যুদ্ধবন্দী নারী এবং নাস্তিকদের অভিযোগ

লিখেছেন লিখেছেন দ্য স্লেভ ০২ আগস্ট, ২০১৪, ০২:০৩:০৮ দুপুর



নাস্তিকরা অভিযোগ করে- রাসূলুল্লাহ(সাঃ) যুদ্ধে পরাজিত গোত্রগুলির নারীদেরকে যৌণদাসী বানিয়েছিল(নাউযুবিল্লাহ)। অথচ তারা এমন একটা উদাহরন দেখাতে পারবে না, যেখানে যুদ্ধে কোন পরাজিত গোত্রের নারীদেরকে নিয়ে কোন যৌণ ক্যাম্প তৈরি করা হয়েছিল। যুদ্ধবন্দী নারী হিসেবে বানূ কুরায়যা এবং হুনায়নের যুদ্ধের পর কিছু নারী অন্যান্য যুদ্ধবন্দীদের সাথে আটক হন। হুনায়নের যুদ্ধের পর আটককৃত সকল নারী-পুরুষকে মুক্ত করে দেওয়া হয়। পরবর্তী কালে সাহাবীরা রোম-পারস্য সা¤্রাজ্য ও অন্যান্য অংশে জিহাদ পরিচালিত করলেও সেসকল অঞ্চলের নাগরিককে দাস-দাসী বানায়নি। বরং তাদেরকে ইসলামী রাষ্ট্রের অধীনে স্বাধীন নাগরিক হিসেবে সকল ধরনের রাষ্ট্রীয় অধিকার প্রদান করা হয়েছিল। তারা এতটাই সন্তুষ্ট ছিল যে,তারা এবং তাদের পরবর্তী প্রজন্ম কখনই উক্ত এলাকাসমূহ ছেড়ে অন্যত্র চলে যায়নি। যারা ইসলাম গ্রহন করেছিল,তারা এবং তাদের পরবর্তী প্রজন্ম আজও ইসলামের উপরই বহাল আছে। বিজীত অঞ্চলের মানুষের সাথে ইসলাম সু-আচরণ না করলে নিঃসন্দেহে তারা পরবর্তীতে পূর্বের ধর্মে ফিরে যেত,বা সে সুযোগ ছিল। অথচ সেসময়ে খিলাফতের বাইরের অমুসলীমরা নিরাপত্তা ও অধিকারের বিষয়টি বিবেচনা করে খিলাফতের অধীনে বসবাস করতে আসত। ইসলাম পছন্দ না করলেও কাফিররা মুসলিম খলিফাকে বিশ্বাস করত। আর তাই খিলাফতের বাইরের অমুসলিমরা খিলাফতের সময়ে দলে দলে মুসলিম ভূখন্ডে বসবাস করতে আসে। খলিফারা জনগনের ব্যাপারে কতটা দায়িত্বশীল ছিলেন,তা হযরত ওমরের(রাঃ)একটি উক্তিতে বোঝা যায়। তিনি বলেছিলেন-যদি ফোরাতের তীরে কোনো কুকুর না খেয়ে মারা যায়,তার জন্যে আমি ওমর দায়ী। আর গর্তে পড়ে একটি গাধার পা ভেঙ্গে যাওয়াতে,গাধার মালিক সরকারী রাস্তার ব্যাপারে আপত্তি জানালে মিসরের গভর্ণর আমর বিন আসের(রাঃ) কাছে খলিফা ওমর(রাঃ) কৈফিয়ৎ চেয়েছিলেন। পরবর্তী খলিফাগনের সময়েও নাগরিকদের অধিকার সুপ্রতিষ্ঠিত ছিল।

বানূ কুরায়যার যেসকল যুদ্ধবন্দী নারী সাহাবারা প্রাপ্ত হয়েছিলেন,তাদের তারা মুতা বিয়ের মাধ্যমে মিলিত হয়েছিলেন। ইসলামের মুতা বিয়ের আইন তখনই নাযিল হয়েছিল। যদিও মক্কা বিজয়ের পর ইসলাম মুতা বিয়েকে হারাম ঘোষনা করেছে।

