমাদের চিন্তার সীমাবদ্ধতা,রকমফের রয়েছে্ ।ভাল-মন্দের জ্ঞান আমাদের অতি অল্পই আছে। দুটো কমন বিষয় নিয়ে জনা বিশেক বুদ্ধিজীবীকে বসিয়ে দিলে কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে তারা গোটা দশেক মতবাদ তৈরী করে ছাড়বে। এটাও একটা সীমাবদ্ধতা। সেই একই রকম সীমাবদ্ধতায় আমরা আল্লাহর আদেশ নির্দেশ সমূহকে বিশ্লেষণ করি। এটা মূর্খতা। এ জন্যেই আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে উপদেশ দিচ্ছেন- "তারা বলে-আমরা শুনলাম এবং মেনে নিলাম"
প্রত্যেক নবী রসূলের মত মুহাম্মদ(সাঃ)ও তার জীবনের প্রত্যেকটি বিষয় আল্লাহর আদেশ অনুযায়ী পালন করেছেন। তার বিবাহ সমূহও আল্লাহর আদেশে হয়েছে। মা খাদীজার(রাঃ)ইন্তেকালের পর সবগুলো বিবাহই ছিল রাজনৈতকি উদ্দেশ্যে পরিপূর্ণ। পরবর্তীতে মদীনা রাষ্ট্রের নিরাপত্তায়,মুসলিমদের নিরাপত্তায় তার বিবাহ বন্ধনটিও একটি বিশাল উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিল। তিনি আবু বকর(রাঃ)এর সাথে আত্মীয়তা করতে উদগ্রীব ছিলেন। আর সেটার একমাত্র মাধ্যম ছিল তার কন্যাকে বিয়ে করা। পরবর্তীতে আবু বকর(রাঃ)১ম খলিফা হন্ । রসূল(সাঃ)হযরত ওমরের কন্যা হাফসাকে বিয়ে করেন, ওমর ২য়,ওসমান(রাঃ)৩য় এবং আলী(রাঃ) ৪র্থ খলিফা হন। তাদের সাতে রসূলের(সাঃ) আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিল। এতে ইসলাম নামক সংগঠনটি অত্যন্ত মজবুত ভিত্তিতে দাড় করানোর ক্ষেত্রে সহায়ক হয়েছিল। সাহাবায়ে কেরামগণও পারষ্পরিক আত্মীয়তার সম্পর্ক স্খাপন করেছিলেন। এতে ইসলাম প্রচারে,প্রসারে সহায়ক হয়েছিল।
মা আয়েশার বিয়ে হয় ৬ বছরে,আর তিনি রসূলের(সাঃ)ঘরে আসেন ৯ বছরে। তিনি(সাঃ)জানতেন আয়েশা ছোট,আর তার সাথে সেভাবেই আচরণ করতেন। তারসাথে তারমত করেই মিশতেন। বাচ্চাসুলভ আচরণও করতেন। এতে মা আয়েশার কোনো সমস্যা হয়নি। তিনি আনন্দের সাথে ছিলেন। পারলৌকিক মহা সাফল্যের বিষয় তো ছিলই। এই সম্পর্কে আবু বকর(রাঃ)এবং তার পরিবার, গোত্র সকলের সাথে রসূল(সাঃ)এবং তার আত্মীয়-স্বজন,গোত্র সকলের সাথে সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হয়। বিষয়টি উভয়ের পরিবারের জন্যে আনন্দময় ছিল। আর এখান থেকে উপকৃত হয়েছে সহাবায়ে কেরাম এবং জনতা।
কেউ যদি রসূল(সাঃ)এর বিয়ে সংক্রান্ত বিষয়ে প্রশ্ন তোলে তাহলে ,উত্তর হচ্ছে- তার যৌবনকালের দিকে তাকান। তিনি(সাঃ) তার সারা যৌবন পার করেছেন একজন স্ত্রীর সাথে এবং তিনি ১৫ বছরের বড় ছিলেন। মা আয়েশাকে বিয়ে করেন ৫১ বছর বয়সে। বাকী বিয়েগুলো হয় এরপর থেকে ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত। যাদের সাথে বিয়ে হয় তারা একাধিক তালাকপ্রাপ্তা এবং বিধবা। অতএব যে বিষয়ে অভিযোগ যায়, সে বিষয়টি বাস্তাবতার আলোকে প্রমানিত হয়না। আর তা প্রমান করার কোনো প্রয়োজনও নেই। তার বিয়েগুলো উম্মাহর মঙ্গলের জন্যেই হয়েছিল। নারীদের একান্ত বিষয় সম্পর্কে উম্মুল মুমেনীনগণ হাদীস বর্ণনা করেছেন,যা হয়ত পুরুষ সাহাবাদের দ্বারা যথাযথভাবে প্রচার,শিক্ষা সম্ভব হতনা। কিন্তু মুল বিষয় হল, তিনি(সাঃ) আল্লাহর আদেশে ও সম্মতিতে বিবাহ সম্পন্ন করেছেন,আচরণ করেছেন।
