ডেভিলস চার্ণ(ভেতরে আমার তোলা ছবি ভরপুর)

লিখেছেন লিখেছেন দ্য স্লেভ ১২ মে, ২০১৪, ০২:২৮:২২ দুপুর



তারিখ: ২০১৪ সালের এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি এক রবীবার

আজ সূর্যের তাপ বেশী হবার কথা, তাই পরিকল্পনা হল নিউপোর্ট বে’তে যাওয়া। ওরেগন প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে। এদিকটাতে অনেকগুলো সৈকত আছে কিন্তু সবগুলোতে লোকসমাগম হয় না। তাছাড়া এখন কেবল বসন্ত শুরু হল,পুরোপুরি গরম পড়তে দেরী আছে। গরমেও সৈকতের এ অংশে মানুষ নামেনা, কারন এখানে পানি প্রচন্ড ঠান্ডা। উত্তর মেরুর বরফ গলা পানি এদিকে প্রবাহিত হয়েছে,অথচ পাশের প্রদেশ ক্যালিফোর্নিয়ার সৈকত এমন নয়। সেখানে গরমে হাজারে হাজারে মানুষ যায় সৈকতে। তবে ওরেগন সৈকতে মানুষ সাতার না কাটলেও এর তীরে হাটাহাটি,বাতাস খাওয়া,প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা এবং সূর্য¯œানের জন্যে গমন করে। আমি আবার এসব দলের নই। শরীরের চামড়া বাঁচিয়ে সাগরের সৌন্দর্য উপভোগে আমি অভ্যস্ত।



চমৎকার রাস্তা ধরে এগিয়ে চললাম। পাহাড়ী রাস্তায় চলতে বেশ ভাল লাগে। তাপমাত্রা বাড়তে লাগল। পাহাড়ের এদিকে বেশ কয়েকটি টিম্বার এবং লাম্বার কারখানা আছে। প্রথমটির কাজ হল গাছের কান্ড কেটে তা পানেট বা সিজনিং করা। অর্থাৎ বিশেষ ভাবে গাছের ভেতরকার জলীয় অংশ বাষ্পায়িত করা। লম্বার হল কান্ডগুলো বাড়ি বা অন্য কোনো কাজের উপযোগী করে কাটা। বিভিন্ন সাইজের হাজার হাজার টন কাঠ দেখলাম এসব কারখানায়। এরা গাছ কাটা,পানেট করা,চেরাই,সাইজিং সকল ক্ষেত্রে যন্ত্রের ব্যবহার করে।

হঠাৎ দেখলাম সামনে কুয়াশা। সেটা বেশ অন্ধকার করে ফেলল। ভাবলাম আজ সমুদ্র উপভোগ সুখের হবেনা। মনে পড়ল প্রথমবারের কথা। সেদিন তীব্র ঠান্ডা বাতাশে কাবু হয়েছিলাম। আজও কি তবে কপালে ঝড় বৃষ্টি আছে ! কিন্তু না। খানিক পর দেখলাম সব পরিষ্কার,দারুন রোদের দেখা পাওয়া গেল। বুঝলাম পাহাড়ী এই এলাকার অল্প কিছু অংশ নিয়ে মেঘের এমন তামাশা। আসলে শীতের দেশে সূর্যের দেখা পাওয়া বেশ আনন্দদায়ক ব্যাপার,বড়ই উপভোগ্য।

চলেছি সম্ভবত দক্ষিন-পশ্চিমে। সেদিকে বেশ কিছু সৈকত আছে। একটা সৈকতের ধারে আসলাম। এখানে পারিবারিকভাবে এবং স্কুল,কলেজ থেকেও ছাত্র-ছাত্রীরা শিক্ষকসহ আসে। পুরোদিন এখানে আনন্দ ফুর্তি করার ব্যবস্থা আছে। প্রজেক্টরের মাধ্যমে বিশেষ শিক্ষামূলক বা বিনোদনমূলক কোনো ভিডিও দেখার ব্যবস্থাও রয়েছে। একটি বড় এলাকাকে নানান গাছ-গাছালি দিয়ে সুসজ্জিত করা হয়েছে। বেশ কয়েকটি গার্ডেন রয়েছে। বেশ কিছু মানুষ দেখলাম তাদের মোটরহোম নামক গাড়ী নিয়ে বসতি গেড়েছে। এই জাতীয় গাড়ি সাধারণত অবসরপ্রাপ্ত মানুষেরা কেনে। তারা এর সাথে আরেকটি গাড়ি আটকে চলাচল করে। প্রায় ক্ষেত্রেই দেখী সেই গাড়িটা ভি৮ ইঞ্জির বিশিষ্ট বা সমমানের সুদর্শন পিকআপ। এসব মোটর হোমের মধ্যে সব রকমের ব্যবস্থা আছে। অনেক লোক এগুলোতে করে এক প্রদেশ থেকে আরেক প্রদেশে আরামে ভ্রমন করে। অনেক সময় একটি মনোরম স্থানে পার্ক করে দু,এক দিন কাটিয়ে দেয়।



চলার পথে রাস্তার পাশে বড় বড় যেসব গাছপালা দেখেছি তা সত্যিই দেখার মত। সবগুলো গাছের উপরের অংশ পাতলা চ্যাপ্টা হয়ে আছে। এটা হয়েছে তীব্র বাতাশ প্রবাহের কারনে। বছরের বেশীরভাগ সময়ই জোর হাওয়া বয় এসব গাছের উপর দিয়ে,তাই গাছের শাখাপ্রশাখাগুলো সাগরের বিপরীতে বেকে আছে। রাস্তার দুপাশের এমন দারুন সব গাছ গাছালি দেখতে দেখতে চলতে সত্যিই ভাল লাগে। এখানে বেশ কয়েকটি সৈকত দারুনভাবে তৈরী করা হয়েছে মানুষকে আকৃষ্ট করতে। রাস্তার পাশে চমৎকার বাগান তৈরী করা হয়েছে। সেখান থেকে বেশ কয়েকটি রাস্তা চলে গেছে সরাসরি সাগরের দিকে। আমি সেদিকে হাটলাম কিন্তু বাতাশে ঠান্ডা লাগল,তাই আবার রওনা হলাম অন্য সৈকতের দিকে। যেতে যেতে বেশ কয়েকটি লুকআউট পড়ল এবং সেখানে গাড়ি পার্ক করে দেখতে লাগলাম। অপূর্ব দৃশ্য। পাহাড়ী আঁকাবাকা রাস্তা এবং কিছুদূর পর পর উপর থেকে গাছগাছালির ভেতর দিয়ে সাগর দর্শন, ভাল লাগার মত।



এসব পাহাড়ে প্রচুর এল্ক রয়েছে। অনেক স্থানে সতর্ক বার্তা দেওয়া হয়েছে। এল্ক হল বিশাল সাইজের হরিণ। এরা গরুর থেকেও বড় হয়। বহুদিন থেকে এদের মাংস খাওয়ার শখ আমার। ছোটবেলা থেকে হরিণ আমার ভাল লাগে। তবে এর মাংসও আমাকে আকৃষ্ট করে। এরা রাতে বিশেষ করে চাদনী রাতে সমুদ্র সৈকতে আসে দলবেধে। সৈকত এরা ভালবাসে। সকালে আবার এরা নিজেদের স্থানে ফিরে যায়। বিশেষ অনুমতি নিয়ে বছরের নির্দিষ্ট কিছু সময়ে এল্ক শিকার করা যায়, তবে শুনেছি তীর ধনুক দিয়ে শিকার করতে হয়। যে এলাকায় শিকারীরা শিকার করবে সে এলাকার তথ্য কর্মকর্তাদেরকে জানাতে হয়। অনেকে বনের মধ্যে হারিয়ে যায়,অথবা দাবানলের সৃষ্টি হলেও যাতে তাদেরকে সতর্ক করা যায় সে কারনে এই ব্যবস্থা। বিশেষ কারনে সতর্ক করতে হেলিকপ্টার থেকে নীচে নোটিশ ফেলা হয় বা বিশেষ বোধগম্য জরুরী সংকেত প্রদান করা হয়।



আবারও চলতে শুরু করলাম। এবার উদ্দেশ্য ডেভিল চার্ণ । পাহাড়ী রাস্তা এখানে বেশ উঁচুতে উঠে এসেছে। রাস্তার পাশের একটি লুকআউটে থেমে সাগর আর বনভূমীসমৃদ্ধ পাহাড়ের সৌন্দর্য দেখতে থাকলাম।



প্রশান্ত মহাসাগরকে দূর থেকে শান্তই মনে হল। সবুজ প্রকৃতি আর সাগর মিলেমিশে একাকার। আবারও চলতে শুরু করলাম। এখনও একই উচ্চতায় আছি। সামনে একটি ইউ আকৃতির বাঁক এবং একটু ডানে মোড় নিতেই দেখলাম লেখা আছে ডেভিল চার্ণ। ইংরেজী চার্ণ শব্দের অর্থ দলিত মথিত করা। বিষয়টিকে আরও ভয়াবহ করতে এর সাথে ডেভিল শব্দটি জুড়ে দেওয়া হয়েছে।





পাহাড়ের উঁচু স্থান থেকেই স্পষ্ট বুঝতে পারছিলাম এর অর্থটা আসলে কি। পাহাড়ের এখানে একটি বড় প্রাকৃতিক গর্ত রয়েছে যা বেশ গভীরও বটে। এর সাথে একটি চ্যানেলে সাগরের সাথে সংযুক্ত। প্রকান্ড ঢেউ এর তোড়ে পানি উক্ত চানেল ধরে বিশাল ক্ষমতা নিয়ে গর্তের মধ্যে আছড়ে পড়ছে এবং তখন মনে হল কোনো প্রাণী ওখানে পড়লে তার হাড় মাংস কুচি কুচি হয়ে যাবে। পানির প্রবল বেগে আছড়ে পড়ার শব্দ দূর থেকেও শোনা যায়।



এ অংশের পাহাড় কেটে খুব চমৎকার দর্শনীয় স্থান তৈরী করা হয়েছে। একটি খাবার দোকান এবং টয়লেট রয়েছে। আর পুরো স্থানটি মজবুত কংক্রিটের ঢালাই দিয়ে তৈরী। এটি ধাপে ধাপে নীচের দিকে চলে গেছে এবং একাধিক রাস্তা একাধিক দিয়ে চলে গেছে। প্রত্যেক রাস্তার দুপাশে নানান গাছ ও ফুলের শোভা পাচ্ছে। সে দৃশ্য দেখে মোহিত হলাম। আমি ধীরে ধীরে নীচে নামতে থাকলাম। দেখলাম রাস্তা দুভাগে ভাগ হয়ে একটি ডেভিল চার্নের দিকে এবং অপরটি পাহাড়ের অন্য একটি চমৎকার অংশে নেমে গেছে। আমি একটি ছোট্ট ব্রিজ পার হলাম। এটি দশ/বার ফুটের বেশী হবেনা। এ অংশে পাহাড়ের ঢাল ধরে বিশাল বিশাল পাইন গাছের বাগান রয়েছে। সবুজ শাওলা জমে থাকা সেসব গাছের সৌন্দর্য অসাধারণ।

আমি ডানের রাস্তা ধরে নীচে নামলাম। অনেকগুলো সিড়ির ধাপ পার হয়ে একেবারে ডেভিল চার্নের পাশে আসলাম। স্বচক্ষে এক ভয়ঙ্কর দৃশ্য দেখলাম। এখানে কাওকে ফেলে দিলে মারা যেতে বেশী সময় লাগবে না। সত্যিই ভয়ঙ্কর লাগল। সাগরের থেকে এটার দূরত্ব ২০০ মিটারের মত হবে। কিছুক্ষণ পর পর বিশাল জলরাশী প্রায় ২০ মিটার চওড়া খাল ধরে উচু হয়ে ধেয়ে আসছে এবং এর শেষ অংশ একটু গোলাকৃতির আর গভীর। ফলে সেখানে পানি এসে ব্যপক শব্দে আছড়ে পড়ছে। এখানে একটা ব্লো-হোলও দেখলাম,যেটার ভেতর দিয়ে পানি উপরে উত্থিত হচ্ছে স্ববেগে। আমি অন্তত দশ মিনিট সেখানে দাড়িয়ে থেকে পুরো বিষয়টি দেখতে থাকলাম। হঠাৎ আল্লাহর শাস্তির ভয়াবহতার কথা মনে পড়ল। এই সামান্য একটি গর্তে পড়ে শাস্তির কথা ভাবতে পারছি না,আর আখিরাতের অনন্ত অথবা বিশাল সময় ধরে চলা শাস্তির ব্যাপার কিভাবে আমরা সহ্য করব ! আমার গায়ের লোমগুলো ভয়ে খাড়া হয়ে গেল। আমি পেছন ফিরেই দৌড় দিলাম। সত্যিই আমি আল্লাহর শাস্তিকে ভয় পাই।



এবার পাহাড়ের অন্য অংশে গেলাম। এখান থেকে গাছের ভেতর দিয়ে সমুদ্র দেখলাম। এখানে বনভূমী খুবই চমৎকার এবং আকৃষ্ট করার মত। সামনে আরও কিছু দেখতে হবে বলে চলে আসলাম। মনের মধ্যে গেতে যাওয়ার মত স্থান। চলতে থাকলাম, তবে এবার রাস্তা একেবারে স্বর্পীল। খানিক পর আমার কেমন জানি অস্বস্তি লাগতে থাকল। গতকাল সন্ধ্যার পর আর কিছু খাইনি। সকালে খাওয়ার কথা মনে ছিলনা। সাধারনত খেতে ভুল আমার হয়না। তবে হঠাৎ হিসেব করে দেখলাম কিছুই খাওয়া হয়নি। গাড়ীতে খাবার কিছুই নেই,আশপাশে কোনো খাবার স্থান বা বাজার নেই। যাচ্ছি দূরের একটি সৈকতে। রাস্তায় ঘন ঘন বাক নেওয়ার কারনে আমার অস্বস্তীর মাত্রা বাড়তে থাকল। কাছাকাছি একটি দারুন সৈকত দেখতে পেলাম। সেখানে গেলাম। এখানে পাহাড়ের উপর থেকে রাস্তা একেবারে নীচে নেমে গেছে। একটি পাহাড়ী নদী এখানে সাগরে এসে পড়েছে। চিকন নদীর উপর সুন্দর একটি ব্রীজ রয়েছে।



সমুদ্রের ধার ঘেষে একটি প্রাঙ্গন তৈরী করা হয়েছে। সেখান থেকে বহু সংখ্যক নুড়ী পাথরের স্তুপ সাগর সৈকতে গিয়ে মিশেছে। পাশের নদীর জলধারা প্রবাহিত হয়ে সাগরে গিয়ে পড়ছে। একপাশে দাড়িয়ে সেটা দেখছিলাম,এত ভাল লাগছিল তা বলার মত না। আশপাশের প্রকৃতি খুবই সুন্দর। প্রকৃতির সান্নিধ্যে খানিক থাকার পর প্রকৃতি আমাকে ইশারায় ডাক দিয়ে বসল। উপায় না দেখে টয়লেটে ঢুকলাম। এদের পাবলিক টয়লেটগুলো খুব ভাল। কিন্তু ভেতরে কমডের উপর বসতে গিয়ে দেখলাম নীচে সুড়ঙ্গ, সে এক বিরাট গর্ত....। এ দৃশ্য দেখে ভয় পেলাম, আমার অবস্থা দেখে প্রকৃতি তার ডাক প্রত্যাহার করে নিল। আমি ত্যাগের মহিমায় মহিমান্বিত না হয়ে চলে আসলাম। আরও খানিকক্ষন থেকে চলতে শুরু করলাম। আবার স্বর্পীল রাস্তায় চলতে চলতে আমার অস্বস্তী করতে লাগল। মনে পড়ল ২০১১ সালে ভারতের উঁটী থেকে মহিশুর ফেরার পথে পাহাড়ী রাস্তায় এমন অস্বস্তী লাগতে লাগতে হঠাৎ বমি করে চারিদিক ভাসিয়ে নিজের ইজ্জত আবরু ধ্বংস করেছিলাম। আজও কি সেটা হতে চলেছে !

এ সুযোগ আবার দেওয়া ঠিক হবেনা। খানিক বিশ্রাম নিলাম। একটু হাটলাম। এবার একটি ছোট্ট শহরে এসে উচ্চ ক্যালরীযুক্ত সেভেনআপ খেলাম। এটাতে পটাশিয়াম,চিনি সবই বেশী ছিল। বমী না হওয়ার একটা ট্যাবলেটও খেলাম। এতে কাজ হল। খানিক পর সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে আসল। এবার এক রেস্টুরেন্টে ঢুকে বেশ কিছু জিনিস ঝেড়ে দিলাম পেট বরাবর। ব্যস উদ্দীপনা ফিরে পেলাম। এবার গন্তব্য নিউপোর্ট বে। গরম বেড়েই চলেছে, এখন তাপমাত্রা ৬৫ ফারেহাইট।

এটা শহুরে সৈকত। আজ বেশ লোক সমাগম হয়েছে। আমি সাগরের তীর ধরে বহু দূর পর্যন্ত হাটলাম। হাটতে হাটতে মানুষের সীমা থেকে বের হয়ে এসেছি। এখানে এক মরা গাছের কান্ডের উপর বসে সাগরের কান্ড দেখতে থাকলাম। বেশী সময় বসলাম না,কারন সাগরের নোনা জল এবং সূর্য্যরশ্মী মিলে গায়ের চামড়া কালো করে দেয়। এ বয়সে একটু হুশিয়ার না হলে বিয়ে-শাদীতে শনির অবৈধ হস্তক্ষেপ সহ্য করতে হতে পারে। ভাল লাগল সৈকত। একটু গরম না পড়লে সাগর সৈকতে আসার মানে হয়না। আজ অনেক পরিবার এসেছে। অনেকে সৈকতের বালু নিয়ে ভাষ্কর্য নির্মান করছে। কেউ কেউ গায়ে ভেজা বালু মাখছে। বাচ্চারা হৈ-হুল্লোড় করছে। কয়েকজনকে দেখলাম,তারা বালিতে গর্ত করে শুয়ে আছে এবং তাদের মাথা ছাড়া সমস্ত শরীর বালি দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। দূর থেকে দেখলাম কেউ কেউ সূর্য্য¯œান করছে। আমি চলে আসলাম। উপরের পাড় থেকে সমুদ্রের দিকে তাকালাম। তীরের কাছাকাছি বেশ কিছু বিশাল বিশাল আগ্নেয় শীলা রয়েছে। সেখানে সাগরের ঢেউ আছড়ে পড়ছে। দূর থেকেও সাগরের গর্জন স্পষ্ট শোনা যায়।



আরেক পাড়ে গেলাম। এখানে বেশ কিছু দোকান-পাট আছে। রাস্তায় কিছুক্ষন হাটাহাটি করলাম। এখানে সাগর থেকে একটি অংশ সরু হয়ে বের হয়ে এসেছে স্থলভাগের ভেতরে। এ অংশে একটি উঁচু ব্রিজ আছে যার নীচ দিয়ে একটি ঝুলন্ত আন্ডারপাস রয়েছে ,ডেটা ধরে রাস্তার অপর পাশে যাওয়া যায়। আমি সেখানে বেশ কিছুক্ষন দাড়িয়ে নীচের পানির দিকে তাকিয়ে ছিলাম। খুব মজবুত করে তৈরী করা হয়েছে সেতুটি। ব্রিজের অপর পাশে একটি ছোট জাহাজ পোতাশ্রয়। মূলত মাছ ধরার জাহাজ এবং কিছু স্পিড বোট এখানে থাকে। ভাল লাগল। এখানে এক দোকানে ম্যাপল সিরাপ মিশ্রিত এক ধরনের ভুট্টার খৈ পাওয়া যায়। এটা আমার খুব প্রিয় জিনিস। বড় বড় দুই ব্যাগ কিনলাম। এটা টুকটাক করে সারাদিন খাওয়া যায়। ফিরতি পথ ধরলাম। আবারও অতি চমৎকার রাস্তা ধরে দ্রুত বেগে গৃহ অভিমুখে যাত্রা করলাম। দিনটা দারুন ছিল।

