চলুন ঘুরে অাসি মাল্টনোমাহ জলপ্রপাত(প্রচুর ছবি আছে)

লিখেছেন লিখেছেন দ্য স্লেভ ০৯ জুলাই, ২০১৪, ১১:০৭:৪৮ সকাল









৫ই জুলাই,২০১৪, এবং ৭ই রমজান,১৪৩৫ হিজরী

মাল্টনোমাহ ফলস

১৮ ঘন্টাব্যপী রোজা আমার জীবনে কখনও রাখিনি,তাও আবার প্রচন্ড গরমের মধ্যে। এবার নরওয়েতে ২২ ঘন্টা রোজা, সে তুলনায় সুখে আছি। তবে যেরকম কষ্ট হবে মনে করেছিলাম সেরকম হচ্ছেনা। রোজার পূর্বে মারাত্মক চিন্তায় ছিলাম যে, এবার রোজায় না জানি কি হয় ! দোয়া করছিলাম যাতে কষ্ট না হয়। অবাক কান্ড হল কর্মব্যস্ত দিনেও বাসায় ফেরার পথে পার্কে স্টিল বার ধরে ৫০ বার শরীর উপরে ওঠা-নামা করিয়েছি এবং আরও কসরত করেছি। একটু কষ্ট হলেও মনে হয়েছে শক্তি তেমন একটা ক্ষয় হয়নি। কার ক্ষেত্রে কি ঘটেছে জানি না,তবে রোজা আমার শারিরীক সুস্থ্যতার ক্ষেত্রে ব্যপক অবদান রেখেছে। রোজার বাইরে আমি ননস্টপ খাই,তাই একটা বিরতী দিয়ে শরীরকে নব উদ্যোমী করার জন্যে রোজার গুরুত্ব অধিক বলে আমার মনে হয়েছে। আর অবশ্যই ফরজ হিসেবে রোজা পালন করতে আমরা বাধ্য। সত্যিই এটাতে দুনিয়া ও আখিরারে ব্যপক কল্যান রয়েছে।

আজ ছুটির দিন, ভাবছিলাম বাসায় শুয়ে বসে কাটাই,কিন্তু ঘোরাঘুরি যার স্বভাব তাকে আটকে রাখে এমন বিছানা পয়দা হয়নি। পরিকল্পনা ঝালাই করলাম। গুগল জানালো ‘মাল্টনোমাহ ফলস’ আজ শুভ। বাসা থেকে ১৬০ কি:মি: দূরে এটি অবস্থিত। হাইওয়ে ৫ এবং ৮৪ ধরে ধাবিত হলাম। আজ ব্যপক গরম। শরীর থেকে পানি বাষ্প হয়ে উড়ে যাচ্ছে,তবে পিপাসা তেমন অনুভূত হচ্ছেনা। দেড় ঘন্টা পর কলাম্বিয়া নদীর পাশ ধরে অগ্রসর হতে লাগলাম। কলম্বিয়া নদীর পাশ ধরে যে রাস্তা রয়েছে তা ধরে কেউ যদি গাড়ি চালায় অথবা হাটে,আর যদি সে আস্তিক হয় তবে সে ¯্রষ্টার প্রশংসা না করে পারবে না।



এই নদীর পানি অত্যন্ত স্বচ্ছ আর এদিকের এক পাশে উঁচু পাহাড়শ্রেণী,যা আগ্নেয় শীলায় তৈরী। এটির পাশ ধরে এবং ভেতর দিয়ে কলম্বিয়া নদী প্রবাহিত। অত্যন্ত শান্ত শিষ্ট একটি নদী এটি। পাহাড়ের যে অংশটি খাড়াভাবে উপরে উঠেছে,তার পাদদেশে নদীর অস্তিত্ব সত্যিই পুলকিত করে। এখানে সেটিই ঘটেছে। বামে কলাম্বিয়া নদীকে রেখে অগ্রসর হলাম। ডানেও সুন্দর পর্বতশ্রেণী। সবুজ আর সবুজ। খাড়া পাহাড়ের শরীর জড়িয়ে বিশাল বিশাল গাছগাছালির বসবাস। ভাল না লেগে কতক্ষণ !

ডানে মাল্টনোমাহ ফলস। দূর থেকে দেখে অত্যন্ত খুশী হলাম এবং অবাকও হলাম এ কারনে যে, অনেক আগে নেটে পৃথিবীর বিভিন্ন চমৎকার জলপ্রপাতের খোঁজ খবর করছিলাম। তখন যে কটা জলপ্রপাত আমাকে আকৃষ্ট করেছিল,তার ভেতর এটিও ছিল। অবাক হয়ে খাড়া ঢাল বিশিষ্ট পাহাড়টির দিকে তাকিয়ে থাকলাম। বহু উপর থেকে পানির ধারা পাহাড়ের কঠিন শীলার উপর আছড়ে পড়ে খানিকটা বাষ্প সৃষ্টি করে নীচে পতিত হচ্ছে। দৃশ্যটি বার বার দেখতে ভাল লাগবে। এগিয়ে গেলাম। বেশ গরম, শরীর পুড়ে যাওয়ার মত হচ্ছে।

জলপ্রপাত থেকে সৃষ্ট ক্ষুদ্র নদীর পাশ ধরে সুন্দর রাস্তা হয়ে জলপ্রপাতের দিকে এগিয়ে চললাম। বিশ্বাস করেন, পাহাড়ের সীমার মধ্যে যেতেই এক চমৎকার শীতল আবহাওয়া শরীরে ধাক্কা দিল,আর সঙ্গে সঙ্গে গরমের স্থলে অতি মাত্রায় চমৎকার অনুভূতি কাজ করল। বেশ আরাম অনুভব করলাম। রহমত ব্যাপারটা এরকমই। মনে হচ্ছিল কিছুক্ষণ পূর্বে যেন আমার গরমই অনুভূত হচ্ছিল না।



এ এলাকাটি সুন্দর করে সংরক্ষণ করা হয়েছে। শুরুতেই একটি পর্যটন সংক্রান্ত তথ্যকেন্দ্র,তারপর রেস্টুরেন্ট এবং একটি সুন্দর প্রাঙ্গন। আজ প্রচুর লোক সমাগম হয়েছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভারতীয়দের দেখা পেলাম। সাধারণত আমার এলাকায় ভারতীয় তেমন দেখা যায় না। নীচে দাড়িয়ে জলপ্রপাত দেখতে থাকলাম। পাহাড়টি এখানে একটি সুবিশাল প্রাচীরের মত মনে হয়। কঠিন পাথরে শ্যাওলা কিছুটা জমেছে এবং সময়ের আবর্তে তা ক্ষয়ে গেছে,সে দৃশ্য দেখে মনে হয় এটি মিশরীয় হায়ারোগ্লিফিকস সম্বলিত কোনো দেওয়াল। জলপ্রপাতটি যদি নাও থাকত তবুও এই কঠিন পাথরের আঁিকবুকি দেখতে ভাল লাগত। খাড়া পাহাড়ের মাথায় বড় বড় গাছ শোভা পাচ্ছে আর তার ভেতর থেকে বিরামহীনভাবে জল প্রবাহিত হচ্ছে। পতিত জলরাশি সোজা নীচে পতিত না হয়ে মাঝামাঝি একটি স্থানে পাথরে ধাক্কা খেয়ে তবে নীচে পতিত হচ্ছে। সে দৃশ্যটি অতি মনোরম। গৃষ্মে জলধারা ক্ষিন,তবে ততটা ক্ষিণ নয়। জলধারা যেখানে পতিত হচ্ছে সেখান থেকে আরও নীচে আরেক স্তর রয়েছে এবং এটার উপরে একটি শক্ত পোক্ত সেতু নির্মান করা হয়েছে,যাতে দর্শনার্থীরা দেখতে পারে। সেতুটির নীচ দিয়ে জলধারা আরেক দফায় লাফিয়ে অবশেষে সমতলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। জলপ্রপাতটির ধাপে ধাপে শিল্পের চিহ্ন। ডান দিকের রাস্তা ধরে উপরে উঠতে থাকলাম।





প্যাচানো রাস্তা ধরে সেতুর উপর উঠে আসলাম। এখান থেকে দেখতে খুব ভাল লাগে। শীতে যখন তুষারপাত হয়েছিল তখন এই জলপ্রপাতে তুষার মিশ্রিত জলধারা পতিত হওয়ার দৃশ্য ছিল অসাধারণ। এখান থেকে পাহাড়ের খাড়া অংশের কঠিন পাথরের কাঁরুকাজ দেখতে খুব ভাল লাগছিল। বায়ের রাস্তা ধরে উপরের দিকে হাটলাম।



বায়ে খাড়া পাহাড়ের পাদদেশ আর ডানেও খাড়া,কিন্তু সেখানে বিশালাকৃতির গাছপালা রয়েছে। কঠিন পাথরের কোথাও কোথাও গর্ত তৈরী হয়েছে প্রাকৃতিকভাবে। সরু,স্বর্পিল এবং উর্ধ্বমুখী রাস্তা ধরে এগিয়ে চললাম,উদ্দেশ্য জলপ্রপাতের উৎস্যমূলে পৌঁছানো। ঝিরিঝিরি বাতাশ প্রবাহিত হচ্ছে,ভাল লাগছে,তবে একটু কষ্টও হচ্ছে কিন্তু এসব এখন তুচ্ছ।

হাতের বায়ে দেখলাম পাহাড়ের খাড়া ঢাল ধরে ঘন বন। সেখানে ছোট বড় সব রকমের গাছগাছালি। পাথুরে মাটির উপর বিশালাকৃতির গাছগুলি স্বমহিমায় দাড়িয়ে আছে। কোনো কোনোটা বয়সের ভারে মাটিতে শুয়ে পড়েছে। কোনো কোনোটা মরেও সৌন্দর্য প্রদান করছে।



উপরে ওঠার পথে কয়েকটা লুকআউট আছে,যেখান থেকে খাড়া পর্বতশ্রেণীর পাশদিয়ে প্রবাহিত কলাম্বিয়া নদীর সৌন্দর্য অবলোকন করা যায়। ক্রমেই উপরে উঠে আসছি। কোথাও না থেমে একেবারে উপরে উঠে আসলাম,অনেক সময় লাগল এখানে পৌছাতে। এবার কিছুটা নীচের দিকে রাস্তা চলে গেছে। এতক্ষন রাস্তা ছিল নুড়ি পাথরে পূর্ণ এবং পাকা রাস্তাও ছিল,আর এখন মাটির রাস্তা শুরু হল। এর একদিকে কাঠের ছোট ছোট গুড়ি দিয়ে আটকানো। সরু রাস্তা ধরে এগিয়ে চললাম। খানিকটা নীচে নেমেই দেখলাম চোখ শীতলকারী দারুন সেই জলধারার উপস্থিতি। খানিক দাড়িয়ে থেকে বোঝার চেষ্টা করলাম। এ যেন ছবিতে দেখা কোনো পাহাড়ী ছোট নদী।



নীচে নামলাম। মধ্যম মানের গতিতে চলমান জলধারার দুপাশে বিশাল বিশাল গাছপালা। সেসব গাছে শ্যাওলা জমে আছে,যা সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে দেয়। ছোট বড় পাথরের চাক এখানে সেখানে গেথে আছে। এর উপর বিশাল বিশাল গাছ উপড়ে পড়ে আছে। কোনো কোনোটায় শ্যাওলা ধরা আর কোনো কোনোটা ক্ষয়ে গেছে। কিছু গাছের ভেতরে ক্ষয়ে পাইপের মত হয়ে আছে,সেসব মরা গাছ দেখতে বেশী ভাল লাগে। পানির ধারার উপর অবস্থিত বড় কিছু পাথরের চাকের উপর দিয়ে পানির কাছে গেলাম এবং হাত দিয়ে শীতলতা অনুভব করলাম। খুব ঠান্ডা এবং স্বচ্ছ পানি,মনে হল খেয়ে ফেলি কিন্তু রোজার কারনে হল না। পতিত বিশাল এক গাছের কান্ডের উপর দিয়ে হেটে আরেক ধারে গেলাম। এখানে আরও সুন্দর। স্বশব্দে জলধারা প্রবাহিত হচ্ছে নীচের দিকে। এবার জলধারাকে অনুসরণ করে এর খাড়া পতিত হওয়ার স্থানের দিকে হাটলাম।





খানিক পর দেখলাম এটি অন্তত দশফুট নীচে পতিত হচ্ছে এবং সামনে বিশ/পচিশ ফুট অগ্রসর হয়ে একেবারে খাড়া পতিত হচ্ছে। ধঃর ১৯১ সরঃবৎ যরমযএখানে একটি মঞ্চ তৈরী করা হয়েছে দর্শনার্থীদের জন্যে। আমি সেখানে পৌছলাম। এখান থেকে জলপ্রপাতের খাড়া রূপটি দেখা যায়। সত্যিই ভয়ংকর সুন্দর ! ছড়ানো ঝিটানো পানির ধারা এখানে একত্রে মিলিত হয়ে নীচে পতিত হচ্ছে। এ দৃশ্য দেখা সবার ভাগ্যে জোটে না। আজ বেশ লোক সমাগম হয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষ এসেছে এটা দেখতে।



চারিদিকে গাছগাছালিতে পরিপূর্ণ। মৃদুমন্দ বাতাশ প্রবাহিত হচ্ছে। বিশুদ্ধ বাতাশ বুক ভরে টেনে নিলাম,ভাল লাগল। এখানে দাড়িয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা পার করা যায়। ডানে দেখলাম বহু নীচে রাস্তা দেখা যাচ্ছে এবং গাড়ি গুলোকে বেশ ছোট লাগছে। খাড়া পাহাড়ের উপরে দাড়িয়ে এভাবে চারিদিকটা দেখতে সত্যিই ভাল লাগে।





এবার উঠে আসলাম। সোজা পথে না এসে পাহাড়ের খাড়া ঢাল বেয়ে উপরে উঠে আসলাম,তাতে কষ্ট হলেও সময় বাচল,সময়ের দাম অনেক,যদিও আজ আমি পুরো অবসরে ! এবার পাহাড়ের ভেতরের দিকে যাবার পালা। এই জলপ্রপাতের আরও গোড়ার দিক দেখার জন্যে বিপরীত দিকে রওনা হলাম। এপাশে শুনশান নিরবতা এবং গাছগাছালির ঘনত্বের কারনে আলোর পরিমান কম কিন্তু এক অপরূপ রূপের সুষ্টি করেছে এই আধারী মাখা জলধারা সমৃদ্ধ বনভূমী। চারিদিকে বড় বড় পাথরের চাক,তার উপর শতবর্ষী গাছপালার উপড়ে পড়া,এখানে সেখানে মরা গাছের কান্ড,ধারালো আগ্নেয় শীলায় তৈরী প্রাকৃতিক রাস্তা, ওহ সত্যিই অসাধারণ। আমি চলতে থাকলাম। আজ বিশেষ কেড্স পরেছি যাতে পা পিছলে না যায়। চলতেই থাকলাম। ডানের খাড়া পাহাড়ের শরীরের কোথাও কোথাও ছোট ছোট পানির প্রবাহ দেখলাম। এ অংশের রাস্তা সুবিধার নয়। সতর্কতার সাথে অগ্রসর হলাম। সরু রাস্তায় ধারালো খাড়া পাথর একটার পাশে একটা। বামে জলধারা প্রবাহিত হচ্ছে। যতই সামনে অগ্রসর হচ্ছি ততই ভাল লাগছে। উপরের দিকে উঠে যাচ্ছি ধীরে ধীরে। বিভিন্ন স্থানে জলধারা বিভিন্ন রূপের সৃষ্টি করেছে। অসাধারণ দৃশ্যগুলো ক্যামেরা বন্দী করতে করতে অগ্রসর হলাম। একসময় থামলাম এবং পিছু হটলাম। একা একা চলতে ভাল লাগছিল। মনে হচ্ছিল আরও গেলে ভাল হত। কিন্তু ফিরতি পথ ধরলাম।

ফেরার পথে বুঝলাম অনেক দূর হেটেছি। আবেগে প্রথমটায় বুঝিনি। রাস্তা যেন শেষই হচ্ছে না। ঢালুতে নামছি তারপরও মনে হচ্ছে বিরাট পথ পাড়ি দিয়েছিলাম। সত্যিই অনেকদূর গিয়েছি। নীচের দিকে নেমে আবারও জলপ্রপাতটির দিকে তাকিয়ে থাকলাম। অনেকক্ষন ধরে দেখলাম। এলাকাটি মনের মধ্যে গেথে গেছে। মাল্টনোমাহ ফলস আমার হৃদয় হরণ করেছে।

ফেরার পথে পোর্টল্যান্ড হালাল স্টোর থেকে বিপূল পরিমানে গরুর মাংস এবং মশলাপাতি কিনলাম। রোজা রেখে বাজার করা ঠিক নয়, আর্থিক ক্ষতিটাই আসল। কিন্তু এত চমৎকার গরুর মাংস আমি আর কোথাও পাইনি। আজ সন্ধ্যায় সাদা ভাত আর গরুর মাংসের ঝোল যদি না ঝেড়েছি,তবে আমার নামে কুকুর পুষবেন !

পুনশ্চ: রান্নাটা হয়েছে দারুন। কথা রেখেছি।

বিষয়: বিবিধ

১৮৬১ বার পঠিত, ৪৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

243123
০৯ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
আবু জারীর লিখেছেন : ভালো লাগলো
ধন্যবাদ
১০ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:০৫
188930
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খায়রান। বহু দিন পর দেখলাম
243125
০৯ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
সুশীল লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১০ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:০৫
188931
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ধন্যবাদ
243131
০৯ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:২৩
আমি মুসাফির লিখেছেন : অসাধান জিনিস খোনোর জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
১০ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:০৬
188932
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খায়রান
243138
০৯ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:৩৪
শিশির ভেজা ভোর লিখেছেন : আবু জারীর লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১০ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:০৬
188933
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ
243145
০৯ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:৩৮
সন্ধাতারা লিখেছেন : Beautiful photographs with nice explanation. Jajakalla khairan.
১০ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:০৬
188934
দ্য স্লেভ লিখেছেন : বারাকাল্লাহ ফিক... Happy
243154
০৯ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:৫৯
আব্দুল গাফফার লিখেছেন : খুব ভাল লাগলো , অনেক ধন্যবাদ
১০ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:০৭
188935
দ্য স্লেভ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ
243164
০৯ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:১০
রাইয়ান লিখেছেন : এত্ত সুন্দর প্রপাত ! আর আপনার বর্ণনাধারা যেন একটি জলপ্রপাতের মতই , প্রাঞ্জল ! ইশ ....আপনার রোজা হালকা হয়ে গেছে বলে আমার মনে হচ্ছে , ইন্দ্রিয়কে এতটা আনন্দ দেয়া ঠিক হয়নি ...... আর গরুর মাংসের ছবি কই ? ভালো রেঁধেছেন কিনা বুঝব কেমন করে ? Tongue Eat
১০ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:০৮
188936
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আমি যেহেতু হালকা পাতলা মানুষ,আমার রোজাও হালকা,নইলে চলতে কষ্ট হত। তাই গরুর মাংস খেয়ে একটু ভারী হবার চেষ্টা Happy রান্নাটা বেশ হয়েছে। গতকাল খিচুড়ী দিয়ে টানলাম
243166
০৯ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:১৬
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : ওয়াও! দারুণ উপভোগ করলাম। মনে হয় যেন আপনার সাথেই ছিলাম। অসাম। Rose Rose Rose

