আমাদের গারেমনটস ভবনগুলোকে হিটলারের গযাস চেমবারের সংেগ তুলনা করেল কেমন হয়?
লিখেছেন লিখেছেন মহবুব ২৪ এপ্রিল, ২০১৩, ০৩:৫৪:২৮ দুপুর
সাধারণ মানুষ হিসেবে পরথেমই হাসিনা খালেদার দীরঘ জীবন কামনা করিছ। তারা বেচে না থাকেল দেশের বিপেদ আপেদ শোক পরকাশ করেব কারা? হরতাল ষেশে দেশবাসীকে শুভেচছা বাণী শুনাবে কে? একজেনর পর একজন আমাদেরেক শুভেচছাবাণী শুনিয়ে যাচেছন। ভিবষযেতও আমরা কমেবশী শুভেচছা বাণী পাবো আশা কির।
বেলিছলাম হিটলারের গযাস চেমবারের কথা। হিটলারের গযাস চেমবারে এক সংেগ কতলোক মারার বযাবসথা ছিল আমাদের জানা নেই। আমাদের আটতলা দশতলা গারমেনটস ভবনগুলো যখন ধবেশ পের কিংবা আগুন লাগে তখন উহাতে তিল ধরার ঠাই থাকেনা। শরিমকেদর কাছে পরশন করেল জানা যায় এক একিট ফযাকটরীতে তিন থেকে দশ হাজার পরযনত লোক কাজ কের। কিনতু দুরঘটনার পের সরকারী বেসরকারী বিভিনন মিডিয়ায় সততুর বা এক দেড়শ লোকের হতাহেতর সংবাদ আমরা শুনি । হতাহত কম হওয়াই সকেলর কাময। সরকার বরতমানে সারা দেশে বিরোধীদল দমেন ও গরেপতারে বযসত। মাননীয় আইন পরিত মনতরী বেলেছন বি এন পি জামাতের বাকী নেতা করমী গরেপতার করেল দেশ ঠানডা হেব। গরেপতার বাণিজয বরতমানে তুংেগ। আম জনতার মুখে শোনা যায় থানা ও কোরট পরাংগেণ টাকা ওড়ার রসালো গলপ। মাননীয় পরধান মনতরী বেলেছন একিদন থাকেতও তিনি কষমতা ছাড়েবন না। উভেয়র কথা বাসতেব রূপ পেলে ঘুষ লুটপাটের টাকায় সোনার বাংলার সরবতর হিটলারের গযাস চেমবারে ছেয়ে যাবে।
রানা পলাজার দুরঘটনা তদনেতর জনয সরকার আগের মত দু চারটা তদনত কিমিট গঠন করেব বেল আমরা আশাকির। তাদের কাছে আমরা পরকরিত হতাহেতর সংখযাও জানেত পরবো। সরকারী দেলর সযোগী সংগঠেনর নেতা হিসেবে রানা পলাজার মালিক এক সময় নিরদোষ পরমানীত হেব। নিহত হওয়া গরামের অনাহার কলীশট রহীমা করীমনেদর আপনজনেদর দীরঘশবাস কোন দিন শেষ হেব না। ইলিয়াস আলীর আপন জনেদর মত তাদের চোখের পানিও কোন দিন ফুরাবে না। সরকারী দেলর নেতা করমীদের অরেথ দেশে বিদেশে যত দালান কোঠা গেড় উঠেব বিশব ততই সভযতার দিকে এগিয়ে যাবে।
বিষয়: বিবিধ
১৩৬১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন