অমার্জনীয় অপরাধে ইনুকেও একদিন দাঁড়াতে হবে কাঠগড়ায় অ লি উ ল্লা হ নো মা ন
লিখেছেন লিখেছেন কথার_খই ২৯ জুলাই, ২০১৩, ০৮:০৫:৫৫ রাত
অমার্জনীয় অপরাধে ইনুকেও একদিন দাঁড়াতে হবে কাঠগড়ায়
অ লি উ ল্লা হ নো মা ন
কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন আমার দেশ-এর সাংবাদিক ও সংবাদকর্মীরা। ভালো নেই দিগন্ত টেলিভিশন ও ইসলামিক টেলিভিশনের সংবাদকর্মী এবং কলাকুশলীরাও। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা কঠিন সময় পার করছেন। সংসারের খরচ জোগান দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে সবাইকে। রমজানের পর এই ৩ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সাংবাদিক, সংবাদকর্মী ও কলাকুশলী কারও ঘরে ঈদ আসবে না। সরকারি রোষানল কেড়ে নিয়েছে এ প্রতিষ্ঠানগুলোতে কর্মরতদের জীবিকার উত্স। কেড়ে নিয়েছে তাদের সন্তানদের ঈদের আনন্দ। আর আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে জেলে রেখে প্রতিষ্ঠানটির সাংবাদিক, সংবাদকর্মী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পরিবারে তো ঈদ আসার কথাই নয়।
জোর করে পুলিশ দৈনিক আমার দেশ-এর ছাপাখানা মাসের পর মাস তালাবদ্ধ করে রেখেছে। দিগন্ত টেলিভিশন ও ইসলামিক টেলিভিশনের সম্প্রচারযন্ত্র রাতের আঁধারে খুলে নিয়ে গেছে সরকারের লোকরা। টেলিভিশন সম্প্রচারযন্ত্রের সুইচ অফ। পত্রিকার ছাপাখানায় তালা। সবই গায়ের জোরে।
নিজের ছাপাখানায় সমস্যা থাকলে আইন অনুযায়ী অন্য প্রেসে পত্রিকা ছাপানোর বিধান আছে। সেটাও মানা হচ্ছে না আমার দেশ-এর বেলায়। পত্রিকাটির জনপ্রিয় সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে কারাগারের চার দেয়ালের ভেতরে আটকে রাখা হয়েছে। কারাগারে নেয়ার আগে গ্রেফতারের পর রিমান্ডে নির্যাতন করা হয় তাকে। শারীরিক মানসিক সব রকমের নির্যাতন চালানো হয় তার ওপরে। রিমান্ডে নির্যাতনের একপর্যায়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। হাসপাতালে থাকতে হয়েছে দীর্ঘ দিন। অসুস্থ অবস্থায়ই তাকে হাসপাতাল থেকে আবার নেয়া হয়েছে কারাগারে। ডাক্তারদের নির্ধারিত বিধিনিষেধও তার বেলায় মানছে না পুলিশ এবং কারাকর্তৃপক্ষ। ডাক্তারদের নির্দেশনা অনুযায়ী তাকে দীর্ঘ সময় এক জায়গায় বসে থাকা বা দাঁড়িয়ে থাকায় নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু কারাকর্তৃপক্ষ গাজীপুরের কাশিমপুর থেকে ঢাকার আদালতে দীর্ঘ পথ যাতায়াতে তার জন্য ব্যবহার করা হয় সাধারণ আসামির মতো প্রিজনভ্যান। অতিগরমের মধ্যে তাকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে ঢাকার আদালতে নিয়ে আসা হয় প্রিজনভ্যানে করে। প্রিজনভ্যানে যারা উঠেছেন তারাই বলতে পারবেন এই জার্নি কতটা কষ্টের। সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকা ছাড়া কোনো উপায় নেই। কাশিমপুর থেকে ঢাকা, আবার ঢাকা থেকে কাশিমপুর। প্রচণ্ড গরমে এই যাতায়াত। উদ্দেশ্য একটাই মাহমুদুর রহমানকে কষ্ট দেয়া।