বিষয়: বিবিধ

২৪০০ বার পঠিত, ৮৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

220580
১২ মে ২০১৪ দুপুর ০২:৩৯
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : কাহিনী সুন্দর এবং মনোমুগ্ধকর ছবিগুলো কাহিনীর আরো আকর্ষণ বাড়িয়েছে। মনে হল যেন আমিও সেখানে ঘুরেছি।
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৪৭
168448
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ
220582
১২ মে ২০১৪ দুপুর ০২:৪০
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৪৭
168450
দ্য স্লেভ লিখেছেন : Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck
220593
১২ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:১৯
মনটা আমার বাঁধনহারা লিখেছেন : চমৎকার সব ছবি। Thumbs Up আর লেখা সবসময়ের মতই মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ। Rose শব্দ করেই হাসলাম কয়েক জায়গায়। Big Grin ভুট্টার খৈ মানে তো পপকর্ণ তাই না? ইহা আমারো বেশ পছন্দ। Happy
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৪৮
168452
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জি ভুট্টার খৈ অঅমারও পছন্দের Happy
220603
১২ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৫
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : আমি কিন্তু অবাক হইনি শুধু সেখানে যেতেও মন চাচ্ছে ভাই
এত সুন্দর ছবি !!
ঈস ! আমি যদি সেখানে যেতে পারতুম!!!
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
168455
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আমি যদি তোমার সাথে যেতে পারতুম তো যেতুম..দৈ ওয়ালা Happy
220616
১২ মে ২০১৪ বিকাল ০৪:১০
হারিয়ে যাবো তোমার মাঝে লিখেছেন : দেখে ও পড়ে এখুনি যেতে ইচ্ছে করছে। কত্তো সুন্দর জায়গা গুলো।
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৫০
168456
দ্য স্লেভ লিখেছেন : বেশীরভাগ ছবি দেওয়া গেলনা। কারন রিসাইজ করতে হয়। বাস্তবে তা অনেক সুন্দর
220651
১২ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:২৭
নীল জোছনা লিখেছেন : জাজাকাল্লা খায়রান. অনেক ভালো লাগলো দেখে ও পড়ে, আরো বেশী বেশী লিখুন
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৫০
168457
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লা খায়রান.
220661
১২ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৫
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।আপনার পোষ্ট পড়লে একটা লাভ হয় সেটা হল ক্ষুদা লাগে না । কারন খাদ্য সরস বর্ণনা থাকে।
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৫১
168458
দ্য স্লেভ লিখেছেন : হেহে শুনেই ভোজনপার্ব সমাধা....Happy Happy Happy
220688
১২ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৫
শেখের পোলা লিখেছেন : ঘুরে এলাম আমিও, তবে ছবি দেখে বর্ণনা আর কল্পনায়৷ ধন্যবাদ৷
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৫১
168459
দ্য স্লেভ লিখেছেন : সাথে থাকুন এলাকার বড় ভাই Happy
220774
১২ মে ২০১৪ রাত ০৮:০৭
টোকাই বাবু লিখেছেন : প্রকৃতির সান্নিধ্যে খানিক থাকার পর প্রকৃতি আমাকে ইশারায় ডাক দিয়ে বসল। উপায় না দেখে টয়লেটে ঢুকলাম। এদের পাবলিক টয়লেটগুলো খুব ভাল। কিন্তু ভেতরে কমডের উপর বসতে গিয়ে দেখলাম নীচে সুড়ঙ্গ, সে এক বিরাট গর্ত....। এ দৃশ্য দেখে ভয় পেলাম, আমার অবস্থা দেখে প্রকৃতি তার ডাক প্রত্যাহার করে নিল। আমি ত্যাগের মহিমায় মহিমান্বিত না হয়ে চলে আসলাম। আরও খানিকক্ষন থেকে চলতে শুরু করলাম। আবার স্বর্পীল রাস্তায় চলতে চলতে আমার অস্বস্তী করতে লাগল। মনে পড়ল ২০১১ সালে ভারতের উঁটী থেকে মহিশুর ফেরার পথে পাহাড়ী রাস্তায় এমন অস্বস্তী লাগতে লাগতে হঠাৎ বমি করে চারিদিক ভাসিয়ে নিজের ইজ্জত আবরু ধ্বংস করেছিলাম। আজও কি সেটা হতে চলেছে !

চমৎকার ভ্রমণ . . . Bee Bee Bee Bee Bee Bee Bee Bee Bee Bee Bee Bee Bee Bee Bee Bee Bee Bee Bee খাবারের কি অবস্থা হলো Eat Eat Eat Eat Eat Eat Eat Eat Eat Eat
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
168460
দ্য স্লেভ লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floorযাক আমার দূরাবস্তা আপনাকে আনন্দ দিতে পেরেছে জেনে খুশী হলাম
১০
220825
১২ মে ২০১৪ রাত ১০:৫২
আবদুল্লাহ বাংলাদেশী লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ ভালো লাগলো, মনে মনে আমিও ঘুরে এলাম।
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
168461
দ্য স্লেভ লিখেছেন : Happy Happy Happy Happy Happy
১১
220826
১২ মে ২০১৪ রাত ১০:৫৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : লিখা আর ছবি!! দুই টাই খুব ভাল লাগল।
এলক হরিনের গোস্ত খাইতে কেমন সেটা খাওয়ার পর জানাবেন। রকি মাউন্টেন ট্রফি হান্টার গেম টাতে অনেক এলক শিকার করেছি। কিন্তু!!!!
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
168462
দ্য স্লেভ লিখেছেন : দূর ভাই....আমি অরিজিন্যাল জিনিস ছাড়া ওইসব প্লাস্টিকের কমিউটার গেমের জিনিস খাই নাRolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
১২
220878
১৩ মে ২০১৪ রাত ০৪:৪৭
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : বর্ণনা, ছবি সবই ভাল লাগলো। আপনার সব ভ্রমন কাহিনী নিয়ে বই বের করেন Good Luck Rose Good Luck
১৩ মে ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
168464
দ্য স্লেভ লিখেছেন : একখান আছে...শুধু আমেরিকা নিয়ে আরেকখান বের করব ইনশাআল্লাহHappy Happy
১৩
221308
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৯:৪৩
সুশীল লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১৪ মে ২০১৪ রাত ০৯:১২
169020
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ধন্যবাদ
১৪
221358
১৪ মে ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : বর্ণনা, ছবি সবই ভাল লাগলো। আপনার সব ভ্রমন কাহিনী নিয়ে বই বের করে
১৪ মে ২০১৪ রাত ০৯:১২
169021
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ইনশাআল্লাহ
১৫
221372
১৪ মে ২০১৪ দুপুর ০১:২২
আমীর আজম লিখেছেন : অসাধারণ হয়েছে।
১৪ মে ২০১৪ রাত ০৯:১২
169022
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ধন্যবাদ
১৬
221399
১৪ মে ২০১৪ দুপুর ০২:৩৫
সালাম আজাদী লিখেছেন : কোনটি বেশী সুন্দর, প্রকৃতি না লেখনী, মেই হায়রান হো গেয়া। লেকিন সুন্দর তো সাহী
১৪ মে ২০১৪ রাত ০৯:১৪
169023
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ছবিটা কি আপনার Happy মে ভি হয়রান হোগিয়া....জাজাকাল্লাহ
১৫ মে ২০১৪ দুপুর ০১:৪৭
169221
সালাম আজাদী লিখেছেন : কেন, ছবি টার সাথে পরিচিতি আছে নাকি?
১৬ মে ২০১৪ সকাল ০৭:০৬
169568
দ্য স্লেভ লিখেছেন : পিস টিভিতে এই লোকের বক্তব্য ভাল লেগেছিল
১৬ মে ২০১৪ দুপুর ০২:০৭
169636
ইমরান ভাই লিখেছেন : উনিই সেই বক্তা @স্লেভ
১৬ মে ২০১৪ রাত ০৯:৩৮
169725
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খায়রান সালাম আজাদী ভাই। আপনার সাথে পরিচিত হয়ে ভাল লাগল। আমি শিঘ্রই কিছু ইসলামী লেখা পোস্ট করব,জ্ঞানীদের কমেন্ট আশা করব। সাথে থাকবেন আশা করি।
১৭
221401
১৪ মে ২০১৪ দুপুর ০২:৩৮
আজব মানুষ লিখেছেন : এইরাম পুষ্ট পর্লে মন কোম্মে যানি হারিয়ে যায় Rose Rose Rose
১৪ মে ২০১৪ রাত ০৯:১৫
169024
দ্য স্লেভ লিখেছেন : দাদা বহুদিন পর আপনাকে দেখলাম। চলেন চারটে ডাল ভাত খাই....
১৮
221472
১৪ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:৩১
অনেক পথ বাকি লিখেছেন : অসাধারণ হয়েছে।
জাজাকাল্লা খাইরান.. অনেক ভালো লাগলো ।
১৪ মে ২০১৪ রাত ০৯:১৫
169025
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লা খাইরান
১৯
221494
১৪ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৮
আঁধার কালো লিখেছেন : সুন্দর হয়েছে অনেক ধন্যবাদ ।
১৪ মে ২০১৪ রাত ০৯:১৫
169026
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লা খাইরান
২০
221537
১৪ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৬
চাটিগাঁ থেকে বাহার লিখেছেন : আপনাকে নিয়ে হিংসে হয় । মাঝে মাঝে মনে হয় যদি আপনার সহকর্মী হতে পারতাম ! হয়তো মনভুলানো ভ্রমনগুলো আমার ভাগ্যেও জুটত ।
ধন্যবাদ আপনাকে । Good Luck
১৪ মে ২০১৪ রাত ০৯:১৬
169027
দ্য স্লেভ লিখেছেন : হেহেহে হিংসে করতে থাকেন আর আমি ঘুরতে থাকি....Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
২১
221574
১৪ মে ২০১৪ রাত ০৯:২৭
আবু আশফাক লিখেছেন : অপুর্ব দৃশ্য আর সাবলিল বর্ণনায় মুগ্ধ হলাম। ধন্যবাদ বাংলা বতুতাকে।
১৫ মে ২০১৪ সকাল ১০:২২
169144
দ্য স্লেভ লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floorবাংলা বতুতা
২২
221630
১৫ মে ২০১৪ রাত ১২:৩৪
আহমদ মুসা লিখেছেন : সুন্দর ও সাবলীল বর্ণনার সাথে প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি শেয়ার খুবই মানানসই হয়েছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৫ মে ২০১৪ সকাল ১০:২৩
169145
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদHappy Happy
২৩
221665
১৫ মে ২০১৪ সকাল ০৭:০৩
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : চমৎকার লেখা। ডা: জাকির নায়েকের মত
দাওয়া সংগঠনের সাথে কাজে লেগে যান।
১৫ মে ২০১৪ সকাল ১০:২৩
169146
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ইনশাআল্লাহ
২৪
221673
১৫ মে ২০১৪ সকাল ০৮:৩৫
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : বরাবরের মতো চমৎকার লেখা, তার সাথে সুন্দর মনোমুগ্ধকর ছবি। খুব ভালো লাগলো। +
১৫ মে ২০১৪ সকাল ১০:২৪
169147
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খায়রান
২৫
221774
১৫ মে ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : মারাত্মক ফাডাফাডি বয়ান! সাথে জুড়ে দিয়েছেন বেসম্ভব সুন্দর কিছু ফডো!
দ্বিতীয় ছবিতে একটা পিচ্চি ফোলা বাই সাইকেল নিয়ে একা একা দিন দুপুরে রাস্তায় এলোমেলোভাবে দৌড়া দৌড়ি করতাছে কিল্লাই? হেতে যদি কুনো আমেরিকান ইউফুর কপ্পরে পড়ে তাই তো সব শেষ!!!
১৬ মে ২০১৪ সকাল ০৭:১২
169572
দ্য স্লেভ লিখেছেন : এসব লোকরে ছড়াছড়ি এখানে। আমিও মাঝে মাঝে সাইকেল নিয়ে বের হই Winking
১৬ মে ২০১৪ রাত ০৮:৩৯
169718
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : শায়খ, আমার মাসিক যাইতূনে একখান লেখা দেন না, প্লিজ।
২৬
221791
১৫ মে ২০১৪ দুপুর ০১:২১
নূর আল আমিন লিখেছেন : ভাল্লাগছে. . . . . .
১৬ মে ২০১৪ সকাল ০৭:১২
169573
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আমারও
২৭
221809
১৫ মে ২০১৪ দুপুর ০২:২৯
নেহায়েৎ লিখেছেন : কমেন্ট করি বা না করি আমি পড়ি।
১৬ মে ২০১৪ সকাল ০৭:১২
169574
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ
২৮
221825
১৫ মে ২০১৪ দুপুর ০২:৫৫
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : Frustrated Frustrated Frustrated আবার!! আবার বেড়াইন্না পোষ্ট দিসেন!! At Wits' End At Wits' End আমি এসব একদমই পসন্দ করিনা!! এইসব কিসুই দেখতে চাইনা! শুনতে চাইনা! I Don't Want To See I Don't Want To See I Don't Want To See Not Listening Not Listening Not Listening
১৬ মে ২০১৪ সকাল ০৭:১৪
169575
দ্য স্লেভ লিখেছেন : হুমম... আপনারে না কইছি টিকেট দিচ্ছি ফ্লাই করেন.....কান্দেন ক্যান ???Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor এভাবে মাথার চুল ছিড়লে...কিছু অবশিষ্ট থাকবে ??Smug Smug
২৯
221833
১৫ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:০১
স্বাধীন ভাষী লিখেছেন : অনেক ভালো লাগলো। কখনো সুযোগ হবে কিনা জনি না। তবে অভিজ্ঞতার বর্ণনা শুনে আগ্রহী হলাম।
১৬ মে ২০১৪ সকাল ০৭:১৪
169576
দ্য স্লেভ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ
৩০
221904
১৫ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০১
অনেক পথ বাকি লিখেছেন :
জাজাকাল্লা খাইরান.. অনেক ভালো লাগলো পড়ে .
১৬ মে ২০১৪ সকাল ০৭:১৪
169577
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লা খাইরান..
৩১
221924
১৫ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৭
আঁধার কালো লিখেছেন : সুন্দর হয়েছে অনেক ধন্যবাদ
১৬ মে ২০১৪ সকাল ০৭:১৪
169578
দ্য স্লেভ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ
৩২
222034
১৫ মে ২০১৪ রাত ০৯:১০
আবু জারীর লিখেছেন : অসাধারণ দৃশ্য আর চমৎকার বর্ণনার অবতারনা করেছেন।
ধন্যবাদ।
১৬ মে ২০১৪ সকাল ০৭:১৫
169579
দ্য স্লেভ লিখেছেন : সময় বাচিয়ে এদিকে আসার জন্যে অনেক ধন্যবাদHappy Happy
৩৩
222121
১৫ মে ২০১৪ রাত ১১:০৪
স্বপন২ লিখেছেন : দারুন ছবি এবং দারুন লেখা । আমাদের এখানে প্রচুর ঠান্ডা।
১৬ মে ২০১৪ সকাল ০৭:১৫
169580
দ্য স্লেভ লিখেছেন : খাটের নীচে আগুন জ্বালিয়ে দেন...এ আধার,এ ঠান্ডা হবে দূর...
৩৪
222241
১৬ মে ২০১৪ সকাল ১০:২৪
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : বহুদিন থেকে এদের মাংস খাওয়ার শখ আমার ... - হে আল্লাহ! আমার ভাইটাকে তুমি বেহেস্তের বাগানে মন ভরে খাওয়ার তাওফিক দিয়ো Praying Praying Praying
গতকাল সন্ধ্যার পর আর কিছু খাইনি। সকালে খাওয়ার কথা মনে ছিলনা - অসাধারন ব্যাপার! কিভাবে হোল গবেষনা করতে হবে Thinking Thinking Thinking
এই সামান্য একটি গর্তে পড়ে শাস্তির কথা ভাবতে পারছি না,আর আখিরাতের অনন্ত অথবা বিশাল সময় ধরে চলা শাস্তির ব্যাপার কিভাবে আমরা সহ্য করব ! - Worried Worried Worried Crying Crying Crying
১৬ মে ২০১৪ রাত ১০:০২
169739
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জান্নাতুল ফিরদাউস চাই আল্লাহর কাছে,শাস্তি চাইনা। জাজাকাল্লাহ খায়রান...Happy Happy Happy Happy
৩৫
222247
১৬ মে ২০১৪ দুপুর ০২:০৯
ইমরান ভাই লিখেছেন :

নেন আকটা মুরগি দিলাম আল্লাহর নাম নিয়ে জবেহ করে খান। দেশি মুরগি বিদেশে তো আর পাবেন না... Day Dreaming Day Dreaming Day Dreaming Day Dreaming
Rose Rose Rose Rose Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up
১৬ মে ২০১৪ রাত ১০:০৩
169740
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ওহ কুকড়ো....আহ ভাল করে কষিয়ে রান্না করলে দারুন....
৩৬
222281
১৬ মে ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৫
Mujahid Billah লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম! আমার এই ছোট্ট
ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।
১৬ মে ২০১৪ রাত ১০:০৩
169741
দ্য স্লেভ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ।আসব ইনশাআল্লাহ
৩৭
222314
১৬ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৭
পটাশিয়াম নাইট্রেট লিখেছেন : নেক্সট টাইম পশ্চিমে গেলে একবার ঢুঁ মেরে আসতেই হয়! যথারীতি সাবলিল বর্ণনা আর ছবিতে প্রাণবন্ত লেখাটির জন্য ধন্যবাদ।

আপনার সময় হলে একবার গ্র‍্যান্ড-ক্যনিয়নটা দেখে আসবেন। আপনার কাছ থেকে একটু দুরে হলে ও কোনভাবেই যেন মিস না হয়।
১৬ মে ২০১৪ রাত ১০:০৫
169742
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ওহহ এরিজোনা !!! গ্রান্ড ক্যানিয়নে যাওয়ার স্বপ্ন আমার অনেক দিনের। আসব ইনশাআল্লাহ Happy
৩৮
222384
১৬ মে ২০১৪ রাত ১০:৪৩
লোকমান লিখেছেন : ভালো লাগলো
৩৯
222437
১৭ মে ২০১৪ রাত ১২:৫৭
পটাশিয়াম নাইট্রেট লিখেছেন : জীবনে বেশ কিছু দূর্দান্ত ভ্রমণের সুযোগ হয়েছিল। তবে গ্রান্ড ক্যানিয়নের মত এমন গ্র‍্যান্ড-বিউটি দ্বিতীয়টা আর দেখেনি। যেমনি তার বিশালত্ব তেমনি সৌন্দর্য। পারলে ক্যানিয়নের ভিতরে একটা হেলিকপ্টার ট্যুর দেবেন। তবে আপনার লেখাতেই অনেকের ভ্রমন হয়ে যায়! তাই লিখতে ভুলবেন না।
১৭ মে ২০১৪ সকাল ০৯:২৯
169822
দ্য স্লেভ লিখেছেন : যদি ডাই তবে দারুন করে লিখবHappy Happy Happy
৪০
222444
১৭ মে ২০১৪ রাত ০১:২৫
ইসতিয়াক লিখেছেন : ভালো লাগলো। ধৈর্য নিয়ে সুন্দর পোস্ট লেখার জন্য ধন্যবাদ ।
১৭ মে ২০১৪ সকাল ০৯:২৯
169823
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ
৪১
222452
১৭ মে ২০১৪ রাত ০১:৪৩
সালমা লিখেছেন : লেখা আর ছবি খুব ভাল লাগল, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৪২
222494
১৭ মে ২০১৪ সকাল ০৯:৩০
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকেও
৪৩
223853
২০ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৫
জোনাকি লিখেছেন : "এখানে এক মরা গাছের কান্ডের উপর বসে সাগরের কান্ড দেখতে থাকলাম।"
লিখায় সরলতা, গাম্ভির্জ ও হিউমারের কারিশমা। ছবিও তেমন।
মে আল্লাহ্‌ ব্লেস ইউ।
২১ মে ২০১৪ সকাল ০৯:৫১
171344
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খায়রান!!! Happy Happy Happy Happy

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File