বাঁশের আকাল
লিখেছেন লিখেছেন দ্য স্লেভ ১১ অক্টোবর, ২০১৪, ০১:৪০:৩৯ দুপুর
পূর্বে বাশের নানামুখী ব্যবহার ছিল,এখনও আছে। জিনিসটি শুধু বাড়ি ঘর তৈরীতে লাগে এমন নয়। বাঙ্গালীর বাশ ঝাড়ে থাকুক না থাকুক হাতে থাকে সর্বদা। আর সেটা প্রতিপক্ষ না থাকলে স্বভাববশত আশপাশের লোকদেরও দিয়ে থাকে। একে অপরকে বাশ দিয়েই খুশী। ইদানিং বাশের ব্যবহার এত বেড়েছে যে, সরবরাহ কমে আসছে। তাই বাঁশের বদলে এখন সুপারীগাছ ব্যবহৃত হচ্ছে। স্বভাব বলে কথা ! ছবিতে জোরপূর্বক বাঁশ(সুপারী গাছ) উপহারের পূর্বের মুহুর্ত সযতনে ধারণ করা হয়েছে।
আশাকরি বিশ্বব্যপী মুসলিমরা শিঘ্রই রাজনৈতিক বাশের দারস্থ হবে.......যথাযথ কর্তৃপক্ষের জন্যে যথাযথ বাঁশ খোঁজা সময়ের দাবী। অন্তত সুপারীগাছের যেন আকাল না পড়ে।
বিষয়: বিবিধ
২২২৭ বার পঠিত, ২২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
বাশের অযাচিত অর্থহীন ব্যবহারের কারণেই বাশের আকাল দেখা যাচ্ছে,বাংগালীরা তো এ বিষয়ে আরো অগ্রে আছে।
অপর কে বাশ দেয়ায় আরো যত্নবান না হলে মসিবতে পরতে হবে জনতা কে।
তাই ..........
পুরো সুপারি গাছটি উপড়ে ফেললো?!!
দ্রুত বাঁশের আবাদ করার জোর দাবী জানাচ্ছি, নচেৎ সুপারী গাছের আকাল দেখা দিতেও সময় লাগবে না।
ভালো লাগলো লিখাটি। আমাদের বাঙালীদের সহজাত বিষয়টি খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরলেন।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
বাঁশবাগানে ছবির পোজ দিচ্ছে জনৈক আঁতেল
আবুলের পদ্মা সেতু-
বাঁশ না পেলে সুপারী-গজারী কোনটাতেই আমাদের অরুচি নেই
বাংলা (সাহিত্য-সংস্কৃতিতে) চারু-কারুকলায় বংশদন্ডকলা নামে একটা আলাদা বিভাগ চালু করা যেতে পারে
এখন সুপারি গাছ শেষ করে পান খাওয়ার সময় ইন্ডিয়ান সুপারি খেতে হবে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন