একজনের ফাঁসির পর আরেক নরকীটের বিদায়
লিখেছেন লিখেছেন নীল জোছনা ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:২৫:২২ রাত
একে একে বিদায় নিয়ে চলে যাচ্ছে নরকের কীটগুলো। যারা সারা জীবন ইসলামের নাম করে ধর্ম ব্যবসা করে আসছিলো। একজনকে ফাঁসির পর আরেক নরকীটের বিদায় আমাদের আনন্দিত করছে সেইসাথে বাংলাদেশও অবশেষে কলঙ্কমুক্ত হচ্ছে।
বিষয়: বিবিধ
১৯৬১ বার পঠিত, ৪১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : এত পেরেশান কেন, রাজাকার গো- আজম আপনার কি হয়।A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
সারা দুনিয়ার হিসাব মিলিয়ে অংকটা কর নিজে।
মোল্লার ভয়ে কাঁপে থর থর ইউরোপ আমেরিকা,
তোমরা তো বাছা ছিঁচকে ইঁদুর টিকটিকি চামচিকা।
দেশ স্বাধীন না হলে গোলাম আযমরাই ছিল খাঁটি দেশ(পাকিস্তান)প্রেমিক।
এটা অস্বীকার করবে জ্ঞানপাপী বা মূর্খরা ।
স্বাধীন বাংলাদেশে পাক প্রেমিকদের নিয়ে হাহাকার হ্যাঁ-পিত্তেস বেমানান অযৌক্তিক।
সারা দুনিয়ার হিসাব মিলিয়ে অংকটা কর নিজে।
মোল্লার ভয়ে কাঁপে থর থর ইউরোপ আমেরিকা,
তোমরা তো বাছা ছিঁচকে ইঁদুর টিকটিকি চামচিকা।
চার্জ নং ১: ষড়যন্ত্র (Conspiracy) এর অসারতাঃ
# গনহত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ প্রমানের জন্য ইয়াহিয়া বা টিক্কা খানের সাথে গনহত্যার কোন চুক্তি হয়েছিলো মর্মে কোন সাক্ষ্য, প্রমান রাষ্ট্রপক্ষ হাজির করতে পারে নাই।
# ইয়াহিয়া খান বা টিক্কা খানের সাথে তার বৈঠক ষড়যন্ত্রের অভিযোগকে প্রমান করে না কারন তখন অনেকেই তাদের সাথে বৈঠক করেছে।
# টিক্কা খানের সাথে তার বৈঠকের ১ টি ছবিই ষড়যন্ত্রের অভিযোগ প্রমান করে না।
# তিনি বাঙ্গালী জাতি বা হিন্দু গোষ্ঠী নিধনের ষড়যন্ত্র করেছিলেন মর্মে কোন সাক্ষ্য, প্রমান রাষ্ট্রপক্ষ হাজির করতে পারে নাই।
গনহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের পরিকল্পনা (Plannning) এর অসারতাঃ
# ১৯৭৩ সালের আইনের ৩(২) ধারায় পরিকল্পনা করা কোন অপরাধ হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়নি।
# ৪(২) ধারায় “উর্দ্ধতন কর্মকর্তা” বা “কমান্ডার” এর পরিকল্পনার ক্ষেত্রে অপরাধ সংঘটিত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। এই মামলায় “উর্দ্ধতন কর্মকর্তা” বা “কমান্ডার” হিসাবে আখ্যায়িত করে কোন অভিযোগ আনা হয়নি এবং তা আনা সম্ভবও নয় কেননা তিনি বেসামরিক ব্যক্তি।
# গনহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের পরিকল্পনা করার কোন দালিলিক প্রমান রাষ্ট্রপক্ষ হাজির করতে পারে নাই।
# তার তথাকথিত পরিকল্পনার ফলে ১৯৭১ সালে সংঘটিত একটি অপরাধেরও সুনির্দিষ্ট বর্ননা রাষ্ট্রপক্ষ দিতে পারে নাই।
উস্কানি (Incitement) এর অসারতাঃ
উস্কানির অভিযোগ প্রমানের জন্য জেনোসাইড কনভেনশনের অধীনে ৪ টি গোষ্ঠীর কোন একটি সদস্যের বিরুদ্ধে সেই গোষ্ঠীকে নিধনের উদ্দেশ্যে কোন প্রকার উস্কানিমূলক বক্তব্য প্রমান হিসাবে রাষ্ট্রপক্ষ হাজির করতে পারে নাই।
# সম্পৃক্ততা প্রমান করতে একটি সুনির্দিষ্ট অপরাধের বর্ননা দিতে হবে যে অপরাধটি অধ্যাপক গোলাম আযম এর সহযোগিতার ফলশ্রুতিতে সংঘটিত হয়েছে। অর্থাৎ তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে বা এর অক্সিলারী ফোর্সকে সহযোগিতা করেছেন বা এরুপ সহযোগিতার ফলশ্রুতিতে ১৯৭৩ সালের আইনের ৩(২) ধারায় কোন সুনির্দিষ্ট অপরাধ সংঘটিত হয়েছে এই মর্মে কোন দালিলিক বা সাক্ষ্য প্রমান হাজির করতে হবে যা রাষ্ট্রপক্ষ পারে নাই।
# তদন্ত কর্মকর্তা জেরায় স্বীকার করেছেন যে, উনার বক্তৃতা/ বিবৃতি শুনে বা পাঠ করে অথবা নির্দেশে ১৯৭১ সালে কোন অপরাধ সংঘটিত হয়েছিলো কিনা তা তার জানা নাই।
রাষ্ট্রপক্ষের অভিযোগ তিনি সিরু মিয়া ও তার সহযোগিদের হত্যার নির্দেশ সম্বলিত একটি চিঠি ব্রাক্ষনবাড়ীয়া পিস কমিটির সভাপতি পিয়ার মিয়াকে প্রেরন করেন যার ফলশ্রুতিতে তাদের সকলকে হত্যা করা হয়।
মজার ব্যাপার হলোঃ
+ সেই কথিত চিঠি রাষ্ট্রপক্ষ ট্রাইব্যুনালে হাজির করতে পারে নাই।
+ সিরু মিয়ার স্ত্রী আনোয়ারা বেগমও সেই চিঠি দেখেননি বলে স্বীকার করেছেন।
+ তিনি গোলাম আযম সাহেবের হাতের লেখা বা স্বাক্ষরের সাথেও পরিচিত নন।
+ এই কথিত চিঠি কাকে উদ্দেশ্য করে লেখা হয়েছে, কিভাবে পেয়ারা মিয়াকে প্রেরন করা হয়েছে তাও তার জানা নেই।
You support for tyrannical regime is a great shame for humankind.Why you support such a evil regime!!!!
তোমরাই হলে সমাজের কীট, সমাজের নর্দমা।
দেশ জনতার গণআদালতে, তোমাদের নাই ক্ষমা।
মোল্লারা আজো নম্র-ভদ্র, এখনো শান্ত-ধীর।
তোমরাই হলে পাপে কলুষিত, কলঙ্ক এ জাতির।
নীতিশৃঙ্খলা শ্রদ্ধা-ভক্তি, এখনো তাদের আছে।
দেশ জাতি যাহা করে না আশাই, আজ তোমাদের কাছে।
হয়তো তাহারা কিছুটা সরল, চুপচাপ সাদা-সিধা।
এদের কারনে সমাজের, হলো কি অসুবিধা?
ঈমাধ-আমল দেশপ্রেম, সবি আছে তাহাদের মাঝে।
জেনে বুঝে সব চুপ-চাপ তারা, আছে তাহাদের কাজে।
তাই বলি- বাছা! অযথাই শুধু খুঁচিওনা তাহাদেরে।
বলাতো যায় না, আরামের ঘুম নিতে পারে তারা কেড়ে!
সারা দুনিয়ার হিসাব মিলিয়ে অংকটা কর নিজে।
মোল্লার ভয়ে কাঁপে থর থর ইউরোপ আমেরিকা,
তোমরা তো বাছা ছিঁচকে ইঁদুর টিকটিকি চামচিকা।
মন্তব্য করতে লগইন করুন