আজ ভিয়েতনাম যুদ্ধ দীবস
লিখেছেন লিখেছেন দ্য স্লেভ ২৫ মে, ২০১৪, ০৯:৫৯:৫০ সকাল
মার্কিন সৈন্যরা ভিয়েতনাম যুদ্ধে ব্যপক ক্ষতির মুখে পড়েছিল। কিন্তু ইরাক,আফগান যুদ্ধে একেবারে সর্বনাশ করে ফেলেছে জনগনের। সরকার নীচে নামতে নামতে শ্যাট ডাউন পর্যন্ত হয়ে গিয়েছিল। আমার এলাকায় কয়েকটি পরিবারের কথা শুনেছি যারা তাদের প্রিয়জনদেরকে হারিয়েছে। পত্র পত্রিকায় যদিও ইরাক,আফগানিস্থানে নিহতের পরিমান বলা হয়েছে মাত্র কয়েক হাজার,কিন্তু বাস্তবতা হল নিহতের সংখ্যা এর থেকে বহু গুন বেশী। অাজ কিছূ প্রাক্তন সৈন্যকে দেখলাম বিভিন্ন শপিংমলের দরজায় দাড়িয়ে একটি প্রতিষ্ঠানের জন্যে সাহায্য চাচ্ছে। মানুষ ১/২ ডলার বা কিছু পয়সা প্রদান করছে। হাজার হাজার নিহতের পরিবার,আহত মানুষের জন্যে এটা একেবারেই কিছা না।
ইরাকে যেখানে একজন সৈন্যকে যুদ্ধকালীন প্রতিদিন ১২০০ ডলার দেওয়া হত,আজ অথনৈতিক দৈন্যতায় রিটায়ার্ড সৈন্যদেরকে বছরে মাত্র ১২ হাজার ডলার ভাতা দেওয়া হচ্ছে। এটা নিয়ে অনেকে লেখালিখি করছে দেখছি। লেখাই উচিৎ। বিনা কারনে বোমা তৈরী করে অন্যের ঘাড়ে মারার কি দরকার ! নিজের অর্থনীতি নিয়ে ভাব। ভোগবাদী জনতার টাকা দরকার,সেটার সাপ্লাই নিয়ে ভাব। তাতে তাদের কল্যান আছে। নইলে নিজেরা পড়ে গেলে, ওরা তিন দিনের মাথায় ভিক্ষা করতে রাস্তায় নামবে। ৩য় বিশ্বের লোকেনা কোনো রকমে খেয়ে বেচে থাকলেও তারা স্বাবলম্বী। সরকার ছাড়াই তারা বেচে থাকে। এখানে সরকার ফকির হলে,জনগন শেষ।......কবে যে এদের বোধদয় হবে....
রাস্তায় প্রায়ই ছিন্নমূল গরিব আমেরিকানদের দেখছি.....তাই বলি কি, বোমা মারা বন্ধ করে, সৈন্যগুলোর জান বাচাও। অর্থনৈকিভাবে স্বাবলম্বী হও। এতে তোমাদের লাভ আছে। বুঝবা পরে কিন্তু দেরী হয়ে যাবে
বিষয়: বিবিধ
১৩৬৭ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ধন্যবাদ আপনার সময়যোগী লিখার জন্য।
আপনার কথা বুঝা গেল আমেরিকাতেও দরিদ্র জনসংখ্যা আছে। অথচ আমিরিকান পলিসি মেকাররা আছে অন্য দেশের মানুষের জীবন মরণ সমস্যা সৃষ্টি ব্যস্ত।
মন্তব্য করতে লগইন করুন