রোজার দিনে কারাগারে থাকা কতটা কষ্টের কিছুটা হলেও আমার অনুভবের সুযোগ হয়েছিল। ২০১০ সালে এমন রমজান মাসেই আমাকে কারাগারে যেতে হয়েছিল সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশে। কারাগারে রমজান পালনের সেই দুর্লভ সুযোগ পেয়ে বুঝতে পেরেছি কষ্টটা কেমন। আমার পিতৃতুল্য প্রিয় সম্পাদক মাহমুদুর রহমান পবিত্র এই রমজানে কারাগারে। তার কষ্টটা তিনিই অনুভব করছেন।
ওপরের এই কথাগুলো বলার একটি কারণ রয়েছে। আমাদের তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বৃহস্পতিবার মিডিয়ায় একটি চমত্কার বাণী দিয়েছেন। হাসানুল হক ইনুর বাণীটি লন্ডন সময় সকালে ঘুম থেকে উঠে পত্রিকার পাতায় দেখে কিছুটা হতবাক হই। একি শুনি ইনুর মুখে। লন্ডনে আসার পর আমার অভ্যাস হয়ে দাঁড়িয়েছে ঘুম ভাঙার সঙ্গে সঙ্গে ল্যাপটপের সুইচ অন করা। বাংলাদেশের পত্রিকার পাতায় চোখ বোলানো। তারপর অন্য কাজ।
নিত্যদিনের মতো বৃহস্পতিবার ঘুম ভাঙার পরই হাসানুল হক ইনুর বাণীটি আমার নজর কাড়ে। এই বাণী টেলিভিশনে শুনলে বা পত্রিকার পাতায় দেখলে যে কারও মনে হবে তথ্যমন্ত্রী কতটা গণমাধ্যম-দরদী! যেন গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের প্রতি তার দরদ উতলে পড়ছে। দরদে যেন গদগদ অবস্থা। তিনি বলেছেন, ‘গণমাধ্যমের গায়ে হাত তোলা হচ্ছে অমার্জনীয় অপরাধ। এই অপরাধে যিনিই যুক্ত থাকুন না কেন, তিনি মন্ত্রী হোন বা এমপি হোন, তাকে আদালতের বারান্দায় দাঁড়াতেই হবে।’
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি আরেক আওয়ামী টেলিভিশনের সাংবাদিক ও ক্যামেরাম্যানকে প্রহার করেছেন। তাদের লাথি দিয়েছেন। ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে তার পেছনে লেগেছিল এই আওয়ামী টেলিভিশন। এতে তিনি সংক্ষুব্ধ হয়ে টেলিভিশনটির সাংবাদিক ও ক্যামেরাম্যানকে তার কার্যালয়ে পেয়ে এই প্রহার করেন। এতে তোলপাড় মিডিয়া জগতে। রেহাই পাননি আওয়ামী সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি। প্রথম ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাকে জামিন দিয়েছিল। সেই জামিন টেকেনি। আবার একই ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে জামিন বাতিল হয়। গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই গ্রেফতার হন তিনি। আওয়ামী মিডিয়াকর্মীর প্রহার হয়েছে বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। নতুবা...? আমার দৃঢ় বিশ্বাস এমনটা যদি আমার দেশ, দিগন্ত টিভির কোনো সাংবাদিকের বেলায় হতো, উল্টা হয়তো তাদের জেলে যেতে হতো। কারণ এর আগে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য কামাল আহমদ মজুমদার আরটিভির এক মহিলা সাংবাদিককে পিটিয়ে হাত ভেঙে দিয়েছিলেন। সেই সংবাদ প্রকাশের দায়ে আমার দেশ-এর বিরুদ্ধে কামাল মজুমদার মানহানির মামলা করেছেন। আদালতে মামলা করার সময় ম্যাজিস্ট্রেট কামাল মজুমদারের কাছে প্রশ্ন রেখেছিলেন সব মিডিয়ায় তো এই সংবাদ প্রকাশ করেছে। আমার দেশ-এর বিরুদ্ধে কেন মামলা করতে এসেছেন। জবাবে তিনি বলেছিলেন, পর্যায়ক্রমে সবার বিরুদ্ধে মামলা করবেন। আমার দেশ-এর বিরুদ্ধে কামাল মজুমদারের সেই মামলা এখনও বিচারাধীন।
সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনির ঘটনার প্রেক্ষিতেই তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু মিডিয়াবান্ধন চমত্কার বাণী দিয়েছেন। ধন্যবাদ হাসানুল হক ইনুকে চমত্কার বাণীর জন্য। একজন সাংবাদিক হিসাবে আমিও চাই এমনটি। সাংবাদিকদের গায়ে কেউ হাত তুলুক সেটা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। তবে এক্ষেত্রে সরকারের নীতি যদি হয় দুই রকম তাহলে বিষয়টি অবশ্যই সমালোচনাযোগ্য।
হাসানুল হক ইনুর কাছে আমার প্রশ্ন হচ্ছে, আওয়ামী মিডিয়ার সাংবাদিককে প্রহারের পর আপনি যে বাণী দিয়েছেন সেটা কি সবার বেলায় প্রযোজ্য? আমার দেশ, দিগন্ত ও ইসলামিক টেলিভিশনের বেলায় কি এই বাণী কার্যকর নয়! আপনাদের সরকারের পুলিশ কোনো কারণ ছাড়াই দৈনিক আমার দেশ ছাপতে দিচ্ছে না। পত্রিকাটির ছাপাখানা তল্লাশির নামে মাসের পর মাস তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। তথ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসে আপনি নিজেও একাধিকবার বলেছেন, আমার দেশ-এর ডিক্লারেশন বাতিল করা হয়নি। আমার দেশ সম্পদাককে রিমান্ডে ডিবি অফিসে নিয়ে আপনারা শারীরিক নির্যাতন করেছেন। সেটা কি গণমাধ্যমের গায়ে হাত তোলা হয়নি? মাহমুদুর রহমানের মতো উচ্চ শিক্ষিত একজন সম্পাদককে শুধু সত্য প্রকাশের কারণে গায়ে হাত তোলা, তার সম্পাদিত পত্রিকা ছাপতে না দেয়া কি গণমাধ্যমের ওপর আক্রমণ নয়! একজন সাধারণ নাগরিক বা সংসদ সদস্য আওয়ামী সাংবাদিকদের গায়ে হাত তুললে অমার্জনীয়। আর আপনার তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে যখন গোটা মিডিয়া বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে সেটাকে কোন ভাষায় আপনি মার্জনীয় বলে দাবি করবেন? দৈনিক আমার দেশ-এর ছাপাখানা দিনের পর দিন বন্ধ করে রাখা কি গণমাধ্যমের গায়ে হাত তোলার পর্যায়ে পড়ে না! দিগন্ত টেলিভিশন ও ইসলামিক টেলিভিশন বন্ধ করে সাংবাদিক, সংবাদকর্মী ও কলাকুশলীদের বেকারত্বে ঠেলে দেয়া কি গণমাধ্যমের গায়ে হাত তোলা নয়! এসব কি বর্তমান সরকারের ফ্যাসিবাদী চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ নয়! আওয়ামী প্রতিষ্ঠানের একজন সংবাদকর্মীকে প্রহার যদি গণমাধ্যমের ওপর হাত তোলা হয়, গোট প্রতিষ্ঠান জোর করে বন্ধ করে দেয়া, সম্পাদককে রিমান্ডের নামে বর্বর নির্যাতন করাকে কোন ভাষায় বর্ণনা করা হবে সেটা জানতে চাইব হাসানুল হক ইনুর কাছে।
সালমান এফ রহমানের আওয়ামী টেলিভিশনের মতো দৈনিক আমার দেশ, দিগন্ত টেলিভিশন ও ইসলামিক টেলিভিশন কোনো ব্যক্তিবিশেষের পেছনে লাগেনি। ব্যক্তিবিশেষের পেছনে লেগে চরিত্র হননের চেষ্টা করা কতটা সৌজন্যতার মধ্যে পড়ে সেটা প্রশ্নসাপেক্ষ। আমার দেশ সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন আওয়ামী টিভির ভূমিকায় ছিল না। আমার দেশ সরকারের অন্যায় আচরণ, বিচারের নামে প্রহসনের দালিলিক প্রমাণ জাতির সামনে সততার সঙ্গে উপস্থাপন করেছিল। আওয়ামী-বাম জোট সরকারের প্রভাবিত বিচারের হালহকিকত দলিলসহ তুলে ধরেছিল পত্রিকার পাতায়। ইসলাম ও মুসলমান-বিদ্বেষী নাস্তিকতার আড়ালে শাহবাগের তথাকথিত গণজাগরণ মঞ্চের নেতাদের চরিত্র ও কার্যক্রম প্রকাশ করেছিল আমার দেশ। এতেই কি ইনু সাহেবদের গায়ে এত জ্বালা!