যুদ্ধবন্দী নারী এই প্রসঙ্গে নাস্তিকরা সূরা নিসার ২৪ নং আয়াতের প্রথমাংশ ব্যবহার করে। আমরা এখন সূরা নিসার ২৪ নং আয়াতটা পুরোটা পড়ি ঃ

এবং নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়-এটা তোমাদের জন্য আল্লাহর হুকুম। এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য,ব্যভিচারের উদ্দেশ্যে নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ হবে না যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয়ই আল্লাহ মহা-জ্ঞানী,প্রজ্ঞাময়। [ সূরা নিসা ঃ২৪ ]

নাস্তিকরা এই আয়াতের প্রথমাংশ-“ এবং নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়-এটা তোমাদের জন্য আল্লাহর হুকুম।.....” গ্রহন করে একতরফা অভিযোগ করে। অথচ পরের অংশেই যুদ্ধবন্দী নারীদেরকে যথাযথ মোহরানা প্রদান করে(অন্যত্র আল্লাহ বলেন-“তোমরা স্ত্রীদেরকে স্বতস্ফূর্তভাবে মোহরানা প্রদান কর”-(৪:৪) এবং “স্ত্রীদেরকে তোমরা যা কিছু প্রদান করেছ, তা হতে কিছু ফিরিয়ে নেওয়া তোমাদের জন্যে বৈধ নয়”-২:২২৯) বিয়ের কথা বলা হয়েছে এবং সেটি ব্যভিচারের উদ্দেশ্যে নয় সেটাও বলা হয়েছে। মূলত এভাবে চুক্তি করে বিয়ে করাকে মূত’আ বিয়ে বলে।

ঈমাম শাফী(রহঃ) এবং কিছু আলীমের মতে মূত’আ বিয়ে দুইবার অনুমোদন করা হয়েছিল এবং নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। অন্য আলেমদের অভিমত-এটি একবারই অনুমোদন করা হয়েছিল এবং পরে নিষিদ্ধ হয়।-(তাফসীর ইবনে কাসির ৪র্থ খন্ড,আন নিসা অধ্যায়) বুখারী এবং মুসলিমের বর্ণনায় আলী(রাঃ) থেকে বর্ণিত একটি হাদীস অনুযায়ী খায়বর যুদ্ধের পর মূত’আ বিয়ে এবং গাধার মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ হয়েছিল। মুসলিম শরীফে হযরত সুবরা ইবনে মাবাদ জুহুনী(রাঃ)হতে বর্ণিত একটি হাদীস-রসূল(সাঃ) বলেন-“হে মানব মন্ডলী ! আমি তোমাদেরকে মূত’আ বিয়ের অনুমতি দিয়েছিলাম,কিন্তু জেনে রেখো-আল্লাহ তায়ালা এটাকে কিয়ামত পর্যন্ত হারাম করে দিয়েছেন। অতএব,যার নিকট এই ধরনের স্ত্রী আছে,সে যেন তাকে পরিত্যাগ করে এবং তোমরা তাদেরকে যা কিছু(অর্থ সম্পদ) প্রদান করেছো তা ফেরত নিয়ো না।”-(মুসলিম)

হযনত ইবনে আব্বাস(রাঃ) এই সম্পর্কে বলেন যে-এসকল নারীকে পূর্ণ মোহরানা প্রদান করার কথাই আয়াতটিতে বলা হয়েছে। আর নারীদেরকে বসবাস করা অথবা পৃথক হয়ে যাওয়া এই দুটো অধিকারই দিতে হবে। শেষে বলা হয়েছে, আল্লাহ মহাজ্ঞানী,প্রজ্ঞাময়। অর্থাৎ এই নর্দেশের মধ্যে যে যুক্তিযুক্ততা এবং নিঁপূনতা রয়েছে,তা আল্লাহই ভাল জানেন।”-(তাফসীর ইবনে কাসীর,৪র্থ খন্ড)

আমরা পরের আয়াতটা দেখব:

আর তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি স্বাধীন মুসলিম নারীকে বিয়ে করার সামর্থ্য রাখে না, সে তোমাদের অধিকারভুক্ত মুসলিম ক্রীতদাসীদেরকে বিয়ে করবে। আল্লাহ তোমাদের ঈমান সম্পর্কে ভালোভাবে জ্ঞাত রয়েছেন। তোমরা পরস্পর এক, অতএব, তাদেরকে তাদের মালিকের অনুমতিক্রমে বিয়ে কর এবং নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে মোহরানা প্রদান কর এমতাবস্থায় যে, তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবে, ব্যভিচারিণী কিংবা গুপ্ত প্রেমিকা(পতিতা) হবে না। অতঃপর যখন তারা বিবাহ বন্ধনে এসে যায়, তখন যদি ব্যভীচার করে, তবে তাদেরকে স্বাধীন নারীদের অর্ধেক শাস্তি ভোগ করতে হবে। এ ব্যবস্থা তাদের জন্যে, তোমাদের মধ্যে যারা ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার ব্যাপারে ভয় করে। আর যদি সবর কর, তবে তা তোমাদের জন্যে উত্তম। আল্লাহ ক্ষমাশীল, করুনাময়।

[ সূরা নিসা, আয়াত নংঃ২৫ ]

হযরত রাবীয়া(রাঃ) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন-‘যখন পুরুষদের বাসনা জাগ্রত হবে,তখন তারা তাদের অধিকারভূক্ত দাসীকে বিয়ে করবে।’ ঈমম ইবনে জরীর(রহঃ) একই কথা বলেছেন এই আয়াত সম্পর্কে। আর দাস/দাসী ব্যবিচার করলে তাদের শাস্তি স্বাধীন মুসলিমের অর্ধেক-(ইবনে কাসীর ৪র্থ খন্ড) ঈমাম মুসলিমের বর্ণিত হাদীস অনুযায়ী-‘ দাসী যদি ৩বার ব্যভিচার করে,তাহলে শাস্তি দেওয়ার পর তাকে বিক্রী করে দিতে হবে। ’

শেষ কথা হচ্ছে-যুদ্ধবন্দী নারীদেরকে বিবাহের মাধ্যমে স্ত্রীর মর্যাদায় সম্পর্ক করতে হবে। এবং তারা থাকতে না চাইলে চলে যাওয়ার অধিকার দিতে হবে। আর এরকম যুদ্ধবন্দী নারীদের সম্পর্কে আমরা দুটো যুদ্ধ থেকে জেনেছি,যার একটিতে তাদেরকে মুক্ত করে দেওয়া হয়। যারা যোদ্ধাদের সাথে যুদ্ধ ক্ষেত্রে এসেছিল তাদেরকে বিভিন্নভাবে সহযোগীতা করতে,তাদেরকেই বন্দী করা হয়েছে। অন্যদেরকে নয়। উম্মুল মুমেনীন জুওয়ায়রিয়া(রাঃ), রায়হানা(রাঃ) ও সাফিয়া(রাঃ) প্রথমে যুদ্ধবন্দী নারী হিসাবেই রাসূলুল্লাহ (সাঃ)এর কাছে এসেছিলেন। রসূল(সাঃ) তাদেরকে স্ত্রীর মর্যাদা দেন। তাই আজকে আমরা তাদেরকে সর্বোচ্চ শ্রদ্ধায় উম্মুল মুমেনীন বলি।

