হায়! হায়! অন্তিম সময়ে বদন ঢাকিয়া কাঁদিবার আঁচলটুকুও কপালে জুটে না !!

লিখেছেন লিখেছেন সিরাজ ইবনে মালিক ০৯ মার্চ, ২০১৩, ০৮:০৬:৫১ সকাল

ছ্যাঁকা খাওয়া প্রেমিক নাকি দিল ভাঙ্গিবার চরম বেদনা ভুলিতে না পারিয়া হতাশ হইয়া পড়ে। তখন দুনিয়ার যেইকোন ললনা দেখিলেই তাহাকে ছলনাময়ী, কূলক্ষ্মীণী, পাপী এইসব ভাবা শুরু করিয়া দেয়। ফলে বিবাহ করিব কী করিব না ভাবিতে ভাবিতে অবশেষে বিবাহের একেবারেই প্রয়োজন ফুরাইয়া যাইবার একটু আগে কোন পোঁড়াকপালীর নিকট অন্তিম সময়ের আতিথ্য গ্রহণ করে। আর কি ভুল করিলাম এই ভাবিয়া বাকি জীবন অর্ধাঙ্গীর আঁচলতলে বদন লুকাইয়া কাঁদে।

সেকুলারগণের অবস্থাও ঠিক একি রকম। মধ্যযুগের চার্চগুলার অত্যাচারের প্রতিক্রিয়ায় ধর্ম মানেই খারাপ তাই ইহাকে রাষ্ট্র হইতে দূরে রাখিবার সিদ্ধান্ত নেয় ঐ সময়ের তাত্ত্বিকরা। যদিও এই ঘটনার সহিত ইসলামের দূরতম সম্পর্কও নাই, তবু কিছু পরজীবী তাত্ত্বিক ইহাকে পূঁজি করিয়া ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। শেষ বয়সে আসিয়া ঐ লোকগুলাই বগলে জুতা নিয়া মসজিদে যায়। আর অন্তিম সময়ে বদন ঢাকিয়া কাঁদিবার আঁচলটুকুও কপালে জুটে না।

বিষয়: বিবিধ

১১৪৭ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File