সিলভারক্রিক ফলস (ছবি আছে)

লিখেছেন লিখেছেন দ্য স্লেভ ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ১০:১৬:৪৪ রাত









এক রৌদ্রজ্জ্বল রবীবারে সিলভারটন সিটির সিলভারক্রিক ফলসের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। ওরেগনের জেফারসন সিটির ভেতর দিয়ে যখন চলছিলাম অসাধারণ লাগছিল। মনে হচ্ছিল মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ এক্স.পী’র বাই ডিফল্ট ডেস্কটপের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি। জেফারসন একটি পুরাতন শহর। এই এলাকার অধিকাংশ অংশ জুড়েই বিশাল বিশাল ফার্ম হাউস। ওরেগনে পৃথিবীর অধিকাংশ ঘাসের চাষ ও এর গবেষণা হয়। এখান থেকে পৃথিবীর অধিকাংশ ঘাসের বীজ রফতানী হয়। পাহাড়ী উচু-নীচু এবং সমতল ভূমীতে মাইলের পর মাইল চাষ করা ঘাসের ক্ষেত দেখলে যে কেউ আনন্দে ডিগবাজী খাবে। অতি চমৎকার সমৃন রাস্তা এবং তার দুধার দিয়ে সবুজ ঘাসের ক্ষেত, দেখলেই চোখ জুড়িয়ে যায়। ওরেগনে বছরের মাত্র এক/দু মাস বাদ দিলে সারা বছরই বৃষ্টিপাত হয়। তবে সেটি ভারী বৃষ্টিপাত নয়। কখনও মেঘ,কখনও বৃষ্টি,কখনও রোদ। এই প্রদেশটি খুবই সবুজ শ্যামল। রাস্তায় চলার সময় সবুজ ঘাসের মন মাতানো ক্ষেত ছাড়াও ফুলের গাছ,পাইন গাছের সারী,আঙ্গুর-আপেলসহ নানান ফলমূলের ক্ষেত চোখে পড়বে।

সুন্দর রাস্তা ধরে চলার সময় দেখলাম খুবই সুন্দর সুন্দর ফার্ম হাউস। এরা চাষাবাদের ক্ষেত্রে একেবারে যন্ত্রপাতি নির্ভর। উপায় নেই, কারন মানব লেবারের দাম অনেক বেশী। একজন দাষী বিশাল বিশাল সব যন্ত্রপাতি দিয়ে অল্প সময়ে চাষাবাদ করতে পারে। তবে চাষাবাদের সময় এরা শ্রমিকও নিয়োগ করে,যদিও পরিমানে অনেক কম। বিভিন্ন রকমের কাজের জন্যে এদের বিভিন্ন রকমের গাড়ী ও যন্ত্রপাতি রয়েছে। সুন্দর ফার্মের ভেতর কৃষক মনোরম বাড়ি তৈরী করে। এদেশের চাষারা অনেক ধনী। বহু কৃষকের ব্যক্তিগত বিমানও রয়েছে। অনেকের একাধীক ফার্মে একাধীক বাড়ি রয়েছে,তারা একেক সিজনে একেক বাড়িতে বসবাস করে। এরা হাসতে খেলতে এবং আনন্দে জীবন পার করে।

পাহাড়ী আঁকা-বাঁকা রাস্তায় চলে আসলাম। এখানে প্রকৃতি আরও সুন্দর। দুদিকে পাহাড়,তার মাঝ দিয়ে মোটামুটি প্রশস্ত এবং অতি সুন্দর রাস্তা চলে গেছে। পাহাড়গুলো সবুজ এবং এখানে বিশাল বিশাল পাইন গাছের জঙ্গল রয়েছে। পুরোটাই পরিকল্পিত। প্রতি বছর এরা পাহাড় থেকে গাছ কাটে এবং নতুন গাছ রোপন করে। বিভিন্ন স্তরে এরা বনভূমী সাজিয়েছে। যে অঞ্চলের বৃক্ষ বেশী পুরাতন হয়েছে সেখান থেকে কাটা হয়। পরের বছর উপযোগী হওয়া আরেকটি স্থান থেকে কাটা হবে। কয়েক যুগের পুরোনো বিশাল বিশাল গাছগুলো বানিজ্যিকভাবে কাটা হয়। পাহাড়ী অথবা সমভূমী সকল স্থানেই তা পরিবহনের জন্যে বিশাল বিশাল ট্রাক এবং ট্রেন রয়েছে। কাঠ বহন করার জন্যে ট্রেনে যথোপযুক্ত বগী সংযুক্ত করা হয়। বগীগুলো মূলত: খোলামেলা এবং চারিদিকে লোহার এঙ্গেল দিয়ে বড় গাছের কান্ডকে আকড়ে রাখা হয়। একেকটি বগীতে বিশাল পরিমান গাছের কান্ড একটার উপর আরেকটা রাখা হয়। আর একেকটি ট্রেনে প্রায় শ’খানেক বগী সংযুক্ত করা হয়। এগুলো লম্বায় মাইলেরও বেশী। সেগুলো বিশাল বিশাল কারখানায় চলে যায় সিজনিং এবং নির্ধারিত পরিমাপে কাটার জন্যে। এগুলো ঘরবাড়ী তৈরীসহ নানান কাজে লাগানো হয়।

বিশাল বিশাল আকারের পাইন গাছ চারিদিকে। শুনশান নিরবতা ভেঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছি। চমৎকার সর্পীল রাস্তা, সবুজ শ্যাওলা জমা শতবর্ষী গাছপালা,বনের মধ্যে আলো-ছায়ার লুকোচুরী,আর কি চাই ? এই অদ্ভূত প্রকৃতির মধ্যে হারিয়ে যেতেই ভাল লাগে। বেশ কিছুক্ষণ চলার পর একটি প্রধান আকর্ষনীয় বনে চলে আসলাম। এখানে ঘন সন্নিবেশিত বিশাল বিশাল পাইন গাছের সারী। প্রচন্ড মোটা এবং সোজা হয়ে দাড়িয়ে আছে সেগুলো। রেইন ফরেস্ট,তাই গাছের গায়ে সবুজ স্যাতসেতে শ্যাওলা এবং আরও নানান পরগাছার বসবাস। এগুলো যেন গাছের সৌন্দর্য বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। গরমেও রেইন ফরেস্টে ঠান্ডা লাগে। যদিও আজ রৌদ্রজ্জ্বল দিন তারপরও এখন শীতের সময়, তাই ভারী ওভারকোট সাথে এনেছি।

গাড়ী থেকে নামার পরই বুঝলাম ঠান্ডা শুরু হয়ে গেছে। ঠান্ডা বাতাশ বইতে লাগল। এখানে একটি কাঠের গেস্ট হাউস এবং রেস্ট হাউস রয়েছে। অনেকে অনেক পয়সা খরচ করে প্রাকৃতিক পরিবেশে এই কাঠের বাড়িতে রাত কাটায়। বিষয়টা অবশ্যই রোমাঞ্চকর। এখানে অনেকে পিকনিকে আসে। স্থানটাকে বেশ সুন্দর করে সাজানো হয়েছে। একটি বিশাল ডাইনিং হল রয়েছে,যেখানে অনেক মানুষ একসাথে বসে খেতে পারবে। রান্নার সকল ব্যবস্থা রয়েছে। একটি ছোট পাহাড়ী নদী দূর থেকে এসে এখানে শতাধীক মিটার উপর থেকে পতিত হয়ে নতুনভাবে চলতে শুরু করেছে। নদীর উপরে একটি মনোরম কাঠের সেতু। তার ওপারে চমৎকার সবুজ ঘাসে ঢাকা মাঠ এবং তার চারিদিকে ঘন জঙ্গল। অপূর্ব পরিবেশ। অতি সুন্দর রাস্তা চলে গেছে এদিক সেদিক,এঁকে বেঁকে। সেসব রাস্তায় চলতেই মজা লাগে। হারিয়ে যেতে ভাল লাগে। সে রাস্তায় চলার সময় হঠাৎ এক বিশাল সাইজের কুকুরের সাক্ষাৎ ঘটল। আমি বেশ ভয় পেলাম,এটা একেবারে বাঘ সাইজের। জীবনে প্রথমবার এরকম কুকুর দেখলাম। কুকুরটি আমার কাছে আসল,আর সাথে সাথে দূর থেকে এক ভদ্র মহিলা বলে উঠল-ভয় নেই,ও তোমার সাথে পরিচিত হতে গেছে। কুকুরটি আমার পায়ে শুকে শুকে পরখ করছিল,আমার তখন ভয়ে অবস্থা কাহিল কিন্তু মুখে ছিল হাসি। অবশ্য আমেরিকান কুকুর বলে কথা। আকার যেমনই হোক না কেন,এরা বিড়ালেও অধম। কয়েকটি বড় সাইজের কুকুরকে বিড়ালের ভয়ে ভীত হতে দেখেছি। এরা এমন আদরে কুকুরদেরকে