আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যেই ভালবাসা

লিখেছেন লিখেছেন দ্য স্লেভ ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০৭:৩৭:৪২ সকাল

বন্ধুত্ব আর ভালবাসার মধ্যে যথন দুনিয়াবী কোন চাওয়া-পাওয়া, নাফসের কোন কামনা-বাসনা আর জৈবিক কোন লালসার লেশমাত্র থাকে না বরং কেবলমাত্র আল্লাহর সন্তোষ অর্জনের জন্যই নিবেদিত হয়- তখন সে বন্ধুত্ব আর ভালবাসার মাধ্যমে মানব জীবনের চুড়ান্ত লক্ষ্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জিত হয়।

হযরত আবু হুরাইরা (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন : আল্লাহ তা’য়ালার বান্দাগণের মধ্যে এমন কিছু লোক রয়েছে, যারা নবীও নয় আর শহীদও নয়। কিন্তু বিচার দিবসে তাদের মর্যাদা দেখে নবী ও শহীদগণ তাদের উপর রিশক করবেন। জিজ্ঞেস করা হল- হে আল্লাহর রসূল! তারা কারা?

উত্তরে তিনি বললেন: তারা হচ্ছে সেই সব লোক, যারা শুধু আল্লাহর মহব্বতে একে অপরকে মহব্বত করেছে। তাদের মধ্যে নেই কোন রক্তের সম্পর্ক নেই কোন বংশের সম্পর্ক। তাদের মুখমন্ডল হবে জ্যোতির্ময় এবং তারা নুরের মিম্বরের উপর অবস্থান করবে। কিয়ামতের বিভীষিকাময় অবস্থায় মানুষ যখন ভীত-সন্ত্রস্ত থাকবে তখন তারা ভীত হবে না আর মানুষ যখন দুঃখে থাকবে তখন তাদের কোন দুঃখ থাকবে না।

অতঃপর তিনি পাঠ করলেন- জেনে রাখ! যারা আল্লাহর বন্ধু, তাদের কোন ভয় নাই এবং তারা চিন্তিতও হবে না।

-(আবু দাউদ : ৩০৬০, সহীহ্)

হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাদিয়াল্লাহু আনহু) তেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : একমাত্র আল্লাহ সন্তুষ্টির জন্য পরস্পর মহব্বতকারীগণ এত উঁচু মর্যাদা সম্পন্ন জান্নাত লাভ করবে যে, অন্যান্য জান্নাতবাসীগণ তাদেরকে এভাবে দেখবে যেভাবে পূর্ব বা পশ্চিমে উদিত নত্রসমূহকে দেখা যায়। তাদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে, এরা কারা? উত্তরে বলা হবে, এরা হল আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পরস্পর মহব্বতকারীগণ। - (মুসনাদে আহমাদ : ১১৬১৮)

হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তা’য়ালা বলেন : যারা আমার সন্তুষ্টির আশায় পরস্পরকে ভালবাসে, আমার রেজামন্দির আশায় পরস্পর বৈঠকে মিলিত হয়, আমার সন্তুষ্টির কামনায় পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ করে এবং আমার ভালবাসার জন্যই নিজেদের ধন-সম্পদ ব্যয় করে, তাদেরকে ভালবাসা আমার জন্য ওয়াজিব হয়ে যায়। -(মুয়াত্তা)

পারস্পরিক বন্ধুত্ব ও ভালবাসা মুমীনদের জীবনের অপরিহার্য পরিচ্ছদ। হযরত আনাস (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন : তোমাদের মধ্যে কেউই মুমিন হতে পারে না, যতক্ষন না সে তার ভাইয়ের জন্য তাই পছন্দ করে যা সে নিজের জন্য পছন্দ করে। -( বুখারী ও মুসলিম)

হযরত আবু মূসা আশ’আরী (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন : এক মুমিন অন্য মুমিনের জন্য প্রাচীর স্বরূপ যার এক অংশ অন্য অংশকে শক্তি যোগায়। তিনি তার এক হাতের আঙুল অন্য হাতের আঙুলের ফাঁকে ঢুকিয়ে দেখান। -(বুখারী ও মুসলিম)

হযরত নুমান ইবনে বশীর (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : পারস্পরিক ভালবাবাসা, দয়া-অনুগ্রহ ও মায়া-মমতার দৃষ্টিকোন থেকে মুমিনগণ একটি দেহের সমতুল্য যার কোন অংশ অসুস্থ হয়ে পড়লে অন্যান্য অংগ-প্রত্যংগ তা অনুভব করে, সেটা জাগ্রত অবস্থায়ই হোক কিংবা জ্বরের অবস্থায় (অর্থাৎ সর্বাবস্থায়)।