আল্লাহ আরও বলেন-

“যারা বিবাহে সামর্থ নয়, তারা যেন সংযম অবলম্বন করে যে পর্যন্ত না আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেন। তোমাদের অধিকারভুক্তদের মধ্যে যারা মুক্তির জন্য লিখিত চুক্তি করতে চায়, তাদের সাথে তোমরা লিখিত চুক্তি কর যদি জান যে, তাদের মধ্যে কল্যাণ আছে। আল্লাহ তোমাদেরকে যে, অর্থ-কড়ি দিয়েছেন, তা থেকে তাদেরকে দান কর। তোমাদের দাসীরা নিজেদের পবিত্রতা রক্ষা করতে চাইলে তোমরা পার্থিব জীবনের সম্পদের লালসায় তাদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য কারো না। যদি কেহ তাদের উপর জোর-জবরদস্তি করে, তবে তাদের উপর জোর-জবরদস্তির পর আল্লাহ তাদের প্রতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।” [সুরা নুর: ৩৩]

অর্থ্যাৎ সূরা নূরের ৩৩ নং আয়াত মতে বুঝা যাচ্ছে যে কোন যুদ্ধবন্দী নারী বিয়ে ছাড়া মিলিত হতে না চাইলে তাকে জোর করা যাবে না। অবশ্যই বিয়ের মাধ্যমে যুদ্ধবন্দী নারীর সাথে মিলিত হতে হবে। সূরা নিসার ২৪, ২৫ ও সূরা নূরের ৩৩ নং আয়াতগুলি পড়লে আমরা বুঝতে পারব- যে যুদ্ধবন্দী নারীদের সাথে মুতা বিবাহ অথবা স্থায়ী বিবাহের মাধ্যমেই শুধু মিলিত হওয়া যাবে।

উইকিপিডিয়পতেও ইহুদী ঐতিহাসিকদের রেফারেন্স সহকারে বলা হয়েছে,বানূ কুরায়যা যুদ্দকালীন চুক্তি ভঙ্গ করেছিল। যঃঃঢ়://বহ.রিশরঢ়বফরধ.ড়ৎম/রিশর/ওহাধংরড়হথড়ভথইধহঁথছঁৎধুুধ

অনেক আলেম বলেন-বানূ কুরায়যা অন্য ইহুদী গোত্র-বানূ কায়নুকা, বানূ নাযীরের মত রসূল(সাঃ)এর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করলে হয়ত তাদের মত ক্ষমা পেতে পারত। কারন আল্লাহর রসূল(সাঃ) পূর্বে বহু শত্রুকে ক্ষমা করেছেন। মক্কায় দীর্ঘ ১৩ বছর তাকে এবং সাহাবাদেরকে অমানুষিক নির্যাতন চালানো হয়েছিল। এরপর যখন তিনি মক্কা বিজয় করলেন তখন মক্কার কাফেরদের কে জিজ্ঞাসা করেছিলেন- তোমরা আমার কাছে কিরকম আচরন প্রত্যাশা করছ ? তখন মক্কার কাফেররা রসূল(সাঃ)কে বলেছিল- “ আপনি হচ্ছেন আমাদের সম্মানিত ভ্রাতা ও সম্মানিত ভ্রাতুষ্পুত্র। আমরা আপনার কাছে ভাইয়ের মতই আচরণ প্রত্যাশা করি।” এরপর রসূল(সাঃ) বলেছিলেন- “ আজ আমি তোমাদের কে সেই কথাই বলব; যে কথা হযরত ইউসুফ(আঃ) তার ভাইদের কে বলেছিলেন, আজ তোমাদের বিরুদ্ধে আমার কোন অভিযোগ নেই। তোমরা সবাই স্বাধীন মুক্ত।”

কিন্তু বানূ কুরায়যা কৌশলের আশ্রয় নিয়ে আউশ গোত্রপতি সাদ বিন মু’আয(রাঃ) এর শ্মরণাপন্ন হল এবং আল্লাহর নামে কসম খেয়ে তার রায় মেনে নিবে জানালো। ফলে এই রায়ের জন্যে তারা নিজেদেরকে ছাড়া আর কাওকে দোষারোপ করতে পারে না। আর তারা তাদের ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ীই শাস্তি পেয়েছে।

আল-কুরআনে দাস-দাসী ও যুদ্ধবন্দীদের সাথে সদ্ব্যবহার এবং তাদেরকে মুক্ত করে দেওয়ার কথা বিভিন্নভাবে এবং বহুবার বলা। এটি যে মহৎ কাজ তাও বলা হয়েছে। নি¤েœাক্ত আয়াতগুলো দেখুন:-৯০:১২-১৩, ২:১৭৭, ৪৭:৪, ৯:৬০, ৫:৮৯, ৪:২৫, ৪:৯২, ২৪:৩৩, ৫৮:৩।

বিষয়: বিবিধ

২০৩৯ বার পঠিত, ১৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

250101
০২ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:২৮
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
০৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৪৬
194553
দ্য স্লেভ লিখেছেন : Good Luck Good Luck Good Luck
250105
০২ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৫২
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এটাও ভালো হয়েছে,

আসলে তো কোন অভিযোগ নাই –
কিছু সামান্য লাভের জন্য হাউ-কাউ করে
কিছু বুঝতে গিয়ে গলায় ঠেকে খ্যাক খ্যাক করে
কিছু উপরের দু’দলকে দেখে শুধু শুধু ঘেউ ঘেউ করে
০৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৪৬
194554
দ্য স্লেভ লিখেছেন : কথা সত্য
250158
০২ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৩
আবু জারীর লিখেছেন : ভালো লাগলো
ধন্যবাদ
০৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৪৭
194555
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ধন্যবাদ
250167
০২ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৪
শেখের পোলা লিখেছেন : ইসলাম সর্বাবস্থায় সৌন্দর্যমণ্ডিত৷ নাস্তিক মুনাফেক সর্বদাই ছিল আছে থাকবে৷ধন্যবাদ৷
০৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৪৭
194556
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ইসলাম সর্বাবস্থায় সৌন্দর্যমণ্ডিত৷
250202
০২ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫১
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ এই যুক্তিযুক্ত আলোচনাটির জন্য।
যুদ্ধে পরাজিত বাহিনির সাথে সংশ্লিষ্ট নারিদেরই শুধু আটক করা হতো। যুদ্ধে অংশগ্রহন করেনা এমন কোন পুরুষ ও নারি যুদ্ধবন্দি হয়না। অথচ দ্বিতিয় বিশ্বযুদ্ধের সময় দেখা যায় তথাকথিত সভ্য জাতি গুলি বিজিত ভুখন্ডের অনেক নারি কে যেীন দাসি হিসেবে ব্যবহার করেছে। প্রায়ই এই দোষটি শুধু জাপান বা জার্মান দের উপর চাপান হয়। অথচ দ্বিতিয় বিশ্বযুদ্ধের সময় টেকনাফ থেকে সিলেট পর্যন্ত অবষ্থান নেয়া মার্কিন ও বৃটিশ সৈনিকদের এই ধরনের অপরাধের অনেক প্রত্যক্ষদর্শি এখনও জিবিত রয়েছেন।
০৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৪৮
194557
দ্য স্লেভ লিখেছেন : মিডিয়া ওদের,তাই তাদের দোষ নেই
250234
০২ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:০৬
আফরা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ ।
০৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৪৮
194558
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ধন্যবাদ
250482
০৩ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৭
আতিক খান লিখেছেন : তথ্যবহুল ভালো লেখা, অনেক ধন্যবাদ।
০৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৩৫
194784
দ্য স্লেভ লিখেছেন : তথ্যবহুল লেখা মানুষ পড়তে চায়না। ১০০জনও পড়েনি...ফান পোস্ট দিলে দেখতেন...Happy Happy
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:০৩
194917
আতিক খান লিখেছেন : আমার অভিজ্ঞতাও একই। বাসর রাত অথবা ডেটিং এর গল্প লিখলে ফল আসতে পারে Rolling on the Floor Rolling on the Floor

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File