ধারাবাহিক প্রকাশনা #মওদূদীবাদের স্বরূপ #৯মপর্ব #
লিখেছেন লিখেছেন অপ্রিয় সত্য কথা ১৮ মে, ২০১৪, ০৬:২২:৫৩ সন্ধ্যা
> সুন্নাতে রাসূলের উপর আক্রমণ >
সকল মুসলমানেরজানা আছে যে , নবী স.ও সাহাবায়ে কিরামের মত দাঁড়ি রাখা ইসলামের অংশ । কিন্তু মওদূদী তাঁদের মত বড় দাঁড়ি রাখাকে সুন্নাত তো মানেনই না , বরং তার মতে একে সূন্নাত মনে করা এক শক্ত বিদায়াত এবং দীনের বিপজ্জনক বিকৃতি । তিনি লিখেছেন," উস্ওয়া , সূন্নাত এবং বিদাআত প্রভৃতি পরিভাষার যে সব অর্থ আপনাদের সেদিকে সাধারণভাবে প্রচলিত রয়েছে সেগুলোকে আমি ভ্রান্ত , বরং দীনের বিকৃতিকারী মনে করি । রাসূল সা. যত লম্বা দাড়ি রেখেছেন তত লম্বা দাড়ি রাখাই হল সূন্নাতে রাসূল বা উসওয়ায়ে রসূল ,আপনার এ ধারণার অর্থ এই দাড়ায় যে আপনি রসূলের অভ্যাসকে হুবহু রসূলের সেই সূন্নাতের সমমর্যদা সম্পন্ন মনে করেছেন , যাজারি ও প্রতিষ্টা করার জন্যে নবী পাক সা.এবং অন্যান্য আম্বিয়ায়ে কিরাম প্রেরিত হয়েছিলেন । আমার মতে এটা যে সূন্নাতের সঠিক সংজ্ঞা নয় শুধু তাই নয় , বরঞ্চ এসম্পর্কে আমার আকিদাই হলো , এ ধরনের জিনিসকে সুন্নাত বলে আখ্যায়িত করা এবং তার অনুসরনের জন্য বাড়া বাড়ি করা একটা মারাত্মক ধরনের বিদআত এবং এটা দ্বীনের একটা বিপজ্জনক বিকৃতি যার মন্দ পরিণতি পূর্বেও প্রকাশিত হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও প্রকাশ হওয়ার আশংকা রয়েছে । (রাসায়েল ও মাসায়েল . মুল :আবূল আ লা মাওদুদী ,অনুবাদ:আব্দুস শহিদ নাসিম , পৃষ্টা :১৮২-১৮৩, ১ম খন্ড , ৬ষ্ট মুদ্রণ:সেপ্টেম্বর ২০০৮,শতাব্দী প্রকাশনী , ঢাকা ) >
* পীর- আউলিয়ারউপর আক্রমণ > # তাসাউফ বা ইহসান (পীর-মুরিদী),দীনের অংশ , কুরআন ও হাদীসে যার অপরিসীম গুরুত্ব রয়েছে । কিন্তু মওদুদী এ ব্যাপারে লিখেছেন ,"বর্তমানে যিনি তাজদীদে দ্বীনের কাজ করতে চাইবেন তাঁকে অবশ্যই সুফিদের ভাষা-পরিভাষা ,রুপক-উপমা,পীর-মুরিদী এবং তাদের পদ্ধতিকে স্মরণ করিয়ে দেয় এমন প্রত্যেকটা জিনিস থেকে মুসলমানদেরকে দূরে সরিয়ে রাখতে হবে ।এক্ষেত্রে বহুমূত্র রোগীকে যেমন চিনি থেকে দূরে সরিয়ে রাখা হয় মুসলমানদেরকে অনুরুপভাবেই উল্লেখিত বিষয়গুলা থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে হবে ।"(ইসলামী রেনেসাঁ আন্দোলন,মূলঃআবুল আ'লা মওদুদী,অনুবাদঃআব্দুল মান্নান তালিব,পৃষ্ঠা ৮৭ ,১০ম প্রকাশঃ অক্টোবর ২০০৭ ,আধুনিক প্রকাশনী,ঢাকা)