আওয়ামী মিডিয়াগুলো শাহবাগের ইসলাম-বিদ্বেষী নাস্তিকতাকে উস্কানি দেয়ার অপচেষ্টা চালিয়েছে দিনের পর দিন। আমার দেশ তাদের আসল চেহারা তুলে ধরেছে। এখানেই পার্থক্য। কলমের লেখার জবাব লেখা দিয়ে দেয়া যেত। কারণ মানুষের যখন যুক্তির ভাষা থাকে না তখন শক্তি প্রয়োগ করে। আমার দেশ-এর লেখার জবাব লেখা দিয়ে দেয়ার মতো সাহস ও যুক্তি-প্রমাণ তাদের ছিল না। এজন্য শক্তি প্রয়োগ করে পত্রিকার ছাপাখানা বন্ধ করে দেয়া হয়। সম্পাদককে গ্রেফতারের পর গাড়ি ভাংচুরের বানোয়াট মামলা দিয়ে রিমান্ডে নিয়ে দিনের পর দিন নির্যাতন করা হয়।
দিগন্ত টেলিভিশন ও ইসলামিক টেলিভিশনের অপরাধ কী? আওয়ামী টেলিভিশনগুলো শাহবাগের নাস্তিকতাকে দিনের পর দিন লাইভ প্রচার করে উস্কানি দেয়ার চেষ্টা করেছে। সারাদেশে নাস্তিকতা উস্কানির চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছে তারা। তাদের উস্কানির পালে বাতাস লাগেনি। উল্টো জনরোষের মুখে পড়েছে। মানুষ তাদের ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে।
দিগন্ত টেলিভিশন ও ইসলামিক টেলিভিশনের অপরাধ হচ্ছে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশ লাইভ প্রচার করছিল। সমকাল সম্পাদক গোলাম সারোয়ার তার নিজের একটি মন্তব্য প্রতিবেদনে লিখেছেন, হেফাজতে ইসলামের সমাবেশ দুটি টেলিভিশন চ্যানেল লাইভ প্রচারের মাধ্যমে উস্কানি দেয়ার বিষয়ে তিনি সেদিনই সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলে অবহিত করেছিলেন। তার ভাষায় হেফাজতে ইসলামের সমাবেশ প্রচার হচ্ছে উস্কানি। তিনি নিজেও অবশ্য হেফাজতে ইসলামের আলেম-ওলামাকে ওই লেখায় মতিঝিলের দুর্বৃত্ত বলে আখ্যায়িত করেছেন। হেফাজতে ইসলামের সমাবেশ প্রচার যদি উস্কানি হয়, শাহবাগের নাস্তিকতা লাইভ প্রচার কি উস্কানি নয়! অথচ হেফাজতে ইসলামের সমাবেশের লাইভ প্রচারের অজুহাতে দুটি টেলিভিশন চ্যানেলকে বন্ধ করে দেয়া হলো।
এই সুবাদে আজ দৈনিক আমার দেশ, দিগন্ত টেলিভিশন ও ইসলামিক টেলিভিশনে কর্মরত সবাই প্রায় বেকার। আমার দেশ অনলাইনে প্রকাশ করা হয়। তবে অনলাইন থেকে কোনো আয় নেই। পত্রিকাটির চার শতাধিক সাংবাদিক, সংবাদকর্মী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীর পরিবারকে ঠেলে দেয়া হয়েছে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে। একই পরিণতিতে দুটি টেলিভিশনে কর্মরতরা।
শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধের ডাক দেয়া সাবেক গণবাহিনী নেতা তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর ভাষায় গণমাধ্যমের ওপর হাত তোলা অমার্জনীয় অপরাধ। আমার দেশ, দিগন্ত টেলিভিশন ও ইসলামিক টেলিভিশনকে এই পর্যায়ে নিয়ে আসা কতটা মার্জনীয় বা অমার্জনীয় সেই বিচারের ভার সচেতন পাঠকের বিবেকের কাছে রাখলাম।
আর হাসানুল হক ইনু সাহেবকে মনে রাখতে হবে ক্ষমতা চিরকাল করও জন্য স্থায়ী হয় না। তার ভাষায় অমার্জনীয় অপরাধের জন্য একদিন তাকেও আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে জবাব দিতে হবে।
লেখক : দৈনিক আমার দেশ-এর বিশেষ প্রতিনিধি, বর্তমানে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত
বিষয়: বিবিধ
১৫২০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন