%বিশ্বাস ঘাতক মউদুদী জামাতকে কেউ বিশ্বাস করতে পারেনা ।
লিখেছেন লিখেছেন অপ্রিয় সত্য কথা ১৯ এপ্রিল, ২০১৪, ০৩:৪৩:২৫ দুপুর
%-)না আ.লীগ, না বি এন পি না কোন ইসলামী দল ।
#জন্মলগ্ন থেকে আহলে হক্ব আলেম - উলামারা ইসলামের
নামে ওদের অপকর্মের বিষয়ে যখনই সতর্ক করেছে তখনই
এরা সতর্ক না হয়ে আলেমদের কঠোর সমালোচনা করেছে ।
#রাজনৈতিক অঙ্গনে নিজেদের সুবিধা মত ইসলামকে হাতিয়ার
বানিয়ে লজ্জার মাথা খেয়ে একবার হাসিনা আবার খালেদার সাথে
জোট করে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছে এই ভ্রান্ত জামাত ।
দুঃখের সাথে বলতে হয়-আজ পযর্ন্ত কোন ইসলামী দলের সাথে
ওদের কোন জোট হয় নি।
#বর্তমানে BNP সাথে জোটে থেকে গোপনে গোপনে আ.লীগের
সাথে আতাতের গুন্জন শোনা যায় ।
%-)তাই গত বৃহস্পতি বার রাতে ১৯ দলের বৈঠকে উনাদের কথিত
মন্দের ভাল নেত্রী মেডাম জিয়া আ.লীগের সাথে মউদুদী জামাতের গোপন
আতাতের বিষয়ে জামাত নেতাকে সতর্ক করেন ।
%বিঃ দ্রঃ - মুনাফিকদের কোন চরিত্র থাকেনা ।
বিষয়: বিবিধ
১৭৮০ বার পঠিত, ৩০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
নিয়ে আতঙ্কিত বিএনপি
নতুন বার্তা ডেস্ক
ঢাকা: জামায়াত শেষ পর্যন্ত কী করবে? বিএনপির নেতৃত্বে ১৯ দলীয় জোটে থাকবে, নাকি সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি করে অস্তিত্ব রক্ষা করবে – এই প্রশ্নের পাশাপাশি বিএনপিতে অতীতের মতো জামায়াতের ডিগবাজির সম্ভাবনা নিয়েও শঙ্কিত৷ বিএনপির দু'জন নেতা ডয়চে ভেলেকে বলেছেন, এখনো সেরকম কিছু না হলেও অতীত পর্যালোচনা করলে জামায়াতের ডিগবাজি অসম্ভব কিছু নয়। তাই তাদের সতর্কভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে৷
৫ জানুয়ারির ‘এককরফা' নির্বাচনের পর থেকেই বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের দূরত্ব বাড়তে থাকে৷ নির্বাচনের আগে এবং নির্বাচন প্রতিরোধে জামায়াতের সহিংসতা নিয়ে দেশে-বিদেশে চাপের মুখে পড়ে বিএনপি৷ তাই চাপ কমাতে বিএনপি নিজেই জামায়াতের সঙ্গে দূরত্ব বাজায় রাখাতে শুরু করে৷ কিন্তু উপজেলা নির্বাচনে জামায়াত এর জবাব দেয়৷ তারা বিএনপির পরামর্শ না মেনে অনেক জায়গায় প্রার্থী দেয় এবং ভালো ফলও পায়৷ আর এত রুষ্ট হয় বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব৷ কিন্তু জামায়াত বিএনপির এই ক্ষোভ আমলে না নিয়ে নিজেদের মতো এগিয়ে যায়৷ ফলে দূরত্ব আরো বাড়ে৷ এ কারণে ১৯ দলীয় জোটের কোনো বৈঠকও হয়নি নির্বাচনের পরে৷
সাম্প্রতিক সময়ে হেফাজতের সঙ্গে সরকারের দৃশ্যমান সুসম্পর্ক বিএনপিকে ভাবিয়ে তোলে৷ তাই জামায়াতসহ ১৯ দলীয় জোটের নেতাদের সঙ্গে বৃহস্পতিবার রাতে বৈঠক করেন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া৷ জানা গেছে, তিনি সেখানে দূরত্বের কথা উল্লেখ করে দূরত্ব কমিয়ে জোটকে কার্যকর করার কথা বলেন৷ জোটের সবাইকে ২১ এবং ২২ এপ্রিল তিস্তা লংমার্চে অংশ নিতে বলেন৷ আর জামায়াতকে সরকারের ফাঁদে পা না দেয়ার ব্যাপারে সতর্ক করে দেন৷ তিনি বলেন, ‘‘জামায়াতকে সরকার ধ্বংস করতে চায়৷''
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, সেখানে উপস্থিত মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমির আবদুল হালিম দূরত্বের ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, ‘‘নির্বাচনের আগে নানা সমস্যার কারণে সব সময় যোগাযোগ রাখা সম্ভব হয়নি৷ এ সমস্যা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি৷ তবে জামায়াত জোটের সঙ্গে আছে৷''
তবে তাতেই আশ্বস্ত নয় বিএনপি৷ বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদু ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘সাম্প্রতিক সময়ে গণজাগরণ মঞ্চ সরকারের ইশারায় দু'ভাগ হয়ে যাওয়ায় সরকারের সঙ্গে জামায়াতের ঘনিষ্ঠতার কথা আলোচনায় এসেছে৷ তবে জামায়াত এখনো ঠিক আছে বলেই মনে হয়, কিন্তু ভবিষ্যতে কী হবে তা বলা যায় না, কারণ, ১৯৮৬ সালে জামায়াত বিএনপিকে বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সামরিক সরকারের অধীনে নির্বাচনে গেছে৷ আবার ১৯৯৬ সালে বিএনপি যখন ক্ষমতায় তখন জামায়াত আওয়ামী লীগের সঙ্গে মিলে সরকারবিরোধী আন্দোলন করেছে৷ তাই জামায়াত নতুন কোনো সিদ্ধান্ত নিলে অবাক হওয়ার কিছু নেই৷''
তিনি আরো বলেন, ‘‘জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির আদর্শিক নয়, আন্দোলনভিত্তিক জোট৷''
বিএনপির চেয়ারপারসনের আরেক উপদেষ্টা আহমেদ আজম খান ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘উপজেলা নির্বাচন নিয়ে স্থানীয় পর্যায়ে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব তৈরি হয়েছে৷ তবে তা কেন্দ্রীয় পর্যায়ে নয়৷ তবুও নানা কারণে জামায়াতকে সতর্ক পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে৷'' জামায়াতের অতীতের ভূমিকার কারণে বিএনপি সব সময়ই তাদের ব্যাপারে সতর্ক, জানালেন বিএনপির এই নেতা৷ সূত্র: ডিডব্লিউ
নতুন বার্তা/জবা
স্বাধীনতার নামে রাষ্ট্রের মানুষগুলোকে নির্বিচারে হত্যা করার সময় এসব কান্ডজ্ঞানহীরা বড়ই নীরব। আজ যখন এসব বিবেকহীনরা জামায়াতের বিরুদ্ধে বলে, তখন মনে হয়, একটি জাতির পেটে জম্ন নেয়া একজন নাগরিক কতটুকু অকৃজ্ঞ আর স্বার্থপর হলে এ দু:স্বময়ে বিভাজনের সুর তুলতে পারে।
ইতহিাসকে বিকৃতকারি জামাত ইতহিাস মুছে দিতে পারবে না।
আমনে মাইয়া না পোলা?
পোলা হইলে, কাডা না আকাডা?
কাডা হইলে, মুলছলমান না অমুছলমান?
মুছলমান হইলে, টঙ্গীর দলের না পীরের দলের?
টঙ্গির দলের হইলে, নতুন আগমন না পুরাতন আগমন?
নতুন আগমন হইলে, দাড়ি রাইখছন না দাড়ি ছাইটছন?
দাড়ি রাইখলে, শিখের মত প্যাচানো না বিন লাদেনের মত লম্বা?
দেখেন আমনেরে না দেইখা বিশ্বাস কইরবার পারছিনা, একটু দেখাইয়া দেন আমরা বিশ্বাস করি আসলে আমনে হইলেন হিজড়া, খালি বাসি কথা লইয়া হান্দাইয়া পড়েন।
আজকে দেখলাম শফি হুজুর নাকি খলিফা হাছিনার উৎকুস নিচ্ছেন।
আপাদত উনাদের নবীর মুহব্বত কমে হাছিনাকে বন্ধু বাড়াইতেছে।
অথচ আল্লাহ পাকের কথা হচ্ছে ইসলাম বিদ্দেশি শক্তি কোন মুমিনের বন্ধু হতে পারেনা।
তুমি যেই চরমোনাইর ভন্ড় তরীকতে বিশ্বাস কর তারা তো আগের থেকেই হাছিনার কেনা গোলাম।
কিন্তু আপনি যেভাবে ওলামায়ে হক্ব এর দোহাই দিয়ে মাঝে মধ্যে জামাতের বিরুদ্ধে জিহাদী জজবা নিয়ে পোষ্ট দিয়ে গ্যাঞ্জাম সৃষ্টি করতে চান তার জবাবদিহিতা কি আপনাকে করতে হবে না কবরে গেেলে?
জামাতিরা মউদুদীর ভ্রান্ত আকিদা বিশ্বাস পোষণ করার কারণে আপনি ফতোয়া দিয়ে যাচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত। কিন্তু ইদানিং আল্লামা শফি সাহেব তার পূর্বের অবস্থান থেকে সরে এসে নতুনভাবে আওয়ামী বন্ধনা শুরু করেছেন সে ব্যাপারে কখন পোষ্ট দিবেন?
নাকি বাংলাদেশ রেলওয়ের ১৬০ কাটার চেয়েও বেশী মূল্যবান জমি হাটহাজারি মাদ্রাসার নামে ৯৯ বছরের জন্য লিজ নিতে পারার শুকরিয়া স্বরূপ আওমী জাহেল নাফরমান সরকারের হটাৎ খাইর খা বনে গেলেন?
শফি সাহেবেরা তাদের অবস্থান থেকে একবিন্দুও সরে দাড়ায়নি।হলুদ মিডিয়িার চোখে যারা বিদ্ধেষিরা যতই হলুদ দেখুক না কেন,সময় মত তাদের চোখ খুলে যাবে।
আমনে মাইয়া না পোলা?
পোলা হইলে, কাডা না আকাডা?
কাডা হইলে, মুলছলমান না অমুছলমান?
মুছলমান হইলে, টঙ্গীর দলের না পীরের দলের?
টঙ্গির দলের হইলে, নতুন আগমন না পুরাতন আগমন?
নতুন আগমন হইলে, দাড়ি রাইখছন না দাড়ি ছাইটছন?
দাড়ি রাইখলে, শিখের মত প্যাচানো না বিন লাদেনের মত লম্বা?
দেখেন আমনেরে না দেইখা বিশ্বাস কইরবার পারছিনা, একটু দেখাইয়া দেন আমরা বিশ্বাস করি আসলে আমনে হইলেন হিজড়া, খালি বাসি কথা লইয়া হান্দাইয়া পড়েন।
toder Abba huzur Sofi Mia je amlik theke 40 koti takar jomi paiya awami nastik der bondhu bole Fotoya dilo tare ki tui Bissas Ghatok bolbina? naki toder Bap bole map.
উগ্রতার থেকে উত্তম আখলাক বেশি প্রয়োজনীয়।
মন্তব্য এত রুঢ় হওয়া উচিত নয় ভাই @গেঁও বাংলাদেশী।
ভাই @অপ্রিয় সত্য কথা, আপনি যেভাবে শিরোনাম দিয়েছেন, এটা ঠিক নয়। আপনি যদি খোলা মন নিয়ে মউদুদের লেখা পড়েন আর তার সমালোচনা পড়েন, দেখবেন, সমালোচকরা মউদুদের উক্তি বা লেখাকে খন্ডিত করে তুলে ধরেছেন।
ইখতিলাফী মাসায়ালার জন্য আপনি কাউকে গালি দিতে পারেন না। ইসলামে ইখতিলাফী সিদ্ধান্তের ব্যাপারে সমালোচনার সুন্নতী তরিকা আছে।
ওরা বাতিলের তাবেদারি করেই যাবে,আবার লম্ব লম্বা কথা বলবেই।কারন মুনাফিকদের কোন চরিত্র নাই।
বিভেদ উগ্রতা এগুলো দাওয়াত হতে পারেনা।
আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন।
কিন্তু বার বার বাতিলের সাথে ওদের ঐক্য হয়েছে তার প্রমান অভাব নাই।
এ দুনিয়ায় আর কোন সমস্যা নাই? মওদুদীই কি একমাত্র সমস্যা?
মওদুদীর বিরুদ্ধে ৫০ বছর ধরে লেখা হচ্ছে, তাতে মওদুদীর জামায়াত কি কমছে না বাড়ছে?
আজ বিশ্বে মুসলমানরা অস্তত্বেের সংকটে ভুগছে । কাফের, মোনাফেক, মোশরেক সব আজ একাট্টা হয়েছে মুসলমানদের অস্তিত্ব মিটিয়ে দিতে । কিন্তু এ চক্ষুষ্মান অন্ধরা তা দেখছেনা । ওদের জন্যই কি আল্লাহ নাযিল করেছের এ আয়াত
وَلَقَدْ ذَرَأْنَا لِجَهَنَّمَ كَثِيرًا مِّنَ الْجِنِّ وَالْإِنسِ ۖ لَهُمْ قُلُوبٌ لَّا يَفْقَهُونَ بِهَا وَلَهُمْ أَعْيُنٌ لَّا يُبْصِرُونَ بِهَا وَلَهُمْ آذَانٌ لَّا يَسْمَعُونَ بِهَا ۚ أُولَـٰئِكَ كَالْأَنْعَامِ بَلْ هُمْ أَضَلُّ ۚ أُولَـٰئِكَ هُمُ الْغَافِلُونَ
আর আমি সৃষ্টি করেছি দোযখের জন্য বহু জ্বিন ও মানুষ। তাদের অন্তর রয়েছে, তার দ্বারা বিবেচনা করে না, তাদের চোখ রয়েছে, তার দ্বারা দেখে না, আর তাদের কান রয়েছে, তার দ্বারা শোনে না। তারা চতুষ্পদ জন্তুর মত; বরং তাদের চেয়েও নিকৃষ্টতর। তারাই হল গাফেল, শৈথিল্যপরায়ণ।(সূরা আরাফ-১৭৯)
মন্তব্য করতে লগইন করুন