তার মতে খলীফা উমার ইবনে আব্দুল আযীয ,ইমাম আবু হানীফা,ইমাম মালিক,ইমাম শাফিয়ী,ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল ,ইবনে তাইমিয়া,মুজাদ্দিদে আলফেসানী , শাহ ওয়ালী উল্লাহ ,শাহ ইসমাইল শহীদ রহিমাহুমুল্লাহ এদের কেউই পরিপূর্ণ মুজাদ্দিদ ছিলেন না ।এমনকি ইসলামের তেরশ বছরের ইতিহাসে কোন পরিপূর্ণ মুজাদ্দিদ তৈরি হননি । (দ্রষ্টব্যঃইসলামী রেনেসা আন্দোলন ,মূলঃ আবুল আলা মওদুদী)
চিন্তা করুন ! বিষয়টা ইসলামের কত বড় ব্যর্থতা , এটা কি সত্যি হতে পারে ! # ~ { ফিক্হ্'র ইমামগন এবং কিতাবসমূহের উপর আক্রমন } ~
ইসলামী জ্ঞান সমূহের মধ্যে অতীব গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ইলমে ফিক্হ্ ।এর উপর মওদুদীর এতটাই ক্ষোভ যে, তিনি এর সংকলকন কারী ইমামগণকে এবং এর উপর আমলকারীদেরকে গুনাহগার আখ্যা দিয়ে জাহান্নামী সাব্যস্ত করেন ।মওদুদী লিখেন , "কিয়ামতের দিন এসব গুনাহগারদের সাথে তাদের ধর্মীয় নেতারাও গ্রেফতার হয়ে আল্লাহ্র আদালতে হাজির হবেন ।তখন আল্লাহ্ তায়ালা তাদের জিজ্ঞাসা করবেন, আমি কি তোমাদের এজন্যই জ্ঞান বুদ্ধি দান করেছিলামযে তোমরা তা কাজে লাগাবেনা ? আমার কিতাব ও আমার নবীর সুন্নাত কি তোমাদের সামনে এ জন্যই রাখা হয়েছিল যে, তোমরা এগুলা নিয়ে বসে থাকবে আর মুসলমানরা পথভ্রষ্ট হতেথাকবে ? আমি আমার দ্বীনকে সহজ বানিয়েছিলাম ,তাকে কঠিন করে তুলার তোমাদের কি অধিকার ছিল?আমি কুরআন ও মুহাম্মাদ সাঃ এর আনুগত্য করার হুকুম দিয়েছিলাম ।এদুটিকে অতিক্রম করে নিজেদের পূর্ববর্তীদের অনুসরন করা তোমাদের উপর কে ফরজ করেছিল ?আমি প্রতিটি কাঠিন্যের প্রতিষেধক এ কুরআনে রেখে দিয়েছিলাম ।এটাকে স্পর্শ করতে তোমাদের কে নিষেধ করেছে ? মানুষের লেখা কিতাব গুলোকে নিজেদের জন্য যথেষ্ট মনে করার নির্দেশই বা তোমাদের কে দিয়েছে ? এ জিজ্ঞাসার জবাবে কোন আলেমেরই কানযুদ-দাকায়েক , হিদায়া ও আলমগীরীর রচয়িতার কোলে আশ্রয় পাওয়ার আশা নেই ।"(স্বামী-স্ত্রীর অধিকার,মূল আবুল আলা মওদুদী,অনুবাদঃ মুহাম্মাদ মূসা,পৃষ্ঠাঃ৮১ , ১১তম প্রকাশঃ মার্চ ২০০৮ , আধুনিক প্রকাশনী,ঢাকা) >
# মাযহাবের উপরআক্রমণ > #
দুনিয়ারতামাম মুসলমান একমত যে , মাসয়ালা-মাসায়িলের ক্ষেত্রে যে কোন এক মাযহাবের অনুসরণ করা জরুরি ।এরই নাম তাকলীদ । মওদুদী এতাকলীদের ব্যাপারে বলেন , "আমার মতে দ্বীনি ইলমের ক্ষেত্রে বুৎপত্তি রাখেন এমন ব্যক্তির জন্য তাকলীদ নাজায়েজ এবং গুনাহ , বরঞ্চ তার চেয়েও সাংঘাতিক ।"(রাসায়েল ও মাসায়েল ,মূলঃ আবুল আলা মওদুদী , অনুবাদঃ আবদুস শহীদ নাসিম,পৃষ্ঠাঃ১৪৮ ,১ম খন্ড, ৬ষ্ঠমুদ্রণঃসেপ্টেম্বর ২০০৮,শতাব্দী প্রকাশনী ,ঢাকা ) তার মতে, দ্বীনী ইলমের ক্ষেত্রে বুৎপত্তি রাখার অর্থ হল কোন অফিসের কেরানী হওয়ার যোগ্যতা সম্পন্ন হওয়া । কেননা তার শিক্ষাগত যোগ্যতা ছিল কোন অফিসের কেরানী হওয়ার পর্যায়ের এবং তিনি নিজে তাকলীদ করতেন না । তিনি বলেন, " আহলে হাদীসের সব মত ও মাসয়ালাই যে সহীহ তা আমি মনে করি না । আর হানাফী বা শাফেয়ী বা অন্য কোন মাযহাবেরই পুর্নাঙ্গ তাকলীদ ( অন্ধ অনুকরণ ) করতে হবে তাও আমি মনে করি না ।" (রাসেয়েল মাসায়েল , মূল : আবূল আলা মওদূদী , অনুবাদ : আবদুশ শহীদ নাসিম , পৃষ্ঠা ১৪৩ , ১মখন্ড , ৬ষ্ট মুদ্রন : সেপ্টম্বর ২০০৮ , শতাব্দী প্রকাশনী , ঢাকা )>
চলবে।
বিষয়: বিবিধ
২৯৫৭ বার পঠিত, ৩১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
কিন্তু আপনি আমার প্রসঙ্গ এরিয়ে আক্রমন করলেন কোন কারনে।
মউদুদী মানুষ।তার ভূল হতে পারে ইহাই স্বাভাবিক।কিন্তু তার কিছু অনুসারি তার ভূল গুলিকে ভূল বলতেই রাজি না।কারন কি??
ওরা কি মউদুদীর জন্যই ইবাদাত করে?
তা না হলে মউদুদীর ভূল গুুলি পরিহার করতে সমস্যা কোথায়?
মউদুদী অনুসারিদের কাজ হলো না পারলে মিথ্যার আশ্রয় নেয় অথবা গালা-গালি শুরু করে।
আপনার কর্ম-কান্ড তাই প্রমান করে।আর হাদীসের ভাষ্যমত ইহা মুনাফিকদের প্রধান আলামত।
আপনি কি কুখ্যাত সাবাহ গ্রুফের লোক??
আলোচনা করলাম মউদুদীর অপব্যাখা নিয়ে,তার সাথে নবী-রাসুলের ইলেমের তুলনা করা একমাত্র যোগ্য মউদুদীর উত্তরসূরি দ্বারাই সম্ভব।
এখন তো বলতে হচ্ছে রতনে রতন চেনে আর গাধায় চেনে মুলা!
আপনার জন্য.........
*হাফেজ্জী হুজুর রহ. এর সতর্ক বানী
*শামসুল হক্ব ফরিদ পুরী রহ. এর ভূল সংশোধন
*শায়খূল হাদীস আজিজুল হক্ব সাহেব রহ. এর বুখারি শরিফের বঙ্গানুবাদ ৭ম খন্ড
*আল্লামা আহমাদ শাফি দা.বা. এর ইজহারে হক্ব
বই গুলি পড়ার জন্য পরামর্শ রইল।
পড়ে জানাবেন।
বাজারে পাওয়া যায়।
আমি এনাদের মধ্যে একজনের বই পড়েছি।
উনাদরে সম্পর্কে আপনার কি ধারনা?
মউুদদীর অনেক বই আমার পড়া আছে।
্্আর যা-ই হোক, দাওয়াতী কাজ হচ্ছে আর আপনি সওয়াবের বদলে গোনাহগার হচ্ছেন বদ নিয়্যাতের কারণে। আফসোস আপনার জন্য।
ইসলামের নামে আপনারা অপকর্ম করেন,আর আমরা সেই অপকর্মের ছবি গুলি যন্ত করে রেখে দেই।মাঝে মাঝে আপনাদের ইসলামের নমুনা হিসাবে পেশ করি।তা দেখে তেলে-বেগুনে জ্বলে উঠেন??
তো এগুলো যদি আপনাদের কাছে খারপ লাগে,তাহলে আপনাদের যেই নেতারা ইসলঅমের নামে এই অপকর্ম করে তাদেরকে খারাপ লাগে না কেন এবং তখন খারাপ লঅগে না কেন?
এইটাকে কোন মুসলমানী বলে আল্লাহ মালুম।
কোন মথ্যুকের পোস্টে এটাই হোক আমার শেষ কমেন্ট।
এরাই আপনার নেতা??????????
এ চোখ বাধা মানে না......
ইসলামের নামে আপনারা অপকর্ম করেন,আর আমরা সেই অপকর্মের ছবি গুলি যন্ত করে রেখে দেই।মাঝে মাঝে আপনাদের ইসলামের নমুনা হিসাবে পেশ করি।তা দেখে তেলে-বেগুনে জ্বলে উঠেন??
তো এগুলো যদি আপনাদের কাছে খারপ লাগে,তাহলে আপনাদের যেই নেতারা ইসলঅমের নামে এই অপকর্ম করে তাদেরকে খারাপ লাগে না কেন এবং তখন খারাপ লঅগে না কেন?
এইটাকে কোন মুসলমানী বলে আল্লাহ মালুম ।
এই হিম্মত থাকলে মিথ্যা প্রমান করে দেখিয়ে দেন।
পরিশেষে একটি কথা পরিষ্কার করে দিতে চাই। ফিকাহ ও
ইলমে কালামের বিষয় এ আমার নিজস্ব
একটি তরিকা রয়েছে। আমার ব্যক্তিগত অনুসন্ধান গবেষণার
ভিত্তিতে আমি এটি নির্ণয় করেছি। গত আট বছর
যারা "তারজামানুল কুরআন পাঠ করেছেন
তারা একথা ভালোভাবেই জানেন। বর্তমান এ এই সংগঠনের
আমীরের পদে আমাকে অধিষ্ঠিত করা হয়েছে। কাজেই
একথা পরিষ্কার ভাবে বলে দিতে হচ্ছে যে ফিকাহ ও
ইলমে কালামের
ব্যপারে ইতিপূর্বে আমি যা লিখেছি এবং ভবিষ্যৎ এ
যা লিখবো অথবা বলবো তা জামায়াতে ইসলামীর
আমীরের ফয়সালা হিসেবে গন্য হবে না।বতং হবে আমার
ব্যক্তিগত মত। এইসব বিষয়ে আমার ব্যক্তিগত রায়
কে জামায়াত এর অন্যান্য আলেম বা গবেষক দের উপর
চাপিয়ে দিতে আমি চায়না। এবং আমি এও চাই
না যে জামায়াত এর পক্ষ থেকে আমার উপর এমন সব বিধি-
নিষেধ আরোপ করা হবে যে যার ফলে ইলমের ক্ষেত্রে,
আমার গবেষণা করার এবং মতামত প্রকাশের
স্বাধীনতা ছিনিয়ে নেওয়া হবে। জামায়াতের সদস্য দের
কে আমি আল্লাহ র দোহাই দিয়ে অনুরোধ করছি যে, ফিকাহ
ও কালাম শাস্ত্র সম্পর্কিত আমার কথাকে আপনারা কেউ
অন্যের সম্মুখে প্রমান স্বরুপ পেশ করবেন না। অনুরুপ
ভাবে আমার ব্যক্তিগত কার্যাবলী কেও
যেগুলো কে আমি নিজের অনুসন্ধান ও গবেষণার পর জায়েয
মনে করেছি অন্য কেউ যেন প্রমান স্বরুপ গ্রহন না করে।
এবং নিছক আমি করেছি বলেই যেন বিনা অনুসন্ধান এ তার
অনুসারী না হন। এ ব্যপারে প্রত্যেকের পুরণ
স্বাধীনতা রয়েছে। উপরন্তু এ ব্যপারে আমার বিপরীত মত
পোষন করার এবং নিজেদের মত প্রকাশের
স্বাধীনতা প্রত্যেকের রয়েছে" - (জামায়াতে ইসলামীর
কার্যবিবরনী-১ম খন্ড। ২৮ পৃষ্টা)
আপনি সে ব্যাপারে বলুন।
কিন্তু হঠাৎ করেই আপনার এমন সমালোচনার বিষয় বুঝতে পারলাম না। একজন আলেমকে সমালোচনা করার কিছু উপায় অঅছে। একজন মুসলিমকে বুঝতে হবে এ সমালোচনায় মুসলিম আরও বেশী দ্বন্দে জড়িয়ে পড়বে কিনা। আপনি অনর্থক দ্বন্দ তৈরী করতে চেয়েছেন কিনা সেটা আমার জানা নেই। আমাদের প্রত্যেককে আল্লাহকে ভয় করে চলতে হবে। এটা ফিতনার যুগ, তাই অনেক বিষয় এড়িয়ে চলা ভাল। আমি মওদুদী ভক্ত নই এবং তা বিপক্ষেও নই। আমি কুরআন সুন্নাহর পক্ষে
আমি কোন সমালোচনা করিনা।শুধু হাজারো মুসলমানকে মনগোড়া অপব্যাখা মোতাবেক আমল করা থেকে বিরত রাখার জন্যই আমার ক্ষুদ্র প্রয়াস।
উপরের ছবিটি দিয়ে সত্যবাদী ব্লগার Click this link ভণ্ড ধর্ম ব্যবসায়ী, চিনে রাখুন শিরোনামে একটি লেখা প্রকাশ করে । ছবির নিচে সে লেখে ' জামাাতে ইসলামী হিন্দের নেতারা হবু প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পা ছুঁয়ে ছালাম করেছ ।
গত ১৮-০৫-১৪ লেখাটি অত্র ব্লগারের দৃষ্টিতে এলে প্রকৃত ঘটনা লিংক সহ তুলে ধরা হয় । ঘটনাটি ঘটে ২০১১ সালে । স্থানীয় এটি মাজারের কয়েকজন ভক্ত গুজরাটের ততকালীন মূখ্য মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে সাক্ষাত করে তাকে একটি টুপি উপহার দেয় এবং তা পরতে অনুরোধ করে । কিন্তু মোদী তা পরতে অন্বীকার করে এক পর্যায়ে টুপিটি মাটিতে পড়ে গেলে এক পর্যায়ে একজন ভক্ত তা তুলতে যায় আর সে অবস্থার একটি ছবি ছাপে The Times of India Click this link
প্রকৃত ঘটনা ফাঁস হয়ে যাবার কিছুক্ষনের মধ্যেই 'সত্যবাদী ব্লগার' নামের মিথ্যাবাদী তার লেখাটি সরিয়ৈ ফেলে । Click this linkনাসে
পরে এ মিথ্যুক তার অপকর্মকে চাপা দেয়ার জন্য 'টুপি পরলেন না মোদী' শিরোনামে আর একটি ব্লগ লেখে । Click this link
এডমিনেরা এ সমস্ত মিথ্যাবাদী ও প্রতারক ব্লগারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবেন কি ?
বাকি সে ইহা সত্য না মিথ্যা দিয়েছে তা যাচাই করার সময় এখনও আামর হয় নাই।সময় হলে সে ব্যাপারে লিখবো।
বাকি কমন্টে আমি একটি ছবি দিয়েছি পারলে তা মিথ্যা প্রমান করুন।যদি ইহাই সত্য হয়,তাহলে মোদির গটনা তার চেয়ে বড় কিচু নয়।
আমি আপনার সেীজন্যে আরো কিছু ছবি সহ একটি পোস্ট দিোব।
পারলে মিথ্যা প্রমান করবেন।অপেক্ষায় থাকুন।
মন্তব্য করতে লগইন করুন