ধারাবাহিক প্রকাশনা # মওদূদীবাদেরস্বরূপ # ৭মপর্ব #

লিখেছেন লিখেছেন অপ্রিয় সত্য কথা ১৩ মে, ২০১৪, ১২:১৩:৪৮ দুপুর

আম্বিয়া আঃ সম্পর্কে মওদূদীর যেসব আক্রমনাত্মক ভাষ্য নমুনা স্বরুপ পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে মুলত তা একটি মূলনীতির ভিত্তিতে তিনি বলেছেন ।মওদূদী তার পার্টির জন্য নির্ধারিত সে মুলনীতিটি সুন্দর ভাবে সাজিয়ে বলে দিয়েছেন," আল্লাহ তা য়ালা ইচ্ছে করে প্রত্যেক নবী থেকে কোন না কোন সময় স্বীয় হেফাযাত উটিয়ে নিয়ে দু . একটি ভুল - ত্রুটি হতে দিয়েছেন । ( তাফহিমাত , আবুল আ লা মওদূদী,পৃষ্টা-৫৭,২য় খন্ড প্রথম প্রকাশ:মার্চ ১৯৯৯,মারকাযী মাকতাবায়ে ইসলামি পাবলিশার্স . নয়া দিল্লী) এটা এমন মুলনীতি যা আজ পর্যন্ত কোন মুসলিমের মুখ থেকে নির্গত হয়নি । এ মুলনীতির আলোকে মওদূদী যত কথা বলেছেন তা থেকে অন্যান্য নবীগণের বেলায় আর কি বলব , আমাদের প্রিয় নবী সায়্যিদুল মুরসালিন মুহাম্মাদ সা. এর ক্ষেত্রে তার উক্তি দেখে নেন এবং মওদূদী আকীদাও জেনে নেন ।

৮ . ক . মওদূদী আমাদের নবী সাঃ সম্বন্ধে বলেছেন, "আল্লাহর নিকট কাতর কন্ঠে এই দোয়া কর যে তোমাকে যে কাজের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল তা সম্পন্ন করার ব্যাপারে তোমার দ্বারা যে ভুল ত্রুটি হয়েছে কিংবা তাতে যে অসম্পূর্ণতা ও দুর্বলতা রয়ে গেছে তা যেন তিনি ক্ষমা করে দেন "।(তাফহীমুল কোরআন ,মূলঃ আবুল আলা মওদূদী,অনুবাদ মুহাম্মদ আবদুর রহীম. পৃষ্টা ২৮৬, ১৯খন্ড , সুরা নাসর ,৪নং টিকা) ।

খ . মওদূদী আমাদের প্রিয় নবি সা . সম্পর্কে আরো বলেন , সুতরাং এ মহান কার্য সম্পাদনের জন্য প্রশংসা স্তুতি প্রকাশ কর এবং তার দরবারে আবেদন কর : প্রভু পরওয়ারদেগার ! দীর্ঘ ২৩ বছরের এ খেদমতকালে আমার দারা যে সকল ত্রুটি - বিচ্যুতি হয়ে গেছে , তা ক্ষমা করে দাও ! (কুরআনের চারটি মৌলিক পরি ভাষা , মূল . আবুল আলা মাওদূদী , অনুবাদ . গোলাম সোবহান সিদ্দিকি , পৃষ্টা ১১৮, ২য় প্রকাশ .মে ২০১০ , আধুনিক প্রকাশনী , ঢকা )

গ . মহানবী সা. সম্পর্কে বাংলাদেশ কথিত ইসলামি ছাত্র শিবিরের বক্তব্য হচ্ছে , অতঃপর তুমি তুমার মালিকের প্রশংসা কর এবং তার কাছেই ( গুনাহ - খাতার জন্য ) ক্ষমা প্রার্থনা কর। (কর্মি প্রশিক্ষণ সহায়িকা , পৃষ্টা . ৯ . ১০ , প্রকাশনায় . বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্র শিবির , সিলেট মহানগরী, কর্মী মনোন্নয়ন সহায়িকা .পৃষ্টা ৩৬ প্রকাশনায় বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্র শিবির,সিলেট জেলা পশ্চিম ) দুনিয়ার তামাম মুসলমান পূর্বসূরী থেকে উত্তরসুরী পর্যন্ত কেউই আমাদের নবী সা. সম্পর্কে এমন নিকৃষ্টতম কথা আজও উচ্চারণ করেননি । বরং এরকম বাক্য ও মর্মকে প্রকাশ্য অনৈসলামিক বলে জানেন এবং মানেন । নবীগণ থেকে নুবুওয়াতি দায়িত্ব পালনে কোন ধরনের ভূল ত্রুটি হতে পারেনা ।

ঘ . মুসলমান মাত্রই জানেন যে,ওয়ায,তালকীন ও জিহাদের মতো পদ্ধতি সমূহ যা নবীগণ আঃ মানুষকে দীন কবুল করাতে অবলম্বন করেছেন,তার কোনটিই তারা উদ্ভাবন করেননি বরং আল্লাহ যখন তাদেরকে যে আদেশ দিয়েছেন তখন তারা তা ই করেছেন .আর আল্লাহর নির্দেশিত কোন পদ্ধতিই ব্যর্থ হতে পারেনা । তাছাড়া নবী কিংবা অন্যান্য দাঈর সফলতা ও কামিয়াবী মানুষের দীন কবুল করার মধ্যে নয় বরং আল্লাহর হুকুম পালনের মধ্যে নিহিত । কিন্তু মওদুদী মহানবী সাঃ সম্পর্কে বলেন ,"ওয়ায ও তালকীনে ব্যর্থতার পর হকের দাঈ তলোয়ার হতে নিলেন।"

(আল জিহাদ ফিল ইসলাম ,আবুল আলা মওদূদী , পৃষ্টা ১৭৪)

এটা রাসূল সা.ও আল্লাহর নির্দেশিত কর্মপদ্ধতির প্রতি চরম বেয়াদবী নয় কি? অধিকন্ত্ত তার এ মন্তব্য ইসলামের শত্রুদের এ বক্তব্যেরই প্রতিধ্বনি নয় কি যে, ইসলাম তলোয়ারের জোরে প্রতিষ্টিত হয়েছে । # চলবে।

মউদুদী মতবাদের যে সকল বন্ধুরা জবাব দিচ্ছেন,তাদেরকে বলবে ওহেতুক পাও ক্যাচাল না করে আমি যা লিখছি শুধু তার উপর ভিত্তি করেই আমার লেখা খন্ডন করুন।

**শুধু মাত্র সঠিক দিনের পথে ফিরে এসে সঠিক দ্বীনের উপর চলার জন্যই ক্ষুদ্র প্রয়াস।

আল্লাহ যাকে বুঝ দেন ,কে তাকে গোমড়া করবে।আর যাকে গোমড়া করেন কে তাকে বুঝ দান করবেন।

বিষয়: বিবিধ

১৪৩০ বার পঠিত, ২৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

221008
১৩ মে ২০১৪ দুপুর ০১:৩০
আমি মুসাফির লিখেছেন : যদিও বিরোধীদের সব কথার জবাব দেয়া ঠিক নয় তাই বলতে আপনার বা আপনাদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা দেখে আম্চর্য হতে হয় কারণ আপনার মত কিছু লোক আমার কাছেও এসেছিল তারা ভলিউম বানাইছে জামাতের ভুল ত্রুটির কিন্তু তারাও বড় ত্রুটির মাঝে আছে সে দিকে তাদের খেয়াল নেই । আপনিও তারেই একজন। আল্লাহ আপনাকে অনেক হায়াত দিন ।
১৭ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৯
170087
অপ্রিয় সত্য কথা লিখেছেন : সঠিক জওয়াব থাকলেই তো জবাব দিবেন???
আমিও জানি আমার মাঝেও হাজার ক্রটি আছে।কিন্তু তা আমার ব্যাক্তিগত।আমার কারনে হাজার হাজার মানুষ গোমড়া হবে না।বদদ্বীন কে দ্বীন মনে করে না।

তাই বিতর্ক করে কি লাভ? মউদুদীর ঈমান বিধ্বংসি লেখা বা তার সমস্ত লেখা ডাস্টবিনে ফেললে ইসলামের কি ক্ষতি হবে??
বরং আজকে মউদুদীর এই ঈমান ধ্বংস কারি লেখনীর কারনে আজ আপনাদের সাথে সমস্ত ইসলামী দল গুলির ঐক্য হতেছে না।
আমরা তো মউদুদীর জন্য ইবাদাত করি না।তাহলে সমস্যাটা কোথায়??:Thinking :Thinking
221009
১৩ মে ২০১৪ দুপুর ০১:৩২
আমি মুসাফির লিখেছেন : তাফহীমুল কুরআন আন্দোলনমুখী তাফসীর
ছাত্র জীবন থেকেই বাংলা ও ইংরেজী ভাষায় প্রকাশিত তাফসীর থেকে কুরআন বুঝবার চেষ্টা করেছিলাম । আলেম না হলে কুরআন বুঝা সম্ভব নয় মনে করেই এ চেষ্টায় ক্ষান্ত দিলাম । ১৯৫৪ সালে মরহুম আবদুল খালেক সাহেবের দারসে কুরআন কিছুদিন শুনে সহজ মনে হল । জানতে পারলাম যে মাওলানা মওদূদী (রঃ) - এর লিখিত তাফহীমুল কুরআন থেকেই তিনি দারস দেন । তখন নতুন উৎসাহ নিয়ে এ তাফসীর অধ্যয়নে মনোযোগ দিলাম।
ক. তাফহীমুল কুরআনের বৈশিষ্ট্য
তাফহীমুল কুরআন যে বৈশিষ্ট্যের দরুন বিশেষ মর্যাদার অধিকারী তা এ তাফসীরখানা না পড়া পর্যন্ত বুঝে আসতে পারে না । মধু কেমন তা খেয়েই বুঝতে হয় । অন্যের কথায় মধুর স্বাদ ও মিষ্ঠতা সঠিকভাবে জানা সম্ভব নয়। নবুয়াতের ২৩ বছর রাসূল (সা) কালেমা তাইয়্যেবার দাওয়াত থেকে শুরু করে সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনের সব ক্ষেত্রেই ইকামাতে দ্বীনের যে মহান দায়িত্ব পালন করেছেন সে কাজটি করবার জন্য কুরআন পাক নাযিল হয়েছে । রাসূল (সা) -এর নেতৃত্বে পরিচালিত ইসলামী আন্দোলনের বিভিন্ন অবস্থায় ও পরিবেশে আল্লাহ পাক প্রয়োজন মতো যখন যে হেদায়াত পাঠিয়েছেন তা-ই গোটা কুরআনে ছড়িয়ে আছে । তাই কুরআনকে আসল রূপে দেখতে হলে রাসূল (সা)-এর ২৩ বছরের সংগ্রামী জীবনের সাথে মিলিয়ে বুঝবার চেষ্টা করতে হবে । তাফহীমুল কুরআন এ কাজটিই করেছে । এখানেই এর বৈশিষ্ট্য।
খ. কুরআন বুঝবার আসল মজা
তাফহীমুল কুরআন একথাই বুঝাবার চেষ্টা করেছে যে , রাসূল (সাঃ) -এর ঐ আন্দোলনকে পরিচালনা করার জন্যই কুরআন এসেছে। তাই কোন সূরাটি ঐ আন্দোলনের কোন যুগে এবং কি পরিবেশে নাযিল হয়েছে তা উল্লেখ করে বুঝানো হয়েছে যে ঐ পরিস্থিতিতে নাযিলকৃত সূরায় কী হেদায়াত দেয়া হয়েছে । এভাবে আলোচনার ফলে পাঠক রাসূল (সাঃ) এর আন্দোলনকে এবং সে আন্দোলনে কুরআনের ভুমিকাকে এমন সহজ ও সুন্দরভাবে বুঝতে পারে যার ফলে কুরআন বুঝবার আসল মজা মনে -প্রাণে উপলব্দি করতে পারে।
তাফহীমুল কুরআন ঈমানদার পাঠককে রাসূল (সা) - এর আন্দোলনের সংগ্রামী ময়দানে নিয়ে হাযির করে । দূর থেকে হক ও বাতিলের সংঘর্ষ না দেখে যাতে পাঠক নিজেকে হকের পক্ষে বাতিলের বিরুদ্ধে সক্রিয় দেখতে পায় সে ব্যবস্থাই এখানে করা হয়েছে । ইসলামী আন্দোলনের ও ইকামাতে দ্বীনের সংগ্রামে রাসূল (সা) ও সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) - কে যে ভূমিকা পালন করতে হয়েছে তা এ তাফসীরে এমন জীবন্ত হয়ে উঠেছে যে পাঠকের পক্ষে নিরপেক্ষ থাকার উপায় নেই । এ তাফসীর পাঠককে ঘরে বসে শুধু পড়ার মজা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে দেয়না । তাকে ইসলামী আন্দোলনে উদ্বুদ্ধ করে । যে সমাজে সে বাস করে সেখানে রাসূলের সেই সংগ্রামী আন্দোলন না চালালে কুরআন বুঝা অর্থহীন বলে তার মনে হয় । তাফহীমুল কুরআন কোন নিষ্ক্রিয় মুফাসসিরের রচনা নয় । ইকামাতে দ্বীনের আন্দোলনের সংগ্রামী নেতার লেখা এ তাফসীর পাঠককেও সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার তাকিদ দেয় । এটাই এ তাফসীরের বাহাদুরী।

গ. সব তাফসীর এ রকম নয় কেন ?
কারো মনে এ প্রশ্ন জাগতে পারে যে তাফহীমুল কুরআনে আন্দোলনমুখী যে তাফসীর পাওয়া যায় তা অতীতের বিখ্যাত তাফসীরগুলোতে নেই কেন ? তারা কি কুনআন ঠিকমতো বুঝেননি? এ প্রশ্নের জওয়াব সুস্পষ্ট হওয়া দরকার ।
চৌদ্দশ বছর আগে আল্লাহর রাসূল (সা) কুরআনের ভিত্তিতে সমাজ ও রাষ্ট্র এমনভাবে গড়ে তুলেছিলেন যে প্রায় বারশ বছর বিশ্বে মুসলমানদেরই নেতৃত্ব ছিল। খোলাফায়ে রাশেদার ত্রিশ বছর ইসলামী সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা শতকরা একশ ভাগই চালু ছিল । এরপর খেলাফতের স্থলে রাজতন্ত্র চালু হলেও শিক্ষাব্যবস্থা ,আইনব্যবস্থা ,অর্থব্যবস্থা ইসলাম অনুযায়ী চলতে থাকে । ইসলামী শাসনব্যবস্থায় ক্রমে ক্রমে ত্রুটি দেখা দেবার ফলে বারশ বছর পর শাসনক্ষমতা অমুসলিমদের হাতে চলে যায় ।
যে বারশ বছর মুসলিম শাসন ছিল তখন যেসব তাফসীর লেখা হয়েছে , মুসলিম সমাজে কুরআনের শিক্ষা ব্যাপক করাই উদ্দেশ্য ছিল । ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম থাকার কারণে কুরআনকে আন্দোলনের কিতাব হিসাবে ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন তখন ছিল না ।
যখন ইংরেজ শাসন এ উপমহাদেশে ইসলামকে জীবনের সকল ক্ষেত্র থেকে উৎখাত করে কুরআনের বিপরীত শিক্ষা ,সভ্যতা ও সংস্কৃতি চালু করল তখন নতুন করে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েমের আন্দোলন জরুরী হয়ে পড়ল । শাহ ওয়ালীউল্লাহ দেহলবী (রঃ) থেকেই এ চিন্তার সূচনা হয় । এ চিন্তাধারার ধারকগনই মুজাহিদ আন্দোলন গড়ে তোলেন এবং উত্তর পশ্চিম সীমান্তে একটি ইসলামী রাষ্ট্রও কায়েম করেন । ১৮৩১সালে বালাকোটের যুদ্ধে নেতৃবৃন্দ শহীদ হলেও ইসলামকে বিজয়ী করার চিন্তাধারা বিলুপ্ত হয়নি।
মাওলানা মওদূদী (রঃ) ঐ চিন্তাধারার স্বার্থক ধারক হওয়ার সাথে সাথে নিজেই ইসলামী আন্দোলনের নেতৃত্বের দায়িত্ব পালন করার ফলে আন্দোলনের দৃষ্টিতে কুরআনকে বুঝাবার গুরুত্ব উপলব্ধি করেছেন । তাই তাঁর তাফসীর স্বাভাবিকভাবেই আন্দোলনমুখী হয়েছে।
১৩ মে ২০১৪ দুপুর ০২:৫৫
168553
সরল কথা লিখেছেন : Good Luck Good Luck
১৭ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫০
170088
অপ্রিয় সত্য কথা লিখেছেন : যা যে রকম বুঝ!!! এর আগে তো আন্দোলন হয় টয় নাই???????????????
221030
১৩ মে ২০১৪ দুপুর ০২:৪৭
বিবেক লিখেছেন : দেখুন, আপনি কিছু দিন ধরে মওদূদী বিরোধী পোষ্ট দিয়ে যাচ্ছেন। কথা হল, প্রশ্ন গুলো দিয়েছেন আপনি আর উত্তর দিচ্ছেন আপনি। মওদূদী আসলেই সেই কথা গুলো বলেছেন কিনা, নাকি আপনিই তার নামে চালিয়ে দিচ্ছেন সেটা বুঝার সুযোগ নাই। আপনি অনেক গুলো বইয়ের রফারেণ্স দিচ্ছেন, সে সব রেফারেণ্স বাজারী বই গুলোতে পাওয়া যায়।

প্রথম কথা হল,
আপনার পোষ্টটি বিশ্বাস করতে হলে প্রথমে আপনার উপর বিশ্বাস রাখতে হবে, আপনাকে বিশ্বাস করার মানদন্ড কি? আপনাকে বিশ্বাস করার জন্য কি বাজার থেকে হাজার হাজার টাকা দিয়ে মওদূদীর বই কিনতে হবে?

দ্বিতীয় কথা হল,
বর্তমানে মওদূদীর বই গুলো বাজারে পাওয়া যায়, উর্দু ভাষায় লিখিত বই গুলো নব্বই সাল থেকেই অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে। আপনি যেহেতু এই বিষয়ের উপর বিস্তারিত লিখছেন, তাহলে আপনার উচিত সেই বইগুলো থেকে স্ক্রিন শটগুলো আপনার বক্তব্যের ফাঁকে ফাঁকে তুলে ধরা। স্ক্রিন শট দেবার আগে অবশ্যই লিখাটির আগের ও পরের প্যারাগ্রাফের অংশ তুলে ধরা আবশ্যক। কোন একটি লাইন বা পঙ্গতি নয়।

তাহলে আপনাকে বিশ্বাস অবিশ্বাসের ব্যাপারটি চুকে যাবে, পাঠক নিজেরা নিজের চোখে দেখে পড়বে আর বিশ্বাস করবে। নতুবা আপনার এই কষ্টের কোন কল্যাণ নাই। কেননা অনেকে দাদাদের টাকা খেয়ে এভাবে কাজে নেমে পড়ে, আপনার মতলব কি তা পরিষ্কার হবে যদি মওদূদীর বইয়ের স্ক্রিন শট গুলো তুলে ধরেন। অথবা স্ক্যান করে ছবি আকারে পোষ্ট করুন। প্রতিদিন পোষ্ট না দিয়ে সেভাবে সপ্তাহে দুই দিন দিতে থাকুন, তাহলে দ্বীন ও দুনিয়া দুই কুলের কাজে আসবে।
১৭ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৪
170090
অপ্রিয় সত্য কথা লিখেছেন : আপনার জন্য.........

*হাফেজ্জী হুজুর রহ. এর সতর্ক বানী
*শামসুল হক্ব ফরিদ পুরী রহ. এর ভূল সংশোধন
*শায়খূল হাদীস আজিজুল হক্ব সাহেব রহ. এর বুখারি শরিফের বঙ্গানুবাদ ৭ম খন্ড
*আল্লামা আহমাদ শাফি দা.বা. এর ইজহারে হক্ব
বই গুলি পড়ার জন্য পরামর্শ রইল।

পড়ে জানাবেন।
বাজারে পাওয়া যায়।
১৮ মে ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
170279
ইমরান ভাই লিখেছেন : এক পোস্টে দেখলাম আপনাকে একজন নাস্তিকের খাতায় নাম দিছে। আসলে কি আপনি নাস্তিক??
তবে আপনি যে ইসলামের মাঝে বিভেদ সৃষ্টিকরার তালে আছেন তাতে কোন সন্দেহ নাই। নিচে দেখেন...


Click this link
221032
১৩ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:০০
সরল কথা লিখেছেন : এই বিরোধীতা তো বংশ পরম্পরায় করে যাচ্ছে তাতে ফায়দা হচ্ছে কি?????
মওদূদীর বিরোধী যদি শুধু মাত্র আলেমরা করতো তা হলে একটা কথা থাকতো । কিন্তু সেকুলাররা কেন মওদূদীর বিরোধীতা করে ।
আমার বুঝে আসেনা কেন সেকুলার এবং কিছু হুজুররা মওদূদীর বিরোধীতা করে??????


তা হলে সেই সব হুজুরদের গোড়া কি সেকুলারদের সাথেই লাগানো!!!!!?

১৭ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৪
170091
অপ্রিয় সত্য কথা লিখেছেন : আপনার জন্য.........

*হাফেজ্জী হুজুর রহ. এর সতর্ক বানী
*শামসুল হক্ব ফরিদ পুরী রহ. এর ভূল সংশোধন
*শায়খূল হাদীস আজিজুল হক্ব সাহেব রহ. এর বুখারি শরিফের বঙ্গানুবাদ ৭ম খন্ড
*আল্লামা আহমাদ শাফি দা.বা. এর ইজহারে হক্ব
বই গুলি পড়ার জন্য পরামর্শ রইল।

পড়ে জানাবেন।
বাজারে পাওয়া যায়।
১৮ মে ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
170278
ইমরান ভাই লিখেছেন : এক পোস্টে দেখলাম আপনাকে একজন নাস্তিকের খাতায় নাম দিছে। আসলে কি আপনি নাস্তিক??
তবে আপনি যে ইসলামের মাঝে বিভেদ সৃষ্টিকরার তালে আছেন তাতে কোন সন্দেহ নাই। নিচে দেখেন...


Click this link
221278
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৮:১৪
ব১কলম লিখেছেন : `অপ্রিয় সত্য কথা'কে বলছি-
এ দুনিয়ায় আর কোন সমস্যা নাই? মওদুদীই কি একমাত্র সমস্যা?
মওদুদীর বিরুদ্ধে ৫০ বছর ধরে লেখা হচ্ছে, তাতে মওদুদীর জামায়াত কি কমছে না বাড়ছে?
আজ বিশ্বে মুসলমানরা অস্তত্বেের সংকটে ভুগছে । কাফের, মোনাফেক, মোশরেক সব আজ একাট্টা হয়েছে মুসলমানদের অস্তিত্ব মিটিয়ে দিতে । কিন্তু এ চক্ষুষ্মান অন্ধরা তা দেখছেনা । ওদের জন্যই কি আল্লাহ নাযিল করেছের এ আয়াত
وَلَقَدْ ذَرَأْنَا لِجَهَنَّمَ كَثِيرًا مِّنَ الْجِنِّ وَالْإِنسِ ۖ لَهُمْ قُلُوبٌ لَّا يَفْقَهُونَ بِهَا وَلَهُمْ أَعْيُنٌ لَّا يُبْصِرُونَ بِهَا وَلَهُمْ آذَانٌ لَّا يَسْمَعُونَ بِهَا ۚ أُولَـٰئِكَ كَالْأَنْعَامِ بَلْ هُمْ أَضَلُّ ۚ أُولَـٰئِكَ هُمُ الْغَافِلُونَ
আর আমি সৃষ্টি করেছি দোযখের জন্য বহু জ্বিন ও মানুষ। তাদের অন্তর রয়েছে, তার দ্বারা বিবেচনা করে না, তাদের চোখ রয়েছে, তার দ্বারা দেখে না, আর তাদের কান রয়েছে, তার দ্বারা শোনে না। তারা চতুষ্পদ জন্তুর মত; বরং তাদের চেয়েও নিকৃষ্টতর। তারাই হল গাফেল, শৈথিল্যপরায়ণ।(সূরা আরাফ-১৭৯)
১৭ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৫
170092
অপ্রিয় সত্য কথা লিখেছেন : আপনার জন্য.........

*হাফেজ্জী হুজুর রহ. এর সতর্ক বানী
*শামসুল হক্ব ফরিদ পুরী রহ. এর ভূল সংশোধন
*শায়খূল হাদীস আজিজুল হক্ব সাহেব রহ. এর বুখারি শরিফের বঙ্গানুবাদ ৭ম খন্ড
*আল্লামা আহমাদ শাফি দা.বা. এর ইজহারে হক্ব
বই গুলি পড়ার জন্য পরামর্শ রইল।

পড়ে জানাবেন।
বাজারে পাওয়া যায়।
221349
১৪ মে ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
ইয়াফি লিখেছেন : আপনার ধারাবাহিক প্রকাশনায় বর্ণিত স্বরূপ সর্বপ্রথম কে কখন কোথায় আবিস্কার করতে পেরেছিলেন? এগুলো সবার জানা দরকার। জানালে খুবই বাধিত হব।
১৭ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৫
170093
অপ্রিয় সত্য কথা লিখেছেন : আপনার জন্য.........

*হাফেজ্জী হুজুর রহ. এর সতর্ক বানী
*শামসুল হক্ব ফরিদ পুরী রহ. এর ভূল সংশোধন
*শায়খূল হাদীস আজিজুল হক্ব সাহেব রহ. এর বুখারি শরিফের বঙ্গানুবাদ ৭ম খন্ড
*আল্লামা আহমাদ শাফি দা.বা. এর ইজহারে হক্ব
বই গুলি পড়ার জন্য পরামর্শ রইল।

পড়ে জানাবেন।
বাজারে পাওয়া যায়।
১৮ মে ২০১৪ দুপুর ০২:১৯
170320
ইয়াফি লিখেছেন : হাফেজ্জী হুজুর (রহ),মওলানা শামসুল হক্ব ফরিদ পুরী (রহ), শায়খূল হাদীস আজিজুল হক্ব সাহেব এবং আল্লামা আহমাদ শাফি (দাবা) উঁনারাই কি সবপ্রথম মওদুদীবাদের স্বরপ উম্মোচন করতে পেরেছিলেন? উঁনারা সবাই কি দেওবন্দ নেসাবের আলেম ছিলেন? দেওবন্দ নেসাবের বাইরে তথা উপমহাদেশের বাইরে আর কোন হক্কানী আলেম, ইসলামবিশারদ মওদুদীবাদের স্বরপ ধরতে পেরেছিলেন কিনা? আপনার উল্লেখিত বইসমূহসহ উপমহাদেশের বাইরে আর কোন হক্কানী আলেম, ইসলামবিশারদের এজাতীয় বই থাকলে অনলাইনে পড়ার ঠিকানা দিবেন। ইদানিং পত্র-পত্রিকায় দেখলাম আলা হযরত ইমাম আহমদ রেজা খাঁন ফাযেলে বেরেলভী গ্রুপের আলেমরা আল্লামা আহমাদ শাফি সাহেবের লেখনীতে আল্লাহদ্রোহীতার সন্ধান পেয়েছে! আবার ইদানিংকালের ইসলাম প্রচারক ডাঃ জাকির নায়েকের বিরুদ্ধেও ফতোয়া জারীর কথা শোনা যাচ্ছে। এ ব্যাপারে আসল সত্য কি জানাবেন? ধন্যবাদ
222832
১৭ মে ২০১৪ রাত ১১:০৭
ব১কলম লিখেছেন : Above mentioned books were read before your born
222906
১৮ মে ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
আমি মুসাফির লিখেছেন : আপনি নিজে স্বীকার করেছেন আপনার মাঝে ভুল আছে তাহলে সেইগুলি না শুধরিয়ে যা সম্পর্কে আপনার সিমিত জ্ঞান তা নিয়ে ঘাটঘাটি কেন করেন ? আপনি যদি মুসলমানের বাচ্চা হন তাহলে বুঝব আপনার কোন অসৎ উদ্ধেশ্য আছে নইলে একটি ইসলামী আন্দোলনের নেতাকে এভাবে তুচ্ছ করতে পারতেন না। আর যদি কাফেরদের লোক হন তাহলে সব কাফেররা যা করছে আপনিও তার ব্যতিক্রম নয় আর যদি কাফেরদের উচ্ছিষ্ট খেয়ে আওয়ামীদের মত আচরন করেন তাহলে তো আপনি কাফেরদেরই এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী ।

সব শেসে বলতে চাই আপনি বলেছেন আমরা জবাব দিতে পারিনা বলেই জবাব দেয় না। এটা ঠিক না যারা গালাগালি করে তাদের গালির জবাব দিলে আরো খারাপ গালি দিতে পারেনা তাই আমরা সব কথার জবাব দেয় না।
১৮ মে ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
170276
ইমরান ভাই লিখেছেন : এক পোস্টে দেখলাম আপনাকে একজন নাস্তিকের খাতায় নাম দিছে। আসলে কি আপনি নাস্তিক??
তবে আপনি যে ইসলামের মাঝে বিভেদ সৃষ্টিকরার তালে আছেন তাতে কোন সন্দেহ নাই। নিচে দেখেন...


Click this link
১৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০২:৩৮
219897
অপ্রিয় সত্য কথা লিখেছেন : মওদুদী ইসলামী আন্দোলনের নেতা????????????????
এখানে আমি ঐ গোমড়ার বিরোধিতা করি নাই,বরং সে যে কুরআন-হাদিস এর অপব্যাখা এবং নবী - রাসুল সা.দের নিয়ে কটাক্ষ করছে তা তুলে দরলাম।

আমার ভূল আছে বলে কেউ ইসলাম নিয়ে অপব্যাখা করবে তার প্রতিবাদ করবো না ইহা কোন মুসলমানের কাজ হতে পারে না।
আর জালেম মউদুদীর বিরুদ্ধে লিখলেই বুঝি কাফের হয়ে যায়। এ দরনের ফতোয়া একমাত্র মউদুদীই দিতে পারে।
222942
১৮ মে ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
ইমরান ভাই লিখেছেন : এক পোস্টে দেখলাম আপনাকে একজন নাস্তিকের খাতায় নাম দিছে। আসলে কি আপনি নাস্তিক??
তবে আপনি যে ইসলামের মাঝে বিভেদ সৃষ্টিকরার তালে আছেন তাতে কোন সন্দেহ নাই। নিচে দেখেন...


Click this link
১৮ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:২০
170387
অপ্রিয় সত্য কথা লিখেছেন : আহারে আহলে খবিচ।তোমার কাছে তো তোমার মনমত না হলে সবই নাস্তিক,মুশরিক।
তোমার অবস্হাযে কোথায় আগে তা দেখো।।
১৯ মে ২০১৪ সকাল ১১:১২
170686
ইমরান ভাই লিখেছেন : আহারে আহলে খবিচের সন্তান। নাস্তিকের খাতায় নাম দেখে কষ্ট লাগছে বুঝি...চু চু চু চু চু...
২১ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:২০
171493
অপ্রিয় সত্য কথা লিখেছেন : তোর কোন বাবা নাস্তিকের খাতা নাম দিছে আমার আর অমিন আমি নাস্তিক হয়ে গেলাম?আর তোর ইহা দলিল হইয়া গেল।আহলে শয়তানের দল।
২২ মে ২০১৪ সকাল ১১:০৭
171752
ইমরান ভাই লিখেছেন : আহহালে আহলে শয়তারের বাচ্চাটা সুনা মনি কষ্ট পইছো ইসসিলেলে...Tongue
১৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০২:৩৯
219898
অপ্রিয় সত্য কথা লিখেছেন : আহলে খবিচের এক ছাগল নাস্তিক ফতোয়া দিয়েছে আরেক ছাগলে ডল বাজাচ্ছে।Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File