লালন পালন করে ,যে এরা ডাকাডাকিও তেমন করে না। কুকুরগুলোকে ছোটবেলা থেকেই এভাবে বড় করে তোলা হয়েছে। এরা সকলকে বন্ধু মনে করে। এমনটি বিড়ালকেও কিছু বলে না। সারা জীবন দেখেছি কুকুরকে দেখলেই বিড়াল ভয়ে গাছে ওঠে,আর তখনও কুকুর গাছের নীচে দাড়িয়ে মহড়া নিতে থাকে। দেশে কুকুরের মারামারি দেখার জন্যে দুই কুকুরের মাঝে একটা মাংসের হাড় ছুড়ে মারতাম,মুহুর্তেই তারা কামড়া-কামড়ী শুরু করত এবং যে জিতত সেই’ই হাড়টির দখল নিত। কিছু দিন আগে এক বাড়িতে দাওয়াত খেতে গিয়ে সে বাড়ির দুই কুকুরের মাঝে এক টুকরো খাবার ছুড়ে দিলাম,উদ্দেশ্য মারামারি দেখব। কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে দুই কুকুরই শান্ত থাকল এবং এক কুকুর ধীরে সুস্থ্যে খাবারটি খেয়ে নিল। বুঝলাম প্রতিনিয়ত ভাল ভাল খাবার পাওয়ার কারনে এরকম। আমাদের দেশের কুকুরদের বেশীরভাগই বেওয়ারিশ ,খাওয়া দাওয়া পায়না, তাই স্বভাবের পুরোটাই প্রকাশ করতে তাদের একটুও বাধেনা। যাইহোক কুকুরটার মালিক এসে তার দখল নেওয়ার পর স্বস্তি পেলাম। আবারও ফুরপুরে মেজাজে ঘুরঘুর করতে থাকলাম,আঁতাবাঁকা রাস্তায়।







গোলাকৃতির রাস্তা ধরে ধীরে ধীরে নীচের দিকে নামতে লাগলাম। নীচ থেকে জলপ্রপাত দেখতে বেশী ভাল লাগে। এটি পাথুরে পাহাড়। আগ্নেয় শীলা দ্বারা তৈরী। জলপ্রপাতের নীচের দিকের পাথর কেটে রাস্তা তৈরী করা হয়েছে,যাতে পর্যটকরা সেখানে দাড়িয়ে একেবারে নিকট থেকে জলপ্রপাত দেখতে পারে। রাস্তা ভেজা,কারন জলপ্রপাতের পানির ছিটা এখানে এসে পড়েছে। প্রচন্ড কনকনে ঠান্ডা আবহাওয়া এখানে। বিশাল বেগে জলরাশী নীচে আছড়ে পড়ছে। নীচে আরেকটি নদী হয়ে সেটা আরও বহুদূর গড়িয়ে চলেছে। চারিদিকে বিশাল বিশাল বৃক্ষরাজী। কোথাও কোথাও বড় বড় গাছ বয়সের ভারে অথবা ঝড়ে উপড়ে পড়েছে। সেগুলো এতটাই মোটকৃতির যে নির্দিধায় তার উপর দিয়ে হেটে চলা যাবে। চারিদিকের চমৎকার প্রকৃতির ছবি তোলার সময় বারবার হাত পকেটে ঢুকিয়ে গরম করে নিতে হচ্ছিল। এমন মনে জচ্ছিল যেন আমি জমে গেছি। সত্যিই এমন হতে পারে। অতিরিক্ত ঠান্ডায় কখনও কখনও কোনো অঙ্গ জমে যেতে পারে,তখন সেটা অকেজো হয়ে যায়। এজন্য অতিরিক্ত ঠান্ডায় ঝিম মেরে না থেকে শরীরের অঙ্গ সমূহ নাড়াচাড়া করা উচিৎ।



প্রচন্ড ঠান্ডা পানির ঝাপটার মধ্যেও জলপ্রপাতের নীচের অংশে গেলাম। সেখানে দাড়িয়ে পানির গর্জন শুনে ভয় করতে লাগল। ঠান্ডা পানির ঝাপটার কারনে বেশীক্ষণ দাড়ানো সম্ভব হলনা। তবে বার বার জলপ্রপাতের দিকে তাকাচ্ছিলাম। আমার সত্যিই ভাল লাগছিল। পা টিপে টিপে সাবধানে আবার উপরের দিকে উঠে আসলাম। এবার উপরে দাড়িয়েও জলপ্রপাতটি দেখলাম। সকল দিক থেকেই এটি ভাল লাগছিল। উপরে উঠে দেখলাম একই স্থানে দাড়ানো দুটি বড় গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। কেটে ফেলা অংশটি সমতল, তাই এক লাফে সেখানে গিয়ে উঠলাম,মূর্তীর মত দাড়িয়ে চারিদিকের সৌন্দর্য উপভোগ করলাম। কিন্তু এটি ছিল পিচ্ছিল এবং লাফ দিয়ে নামার সময় আমার পা পড়ল একটি কাটাপূর্ণ লতার উপর। মুহুর্তেই আমি একপাশে কাত হয়ে পড়ে গেলাম কিন্তু শেষ সময়ে বিশেষভাবে সামলে নিলাম। তারপরও বেশ ব্যাথা পেলাম হাতে এবং হাতের কয়েক স্থানে বুনো কাটা ফুটে গেল। বুঝলাম পুলাপাইনের মত কাজটা করা ঠিক হয়নি,কিন্তু আমি এসব না করে মজা পাইনা। ঘুরতে আসলে মজাটাই আসল। সত্যিই স্থানটা খুব ভাল লাগল, মন ভরে গেল।



কিছুদিন পর ব্যপক তুষারপাত শুরু হল,যা গত কয়েক দশকেও হয়নি। সেসময় শুনলাম কিছু লোক সিলভারক্রিক ফলস দেখতে গিয়েছিল এবং তাদের মধ্যে একজন আমার লাইনের। সে জলপ্রপাতের খুব কাছাকাছি গিয়ে দেখার চেষ্টা করছিল। আর অমনি পা ফসকে নীচে পড়ে যায়। পতনটা হয়েছিল পাথরের উপর,সঙ্গে সঙ্গে তার মৃত্যু হয়। তাই জনৈক কবি বলেন-ভাবিয়া করিও কাজ ,করিয়া ভাবিও না।

