ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের সহযোগীরা বোরখা-হিজাবের বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে।। আপনার মাঝে যদি সামান্যতম আল্লাহ্‌ভীতি থেকে থাকে তাহলে আসুন সমাজের এ জাতীয় কীটদের সামাজিকভাবে প্রতিহত করি...।।

লিখেছেন লিখেছেন কথার_খই ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০৩:০২:৪০ রাত

এবার আর ব্লগ নয়, এবার প্রকাশ্যে ইসলাম ধর্মের প্রতি আঘাত !!!



দেখুন- কিভাবে ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের সহযোগীরা বোরখা-হিজাবের বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে।।

আপনার মাঝে যদি সামান্যতম আল্লাহ্‌ভীতি থেকে থাকে তাহলে আসুন সমাজের এ জাতীয় কীটদের সামাজিকভাবে প্রতিহত করি...।।

(আজকের(০৯/০৯/২০১৩) জনকণ্ঠের চতুরঙ্গ পাতায় আসা এ লিখাটি পড়ার জন্য আপনাদের প্রতি বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি। মন্তব্য করার দায়িত্ব আপনাদের!!!)

..............................................................................

মৌলবাদীদের বোরখা-হিজাব আর একজন আসমার প্রতিবাদ

মমতাজ লতিফ

বেগম রোকেয়া, শামসুন্নাহার মাহমুদ, সুফিয়া কামাল, জাহানারা ইমাম, নীলিমা ইব্রাহিম কিংবা বেগম মুজিব, জোহরা তাজউদ্দীন অথবা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এঁদের কাউকে আমরা বোরখা বা হিজাব পরিহিত দেখিনি। সেই সঙ্গে এই কথাটাও স্মরণ করা প্রয়োজন যে, এঁরা উনিশ শতক ও বিশ শতকের শুরুতে মুসলমান সমাজের ধর্মীয় ও সামাজিক নানা বিধি-নিষেধের মধ্যে বাঙালী নারীর আভিজাত্যপূর্ণ পোশাক শাড়ি পরে মাথায় আঁচল তুলে পর্দা করেছেন। বেগম রোকেয়া তো বোরখায় আবৃত নারীর অনেক বিড়ম্বনা ও সমস্যার বিষয়ে চিহ্নিত করে যত প্রবন্ধ, নাটক রচনা করেছেন সেসব পাঠ করে বর্তমান প্রজন্মের বোরখা-হিজাবে আবৃত আধুনিক যুগের নারীদের মনে প্রশ্ন জাগত। মধ্যপ্রাচ্যের পোশাকের প্রতি তাদের মধ্যে রোজা-নামাজের মতো এক ধরনের আনুগত্য দেখে আশঙ্কা হয়Ñনারীদের মধ্যপ্রাচ্যীয় পোশাকে আবৃত হওয়ার এই প্রবণতার নেপথ্য কারণের মধ্যে আত্মপ্রত্যয়ী দৃঢ়চেতা আত্মনির্ভরশীল নারী হবার ইচ্ছা, উদ্যম ও চেষ্টাকে বিনষ্ট করার লক্ষ্যে নারী স্বাধীনতা বিরোধীদের কোন চাতুরী ভূমিকা রাখছে না তো? যেহেতু ইংরেজী মাধ্যমে শিক্ষিত তরুণদের মধ্যে ‘হিজবুত তাহরীর’, ‘আনসারুল্লা বাংলাটিম’ বিস্তার লাভ করেছে, তার পাশাপাশি দেখা যাচ্ছে, আধুনিক উচ্চ শিক্ষিত তরুণীদের মধ্যেও বোরখা, তার চেয়েও বেশি ‘হিজাব’-এর ব্যবহার দ্রুতগতিতে প্রসার লাভ করেছে! তরুণদের মধ্যে জঙ্গীবাদী ‘হিজবুত তাহরীর’-এর সংখ্যাবৃদ্ধির সঙ্গে তরুণীদের মধ্যে ‘হিজাব’ পরাদের সংখ্যাবৃদ্ধির একটি যোগসূত্র আছে বলে অনেকেই মনে করছেন।

দীর্ঘদিন যাবত কিছু সাধারণ ধারণা প্রচলিত ছিলÑ

০ আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানে শিক্ষিত তরুণীর মনের স্বাধীনতার প্রকাশ তাদের পোশাকেও প্রতিফলতি হয়, আর যাই হোক তারা এ যুগের হাঁটা-চলার সুবিধার্থে সালোয়ার-কামিজ পরতে পারে, কিন্তু বোরখা-হিজাব প্রত্যাখ্যান করে।

০ আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানে ও ইংরেজী-শিক্ষিত তরুণরা কখনও ধর্মীয় মৌলবাদীদের প্রাচীন, অমানবিক, অগণতান্ত্রিক রীতিনীতি, আদর্শে বিশ্বাসী হতে পারে না। হতে পারে না বোমা-গ্রেনেড বিস্ফোরক দিয়ে ধ্বংসযজ্ঞ চালনাকারী বা সুইসাইড স্কোয়াডের মতো ভয়াবহ নিরীহ মানুষ হত্যাকারী। মাদ্রাসায় বিজ্ঞানের যুক্তি জ্ঞান শেখানো-পড়ানো হয় না বলে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের অতি সহজেই এ যুগে অচল জঙ্গী-জেহাদী মৌলবাদী কট্টর যুক্তিহীন অমানবিক অন্ধবিশ্বাসে দীক্ষিত করা সম্ভব। সেজন্য জঙ্গীদের জন্মস্থান হিসেবে মাদ্রাসা, বিশেষত কওমী মাদ্রাসাগুলোর অনেকগুলোকে নির্দিষ্ট করে চিহ্নিত করা হয়। এগুলো জঙ্গী উৎপাদনের স্থান হিসেবে প্রমাণিতও হয়েছে।

এখন প্রশ্ন উঠেছেÑধনী, উচ্চবিত্তের সন্তান ইংরেজী মাধ্যম স্কুল-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরও কেন এত সহজে খুনী জঙ্গীতে পরিণত করা সম্ভব হচ্ছে? কেনই বা আধুনিক শিক্ষিত মেয়েদের মধ্যে ‘হিজাব’ ‘বোরখা’ধারীর সংখ্যা এত বৃদ্ধি পাচ্ছে? যদিও ওরা এবং আমাদের পূর্ববর্তী নারীর ক্ষমতায়নে এগিয়ে আসা নারী স্বাধীনতার পথ প্রদর্শকরা জানে এবং জানতেন যে, চুলে এমন কিছু নেই যার জন্য নারীকে চুল ঢাকার পোশাক পরতে হবে বা শাড়ি, কামিজ-সালোয়ারের ওপর আবার বোরখা, চাদর পরতে হবে! আমাদের মা-খালারা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত তরুণীকে মাদ্রাসার মৌলানার স্ত্রী-কন্যাদের সাজ দেখে যারপরনাই বিস্মিত হতো, সন্দেহ নেই!

সেদিন মহিলা ও শিশু অধিদফতরের কারুপণ্যের দোকানে শিশুদের কিছু কাঁথা-জামা কিনছি, এমন সময় এক হিজাবধারী মহিলা আমাকে বললÑ ‘হিজাব কেনবেন না? সুন্দর সুন্দর হিজাব আছে।’ হেসে আমি বললাম- ‘আমার চুলে, আপনার চুলে কোন লজ্জাস্থান আছে কি? যদি খুঁজে পান দেখান তো, যা ঢেকে রাখা দরকার।’ মহিলা অবশ্যই এ উত্তর আশা করেনি, তিনি স্তম্ভিত! আমি আরও বললাম, ‘সব সময় মনে রাখবেন পোশাক তৈরি হয় সে দেশের আবহাওয়ার উপযোগী হয়ে, মধ্যপ্রাচ্যের উষ্ণ, লু হাওয়া থেকে তাদের হাত-মুখ শরীর ঢেকে রাখতে হয়, সে জন্য তাদের নারী-পুরুষকে একই রকম পোশাক পরতে হয়। আমাদের আবহাওয়া বিপরীতÑউষ্ণ কিন্তু আর্দ্র, ঘাম হয় খুব বেশি, কাপড়ে দেহ ঢেকে রাখলে ঘামে ভিজে কাশি, নিওমোনিয়া, ঘামাচি, ত্বকের নানারকম রোগ বেশি হবে, এ আবহাওয়ায় চুল তো খোলা বাতাসে শুকাতেই হয়, মা-খালাদের রোদে হাওয়ায় চুল শুকাতে দেখেননি? নতুবা খুস্কি, অন্য জটিল মাথার ত্বকের রোগ হয়, তাই না?’ দাম চুকিয়ে দিয়ে বেরিয়ে এলাম ২-৩ জন নারীর স্তম্ভিত মুখের সামনে দিয়ে!

আর একদিন শহরের এক হাসপাতালে বসে আছি। আমার পাশের সিটে একজ তরুণী কালো বোরখা, পায়ে মোজা, হাতে শীতের দেশের হাত মোজা পরা, এসে বসল। একজন তরুণীর এই হাল দেখে ভীষণ কষ্ট হচ্ছিল, বিরক্তও হচ্ছিলাম এদের পুরুষের কাছে এত অসহ্য রকম আনুগত্যের রকম দেখে। এই গরমে এই পোশাক দেখে এত অস্বস্তি হচ্ছিল যে, এক সময় বললাম, এই গরমে হাতের আঙ্গুলেও মোজা পরেছেন কেন? এতে কি খুব ‘সওয়াব’ হবে? তরুণী বাঙালীদের তুলনায় ফর্সা, বুঝলাম যখন চোখের নিচের পর্দার অংশটি নামাল, আমাকে দেখে ম্রিয়মাণ কণ্ঠে বলল, ‘জানি না’। হায়, হায়, এদেরকে যা তা বলে গৃহবন্দী, পোশাকবন্দী, বোরখাবন্দী, হিজাববন্দী, নিজের ইচ্ছাবন্দী কত কিছুই না করে এর স্বামী পুরুষটি খেলছে। ওরা বোঝে না শুধু নয়, ওর পক্ষে বোঝার চেষ্টাও ‘অপরাধ’ বলে বিবেচিত হবে, সেটি বুঝতে পারলাম তরুণীটির শূন্য ব্যক্তিত্ব যখন তার চেহারায় ধরা দিল! যা কিছু ব্যক্তিত্ব যে যাই বলুক, বরং আমি দেখতে পাই নিরক্ষর বা স্বল্প শিক্ষিত গৃহকর্মী বা গার্মেন্টকর্মীদের মধ্যে যারা উচ্চ কণ্ঠে নিজস্ব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে এরা উচ্চ শিক্ষিত হয়েও পর নির্ভরশীল, পুরুষের সিদ্ধান্তকে নিজের সিদ্ধান্ত হিসেবে গ্রহণ করে যে নারীরা তাদের লজ্জা দিচ্ছে! উচ্চ শিক্ষিত কর্মজীবী নারীদের একট অংশ নিজস্ব সিদ্ধান্ত গ্রহণে পুরুষ বা স্বামীর মুখাপেক্ষী সব সময় হয় না। তবে দেখাই যাচ্ছে, এদেরও একটি উল্লেখযোগ্য অংশ অনিচ্ছা সত্ত্বেও স্বামীর মতেই মত দেয়Ñযা তার স্বাধীন মত নয়। এই নারীদের অনেকে বাবা-মা’র সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করার ক্ষমতা রাখলেও স্বামী-শাশুড়ির বহু অন্যায় দাবি অন্যায় বুঝেও মেনে নেয় যদি মেয়েরা সন্তানের মা হয়। এর ফলে সন্তানকে রক্ষা করা যাচ্ছে ভাবলেও সেটি ভুল, আসলে ঐ সন্তানের দৃষ্টিভঙ্গি ও ব্যক্তিত্ব গড়ে ওঠে নানা ভুল-বৈপরীত্য নিয়ে, সে ভাবতে শেখেÑমা’র প্রতি স্বামী বা পুরুষ ও শাশুড়ির অন্যায় আচরণই সমাজের প্রচলিত নিয়ম, শেখে মা’র ওপর অসীম দাবি করলেও মা তা মানবে, মানতে বাধ্য, ভবিষ্যতে নারীর প্রতি আচরণে সে বাবাকেই অনুসরণ করবে। এতে ওরই বা দোষ কি। পুরুষ সমাজে প্রজন্ম ধরে নারীর স্বকীয়তা অবদমনের ফলে পুরুষ আরও অমানবিক, সহিংস হয়ে ওঠে। হাজার জেন্ডার বৈষম্য, জেন্ডার সমতা নিয়ে সেমিনার-সভা অনুষ্ঠান করেও নারীর প্রতি পুরুষের সহিংসতা হ্রাস সম্ভব হয় না বিশেষ করে একটি কারণে, শাশুড়ি বা ননদেরা যদি এতটা পুত্রবধূ ভ্রাতৃবধূবিরোধী না হয়ে পুত্র ভাইকে কিছুটা শাসন করতেন, পুত্রবধূকে তিনি নিজে শাশুড়ির কাছে যে আচরণ আশা করতেন, সেই আচরণটি করলে নারীর বিরুদ্ধে আমাদের দেশে স্বামী-শ্বশুরবাড়ির যে সহিংসতার প্রবণতা রয়েছে, তার অনেকটাই হ্রাস পেত, এতে সন্দেহ নেই।

যাই হোক, প্রশ্ন হচ্ছেÑএখনকার মেয়েরা আমাদের মা, খালা, তারপর আমাদের প্রজন্মের পর উচ্চ শিক্ষিত হয়েও নিশ্চয় কোন একটি বড় ধরনের ঘাটতির কারণে নিজেদের দৃঢ়চেতা স্বাধীন, বোরখা-হিজাবের বন্ধনমুক্ত হতে পারছে না। কি সেই ঘাটতি? ঐ যে, চট্টগ্রামের আসমা নামের মেয়েটি কেন, কিসের জোরে পুলিশের কাছে, সাংবাদিকের কাছে উচ্চকণ্ঠে দাবি করতে পারলÑতার বাবা রাজাকারদের পক্ষে দীর্ঘদিন যাবত মধ্যপ্রাচ্যে অর্থ সংগ্রহ করে পাঠায়, এ টাকায় রাজাকার-যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করার কাজ করে জঙ্গী জামায়াত-শিবির দল। ওই যুদ্ধাপরাধী মিত্র বাবার বিচারও সে চেয়েছে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে এই কিশোরীর বলিষ্ঠ অবস্থান এবং আহ্বান সমাজকে একটি ঝাঁকুনি নিশ্চয় দিয়েছে। ঐ মেয়েটির সম্মান রক্ষার জন্য, ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য ঐ অর্থ পাচারকারীর বিরুদ্ধে সরকারের দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরী। এই মেয়েটি নারীর ক্ষমতায়নের একটি উজ্জ্বল প্রতীক যার মধ্যে ব্যক্তিত্বের ঘাটতি নেই।

মেয়েদের মধ্যে বিগত দু’তিন দশকে এক ধরনের ‘ধর্মভীতি’ ‘পুরুষভীতি’ ‘দোযখভীতি’ প্রচার করেছে জামায়াত-হেফাজত নারী-শিক্ষা ও স্বাধীনতাবিরোধী। তবে নারীকে ‘তেঁতুলের’ লোভনীয় স্বাদযুক্ত মনে করে সেই সব মোল্লার দল সুনির্দিষ্ট কিছু অপপ্রচার করেছে, যেমনÑ

১. পাড়া-মহল্লায় ধর্ম-হাদিস-কোরান আলোচনার মাধ্যমে ধর্মের নামে নারী স্বাধীনতা, নারী-শিক্ষা, নারীর পেশা, নারীর আয়মূলত কম ইত্যাদির বিরুদ্ধে ধারাবাহিক প্রচার করেছে।

২. নারীর পর্দার ওপর অতিরিক্ত গুরুত্ব দিয়ে নারীকে পর্দা বা বোরখা-হিজাববন্দী করতে প্রচার চালিয়েছে। এমন কি এমন প্রচারও করা হয়েছে যে, শাড়িতে নারীদের পর্দা প্রতিষ্ঠিত হয় না, কোন প্রাণী না দেখলেও ‘মাটি’ নাকি নারীর সম্ভ্রম নষ্ট করে। হিন্দু ধর্মে জানি মাটিকে মা হিসেবে সম্মান করে, কেন না মাটিই তো সব ফসলের জন্মদাত্রী, কিন্তু আকাশ থেকে আসা ওহীভিত্তিক ধর্ম জামায়াত-হেফাজতের ইসলামে তো মাটি কেন বৃক্ষ, বাড়ি, ঘর, পবিত্র কোরান, বই-পুস্তক, মানুষও ধ্বংসযোগ্য, কতলযোগ্য ৫, ৬ মে শাপলা চত্বর এর প্রমাণ। মোল্লারা পুরুষের তৈরি যৌনকর্মীদের ওপর বারবার হামলা করে নিজেদের পাক-পবিত্র জানান দেয় অথচ এ পর্যন্ত যৌন পল্লীর কোন পুরুষ সেবা গ্রহীতার ওপর কোন আঘাত কি এরা কখনও করেছে? যৌনকর্মীদের প্রায় অধিকাংশই পুরুষ দ্বারা প্রতারিত, বিক্রি অথবা অপহৃত অসহায় বালিকা-তরুণীÑএ কথা কে না জানে।

৩. এর পাশে গ্রামে মফস্বলে বিনামূল্যে দামী দামী বোরখা-হিজাব বিতরণ করা হয়েছে, বিনামূল্যে কোরান-হাদিসের নামে জঙ্গী ইসলামী নেতাদের, গোলাম আযমের বইও বিতরণ করা হয়েছে।

৪. সর্বশেষ, আদিলুর-মাহমুদুরের সহযোগিতায় মোল্লারা শাপলাচত্বরে হাজার হাজার মৌলানার শেখ হাসিনার হাতে নিহত হবার মিথ্যা প্রচার করেÑ অতি ধার্মিক শেখ হাসিনাকে নাস্তিক প্রমাণের চেষ্টা করেছে! নারীদের মধ্যে এসব মিথ্যাকে পরাজিত করতে অনেক আসমা উঠে আসবে এ আশা করি।Click this link

বিষয়: বিবিধ

১৬৫৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File