তিনি(সাঃ) যা কিছু করেছেন,আল্লাহর আদেশে বা অনুমোদনে করেছেন। তার(সাঃ) জীবনযাত্রার কোনো একটি বিষয়েও কেউ প্রশ্ন করলে আমরা তার পরোয়া করিনা। আমাদের কাছে দ্বীন স্পষ্ট। আমরা নাস্তিক্যবাদের/সেক্যুলারিজমের নামে বিভ্রান্ত চিন্তাবীদদের উপাসনা করিনা। আমরা একমাত্র আল্লাহর উপাসনা করি। রসূল(সাঃ) যা কিছু করেছেন, তা সঠিক করেছেন। এটা মানাই হল ঈমান। ঈমানদার ব্যক্তি অবশ্যই ইসলামের কোনো বিষয়ে এবং রসূল(সাঃ)এর একান্ত ব্যক্তিগত বিষয় নিয়েও হীনমন্যতায় ভূগবে না। যারা হীনমন্যতায় ভূগে,তাদের উচিত অনতিবিলম্বে মনের গভীরে বা কোনা কাঞ্চিতে বসবাসরত শয়তানকে ঝেটিয়ে বিদায় করে আল্লাহর সকল বিধানের উপর অবিচল আস্থা রাখা এবং রসূল(সাঃ)কর্তৃক অনুসৃত,পরিপালিত সকল বিষয়ের উপর সন্তোষ প্রকাশ করা্ ।
বিঃদ্রঃ আয়েশা(রাঃ) এর বিয়ে নিয়ে তার(রাঃ) নিজের কোনো সমস্যা নেই, তার পিতা-মাতা পরিবারের সমস্যা নেই, বরং তারা নিজেদেরকে ভাগ্যবতি মনে করেছেন। রসূল(সাঃ) এবং সকল সাহাবা,সকল উম্মত খুশী,সন্তুষ্ট। কিন্তু নাস্তিকরূপী কতিপয় চাড়ালের যত সমস্যা। অতএব আপনি সিদ্ধান্ত নিন, চাড়ালের অনুসরণ করবেন, নাকি আল্লাহর রসূলের(সাঃ)।
বিষয়: বিবিধ
২০৫৮ বার পঠিত, ৩১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আরে একটা কথা, বাল্য বিয়ে হলে দ্রুত সন্তান হবার ফলে সাস্থ ঝুকি বেড়ে যায়, তবে আয়েশাকে অল্প বয়সে বিয়ে করলেও সহবাস পরিণত বয়সে করেছেন বলেই আমার ধারণা, যদিও সন্তান হয়নি।
ধন্যবাদ আপনাকে।
মা আয়েশার সাথে রসূল(সাঃ) তার মত করে আচরণ করতেন। বাচ্চাসুলভ আচরণ। আয়েশা তার(সাঃ) ঘরে ছোটদের মতই খেলা করেছেন। তার সাথে আল্লাহর রসূলের আচরণ সেরকমই ছিল। আর চিন্তাবীদরা আরও যেটা বলেন সেটা হল-সাবালিকা হওয়ার বিষয়টি জলবায়ুর উপরও নির্ভর করে। এমন অনেক প্রমান রয়েছে যে-৯ বছরে কোনো কোনো মেয়ের বয়সন্ধীর আলামত প্রকাশ পেয়েছে। মূলত: তার ক্ষত্রেও এমন ঘটেছিল। কারন লক্ষ্য করুন- রসূল(সাঃ)যখন তাকে বিয়ে করেছেন,তখন তার বয়স ৬। ইচ্ছা করলে তখনই তো তাকে ঘরে আনতে পারতেন,তিনি সেই সময়ও তো তার ঘরে বাচ্চাসূলভ খেলা করতে পারতেন। ৬ বছর ও ৯ বছরের মধ্যে তেমন পার্থক্য নেই। বরং আয়েশার(রাঃ) শারিরীক পরিবর্তন আগে হয়ে থাকতে পারে। অথবা রসূলের(সাঃ) ঘরে আসার সময় তার বয়স ঠিক ঠিক ৯ বছর ছিলনা। এই দুটোর যে কোনো একটি হতে পারে। আল্লাহই ভাল জানেন,তবে এটার মধ্যে সমস্যা নেই। আর তিনি(সাঃ) কোনো হাদীসেই আমাদেরকে নাবালিকা বিয়ে করার উপদেশ দেননি। এটা থেকেও অনুমান করা যায় যে, অনেকে যা ভাবছে তা ঠিক নয়। বরং আয়েশার(রাঃ)পরিবার শারিরীক আলামত বুঝেই রসূলের(সাঃ) বাড়িতে পাঠিয়েছিলেন। আর তার বয়স কম হওয়াতে বাচ্চাসুলভ আচরণও করেছেন।
বোঝা গেল ??
