কওমী মাদ্রাসা জয়, হাসিনা মুজিব অথবা টংগীর বাসার ভাড়ায় চলেনা। তাই আংগুল নামিয়ে কথা বলো।
লিখেছেন লিখেছেন মুহছিনা খাঁন ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ১০:২৬:৫০ সকাল
কওমী মাদ্রাসার প্রতি হঠাৎ হাত বাড়ালো কেনো আজ প্রবাসি রাজ কুমার।
যার মা মাদ্রাসার মসজিদের শিক্ষক ও ছাত্রদের রাতের বেলা আলো নিভিয়ে হত্যা করে।
লাশ ঘুম করে। সেই রাজ কুমার ও কি ভয়ে আছে নাকি যে, সেই ভয়ে, ' করিতে ধোলা দুর জগত হইলো ভরপুর''।
যতই নি:শেষ করার চেষ্টা করো ততই নতুন শক্তি নিয়ে আল্লাহর শক্তিতে শক্তিমান হয়ে রুখে দাড়াবে ইনশাল্লাহ।
সেদিন আর বেশি দেরি নয় পায়ের তলে মাটি না পেয়ে খালি পায়ে সিমান্ত পার হতে হবে।
তাই বলছি জিহবার স্বাধিনতা পেয়ে যে কোন কিছু সিদ্বান্ত নেয়ার আগে ভালো করে ভাবো ।
সব বিষয়ে নাক গলানোর চেষ্টা করোনা। যেটা বলছিলাম, কওমি মাদ্রাসা তোমাদের বংশের টাকায় অথবা লুঠে নেয়া টাকায় চলেনা।
চলে গ্রামের গরীব মায়ের হাস মুরগি আর ডিম বিক্রি করার টাকায়। জমিনের এক মন ধানে, লা্উ, এক জোড়া নারিকেল অথবা সীম বিক্রির টাকায়।
যে ছাত্রগুলো এই খানে পড়ে তারা ও বেশীর ভাগ গরীবের ঘরের। যারা হোষ্টেলে থাকে তাদেরকেও গাড়ি ভাড়া দিতে হয় যখন ওরা বাড়ি যায়। ওদেরকে ভয় পেওনা ওরা টেরোরিষ্টের শিক্ষা পায়না।
তাই বলছি ওদেরকে পারলে পবিত্র কোরান থেকে শিক্ষা নেওয়ার জন্য সাহায্য করো অন্তত পক্ষ.
তোমার মা তো বলে বেড়ান সবাই ইসলাম নিয়ে ব্যবসা করে আর তোমার মা ইসলামের খেদমত করেন।
আলো নিভিয়ে একসাথে কোরানের শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের হত্যা করাকে যদি মনে হয় তোমাদের খেদমত তাহলে এই ধরনের খেদমতের সাহস আর দেখাবেনা।
মনে রাখবে বাংলার মানুষ খেটে খায় তাদের হাত অনেক শক্ত ওদের শক্ত হাত যদি একবার তুলে তাহলে তোমারদের আনাড়ি ব্রেইন রাস্তার ধুলায় পড়ে গড়াগড়ি খাবে।
হাত, মুখ, জিহবা সংযত করো।
তাতেই তোমাদের মংগল।
বিষয়: বিবিধ
৩২৩৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন