হিজরি সন : হিজরতের প্রেরণা

লিখেছেন লিখেছেন েনেসাঁ ০৬ নভেম্বর, ২০১৩, ০১:১৩:১৬ দুপুর



এই তো গতকাল ছিল পহেলা মহররম। যা হিজরি নববর্ষের প্রথম দিন। ইসলামী তাহজিব-তামুদ্দুন বিকাশের দিন। বিশ্বের মুসলমানদের স্বকীয় সংস্কৃতির আলোর উন্মীলনে উদ্ভাসিত, উজ্জীবিত হওয়ার উজ্জ্বল দিন। বিজাতীয় সংস্কৃতি ও অপসংস্কৃতির খোলস থেকে বের হয়ে সুষ্ঠু, সুন্দর, সুনির্মল সংস্কৃতির আবহে নব জীবনের উন্মেষ ঘটানোর স্বর্ণালী দিন।

ইসলাম অন্যান্য জাতি-ধর্মের মানুষের মতো বর্ষবরণ ও আনন্দ্যোৎসব পালনে লাগামহীন চলাফেরায় সমর্থন করে না। ইংরেজি নববর্ষ পালনের নামে থার্টি ফার্স্ট নাইটে বাংলাদেশসহ সমগ্র বিশ্বে যেসব অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা ঘটে, বাংলা নববর্ষ পালনের নামে পহেলা বৈশাখে তারুণ্যের উচ্ছল তরঙ্গমালা যেভাবে ঢেউ খেলে যায়, তা কোনো আল্লাহপ্রেমী, পরকাল বিশ্বাসী তাকওয়াবান মুসলমানের নিকট অগ্রহণীয়। মুসলমানদের প্রত্যেকটি আনন্দ্যোৎসবের সূচনা হয় আল্লাহু আকবার ধ্বনি ও প্রভু পরওয়ারদেগারের সেজদার মাধ্যমে। বর্ষবরণ শুরু হয় তওবা-তাহলিলের মাধ্যমে। আল্লাহ তায়ালার নির্ধারিত সময় থেকে একটি বছর যে আমাদের জীবন থেকে অতিবাহিত হয়ে গেল তার জন্য অনুতপ্ত হওয়া এবং রাব্বুল আলামিনের দরবারে ইলাহিতে পানাহ চাওয়া আল্লাহর কাছে সেজদার মাধ্যমে।

যে সময় বিশ্বের মুসলমানরা তাদের নিজ সংস্কৃতিক ঐতিহ্য ভুলে গিয়ে বিজাতীয় সংস্কৃতি-সভ্যতার দিকে ধাবিত হচ্ছে সেই মুহূর্তে হিজরি নববর্ষ হাতছানি দিচ্ছেÑ ইসলামী সংস্কৃতি সভ্যতার আঙিনায় ফিরে আসার জন্য। হিজরি নববর্ষকে স্বাগত জানাই। হƒদয়ের সব উষ্ণতা দিয়ে তাকে গ্রহণ করি। কালের গর্ভে হারিয়ে গেল ১৪৩৪ হিজরি। চলে এলো ১৪৩৫ হিজরি, আমরা অনেকেই হিজরি সনের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট সম্পর্কে অবহিত নই।

সেদিন ছিল ১২ সেপ্টেম্বর ৬২২ খ্রিস্টাব্দ। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর নির্দেশে মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেছিলেন। তারপর তার খলিফা আমিরুল মোমেনিন হজরত ওমরের (রা.) জমানায় যখন ইসলামী ভূখ-ের সীমানা বিস্তার হতে থাকল তখন বিভিন্ন রাজা-বাদশাদের কাছে চিঠিপত্র ইত্যাদি প্রেরণে প্রশাসনিক জটিলতা সৃষ্টি হলো। তখন তিনি ১৭ হিজরি অর্থাৎ রাসূল (সা.) এর ইন্তেকালের সাত বছর পর থেকে হিজরি সনের প্রবর্তন করেন। রাসূল (সা.) এর প্রিয় মাতৃভূমি মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করা থেকে এই সনের গণনা ধরা হয়।