ভাববাদী হতে শুরু করেছি
মা আয়েশার সাথে রসূল(সাঃ) তার মত করে আচরণ করতেন। বাচ্চাসুলভ আচরণ। আয়েশা তার(সাঃ) ঘরে ছোটদের মতই খেলা করেছেন। তার সাথে আল্লাহর রসূলের আচরণ সেরকমই ছিল। আর চিন্তাবীদরা আরও যেটা বলেন সেটা হল-সাবালিকা হওয়ার বিষয়টি জলবায়ুর উপরও নির্ভর করে। এমন অনেক প্রমান রয়েছে যে-৯ বছরে কোনো কোনো মেয়ের বয়সন্ধীর আলামত প্রকাশ পেয়েছে। মূলত: তার ক্ষত্রেও এমন ঘটেছিল। কারন লক্ষ্য করুন- রসূল(সাঃ)যখন তাকে বিয়ে করেছেন,তখন তার বয়স ৬। ইচ্ছা করলে তখনই তো তাকে ঘরে আনতে পারতেন,তিনি সেই সময়ও তো তার ঘরে বাচ্চাসূলভ খেলা করতে পারতেন। ৬ বছর ও ৯ বছরের মধ্যে তেমন পার্থক্য নেই। বরং আয়েশার(রাঃ) শারিরীক পরিবর্তন আগে হয়ে থাকতে পারে। অথবা রসূলের(সাঃ) ঘরে আসার সময় তার বয়স ঠিক ঠিক ৯ বছর ছিলনা। এই দুটোর যে কোনো একটি হতে পারে। আল্লাহই ভাল জানেন,তবে এটার মধ্যে সমস্যা নেই। আর তিনি(সাঃ) কোনো হাদীসেই আমাদেরকে নাবালিকা বিয়ে করার উপদেশ দেননি। এটা থেকেও অনুমান করা যায় যে, অনেকে যা ভাবছে তা ঠিক নয়। বরং আয়েশার(রাঃ)পরিবার শারিরীক আলামত বুঝেই রসূলের(সাঃ) বাড়িতে পাঠিয়েছিলেন। আর তার বয়স কম হওয়াতে বাচ্চাসুলভ আচরণও করেছেন।
অবশ্যই রাসুল (স.) এর
সুন্দর সচেতনতামূলক পোস্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ জানবেন।
আমি মনে করি আমরা মুসলিমরা তেমন ভাবি না এটা নিয়ে বয়স কত, কেন, ইত্যাটি ইত্যাদি???' বরং উনারা যা আদেশ করেছেন তা কতখানি করলাম, কোন তরীকায় করলাম, কতকাহনি সঠিক হলো তাই ভাবা উচিত আমাদের!
জাযাকাল্লাহ খাইর! আবারো শুকরিয়া!
Sheikh Mujibur Rahman (Bengali: শেখ মুজিবুর রহমান Shekh Mujibur Rôhman), (17 March 1920 – 15 August 1975)
At the age of eighteen, Mujib married Sheikh Fazilatunnesa Mujib.( From Wikipedia, the free encyclopedia)
Father of the nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman’s wife Begum Fazilatunnesa Mujib’s 84th birthday is today.Honored as ‘Bangamata’, Fazilatunnesa was born in 1930 at Tungipara village in Gopalganj on the day.( Bangla News 24)
মন্তব্য করতে লগইন করুন