-(বুখারী ও মুসলিম)

হযরত আবু হুরাইরা (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : সোমবার ও বৃহস্পতিবার জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়। যেসব পাপী আল্লাহর সাথে শরীক করেনি তাদেরকে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু পরস্পর সম্পর্ক ত্যাগকারী ব্যক্তি সম্পর্কে বলা হয়- এদেরকে ফিরিয়ে দাও যতক্ষণ না এরা নিজেদের মধ্যে সমঝোতা স্থাপন করে।

-(সহীহ মুসলিম)

বন্ধুত্ব আর ভালবাসার মধ্যে যথন দুনিয়াবী কোন চাওয়া-পাওয়া, নাফসের কোন কামনা-বাসনা আর জৈবিক কোন লালসার লেশমাত্র থাকে না বরং কেবলমাত্র আল্লাহর সন্তোষ অর্জনের জন্যই নিবেদিত হয়- তখন সে বন্ধুত্ব আর ভালবাসার মাধ্যমে মানব জীবনের চুড়ান্ত লক্ষ্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জিত হয়।

হযরত আবু হুরাইরা (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন : আল্লাহ তা’য়ালার বান্দাগণের মধ্যে এমন কিছু লোক রয়েছে, যারা নবীও নয় আর শহীদও নয়। কিন্তু বিচার দিবসে তাদের মর্যাদা দেখে নবী ও শহীদগণ তাদের উপর রিশক করবেন। জিজ্ঞেস করা হল- হে আল্লাহর রসূল! তারা কারা?

উত্তরে তিনি বললেন: তারা হচ্ছে সেই সব লোক, যারা শুধু আল্লাহর মহব্বতে একে অপরকে মহব্বত করেছে। তাদের মধ্যে নেই কোন রক্তের সম্পর্ক নেই কোন বংশের সম্পর্ক। তাদের মুখমন্ডল হবে জ্যোতির্ময় এবং তারা নুরের মিম্বরের উপর অবস্থান করবে। কিয়ামতের বিভীষিকাময় অবস্থায় মানুষ যখন ভীত-সন্ত্রস্ত থাকবে তখন তারা ভীত হবে না আর মানুষ যখন দুঃখে থাকবে তখন তাদের কোন দুঃখ থাকবে না।

অতঃপর তিনি পাঠ করলেন- জেনে রাখ! যারা আল্লাহর বন্ধু, তাদের কোন ভয় নাই এবং তারা চিন্তিতও হবে না।

-(আবু দাউদ : ৩০৬০, সহীহ্)

হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাদিয়াল্লাহু আনহু) তেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : একমাত্র আল্লাহ সন্তুষ্টির জন্য পরস্পর মহব্বতকারীগণ এত উঁচু মর্যাদা সম্পন্ন জান্নাত লাভ করবে যে, অন্যান্য জান্নাতবাসীগণ তাদেরকে এভাবে দেখবে যেভাবে পূর্ব বা পশ্চিমে উদিত নত্রসমূহকে দেখা যায়। তাদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে, এরা কারা? উত্তরে বলা হবে, এরা হল আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পরস্পর মহব্বতকারীগণ। - (মুসনাদে আহমাদ : ১১৬১৮)

হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তা’য়ালা বলেন : যারা আমার সন্তুষ্টির আশায় পরস্পরকে ভালবাসে, আমার রেজামন্দির আশায় পরস্পর বৈঠকে মিলিত হয়, আমার সন্তুষ্টির কামনায় পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ করে এবং আমার ভালবাসার জন্যই নিজেদের ধন-সম্পদ ব্যয় করে, তাদেরকে ভালবাসা আমার জন্য ওয়াজিব হয়ে যায়। -(মুয়াত্তা)

পারস্পরিক বন্ধুত্ব ও ভালবাসা মুমীনদের জীবনের অপরিহার্য পরিচ্ছদ। হযরত আনাস (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন : তোমাদের মধ্যে কেউই মুমিন হতে পারে না, যতক্ষন না সে তার ভাইয়ের জন্য তাই পছন্দ করে যা সে নিজের জন্য পছন্দ করে। -( বুখারী ও মুসলিম)

হযরত আবু মূসা আশ’আরী (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন : এক মুমিন অন্য মুমিনের জন্য প্রাচীর স্বরূপ যার এক অংশ অন্য অংশকে শক্তি যোগায়। তিনি তার এক হাতের আঙুল অন্য হাতের আঙুলের ফাঁকে ঢুকিয়ে দেখান। -(বুখারী ও মুসলিম)

হযরত নুমান ইবনে বশীর (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : পারস্পরিক ভালবাবাসা, দয়া-অনুগ্রহ ও মায়া-মমতার দৃষ্টিকোন থেকে মুমিনগণ একটি দেহের সমতুল্য যার কোন অংশ অসুস্থ হয়ে পড়লে অন্যান্য অংগ-প্রত্যংগ তা অনুভব করে, সেটা জাগ্রত অবস্থায়ই হোক কিংবা জ্বরের অবস্থায় (অর্থাৎ সর্বাবস্থায়)।

-(বুখারী ও মুসলিম)

হযরত আবু হুরাইরা (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : সোমবার ও বৃহস্পতিবার জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়। যেসব পাপী আল্লাহর সাথে শরীক করেনি তাদেরকে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু পরস্পর সম্পর্ক ত্যাগকারী ব্যক্তি সম্পর্কে বলা হয়- এদেরকে ফিরিয়ে দাও যতক্ষণ না এরা নিজেদের মধ্যে সমঝোতা স্থাপন করে।

-(সহীহ মুসলিম)

ওরিয়ন ১ এর ব্লগ থেকে নিলাম

বিষয়: বিবিধ

১৪৬৫ বার পঠিত, ২২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

176132
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:০১
শেখের পোলা লিখেছেন : দ্বিতীয় প্যারার শেষ লাইনে, 'রিশক' শব্দটির মানে বুঝলামনা৷
"ওলী হলেন তারাই যাদের রিটার্ন টিকিট আছে৷"
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:১৯
129723
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ওটা হবে ঈর্শা
176147
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৩৩
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : ঝাঝাকুমুল্লাহ খায়ের।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:২০
129724
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ঝাঝাকুমুল্লাহ খায়ের
176148
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৩৬
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : চমৎকার পোস্টটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ Praying
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:২০
129725
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ঝাঝাকুমুল্লাহ খায়ের
176170
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৭
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : ভালবাসলে সৃষ্টিকর্তাকে ভালবাস, ভালবাসলে মাকে ভালবাস, কারণ তারাও তোমাকে নির্ভেজাল ভালবাসে, আর অন্যদের ভালবাসা ৯৫% ধোকা।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:২১
129726
দ্য স্লেভ লিখেছেন : Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck
176191
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৩২
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : আমরা এই বিশ্ব বেহায়া দিবস মানি না..কোন মুসলমান এটিকে সমর্থন করতে পারে না। ভালবাসার দিবসের নামে বেগানা নারী-পুরুষের মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টি হবে এটা কোন মুসলমান সমর্থন করতে পারে না।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:২১
129727
দ্য স্লেভ লিখেছেন : সহমত
176193
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৩৪
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:২১
129728
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ঝাঝাকুমুল্লাহ খায়ের
176198
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
আহমদ মুসা লিখেছেন : কাউকে ভালবাসা একমাত্র আল্লাহর ওয়াস্তে অথবা কাউকে ঘৃণা করাও একমাত্র আল্লাহর ওয়াস্তে হওয়া উচিত।

কপি পেস্টের সময় ব্লগটি রিপিড হয়ে গেছে। সম্ভব হলে ঠিক করে দিয়েন।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:০৬
130089
দ্য স্লেভ লিখেছেন : লিখেছেন : কাউকে ভালবাসা একমাত্র আল্লাহর ওয়াস্তে অথবা কাউকে ঘৃণা করাও একমাত্র আল্লাহর ওয়াস্তে হতে হবে......।
176535
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:২২
দ্য স্লেভ লিখেছেন : কাউকে ভালবাসা একমাত্র আল্লাহর ওয়াস্তে অথবা কাউকে ঘৃণা করাও একমাত্র আল্লাহর ওয়াস্তে হতে হবে......।
176563
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৪০
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : সেই ভালবাসাই উৎকৃষ্ট যা শুধুমাত্র আল্লাহর ওয়াস্তে হয়ে থাকে। শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:০৬
130090
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ধন্যবাদ।
১০
176829
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:৪৩
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : ভালো লাগলো। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:০৭
130091
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ধন্যবাদ।
১১
177022
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৪৯
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যে আমি আপনাকে ভালোবাসি।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৩২
130860
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যে আমিও আপনাকে ভালোবাসি।Happy
১২
178187
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৪৬
মুমতাহিনা তাজরি লিখেছেন : চমৎকার পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File