মা পৃথিবী থেকেও বড়। মা বাবার প্রতি যথার্ত দায়িত্ব পালন করা সন্তানের কর্তব্য। মাযের ঋণ শোধ করার ক্ষমতা সন্তানের নেই। এ ঋন শোধ করার মত না। সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা ও পালন কর্তা মহান আল্লাহর দরবারে সব বাধা অতিক্রম করে পৌচ্ছায় মায়ের দোয়া। মা বাবা আল্লাহর বড় নেয়ামত । মা বাবার সন্তুষ্ঠির উপহার বেহেস্ত। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর আদর্শে অনুধাপন করলে বিশ্বমানব বুঝতে পারবে মা কত বড় সম্পদ।

লিখেছেন লিখেছেন মা মাটি ০৯ মার্চ, ২০১৩, ০১:১৯:৫২ রাত

মা, ছোট কথার এক মধুর শব্দ। মা শব্দের মাঝে রয়েছে অসীম শ্রোদ্ধা ভালবাসা। মা আল্লাহর সৃষ্টির এক মহা শক্তি। আল্লাহর বড় নেয়ামত। ইসলাম ধর্ম ৫টি স্তম্ভের উপর । কালেমা, নামাজ,রোজা, হজ্জ্ , যাকাত।

পবিত্র কোরআন ও হাদিস বিশ্লেষন করলে বুঝা যায় মায়ের গুরুত্ব। উল্লেখ করা হয়েছে যদি কোন সন্তান তার মায়ের দিকে বাবার দিকে নেক নজরে তাকায় তাহলে তার আমল নামায় কবুল হজ্জের সোয়াব লেখা হয়। হজুরে পাক রসূল (সঃ) এর কাছে সাহাবিরা জানতে চাইলেন , যদি কোন সন্তান বারবার তাকায়, মহানবীর উত্তর ছিল যতবার তাকাবে ততবার কবুল হজ্জের সোয়াব পাবে। হজ্জ করা বড় কঠিন বিষয়। আর্থিক খরচ করে শারিরিক ও মানষিক শক্তি ব্যয় করে নিশ্চিয়তা নেই যে তার হজ্জটি কবুল হয়েছে। অথচ বলা হয়েচে মা বাবার দিকে নেক নজরে তাকালেই কবুল হজ্জের সোয়াব। মুসলিম জাহানের শ্রেষ্ঠঘর কাবাঘর। অথচ কাবাঘরের দিকে তাকালে হজ্জের সোয়াব পাওয়া যাবে না। হজ্জের পরিপূর্ন নিয়ম কানুন মেনে হজ্জ করে নিতে হবে। আমরা মানব সন্তানরা এ থেকে শিক্ষা নিতে পারি যে আল্লাহর ঘর কাবার সাথে মায়ের তুলনা করা যায়। গর্ভধারনী মায়ের মনে আঘাত করলে আল্লাহ ক্ষমা করবেন না যতক্ষন না মা ক্ষমা না করে।

আল্লাহর সাথে শিরক হয় এমন আদেশ ছাড়া মা বাবার কোন আদেশ সন্তান না মানলেই হবে পাপ, আমি এটা নিসন্দেহে বিশ্বাস করি। অথচ আমাদের সমাজে কত ‍‌‌‌‌‌অসহায় মা -ই না আছেন যাদের সন্তান মায়ের খোজ খবর রাখেনা। একটি বার কি আমরা চিন্তা করে দেখি এই মমতাময়ী মা গর্ভধারন কালে আমার জন্য কত কষ্টই না করেছেন! প্রসবকালে কত কষ্ট পেয়েছেন! সেই ছোট সোনামণি আমি যখন কিছুই করতে পারতাম না তখন আমার মা রাতের পর রাত জেগে থেকেছেন। ভিজা জায়গায় মা শুয়ে সন্তানকে শুকনো জায়গায় রেখেছেন। বুকের দুধ খাইয়ে আমাকে আদর ভালবাসায় স্বযতনে বড় করে তুলেছেন। মা কে নিয়ে লেখার কি শেষ আছে।

আমরা তো প্রায় সবাই জানি একটি বড় তাৎপর্যের ছোট ঘটনা, একদিন এক সাহাবি রসূল (সঃ) এর কাছে দোয়া চাইতে গেলে, তিনি সাহাবিকে তিনবার মায়ের কথা জিজ্ঞাসা করলেন বাড়িতে কি তোমার মা আছে? একবার জিজ্ঞাসা করলেন তোমার বাবা আছেন? সাহাবি উত্তরে বলনে, জি আমার মা বাবা দুজনেই আছে। তখন আল্লাহর রসূল তাকে বললেন, তোমার ঘরে তো আমার চেয়েও বড় সম্পদ রয়েছে। আমার দোয়া আল্লাহ কবুল করতেও পারে আবার নাও পারে? কিন্ত আল্লাহ ওয়াদা করেছেন সন্তানের জন্য মা বাবার দোয়া কবুল করবেন। আল্লাহর ওয়াদা কখনই নিষ্ফল হয় না। যাকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ বিশ্ব ভূ মন্ডল কিছুই সৃষ্টি করতেন না, সেই নবী শিক্ষা দিয়েছেন তার থেকেও সন্তানের কাছে মা বাবার অসীম গুরুত্বের কথা। অথচ আমাদের সমাজের মানুষেরা ধর্মীয় শিক্ষা থেকে দূরে সরে যাওয়ায় মা বাবার প্রতি শ্রেদ্ধা ভক্তি কমিয়ে ফেলেছি।

অথচ সন্তান হয়ে মা-বাবার জন্য না করে অন্যের জন্য করার চেষ্টা চলে পাল্লা দিয়ে। নেই নাকো আসল কবর ! কোথায় আছে কেমন আছে বৃদ্ধ মা, খেয়ে না খেয়ে আছে বাবা মা? স্ত্রীকে খুশি করতে আলাদা হয়ে রাজার হালে আছি। বছরে মায়ের মুখে তুলে দেইনা একটুকরা খাশির কিংবা গরুর মাংস। রং চং মাখিয়ে মালা পড়িয়ে যাচ্ছি নিয়ে পীর নামে দয়ার বাবার বাড়ী আস্ত খাশি কিংবা লাখ টাকার গরু। বাবার পায়ে দিচ্ছি সিজদা, নাউজবিল্লাহ। শিরক করে হচ্ছি গুনাগার। দেশের নামকরা সুরেশ্বর দরবারের এক ভক্ত একটি বড় খাশি নিয়ে দরবারে এসেছেন। আমার মনে হলো লোকটি গবির হবে। নিজে থেকে সামনে এগিয়ে গিয়ে আলাপ করলাম, আলাপ করে জনলাম লোকটি সমন্ধে। তার বাড়ী শরীয়তপুরের চরআত্রা। তারা দুইভাই তিনবোন। মা বাবা বেচে আছে। লোকটি বড়। বিয়ে সাদি করে আলাদা। ছোট ভাইয়ের সাথে বাবা মা খায়। গরীব মানুষ, জায়গা জমিন তেমন নেই। অন্যের জমি জমা চাষাবাদ করে সংসার চালায়। ছোট ভাইয়েরও একই অবস্থা।পূণ্যের আশায় সাত আট হাজার টাকা দামের খাশি নিয়ে এসেছে পীরের বাড়ী। আমি তাকে বললাম, আপনার মা বাবাতো আপনার সাথে খায় না। এক সময়তো একই সাথে ছিলেন। মনে করে দেখুনতো , আপনার মা বাবাকে ক্তদিন আগে খাশির মাংশ খাওয়াইছেন। লোকটি কিছুক্ষন চুপ করে থেকে বললো। আট নয় বছর ধ্ইরা আমি বউ বাচ্চা লইয়া ভিন্ন হইছি।আমার মনে নাই যে আমরা ককনও খাশির মাংশ খাইছি কিনা। বললাম , মাকে বাবাকে খাওয়ান না, আসল বাবা মাকে ঠিকমত ডাকেন না, অথচ নকল ভন্ড ববার জন্য আস্তা খাশি রইয়া আইছেন।

লোকটি ক্ষিপ্ত হয়ে চেচামেচি শুরু করে পীরের বাবীর লোকজন জড়ো করে আমাকে বেকায়দা ফেলে দিল। আমি বললাম, ঝড়গা না করে আপনার পীরের কাছে আমাকে এবং এই লোকটিকে নিয়ে চলুন সেখানে কথা হবে। আমাকে লোকটি সহ বেলাল নুরীর আস্তানায় নেয়া হলো। সেখানে নারী পুরুষ তাকে সিজদা করছে ও নগদ টাকা পয়সা হাস মুরগী গরু ছাগল দিচ্ছেন। আমি বেলাল নুরী সাহেব কে জিজ্ঞাসা করলাম ইসলামেতো আল্লাহ ছাড়া কাউকে সিজদার হুকুম নেই। কিন্তু আপনি কেন সেজদা গ্রহন করছেন। তখন সে বলল, আমিতো সেজদা গ্রহন করছি না। এরা আমারভক্ত আসেকান, এরা আমাকে কদম বুচি করছে। সেজদারশর্ত হলো শরীর পাক হতে হবে, পোশাক পাক হতে হবে । কেবলা মুখী হতে হবে। জমিনে নাক ও কপাল লাগিয়ে সোবহানা রব্বিয়াল আয়ালা কম হলেও তিনবার পড়তে হবে। কিন্তু তারা শুধু আমার পায়ে কপাল ও মুখ ঠেকাচ্ছে । এটা সেজদা হয় না। আমি হেসে দিলাম। আমার হাসি দেখে বেলাল নুরী বুঝতে পেড়েছেন যে তারা যে ভুল পথ অবলম্বন করে ব্যবসা করছেন আমি এটা বুঝে গেছি। তখন অন্যান্য বির জমানো মুরিদ রেখে আমার সাথে বসলেন। তখন আমি বললাম এই লোকটা আট নয় বছর ধরে তার বাবা মাকে খাওয়ায় না আপনার মুরিদ সে। আপনার কি হুকুম আছে নাকি যে পিতা মাতাকে খাওয়ানো নিষেধ। মা বাবাকে খাশির মাংস না খাইয়ে আপনাকে আস্ত খাশি দেওয়ার জন্য তিন বছরের একপা বড় খাশি নিয়ে এসেছে। এবার বলুর আপনি যদি হক হন থাহলে এটি কি করবেন। তখন তিনি লোকটিকে ডেকে বেশ কয়েকটা গালি দিলেন , বলরেন যাও খাশি নিয়ে বাড়ী ফিরে যাও । মাকে বাবাকে খাশির মাংশ কিনে খাওয়াবে তারপর এই খাশি একানে নিয়ে আসবে। আমি এতই বাধ সাজলাম বললাম, হয় এই খাশি জবাই করে তার পরিবারের জন্য পর্যাপ্ত রাখবে। বাবা মা ভইবোনদের খাওয়ানোর পরে আনার জন্য যতটুক আপনার খেতে লাগবে সেটুকুই আনবে যদি তার মা হুকুম দেয়। বেলার নুরী তখন আমারকথাকে সায় দিয়েই লোকটিকে সুরেশ্বর দরগা থেকে বের করে দিল। সে পুনরায় টলারে করে চলে গেল চর আত্রার দিকে। আমি বুঝ তে পার লাম সুরেশ্বর দরবারের কর্তারা আমার উপর ক্ষেপে আছে। বেলাল নুরী আমাকে আপ্যায়ানের চেষ্টা করলেন। আমি বিদায় নিয়ে চলে আসি। আমি আমার ঝবিনের সত্যি বাস্তব একটি মুহুর্ত তুলে ধরে বলতে চাই পীর বাবা নয় জন্মদাতা বাবা মা ই সবচেয়ে বড়।

মা কে নিয়ে আসলে গল্প হয় না। মা বাস্তব । মা হলো পৃথিবী। মা হলো বেহেস্ত। এবার আমার জীবনের বাস্তবতায় আসি। আমার মা বাবা কেউ বেচে নেই। শুধু তাদের স্মৃতি টুকু বেছে আছে আমার মনে। আমাকে এবং ভাইবোনদের নিয়ে কত স্বপ্ন ছিল মা বাবার। বাবা একজন রাজমিস্ত্রী ছিলেন, জীবনে অনেক কষ্ট করেছেন। সৌদি আরব থেকেছেন ১০ টি বছর। আমাদের যৌথ পরিবারে আমার মা অনেক কষ্ট করেছেন। কোন দিন এক বেলা কোন দি দু বেলো খেয়েছেন। তিন বেলা খাবার ভাগ্যে কম জুটেছেন। কিন্ত এত কষ্ট করেও বাবাকে বলতেন এ সংসারে ভালই আছেন। আমি তখন প্রাইমারী শেষ করে মাধ্যকিকে অদ্যায়নরত অবস্থায়। মায়ের এবং সংসারের কষ্ঠ কিছুটা উপলদ্ধি করতাম। মাকে প্রশ্ন করতাম সবাইকে খাইয়ে এখন তুমি না খেয়ে থাকবে ? মা এক গ্লাস পানি খেয়ে বলতো সমষ্যা নেই তোমাদেরতো খাওয়াতে পেরেছি। তোমাদের পেট ভরা থাকলে আমার কোন খিদে থাকেনা বাবা। লেখা পড়া শেষ করে ভাল চাকুরি করবে তখন মাকে পেট ভরে খাওয়াইও । বুকে জড়িয়ে ধরতো। চুমো ক্ষেত। পরে আমি ইচ্ছে করে বেমি করে ভাত নিতাম। আমি ভাত হাফ প্লেট খেয়ে মাযের জন্য রেখে দিতাম। বলতাম আমি তোমার হাতে খাব। মাকে জোড় করে আমার সাথে খাওয়াতাম। সে অবশ্য খেতে চাইতো না সংসারের টুকটাক কথার জন্য। আমার দাদীর হাতে ছিল সংসারের চাবি। বাবার পাঠানো টাকা সেফ করে সে মাস শেষে কিংবা সুবিধা জনক সময়ে তার ছোট মেয়ের সংসারে দিত। যার ফলে আমার মায়ের কষ্টটা একটা বেশিই হতো। কিন্তু তিনি সব মুখ বুঝে সহ্য করতেন। বাবা দেশে ফিরে স্থানীয় বাজারে ব্যবসা শুরু করলেন। আমাদের দারিদ্রতা দূর হয়ে সমাজে স্বচ্ছল পরিবার হিসেবে মাথা উচু করে দাড়ালো আমাদের পরিবারটি।

পরে ব্যবসার কাজে ঢাকায় এসে ৯৪ সালে নিখোজ হয়ে যায়। তারপর ব্যবসা বানিজ্য সব ধ্বংস হয়ে যায়। মা মানষিক ভারসম্য হারিয়ে ফেলে। বড় ভাইটিকে মালেশিয়ায় পাঠানো হলেও কোন লাভ হয়নি পজেলে ছিল বেশ কয়েকটি বছর্। সংসারে অনেক অসুবিধা দেখা দিলে যৌথ সংসার আমাদের আলাদা করে দেয়্। শুরু হয় মাকে নিয়ে আমাদের বেচে থাকার সংগ্রাম। আমি তখন একাদশ শ্রেনীর ছাত্র মাত্র। প্রাইভেট ফারমে চাকুরি নিয়ে নিজের রখাপড়া এবং ৫ভাই বোন ও মা নিয়ে সংসারে হালটি আমার ধরতে হয়। এত কষ্টের মাঝেও মায়ের উৎসাহ উদ্ধিপনায় আমি শিক্ষিত হয়। আমাকে বিয়ে করানোর তার বড় শখ ছিল। বলতো আমি যদি বইমার মুখটা দেখে যেতে পারতাম। বউ হয়ে তো এই সংসারে এসে সেভাবে আদর পাইনি, অনেক কষ্ট করেছি। তোমাদের মুখ দেখে আর তোমাদের বাবা ভাল মানুষ বলে সব সহ্য করে দিন কাটিয়েছি। বউকে কিভাবে ভালবাসতে হয় আমি এই বাড়ীর মানুষ গুলোকে শিখায়ে যেতাম। মায়ের কথায় মাঝে মাঝে আমারও বিয়ে করতে ইচ্ছে করতো।

আমার বাবার এক বন্ধুর মেয়ে জেমিকে আমার খুব পছন্দ ছিল। কিন্তু সংসারের চাপাচাপি অবস্থায় সংসারের খরচ বাড়বে বলে আমি বিয়েতে রাজি হতাম না। আর যখন ভাল একটি চাকুরি পেলাম তখন মা আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। মায়ের মৃতু্্য্য পরে বাবার বন্ধুর মেয়েটিকে আমি বিয়ে করতে পারিনি তখন ইউরোপ থেকে আগত অল্প শিক্ষিত একটি ছেলের হাতে পরিবার জেমিকে তুলে দিল। আমার মায়ের খুব পছন্দ ছিল ওকে। তাই বিয়ে করতে চেয়েছিলাম কিন্ত আগের ধনাঢ্য অবস্থা নেই বলে বিয়ে হয়নি। অন্য জায়গায় বিয়ে করেছি। বিয়ের ২ বছর পড়ে একটি ছেলে হয় । সবাই জানে এখন কোন অভাব নেই। আমি ভাল বেতনে চাকুরি করি। কিন্তু আমি জানি পৃথিবীতে আমার মত অভাবী আর কেউ নেই। আমার অভাব আমার মমতাময়ী মায়ের। আমার আদর্শবান বাবার। যা কোটি টাকা দিয়েও পাওয়া যাবে না। মাকে আমার জীবন দিয়েও ফিরে পাবনা আর।

আমার মায়ের সেই দিনকার কথা গুলো প্রায় সময়ই মনে পড়ে মা বলতো, লেখাপড়া শিখে ভাল চাকুরি করবি, তখন মাকে পেট ভরে খাওয়াইস বাব। এখন ভাল চাকুরী করলেও মাকে আর পাইনা। পেট ভরে খাওয়াইতে পারি না। পারি না বাবার প্লেটেও খাবার তুলে দিতে। আমার মা বাবা না থাকায় মাঝে মাঝে আমার স্ত্রীর মাঝেও দেখি কষ্টের চিহ্ন। আমার একমাত্র সন্তানটিও দাদা দাদীর আদর স্নেহ থেকে বঞ্চিত।

মাঝে মাঝে আমার ছেলে সুযোগ পেলেই আমার মা বাবার কথা শুনতে চায়? শুনে দীর্ঘ ণিশ্বাস ছাড়ে। ছেলেছি শুধূ পাচ্ছে মা বাবার আদর ভালবাসা। আমার মা বাবা আমার সন্তানের কাছে একটি গল্প। আর আমার কাছে হারিয়ে যাওয়া আদর ভালবাসার স্মৃতি।

বিষয়: বিবিধ

৫৯৬৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File