পোস্টটি স্টিকি করার বিষয়টি মডারেটর ভাবতে পারেন।

ঢুঁ মারতে পারেন সময় পেলে।
রামাযান আলোচনা-বিষয়ঃ সূরা মুহাম্মাদ ২৯-৩২
১০ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:০৯
188937
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আমার সাথে মডুদের শত্রুতা আছে....তাই পোস্ট স্টিকি হবেনা।...Happyজাজাকাল্লাহ
১০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৫৮
189066
গ্যাঞ্জাম খান লিখেছেন : মোর সাথে মডুদের খুব বেশী খাতির আছে, মোর লিগ্যা অন্তত কিছু গরু গোস্ত পাঠাইয়া দেন। দেহি আপনার পক্ষ হয়ে মডুদের কাছে দালালী করণ যায় কিনা।
১৮ জুলাই ২০১৪ রাত ০১:৪১
190768
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : আমারও তাই মনে হয়। :Thinking :Thinking
243233
০৯ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৫১
শেখের পোলা লিখেছেন : পেটুক মানুষের কথাই আলাদা৷ তবে অবশ্যই বিধাতার সৃষ্টির সুন্দর দৃশ্য আর নিপুন বর্ণনা পড়ে দর্শকের মতই অনুভব করলাম৷ধন্যবাদ৷
১০ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:১১
188938
দ্য স্লেভ লিখেছেন : মনে হচ্ছে আপনি এসব খান না !! HappyHappy যত দোষ সব নন্দ বাবাজির....Happy Happy
১০
243273
১০ জুলাই ২০১৪ রাত ০১:২৯
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অসাধারন ছবি এবং ততধিক আকর্ষনিয় বর্ননা!!! ওরিগন তো শুনেছি কানাডার কাছে সেখানে কি বেশি গরম পরে? কানাডা নিবাসি এক আত্মিয় জানাল বেশ গরম তবে সেখানে পিপাসা কম লাগে বলে দির্ঘ সময় রোজা রাখতে কষ্ট হয়না। গরুর গোস্ত চিটাগাং এর মেজবানি তে রান্না করুন। এখন কিন্তু চট্টগ্রামের অনেক জায়গায় ইফতারিতে বৈচিত্র আসছে। বুট, পিয়াজুর বদলে মেজবানি গোস্তের সাথে পরোটা,নানরুটি দিয়েও ইফতার করছেন অনেকে! ছবিগুলি বিশেষ করে পাহাড়ি নদির ধারে ধারে বিপদজনক পজিশন থেকে তুলা ছবিগুলির জন্য আবারও ধন্যবাদ।
১০ জুলাই ২০১৪ রাত ০১:৪৯
188967
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জি ভাই এখন বেশ গরম। তবে আলহামদুল্লিাহ ভাল আছি। কষ্ট একটু হবেই,এর মধ্যেই তো কল্যান। চিটাগংএর ওরকম খাওয়া একবার খেয়েছি। সেটা ছিল গরুর মাংস কালো করে ভুনা,বুটের ডাল ভুনা...ওহ...। জি বিপজ্জনক অবস্থা থেকেও ছবি তুলেছি...জাজাকাল্লাহ
১৮ জুলাই ২০১৪ রাত ০১:৪৩
190770
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : আমার বাসায় আসেন। মেজবানি/কালাভুনা/ শুটকি ভুনা সব হবে। দুজনেরই নিমন্ত্রন।
১১
243276
১০ জুলাই ২০১৪ রাত ০১:৩৩
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন :
ঘুরে আসুন মৌলভীবাজার জেলার আমার জন্মস্হান বড়লেখা উপজেলায় মাধবকুন্ড জলপ্রপাতে।
১০ জুলাই ২০১৪ রাত ০১:৫০
188968
দ্য স্লেভ লিখেছেন : অনেক আগে গিয়েছিলাম কিন্তু জলপ্রপাত দেখা হয়নি। এটা দেখতে বেশ লাগল। Happy শুনেছি বান্দরবানের নতুন একটা বড় জলপ্রপাত পাওয়া গেছে।...জাজাকাল্লাহ
১২
243291
১০ জুলাই ২০১৪ রাত ০২:৪১
আফরা লিখেছেন : ২০ ঘন্টা রোজা রেখে এমনিতেই মাথা ঘুরে ।
১০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:০৫
189049
দ্য স্লেভ লিখেছেন : সর্বনাশ !!! গলায় বিয়ারিং আছে নাকি ??? বাসার সবাইকে কাছাকাছি রাখুন, অঅপনার মাথা তো ফ্যানের কাজ করছে Surprised Surprised Surprised
১৩
243431
১০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:১২
আহমদ মুসা লিখেছেন : মনোমুগ্ধকর বর্ণনা। মনে হচ্ছে আমওি আপনার সাথে ছিলাম।
১১ জুলাই ২০১৪ রাত ০১:১০
189245
দ্য স্লেভ লিখেছেন : এখনও আছেন Happy আপনাকে ইফতারীর দাওয়াত করলাম
১৪
243917
১২ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:১৭
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : সুন্দর জলপ্রপাত। প্রাঞ্জল,মনোমুগ্ধকর উপস্থাপনায় খুব ভাল লাগলো Good Luck Rose
১২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:২৭
189563
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খায়রান Happy Happy
১৫
245604
১৮ জুলাই ২০১৪ রাত ০১:৪৬
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : আপনেই ঘুরেন! Not Listening Not Listening Time Out Time Out Time Out আমগো অত টাইম নাই! Hurry Up Hurry Upআমগো বহুত কাম আসে! Waiting Waiting
১৮ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৭:০৭
190808
দ্য স্লেভ লিখেছেন : হুমম আমি নিশ্চিত, খোকার বাপ যদি বলে- আগামী কাল ইস্তাম্বুল,প্যারিস,কক্সবাজার,সিংগাপুর....যাবার ব্যবস্থা করে ফেললাম। তুমি কি যাবে ? আপনার উত্তর হবে: আমি খুব বিজি, টাইম নাই Happy

আপনার বহুত কি কাম তা আমি জানি Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
১৮ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৫৭
190946
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : আপনার মুখে ফুল চন্দন পড়ুক। Love Struck Love Struck Love Struck কবে যে বলবে... Love Struck Love Struck
১৯ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৫:২৮
190966
দ্য স্লেভ লিখেছেন : তাইলে আপনার কোনো কাম,কাজ নাই, প্রমানিত হল Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor নেই কাজ, তো খৈ ভাজ
২০ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:৩১
191276
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : প্রমানিত! উপপাদ্য বানাইলেন!! Surprised Surprised আপনের মইদ্দে কেমুন পীথাগোরাস টাইপ গন্ধ পাই! Worried Worried দুরে থাকেন! Talk to the hand Talk to the hand Talk to the hand
২১ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৬:৫২
191458
দ্য স্লেভ লিখেছেন : পিথাগোরাস নাকি পিঠা গড়াইস ??? এইডা কি গনিতের সেই পন্ডিত নাকি ??/ সে পিঠা খেতে পছন্দ করত, সেই থেকে তার নাম...
২২ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:০৮
191939
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৪৩
204098
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : এই জিনিষ আমি মিস করলাম কেমনে? দারুন উপভোগ্য ..... Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
১৬
260357
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৪৪
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : শুধু ছবিগুলো ও কমেন্টগুলো পড়লাম.... Broken Heart Broken Heart
০২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৪৫
204367
দ্য স্লেভ লিখেছেন : তাও ভাল,আমার দর্শক আছে Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:৪২
204390
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : গুহার ভেত্রে ওটাকি আপনার পোলা? Surprised Tongue
০২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:৩৮
204798
দ্য স্লেভ লিখেছেন : টাইমলি ইয়ে করলে ওইরকম অন্তত একখান থাকত Tongue Tongue
০২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:১৩
204823
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : ইয়ে করেন নাই, ঠিকাছে অন্তত বিয়েটা করা উচিত ছিলো Crying Tongue Crying

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File