আমার মায়ের বলা দশটি মিথ্যা কথা

লিখেছেন লিখেছেন সাইদ ২১ জানুয়ারি, ২০১৪, ১০:১১:৪১ সকাল

আমার মায়ের বলা দশটি মিথ্যা কথা

এই পৃথিবীতে কত মানুষ রাতে না খেয়ে ঘুমাতে যায় জানেন? ক্ষুধার যে কী ভয়াবহ যন্ত্রণা তাও কি জানেন? আমার চেয়ে ক্ষুধার যন্ত্রনা আর কেউ কি বুঝেছে? না খাওয়া কতরাতের যে মৃত্যু ঘটেছে আমার পেটের ভিতর আমার ছোট শৈশবে।এমনি একদিন রাতে খেতে বসেছি। মা কোনোরকমে অল্প এক প্লেট খাবার যোগাড় করে সামনে দিয়েছেন।আমি অর্ধেক খেয়ে মা'র দিকে প্লেট বাড়িয়ে দিলাম। মা বললেন, আমি আগেই খেয়ে নিয়েছি।আমার আর কোনো ক্ষুধা নেই।তুই সবটুকু খা বাবা।-আমি ভিতরে ভিতরে কাঁদলাম আর বুঝলাম এটাই ছিলো মায়ের বলা প্রথম মিথ্যা কথা।

শৈশবে পা রাখতেই একবার আমার ভয়ানক গুটি বসন্ত হলো।মা প্রচন্ড ভয় পেয়ে গেলেন।আমার নিঃশ্বাস শুধু আসে আর যায়। মা সারারাত ঘুমান না।সারাক্ষণ নানারকমের ভয়ে আর উৎকন্টায় থাকেন। মা যেন নাওয়া,খাওয়া সব ভুলে গেলেন। আমার শ্বাস প্রশ্বাসের অবস্থা বুঝার জন্য মা আমার নাকের সাথে উনার গাল লাগিয়ে রাখেন।অল্পক্ষণের জন্য ঘুম থেকে জাগলেই দেখি মা অবিকল সেভাবেই আমার নাকের সাথে মুখ লাগিয়ে রেখেছেন।বললাম, মা তুমি ঘুমাবে না? একবার খেয়ে আসো ।রাতেও কি তুমি কিছু খাবেনা।মা বললেন, তোকে ঘুমে রেখে আমি ঠিকই খেয়ে নিয়েছি।

এটা ছিলো আমার মায়ের ২য় মিথ্যা কথা।

বাজার থেকে ভালো মাছ কেনার কোনো সামর্থ্য ছিলোনা মায়ের।কিন্তু আমার পুষ্টি নিয়ে ছিলো তার বড় দুঃশ্চিন্তা।সারাদিন সংসারের খাটুনির পর মা পাশের জলাশয়ে মাছ ধরতে যেতেন।একদিন কী যেন দুটি মাছ বড়শীতে ধরে বাসায় নিয়ে আসলেন। আহ! সেদিন মায়ের মুখে যে কী খুশী।রাতে খাবারের সময় মা মাছ দুটি আমার প্লেটে দিলেন। আমি একটি মাছ মায়ের প্লেটের দিকে এগিয়ে দিলে মা বললেন, মাছ খেলে আমার পেটে বড় বদহজম হয়। তাই আমি মাছ খাইনা। আমি তাড়াতাড়ি খাবার শেষ করে হাত ধুয়ে এসে দেখি, মা নিচু হয়ে বসে আমার ফেলে দেয়া মাছের কাটা চিবুচ্ছেন। আমার চোখের কান্না মাকে বুঝতে দিলাম না।

শুধু বুঝলাম-এটা ছিলো আমার মায়ের বলা ৩য় মিথ্যা কথা।

আমি স্কুলে ভর্তি হলে সংসারের খরচ আরো বেড়ে গেলো। বাড়তি টাকা কোত্থেকে আসবে? মা পাশের একটা নার্সারির সাথে যোগাযোগ করে, অনেকগুলো পলিথিনের ছোট ছোট ব্যাগ নিয়ে বাসায় আসলেন।মা সারাদিন ঘরের কাজ করে ,রাতের বেলা পলিথিনেরে ছোট ছোট ব্যাগগুলো মাটি দিয়ে পূর্ণ করতেন।একদিন রাত জেগে দেখি মা মাটির দেয়ালে হেলান দিয়ে কুপির আলোতে মাটি ভরছেন। আমি বললাম, মা অনেক রাত হলো, এবার ঘুমাও।

মা বললেন, বিশ্বাস কর, আমি একটুকুও ক্লান্ত না।ঘুমাবার জন্য সারারাতইতো পড়ে আছে।অথচ আমি দূর থেকে ভেসে আসা মোয়াজ্জিনের আযানের ধবনি স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি।

এটা ছিলো আমার মায়ের চতুর্থ মিথ্যা কথা।

একদিন স্কুল থেকে প্রচন্ড বৃষ্টিতে ভিজে বাসায় ফিরলাম। পুরো শরীর থিরথির করে কাঁপছে।রাতে প্রচন্ড জ্বর আসলো।মা কোত্থেকে যেন কীভাবে একবাটি সাগু যোগাড় করলেন।আমি বিছানায় শুয়ে আছি ।মা এক চামচ করে করে আমার মুখে দিচ্ছেন। কখন ঘুমিয়ে পড়েছি মনে নেই। গভীর রাতে হঠাৎ ঘুম ভাঙগলো। দেখি মায়ের একটি হাত বালিশের উপর আর সেই হাতের ওপরই আমি ঘুমিয়ে আছি।মাকে বললাম, মা ঘুমাও নি? মা বললেন-হুম ঘুমিয়েছিলামতো। এইমাত্র জাগলাম। আসলে ঘুমের মাঝে যদি মায়ের হাতখানা নড়ে গিয়ে আমার ঘুম ভেঙ্গে যায় তাই সারারাত মা একটুকুও ঘুমাননি।

এটা ছিলো আমার মায়ের ৫ম মিথ্যা কথা।

ইতোমধ্যে আমার প্রাইমারি বৃত্তি পরীক্ষার সময় এসে গেলো। সূর্যের প্রচন্ড দাবদাহ। মা এই প্রখর রোদে দাঁড়িয়ে থাকতেন আমার পরীক্ষা শেষ হওয়ার অপেক্ষায়।পরীক্ষা শেষ হলে আমি দৌড়ে মায়ের কাছে আসতাম।মা তার আঁচলের নীচে আমাকে টেনে নিয়ে বুকের সাথে জড়িয়ে রাখতেন। তারপর কীভাবে যে টাকা যোগাড় করতেন তা আমি জানিনা। একটা কচি ডাব আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলতেন-এক চুমুকে সব খেয়ে ফেল মানিক।

আমি অল্প পান করে মা কে বলতাম, মা তুমি একটু খাও। মা বলতেন, আমার যে একটুকুও তৃষ্না নাই।

এটা ছিলো আমার মায়ের ৬ষ্ঠ মিথ্যা কথা।

তারপর, একদিন কী যে হলো।কিছুই বুঝতে পারলামনা।আমাকে আর আমার মাকে এক জটিল পৃথিবীতে বড় নিঃস্ব, বড় অসহায় রেখে আমার বাবা চিরতরে হারিয়ে গেলেন। কয়েকবছর পরপর বাবা হুট করে আসতেন,তারপর আবার চলে যেতেন।মানুষের মুখে শুনতাম মদ, জুয়া আমার বাবাকে আর্থিক দিক দিয়ে এবং শারীরিক দিয়ে দিয়ে দুভাবেই একেবারে শুণ্য করে ফেলেছে।মৃত্যুর আগে বাবা, মায়ের হাত ধরে বললেন-আমি এইবার তোমার কাছে ফিরে এসেছি।তোমাদের ছেড়ে আর কোথাও যাবোনা। আমাকে ছেড়েও তোমরা কোথাও যেওনা।অথচ বাবা আমাদের শুণ্যে রেখে একেবারে না ফিরার দেশেই চলে গেলেন।দিন যায়, সপ্তাহ যায়, মাস যায়। আমার মায়ের মুখ শুকাতেই থাকে। প্রতিবেশীরা আমার মাকে নতুনকরে সংসারী হওয়ার পরামর্শ দিলো। মা আমাকে বুকের সাথে আগলে নিয়ে বললেন-আমার আর কোনো অবলম্বনের দরকার নেই, আমার আর কোনো ভালোবাসারও দরকার নাই।

এটা ছিলো আমার মায়ের ৭ম মিথ্যা কথা।

ধীরে ধীরে আমিও বড় হতে লাগলাম। মা বৃদ্ধা হতে লাগলেন। আমি হাইস্কুল পাশ দিয়ে শহরের কলেজে ভর্তি হয়ে কয়েকটা টিউশনি শরু করলাম।মা বাড়ির পিছনে ছোট জায়গায় নানা রকমের সবজি চাষ করে, ঘরে মুরগী লালন পালন করে আমার পড়ালিখার খরচ যোগাতে লাগলেন। মাকে বললাম, মাগো আমি অনেক টাকা পাই।তুমি এইটাকাগুলো নাও। সারাজীবন কষ্ট করেছো মা।এবার একটু বিশ্রাম নাও।মা হাসেন।তারপর আরো বাড়তি কিছু টাকা আমার হাতে দিয়ে বললেন আমার প্রচুর টাকা আছে সোনা।এই টাকা তুই রাখ।আমার বাড়তি কোনো টাকার দরকার নেই।

এটা হলো আমার মায়ের ৮ম মিথ্যা কথা।

ভালোভাবে পড়ালিখা শেষ করে ভালো রেজাল্ট করে আমি শহরে বেশ ভালো একটা চাকুরি শুরু করলাম। সুন্দর একটা এ্যাপার্টমেন্ট ভালো করে গুছিয়ে মাকে নিয়ে আসলাম।এক সপ্তাহ পর মা বলেন, এই শহরে আমার একটুকুও ভালো লাগেনা।দম বন্ধ হয়ে আসে।।আসলে প্রতিদিন ঘরের জানালা খুলে বাবার কবরের দিকে চেয়ে মোনাজাত না করলে যে মা'র মনে শান্তি আসেনা। বাবা মৃত্যুর আগে মায়ের হাতে হাত রেখে বলেছিলেন, বাবাকে ছেড়ে যেন মা কোথাও না যান। তাইতো মা সবসময় সেখানেই থাকতে চান।অথচ

মা বললেন,এই শহুরে সুখের জীবন মা'র একেবারেই ভালোই লাগেনা।

এটা ছিলো আমার মায়ের নবম মিথ্যা কথা।

তারপর একদিন খবর এলো মা খুবই অসুস্থ। ভয়ঙকর অসুস্থ।আমি তাড়াতাড়ি গ্রামে ফিরে আসি। দেখি মা জীর্ণ শীর্ণ হয়ে শুকিয়ে একেবারে পাটকাঠি হয়ে আছেন।মায়ের বিছানার পাশে বসি।বুঝতে পারি মায়ের বিছানায় ওঠে বসার এতটুকু শক্তি নেই।মা আদো আদো কন্ঠে বলেন-অনেক দূর থেকে এসেছিস ।নিশ্চয়ই খুব ক্ষুধা লেগেছে। মা তোকে খাবার বেড়ে দেই।

মা ওঠে বসার চেষ্টা করেন, কিন্তু পারেননা। বুঝতে পারি, মায়ের খুব ব্যথা হচ্ছে। বললাম, মাগো । তোমার কি খুব কষ্ট হচ্ছে? খুব বেশী কি ব্যথা গো মা?

মা শিশুর মতো হাসেন।অবিকল এক ছোট শিশুর মতো। কী যে মিষ্টি সে হাসি।কী যে নিষ্পাপ সে হাসি। হেসে হেসে মা বলেন-আমার একটুকুও ব্যথা নেই মানিক।মাযে একেবারে সুস্থ। তোর মায়ের কোনো অসুখ নেই।

এটা ছিলো আমার মায়ের দশম এবং শেষ মিথ্যা কথা। এটুকু বলেই আমার এক মিথ্যাবাদী জান্নাতবাসী ফিরিশতা মা চোখ বুঝলেন। এই পৃথিবীতে আমার সাথে মায়ের মমতা নিয়ে মিথ্যা বলার আর কেউ রইলোনা।

লেখাটি খুব ভালো লাগলো তাই আপনাদের মাঝেও শেয়ার করলাম।মূল লেখককে ধন্যবাদ।

(একটি ইংরেজী জার্ণাল থেকে ভাবানুবাদ)

