সভ্য সমাজে অসভ্য কার্যকলাপ, স্ত্রী কেটে দিল স্বামীর পুরুষাঙ্গ!

লিখেছেন লিখেছেন েনেসাঁ ১৭ আগস্ট, ২০১৩, ১২:১০:৪১ দুপুর



মানুষ সামাজিক জীব। তার ভুলভ্রান্তি থাকতেই পারে। তার পরও তারা সমাজে, পরিবারে মিলেমিশে চলে। সমাজে অসঙ্গতি থাকবেই তাই বলে সমাজ ব্যবস্থাকে তো আর ভেঙ্গে দেয়া যাবে না।যেমন মাথা ব্যথার জন্য তো আর মাথা কেটে ফেলা যাবে না। চাই সঠিক রোগ নির্নয়ে পর সঠিক দাওয়াই। সমাজে বসবাস করতে হলে অবশ্যই সহনশীল হতে হবে। তাহলে সর্বত্রই শান্তি আসবে। বাংলাদেশের মত এক রক্ষনশীল সমাজে মাগুরায় আখতার মোল্লা (৩৮) নামে এক ব্যক্তির পুরুষাঙ্গ কেটে দিয়েছে দ্বিতীয় স্ত্রী নাসিমা খাতুন।

বৃহস্পতিবার ভোর রাতে শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তিনি শ্রীপুর উপজেলার রাধানগর এলাকার মাঙ্গনডাঙ্গা গ্রামের ছরোয়ার মোল্লার ছেলে।

আখতারের আত্মীয় রেবেকা খাতুন জানান, আখতারের গ্রামের বাড়ি মাঙ্গনডাঙ্গায়। সেখানে তার প্রথম স্ত্রী শাবানাসহ তিন সন্তান রয়েছে। তিন চার মাস আগে আখতার একই গ্রামের দেলবর হাজামের মেয়ে নাসিমা খাতুনকে বিয়ে করে শহরের নিজনান্দুয়ালী পূর্ব পাড়ার হাফিজ নামে এক ব্যক্তির বাড়ি ভাড়া নেয়। সেখানে বসবাসরত অবস্থায় তাদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ ও বিরোধ চলছিল। বৃহস্পতিবার রাতে তাদের দু’জনের মধ্যে ঝগড়া হয় এবং ওই রাতেই ঘুমন্ত অবস্থায় নাসিমা ব্লেড দিয়ে স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে দেয়।

পরিবারে কলহ-বিরোধ থাকবেই, তাই বলে এ ধরনের ন্যাক্কারজনক কাজ সমর্থনযোগ্য নয়।

বিষয়: বিবিধ

১৫৫১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File