বিষয়: বিবিধ

১৫৫৯ বার পঠিত, ৪৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

212386
২৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:২৯
আরোহী রায়হান প্রিয়ন্তি লিখেছেন : ছবি আর লেখা দুটাই অনেক অনেক ভালো লাগলো। ছবিগুলো কি সব আপনার তোলা?!
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:৪৮
160744
দ্য স্লেভ লিখেছেন : না, Happy আমার চাচা গুগলের তোলা
212391
২৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:৩৪
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সুন্দর পোষ্ট ও ছবিগুলির জন্য অনেক ধন্যবাদ । এই সবুজ শ্যামল পরিবেশ দেখলে হৃদয় টা প্রশান্ত হয়ে যায়।
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:৪৯
160745
দ্য স্লেভ লিখেছেন : সত্যিই তাই
212402
২৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:২০
আফরা লিখেছেন : ছবি আর লেখা দুটাই সুন্দর হয়েছে ধন্যবাদ ।
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:৪৯
160747
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ
212404
২৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৩০
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : সর্বশেষ ছবিতে মানব আকৃতির বিশাল কি যেন একটা দেখা যাচ্ছে। এইডা কি ভুতের ছবি?
২৪ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:৪২
160715
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : আপনি থাকতে জঙ্গলে নির্ভয়ে ছবি তুললো ক্যামনেSurprised তাহলে মনে হয় ভুতTongue Liar
২৪ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০২:৪৬
160725
বাকপ্রবাস লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:৫০
160748
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ওইটা হল স্ট্যাচু...ওরা ভালবেসে আমার স্ট্যাচু তৈরী করেছে HappyTongue Tongue Tongue
212405
২৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৩০
নীল জোছনা লিখেছেন : আরোহী রায়হান প্রিয়ন্তি লিখেছেন : ছবি আর লেখা দুটাই অনেক অনেক ভালো লাগলো। ছবিগুলো কি সব আপনার তোলা?!
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:৫১
160749
দ্য স্লেভ লিখেছেন : কিছু আমার চাচারও তোলা
212408
২৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৩৩
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : আপনার অরগনে প্রচুর ঠান্ডা।
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:৫২
160750
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আপনি এখন কোথায় জনাব ??
212412
২৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৩৬
ডাঃ নোমান লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর।
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:৫২
160751
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জাাকাল্লাহ
212414
২৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৩৮
আহমদ মুসা লিখেছেন : আহহারে এতো সুন্দর একটি পর্যটক এলাকা! এখানে কি কোন ধরণের খাওয়া দাওয়ার আয়োজন হলো না? খাওয়া দাওয়া ছাড়া তো আপনার আবার জমে উঠে না।
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:৫৩
160752
দ্য স্লেভ লিখেছেন : খেয়েছিলাম। খাওয়া ছাড়া ওখানে যাওয়ার লোক আমি না...Tongue
212452
২৪ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:০২
সন্ধাতারা লিখেছেন : আপনার ভালোলাগা ছবিগুলো অনেক সুন্দর। সকলকে উজ্জীবিত করে মনটা আনন্দে ভরে দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। Rose Rose Rose Rose Rose
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:৫৩
160753
দ্য স্লেভ লিখেছেন : Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck
১০
212458
২৪ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:৪১
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : আপনার ভ্রমণকাহিনী সবসময় ভালো হয়। এবারো ভাল লাগলো। ছবিগুলো খুব সুন্দর। জায়গাটাও ছবির মত সুন্দর Rose Good Luck Rose Rose
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:৫৩
160754
দ্য স্লেভ লিখেছেন : সত্যিই সুন্দর। তবে বৃষ্টি আমার পছন্দ নয়
১১
212469
২৪ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০২:৪৭
বাকপ্রবাস লিখেছেন : আপকে ফাঁকি দিইনি, পুরোটািই পড়লাম, আপনার লিখায় যাদু থাকে, তাই যাদু দেখতে এলাম, কেউ কেউ বলাবলি করছিল, ভুত দেখতে পাচ্ছে নাকি, ওটা সত্যি সত্যি ভূত নাতো!
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:৫৪
160755
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জি পিওর ভূত Happy
১২
212474
২৪ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৩:৪৮
শেখের পোলা লিখেছেন : ভারী চমৎকার ছবি ও নীচে ভদ্রলোকের ছবিটিও বেশ৷ ওরেগন প্রদেশটি আমেরিকার কো অঞ্চলে? মানে উত্তর দক্ষীন পূর্ব পশ্চিম বোঝাতে চাইছি৷ বাফেলোয় আসার সুযোগ হলে আসবেন৷ নায়াগ্রা আরও বিশাল তবে অমন প্রকৃতি হয়ত পাবেন না৷ ধন্যবাদ৷
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:৫৫
160756
দ্য স্লেভ লিখেছেন : এইটা কানাডার কাছাকাছি...ম্যাপ দেখে বলতে হবে এইটা ঠিক কোন দিকে...
১৩
212521
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:২৬
ইবনে হাসেম লিখেছেন : এত সুন্দর লিখার মাঝে ভূত টুত এগুলো আবার কি আলোচনা হচ্ছে? আমি কিন্তু ভূত টুত কিছু ডরাইনা।নীচের ছবিটা আপনার মনে হচ্ছে...

সুন্দর কাহিনীর জন্য ধন্যবাদ। আবার আসার ইচ্ছে আছে।
২৫ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:৩৩
161202
দ্য স্লেভ লিখেছেন : তাহলে চলে আসেন। গরুর মাংসের ঝোল আর পরোটা,,,
১৪
212540
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:১১
ইমরান ভাই লিখেছেন : সুন্দর জায়গা। প্রথম ছবি গুলো আপনার নিজের তোলা নাকি কালেকটেড?
২৫ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:৩৪
161203
দ্য স্লেভ লিখেছেন : হুমম রহস্য...
১৫
212580
২৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : আমারে নিয়া যাইতেন। তাইলে আপ্নের ছবিটা আরো সুন্দর কইরা তুইলা দিতাম। Angel Angel Angel

তয় আপ্নি মাশাল্লাহ, ফার্স্টক্লাস। Rose Rose Rose
২৫ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:৩৪
161204
দ্য স্লেভ লিখেছেন : Tongue Tongue Tongue Tongue Tongue
১৬
212643
২৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:৩৮
উদাস পথিক লিখেছেন : বাহ! ক্যামেরাটা তো অনেক সুন্দর!
২৫ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:৩৪
161205
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ঠিক Happy
১৭
212731
২৪ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৩
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। দারুন ভ্রমন করালেন আমাদের । তবে খালি পেটে কারন আপনার কাহিনীতে কোন খানার কথা নাই Crying Crying । মৃত লোকটির জন্য সমবেদনা ও আপনার জন্য আল্-হাম্-দুলিল্লাহ ! দুর্ঘটনা ঘটলেও আল্লাহর রহমতে হালকার উপর সেরে গেছে। ভবিষ্যতে খেয়াল রাখবেন । একটি দুর্ঘটনা সারা জীবনের কান্না ।
২৫ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:৩৫
161206
দ্য স্লেভ লিখেছেন : মনে থাকবে ইনশাআল্লাহ
১৮
212988
২৫ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৭:১৮
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনাকে এবং আইমানকে পিটা দেয়ার সুপারিশ রইল। অরেগনে গিয়ে দু'জনে শুধু ঘুরেন আর সুন্দর সুন্দর ছবি দেন, পেয়েছেন টা কি? আমাদের এখানে কি সুন্দর জায়গা নেই নাকি? হুহ! Time Out
২৫ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:৩৬
161207
দ্য স্লেভ লিখেছেন : থাকলে দেন না ক্যান ??? তবে শুরু হোক...Smug Smug Smug Smug
১৯
213016
২৫ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:১১
কেলিফোরনিয়া লিখেছেন : মাস তিনেক আগে আমিও অরিগন ঘুরে এসেছিলাম। খুবই সুন্দর। তখন, খুবই তুষার ছিল। আপনার লিখাটা পড়ে, একটু সৃতির রাস্তা ধরে একটু হেটে আসলাম।
২৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:১৮
162035
দ্য স্লেভ লিখেছেন : দারুন Happy
২০
213069
২৫ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : আপনে মিয়া একটা চীজ!!!! Frustrated Not Listening Not Listening কাইম কাইজ নাই কুনো! Frustrated খালি মানুষের মনে হাহাকার জাগান! যেমন অখন আমার মনে হইতেছে আহারে...যাইতে পারতাম যদি!!!! At Wits' End At Wits' End Bee Bee
২৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:১৯
162036
দ্য স্লেভ লিখেছেন : চলে আসেন... Happy মিস্টি থাওয়াবানে...
২৭ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৩
162272
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : অফশ্যই! MOney Eyes MOney Eyes ভিসা আর এমিরেটস এর টিকেটখানা অখনই পাঠায়া দ্যান। Tongue Tongue আমি লাগেজ গোছগাছ শুরু কইরা দিসি! Smug Smug
২৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:১৩
162328
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আচ্ছা মেইল করেন,আপনার জন্যে ব্যবস্থা করছি।
২১
213326
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৫:৩৬
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : নিচের ছবিটায় কে যেন দাড়িয়ে,গাছ না মানুষ।
২৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:১৯
162037
দ্য স্লেভ লিখেছেন : উনি বৃক্ষ মানব Happy
২২
216815
০৩ মে ২০১৪ সকাল ১১:৪১
নেহায়েৎ লিখেছেন : কমেন্ট না করলেও পড়ি। এতে আমার বেড়ানোটা হয়ে যায়। আমার আমেরিকা যাওয়ার গাড়ি ভাড়ার টাকা নাইতো তাই বিভিন্ন বই পড়ে আর আপনার লেখা পড়ে ভ্রমণ এর কাজটা চালিয়ে যাই।
০৪ মে ২০১৪ সকাল ১০:২০
165341
দ্য স্লেভ লিখেছেন : হেহেহে এটাও ভাল...

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File