আমরা জানিÑ রাসূল (সা.) যখন ইসলামের দাওয়াত দিলেন তখন তার সবচেয়ে প্রিয় মানুষেরা বিরোধিতা শুরু করল। তার চলার পথে কাঁটা বিছিয়ে রাখত। নামাজরত অবস্থায় উটের নাড়িভুঁড়ি মাথায় চাপিয়ে দিত। পথেপ্রান্তে অপমানিত-লাঞ্ছিত করা হতো। তার অনুসারী নব মুসলিমদের ওপর চালানো হচ্ছিল অমানুষিক নির্যাতন। অত্যাচারের স্টিম রোলারে তাদের ক্ষত-বিক্ষত করা হতো। রাসূল (সা.) ও তাঁর সঙ্গীদের শিআবে আবু তালিব নামক বন্দি শিবিরে তিন বছর বন্দি করে রাখল। তারপরও রাসূল (সা.) একাত্মবাদের দাওয়াত থেকে ফিরে না আসায় তারা ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করল। নদওয়া নামক মন্ত্রণা পরিষদে অধ্যাদেশ জারি করলÑ যে ব্যক্তি মুহাম্মদ (সা.) এর ছিন্ন মস্তক এখানে হাজির করতে পারবে তাকে ১০০ উট পুরস্কার দেয়া হবে। তখন আরবের বিভিন্ন গোত্র থেকে নওজোয়ান পাহলোয়ান যুবকরা নাঙ্গা-তরবারি নিয়ে রাসূল (সা.) এর বাড়ির চারপাশে জমায়েত হলো।

আল্লাহ তায়ালা জিবরাইলকে (আ.) ঘোষণা দিয়ে পাঠালেন। তিনি এসে বলেন, হে রাসূল (সা.), আজ রাত থেকে এই বিছানায় ঘুমানো আল্লাহ আপনার জন্য নিষিদ্ধ করেছেন। আপনাকে মদিনায় হিজরতের আদেশ করেছেন। তখন রাসূল (সা.) নিজ বিছানায় আলীকে (রা.) শায়িত রেখে বের হলেন। দরজার কাছে গেলে জিবরাইল (আ.) বললেন, থামুন একমুষ্টি কঙ্কর নিন এবং নিক্ষেপ করুন। রাসূল (সা.) তাই করলেন। ওই পাথরের চূর্ণগুলো আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ওতপেতে থাকা সব কাফেরের চোখে ঢুকিয়ে দিলেন। রাসূল (সা.) নির্বিঘেœ বের হলেন। পরবর্তী সময়ে আয়াত অবতীর্ণ করেছিলেন, ‘স্মরণ করুন সেই সময়ের কথা, যখন আপনি কঙ্কর নিক্ষেপ করেছিলেন। ওটা মূলত আমিই নিক্ষেপ করেছিলাম।’

তারপর আবু বকরের বাড়ির সম্মুখ গিয়ে একবার ডাক দিলেন সঙ্গে সঙ্গে আবু বকর (রা.) চলে এলেন। তাকে নিয়ে মদিনা অভিমুখে হিজরতে রওয়ানা দিলেন। সওর পর্বতের সন্নিকটে যখন গেলেন তখন সুবহে সাদিক হয়ে গেল। রাসূল (সা.) ও আবু বকর (রা.) তখন এই পাহাড়ের গুহায় আত্মগোপন করলেন। দিনের বেলা শত্রু বাহিনী গুহার দিকে যখন এগিয়ে আসছিলেন তখন তাদের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছিল। আবু বকর (রা.) বিচলিত হয়ে যাচ্ছিলেন। রাসূল (সা.) বললেন, ‘ভয় পেও না আল্লাহ আমাদের সঙ্গে রয়েছেন।’

ওদিকে রাসূল (সা.) হিজরত করে মদিনায় আসছেন সেই জন্য মদিনার মানুষেরা অধীর আগ্রহে প্রত্যেক দিন একটি উঁচু টিলার ওপর বসে অপেক্ষার প্রহর গুনতেন। একদিন তারা চলে যাওয়ার পর এক ইহুদি দূর থেকে রাসূল (সা.) এর কাফেলা দেখে চিনে ফেললেন। তিনি খবর দিলেন। হে কুবার মানুষরা তোমরা প্রত্যেক দিন যার জন্য অধীর আগ্রহে বসে থাকো সেই ব্যক্তি ওই দেখ চলে আসছেন। তখন কুবায় আনন্দের হিল্লোল প্রবাহিত হলো। সবাই নবী মুহাম্মদ (সা.) কে স্বাগত জানালেন। রাসূল (সা.) তিন দিন কুবায় অবস্থানের সময় একটি মসজিদ নির্মাণ করলেন। নাম মসজিদে কুবা। তার পর ইয়াসরিবে রওয়ানা দিলেন। পথিমধ্যে জুমা ফরজ হলে সেইখানে জুমা পড়লেন। ওই স্থানে একটি মসজিদ নির্মিত হয়েছে। নাম মসজিদে জুমা।

আজকের এই হিজরি নববর্ষে আমরা রাসূল (সা.) এর এই হিজরতের ঐতিহাসিক পটভূমি হƒদয়ে জাগরূক করি। আমাদের সমাজকে রাসূল (সা.) এর জমানার শান্তিময় সোনালি সমাজ বিনির্মাণে নিজ নিজ স্থান থেকে সাধ্যমতো প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখি। পহেলা মহররম। হিজরি নববর্ষের প্রথম দিন। ইসলামী তাহজিব-তামুদ্দুন বিকাশের দিন। বিশ্বের মুসলমানদের স্বকীয় সংস্কৃতির আলোর উন্মীলনে উদ্ভাসিত, উজ্জীবিত হওয়ার উজ্জ্বল দিন। বিজাতীয় সংস্কৃতি ও অপসংস্কৃতির খোলস থেকে বের হয়ে সুষ্ঠু, সুন্দর, সুনির্মল সংস্কৃতির আবহে নব জীবনের উন্মেষ ঘটানোর স্বর্ণালী দিন।

ইসলাম অন্যান্য জাতি-ধর্মের মানুষের মতো বর্ষবরণ ও আনন্দ্যোৎসব পালনে লাগামহীন চলাফেরায় সমর্থন করে না। ইংরেজি নববর্ষ পালনের নামে থার্টি ফার্স্ট নাইটে বাংলাদেশসহ সমগ্র বিশ্বে যেসব অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা ঘটে, বাংলা নববর্ষ পালনের নামে পহেলা বৈশাখে তারুণ্যের উচ্ছল তরঙ্গমালা যেভাবে ঢেউ খেলে যায়, তা কোনো আল্লাহপ্রেমী, পরকাল বিশ্বাসী তাকওয়াবান মুসলমানের নিকট অগ্রহণীয়। মুসলমানদের প্রত্যেকটি আনন্দ্যোৎসবের সূচনা হয় আল্লাহু আকবার ধ্বনি ও প্রভু পরওয়ারদেগারের সেজদার মাধ্যমে। বর্ষবরণ শুরু হয় তওবা-তাহলিলের মাধ্যমে। আল্লাহ তায়ালার নির্ধারিত সময় থেকে একটি বছর যে আমাদের জীবন থেকে অতিবাহিত হয়ে গেল তার জন্য অনুতপ্ত হওয়া এবং রাব্বুল আলামিনের দরবারে ইলাহিতে পানাহ চাওয়া আল্লাহর কাছে সেজদার মাধ্যমে।

যে সময় বিশ্বের মুসলমানরা তাদের নিজ সংস্কৃতিক ঐতিহ্য ভুলে গিয়ে বিজাতীয় সংস্কৃতি-সভ্যতার দিকে ধাবিত হচ্ছে সেই মুহূর্তে হিজরি নববর্ষ হাতছানি দিচ্ছেÑ ইসলামী সংস্কৃতি সভ্যতার আঙিনায় ফিরে আসার জন্য। হিজরি নববর্ষকে স্বাগত জানাই। হƒদয়ের সব উষ্ণতা দিয়ে তাকে গ্রহণ করি। কালের গর্ভে হারিয়ে গেল ১৪৩৪ হিজরি। চলে এলো ১৪৩৫ হিজরি, আমরা অনেকেই হিজরি সনের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট সম্পর্কে অবহিত নই।

সেদিন ছিল ১২ সেপ্টেম্বর ৬২২ খ্রিস্টাব্দ। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর নির্দেশে মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেছিলেন। তারপর তার খলিফা আমিরুল মোমেনিন হজরত ওমরের (রা.) জমানায় যখন ইসলামী ভূখ-ের সীমানা বিস্তার হতে থাকল তখন বিভিন্ন রাজা-বাদশাদের কাছে চিঠিপত্র ইত্যাদি প্রেরণে প্রশাসনিক জটিলতা সৃষ্টি হলো। তখন তিনি ১৭ হিজরি অর্থাৎ রাসূল (সা.) এর ইন্তেকালের সাত বছর পর থেকে হিজরি সনের প্রবর্তন করেন। রাসূল (সা.) এর প্রিয় মাতৃভূমি মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করা থেকে এই সনের গণনা ধরা হয়।

আমরা জানিÑ রাসূল (সা.) যখন ইসলামের দাওয়াত দিলেন তখন তার সবচেয়ে প্রিয় মানুষেরা বিরোধিতা শুরু করল। তার চলার পথে কাঁটা বিছিয়ে রাখত। নামাজরত অবস্থায় উটের নাড়িভুঁড়ি মাথায় চাপিয়ে দিত। পথেপ্রান্তে অপমানিত-লাঞ্ছিত করা হতো। তার অনুসারী নব মুসলিমদের ওপর চালানো হচ্ছিল অমানুষিক নির্যাতন। অত্যাচারের স্টিম রোলারে তাদের ক্ষত-বিক্ষত করা হতো। রাসূল (সা.) ও তাঁর সঙ্গীদের শিআবে আবু তালিব নামক বন্দি শিবিরে তিন বছর বন্দি করে রাখল। তারপরও রাসূল (সা.) একাত্মবাদের দাওয়াত থেকে ফিরে না আসায় তারা ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করল। নদওয়া নামক মন্ত্রণা পরিষদে অধ্যাদেশ জারি করলÑ যে ব্যক্তি মুহাম্মদ (সা.) এর ছিন্ন মস্তক এখানে হাজির করতে পারবে তাকে ১০০ উট পুরস্কার দেয়া হবে। তখন আরবের বিভিন্ন গোত্র থেকে নওজোয়ান পাহলোয়ান যুবকরা নাঙ্গা-তরবারি নিয়ে রাসূল (সা.) এর বাড়ির চারপাশে জমায়েত হলো।

আল্লাহ তায়ালা জিবরাইলকে (আ.) ঘোষণা দিয়ে পাঠালেন। তিনি এসে বলেন, হে রাসূল (সা.), আজ রাত থেকে এই বিছানায় ঘুমানো আল্লাহ আপনার জন্য নিষিদ্ধ করেছেন। আপনাকে মদিনায় হিজরতের আদেশ করেছেন। তখন রাসূল (সা.) নিজ বিছানায় আলীকে (রা.) শায়িত রেখে বের হলেন। দরজার কাছে গেলে জিবরাইল (আ.) বললেন, থামুন একমুষ্টি কঙ্কর নিন এবং নিক্ষেপ করুন। রাসূল (সা.) তাই করলেন। ওই পাথরের চূর্ণগুলো আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ওতপেতে থাকা সব কাফেরের চোখে ঢুকিয়ে দিলেন। রাসূল (সা.) নির্বিঘেœ বের হলেন। পরবর্তী সময়ে আয়াত অবতীর্ণ করেছিলেন, ‘স্মরণ করুন সেই সময়ের কথা, যখন আপনি কঙ্কর নিক্ষেপ করেছিলেন। ওটা মূলত আমিই নিক্ষেপ করেছিলাম।’

তারপর আবু বকরের বাড়ির সম্মুখ গিয়ে একবার ডাক দিলেন সঙ্গে সঙ্গে আবু বকর (রা.) চলে এলেন। তাকে নিয়ে মদিনা অভিমুখে হিজরতে রওয়ানা দিলেন। সওর পর্বতের সন্নিকটে যখন গেলেন তখন সুবহে সাদিক হয়ে গেল। রাসূল (সা.) ও আবু বকর (রা.) তখন এই পাহাড়ের গুহায় আত্মগোপন করলেন। দিনের বেলা শত্রু বাহিনী গুহার দিকে যখন এগিয়ে আসছিলেন তখন তাদের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছিল। আবু বকর (রা.) বিচলিত হয়ে যাচ্ছিলেন। রাসূল (সা.) বললেন, ‘ভয় পেও না আল্লাহ আমাদের সঙ্গে রয়েছেন।’

ওদিকে রাসূল (সা.) হিজরত করে মদিনায় আসছেন সেই জন্য মদিনার মানুষেরা অধীর আগ্রহে প্রত্যেক দিন একটি উঁচু টিলার ওপর বসে অপেক্ষার প্রহর গুনতেন। একদিন তারা চলে যাওয়ার পর এক ইহুদি দূর থেকে রাসূল (সা.) এর কাফেলা দেখে চিনে ফেললেন। তিনি খবর দিলেন। হে কুবার মানুষরা তোমরা প্রত্যেক দিন যার জন্য অধীর আগ্রহে বসে থাকো সেই ব্যক্তি ওই দেখ চলে আসছেন। তখন কুবায় আনন্দের হিল্লোল প্রবাহিত হলো। সবাই নবী মুহাম্মদ (সা.) কে স্বাগত জানালেন। রাসূল (সা.) তিন দিন কুবায় অবস্থানের সময় একটি মসজিদ নির্মাণ করলেন। নাম মসজিদে কুবা। তার পর ইয়াসরিবে রওয়ানা দিলেন। পথিমধ্যে জুমা ফরজ হলে সেইখানে জুমা পড়লেন। ওই স্থানে একটি মসজিদ নির্মিত হয়েছে। নাম মসজিদে জুমা।

আজকের এই হিজরি নববর্ষে আমরা রাসূল (সা.) এর এই হিজরতের ঐতিহাসিক পটভূমি হƒদয়ে জাগরূক করি। আমাদের সমাজকে রাসূল (সা.) এর জমানার শান্তিময় সোনালি সমাজ বিনির্মাণে নিজ নিজ স্থান থেকে সাধ্যমতো প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখি।

বিষয়: বিবিধ

১১৭৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File