বিষয়: বিবিধ

২২৮৮ বার পঠিত, ৫২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

165205
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:২১
ইক্লিপ্স লিখেছেন : অসাধারণ!!!!!!!! আল্লাহ পাকের বিস্ময়কর সৃষ্টি এই ''মা''। Praying phbbbbt phbbbbt phbbbbt
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:২৮
119434
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন.
165209
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৩০
আবু আশফাক লিখেছেন : অসাধারণ এক মা ও তার সন্তানের জীবনাচার পড়ে চোখে পানি চলে এলো।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:২৮
119435
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন.
165211
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৩৫
আহমদ মুসা লিখেছেন : মূল লেখকের চেয়েও মনে হয় অনুবাদকের উপস্থাপনায় দারুণ আবেগ ফুটে উটেছে। এ ধরণের জীবনধর্মী আবেগী লেখা সত্যিই পাঠকের হৃদয়ে রেখাপাত করবে নিঃসন্দেহে। মায়ের তুলনা শুধু 'মা'ই । মায়ের সাথে এই ধরনীতে অন্য কিছুর তুলনা হতে পারে না। এই তো সেদিনের কথা, এখনো এক মাসও সম্ভবত পার হয়নি। আমার কারণে আমার মা'ও এমন একটি মিথ্যা কথা বলে নিজে অসুস্থ হয়ে যাওয়ার কথা লুকানোর চেষ্টা করেছিলেন। আপনার ব্লগটি পড়ে আমার ইচ্ছে করছে বিষয়টি লিখে ব্লগে দেয়ার জন্য।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:২৮
119438
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন.আপনার ঘটনাটি আমাদের সাথে শেয়ার করেন।
165234
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:০৬
নকীব কম্পিউটার লিখেছেন : লিখাটি পড়ে চোখের জল ধরে রাখতে পারিনি। সত্যি আমি কেঁদেছি। মনে হচ্ছে ঘটনাগুলি আমার মায়ের।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:২৯
119441
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন
165235
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:০৭
নকীব কম্পিউটার লিখেছেন : পোস্টটি স্টিকি করার উপযোগী।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৩০
119443
সাইদ লিখেছেন : লেখাটা আমার নিজস্ব না.ভালো লাগলো তাই সবার সাথে শেয়ার করতে চাইলাম।ধন্যবাদ।
165239
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:১৯
সায়েম খান লিখেছেন : মা তো মা'ই, অন্যকেউ যদি মায়ের মতো হতো তাহলে হয়তো এই ছোট্ট শব্দটি এত মধুর লাগতোনা।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৩১
119444
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন
165261
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
প্রিন্সিপাল লিখেছেন : সেই মাকে কতজন চিনতে পেরেছে?
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১১
119624
এনামুল মামুন১৩০৫ লিখেছেন : সহমত
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:৩৭
120217
সাইদ লিখেছেন : ঠিকই বলেছেন।আমরা আসলেই বুঝতে পারিনা।আল্লাহ যেনো আমাদের সবাইকে বাবা-মার খেদমত করার তৌফিক দেন.
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:১৫
120289
প্রিন্সিপাল লিখেছেন : মা কথাটি ছোট্ট অতি কিন্তু যেন ভাই
ইহার চেয়ে নাম যে মধুর ত্রিভূবনে নাই
165301
২১ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:০২
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : চমৎকার লেখাটি অনুবাদ করার জন্য ধন্যবাদ Rose Rose Rose
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:৩৭
120218
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন
165456
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১১
এনামুল মামুন১৩০৫ লিখেছেন : ইক্লিপ্স লিখেছেন : অসাধারণ!!!!!!!! আল্লাহ পাকের বিস্ময়কর সৃষ্টি এই ''মা''। Praying phbbbbt phbbbbt phbbbbt
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৯
119645
প্রিন্সিপাল লিখেছেন : মা'র তুলনা শুধুই মা।
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:৩৮
120219
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন
১০
165492
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৪
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : মাতো মা'ই,তার তুলনা আর নাই।
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:৩৮
120220
সাইদ লিখেছেন : ঠিকই বলেছেন।আল্লাহ যেনো আমাদের সবাইকে বাবা-মার খেদমত করার তৌফিক দেন.
১১
165559
২১ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৫৯
শেখের পোলা লিখেছেন : মায়েদের এমন অনেক মিথ্যা কথা বলতে হয়, আর সে মায়ের সন্তানেরা তা অনেক সময় ভুলে যায়৷
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:৩৮
120221
সাইদ লিখেছেন : ঠিকই বলেছেন।আল্লাহ যেনো আমাদের সবাইকে বাবা-মার খেদমত করার তৌফিক দেন.
১২
165601
২২ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৪৬
আলোর আভা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ ।
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:৩৯
120222
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন
১৩
165617
২২ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:২৯
সবুজেরসিড়ি লিখেছেন : মায়ের তুলনা শধুই মা. . . আপনার লেখাটা পড়ে চোখ ভিজে গেল . . .
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:৩৯
120223
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন
১৪
165621
২২ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:৫৬
গন্ধসুধা লিখেছেন : সুন্দর অনুবাদ।ভাল লাগল।
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:৩৯
120224
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন
১৫
165832
২২ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:১৩
জোবাইর চৌধুরী লিখেছেন : সরি সাইদ ভাই, পুরো আজ পড়তে পারছিনা, এভাবে না লিখলেও পারতেন। আমার আবার একটুতেই চোখের পানি এসে যায়।
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:৪০
120225
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন
১৬
166314
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:০৯
মুমতাহিনা তাজরি লিখেছেন : মায়ের তুলনা নেই।
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:০৬
120677
সাইদ লিখেছেন : ঠিকই বলেছেন।আল্লাহ যেনো আমাদের সবাইকে বাবা-মার খেদমত করার তৌফিক দেন.
১৭
166577
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৩:২৪
ভিশু লিখেছেন : আমি সত্যিই অভিভূত!
সুন্দর শেয়ারটি মন ছুঁয়ে গেলো খুব!
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে!
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:০৬
120678
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন
১৮
166956
২৫ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:০১
জবলুল হক লিখেছেন : চোখে জল এসে গেলো। দেশে আমার বৃদ্ধ মা। প্রায় চার বছর হয়ে গেলো আমার মা থেকে আমি দূরে। আমার মাকে আমি মিস করি। আমার মায়ের জন্য সবাই দোয়া করবেন।
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৫৬
122225
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন
১৯
167078
২৫ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:০৩
আলোকিত ভোর লিখেছেন : ধন্যবাদ Rose
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৫৬
122226
সাইদ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
২০
167125
২৫ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:১৪
টাংসু ফকীর লিখেছেন : অসাধারণ
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৫৭
122227
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন
২১
168408
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:২৬
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : মা মা মা মা মা মা মা মা মা মা মা মা মা মা মা মা মা।
মনে হয় শতবার মায়ের সামনে মাকে বলি মা বলতে বলতে বিরক্ত করে দেই।
মনে মনে খুশি মুখে বিরক্ত হলেও।
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৩৩
122257
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন
২২
168570
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:২১
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : এ জাতীয় মিথ্যা কথা আমার আম্মাও আমার সাথে মাঝে মধ্যে বলে থাকেন।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:০৮
124971
সাইদ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ।সব মা আসলে সন্তানের মঙ্গলের জন্য সন্তানের কাছে মিথ্যা কথা বলে.
২৩
169273
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৩০
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : মায়ের তুলনা মা নিজেই। মায়ের প্রতি ভালোবাসা সবসময়ই অনেক ভেতরের, সেটা তার নিজ গন্তব্যকে নাড়া দিতে পারে, এটা যতটা না লেখনী পারে,তার চেয়ে বেশি কৃতিত্ব ঐ বিশুদ্ধতম ভালোবাসার। সবাই জগতের এই বিশুদ্ধতম ভালোবাসাকে সর্বোচ্চ সন্মান দিক। ধন্যবাদ আপনাকে Good Luck Rose
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:০৭
124970
সাইদ লিখেছেন : মা আসলেই অসাধারণ।লেখাটি পড়ার পর আমার বেশ কয়েকবার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন
২৪
169978
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:২৩
অজানা পথিক লিখেছেন : Crying Crying Crying
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:০৯
124972
সাইদ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ।
২৫
195040
২০ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৫:৪১
মুহামমাদ সামি লিখেছেন : রাব্বি ইরহাম হুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা :'(

ধন্যবাদ ভাই

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File