"বুশরাঃ ঈদের চেয়ে ক্রিসমাস ভালো"। একটু ভাবুন তো কথাটা।

লিখেছেন লিখেছেন ডঃ আবুল কালাম আজাদ ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৫:৩৪:৫৯ সকাল

আমার সম্মানিতা স্ত্রী মহোদয় কয়েকটা মেয়েকে কোরআন পড়ান। এদের মধ্যে একজন আছে ১১ বছর বয়েসী মেয়ে বুশরা। সে এক কথা প্রসংগে আমার স্ত্রীকে বললোঃ

"আন্টি, আমাদের ঈদ এক্কেবারে বোরিং; ঈদের চেয়ে ক্রিসমাস অনেক ভালো। অনেক ফান হয়। তোমরা ঈদের খাওয়া ছাড়া আর কিছুই করো না।"

বুশরার কথা কিছু ব্যাকগ্রাউন্ড আছে। ডিসেম্বরে সারা দুনিয়া জুড়ে ক্রিসমাসের উৎসব হয়। সব জায়গায় তার কিছু না কিছু প্রমাণ পাওয়া যায়। সেগুলো এখানে না-ই বললাম। কিন্তু স্কুলে কি হয় সেটা বলি।

সরকারী স্কুলের সব ক্লাসে শিক্ষকরা ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ক্রিসমাস উপলক্ষে সুইট দেন। অনুষ্ঠান করেন। বিভিন্ন প্রতিযোগিতা করেন। স্কুলের কোরিডোর সহ বিভিন্ন জায়গা আলোকসজ্জা করেন। আরো কত কিছু। যা ছেলে-মেয়েরা পছন্দ করে।

বুশরারাও চায়- আমাদের ঈদে এমন কিছু করি। কারণ তারা ঈদ নিয়ে গর্বিত হতে চায়। হতে চায় উৎফুল্ল ও উদ্বেলিত। তারা চায় একটু আমোদ-ফূর্তি, খাওয়া-দাওয়া ও হাল্কা খেলাধূলা। কিন্তু এই পশ্চিমা দেশে আমাদের মসুলিম বাচ্চারা সেই সুযোগ পায় না। আমরা আমাদের ইসলামি বা মুসলিম স্কুলগুলোতে তেমন কিছু করি না যা বাচ্চা বা ছেলে-মেয়েদেরকে আকৃষ্ট করতে পারে। অথচ ঈদের দিনে রাসূলুল্লাহ (স) এর ঘরের সামনে বসে দুই বালিকা গান করেছেন এবং রাসূলুল্লাহ (স) তাদেরকে বাধা দেন নাই।

এই ক্রিসমাসে অমুসলিম ছেলে-মেয়েরা অনেক অনেক আনন্দ করে। অথচ আমরা আমাদের ঈদ আমাদের বাচ্চাদের জন্যে ঈদের তেমন কোন ব্যবস্থাও করি না, আবার ক্রিসমাসেও তাদেরকে সব আনন্দে ভাসিয়েও দিতে পারি না। এতে কিন্তু বাচ্চাদের মনে একটা দুঃখবোধ থেকেই যায়। যা ভবিষ্যতে তাদেরকে দ্বীনের পথে টিকে থাকার পথে উৎসাহ নাও যোগাতে পারে।

তাই এই ক্রিসমাসে আমরা যারা প্রবাসে আছি তারা যেন বাচ্চাদেরকে একটু বিশেষ সময় দেই। ক্রিসমাস কি এবং একজন মুসলমান হিসাবে আমাদের কি করণীয় তা যেন বুঝিয়ে দেই এবং তাদের জন্যে 'হালাল' আনন্দ--ফুর্তির কিছু ব্যবস্থা আমরা করে দেই।

এ ক্ষেত্রে আমাদের 'মায়েরা' অনেক অবদান রাখতে পারেন।

বিষয়: সাহিত্য

১৪৭৩ বার পঠিত, ৩২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

296824
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৫:৪৫
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : অনেকেই মনে করেন ইসলাম একটা শুষ্ক ধর্ম, যেখানে লাইফকে এঞ্জয় করার সুযোগ কম। আসলে ব্যাপারটা তো তা নয়। এখানে হালালভাবে জীবনকে উপভোগের অনেক সুযোগ আছে।
296825
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৫:৪৯

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 10348

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : আআআরে আজাদ ভাই নাকি, কেমন আছেন? ইদানিং ব্লগে এক্কেবারে রাওমাত নেই কেন!

আপনি বলেছেন- " 'হালাল' আনন্দ--ফুর্তির কিছু ব্যবস্থা আমরা করে দেই।"

শিশুদের খেলাধুলা, আনন্দ, বিনোদনেও ইসলামের হালাল থাবা????
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৬:০৫
240310
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : তোমাদের ডরে কম আসি। মুক্তিযুদ্ধের নামে সমানে যারে তারে ছুরি চালাও। আমি নিজে মুক্তিযুদ্ধের ছেলে হয়েও পার পাই না যে।
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:০১
240354

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 10348

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : মুক্তিযুদ্ধের ছুরি? ইসলামিক রিপালিক পাকিস্তানে বাচ্চা/কাচ্চা সব মেরে সাফ করে দিল। কই আছেন @ আজাদ ভাইয়া?
296828
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৬:১২
পললব লিখেছেন : এটা সত্যি যে মাদ্রাসার শিক্ষক কিংবা মসজিদের ইমাম সাহেবগণ একটু বেরসিক!তাঁদের একটু প্রজ্ঞা এবং বিনম্র ব্যবহার হয়ত ইসলামের আনন্দে বাচ্চারা মশগুল হতো! ধন্যবাদ।
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৬:১৬
240311
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : ঈই দায়িত্ব ইমাম বা হুজুরদের নয় শুধু, আমাদের সবার, সকল পিতা-মাতার। ইমামদের ওপর দোষ চাপিয়ে আর কতকাল নিজেদেরকে বাচাবো? ইমামদেরকে আমরা কতটুকু সাপোর্ট করি? তাদের না আছে পয়সা না আছে ক্ষমতা। তাদের কাছে এরপরও বেশী কামনা করা কি ঠিক হবে?
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৬:৩৭
240315
পললব লিখেছেন : দুঃখিত, আমি কিন্তু কারো উপর দোষ চাপিয়ে কথা বলছি না। কিছু দায়িত্ব আছে সেগুলো সামাজিক এবং এ দায়িত্বকে সহযোগিতা করতে পারে পবিবার। যাই হোক ছোট একটা উদহারণ দিলেই হয়ত কিছুটা অনুভব করতে পারবেন। আমার মেয়ে মাদ্রাসায় পাঠালাম কিন্তু কয়েকদিন যেতে না যেতেই যাওয়ার প্রতি অনাগ্রহ দেখালো। স্বয়ং আমি একদিন গিয়ে দেখলাম হুজুর সাহেব কড়া গলায় ছেলে ও মেয়েদের পাঠ্যদান করাচ্ছেন। মেয়ের এ অনাগ্রহটা মোটামুটি পরিস্কার হলো। যতটুকু জানি আমাদের প্রিয় নবী সাঃ ছোটদের খুব আদর এবং মিষ্টভাষায় কথা বলতেন। তাই এই প্রজ্ঞা ও বিনম্রর কথা বলছিলাম। ধন্যবাদ।
296829
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৬:১৬
জোনাকি লিখেছেন : বাস্তব কথাটা সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। আমি আমার বাচ্চাদের বলি, তোমরা যদি মুসলিম দেশে থাক্তা বুঝতা ঈদের আনন্দ কাকে বলে।তো ওরা বুঝে ব্যাপারটা। যাই হোক আমাদের অবশ্যই আরো সচেতন হতে হবে এব্যাপারে।
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৬:২৮
240314
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : আমি তো আজ কয়েকবছর ঈদ উপলক্ষ্যে বাচ্চাদের জন্যে কিছু অনুষ্ঠান করার চেষ্টা করছি। কিন্তু প্যারেন্টদের কাছ থেকে খুব সাড়া পাই না। তারপরও চেষ্টা চলছে।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্যে অনেক ধন্যবাদ।
296842
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:০৮
সালাম আজাদী লিখেছেন : আসেন এই ঈদে কিছু করতে পারি কিনা
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৮
240407
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : অপেক্ষায় থাকলাম- যদি ভাগ্যে হয়।
296845
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:২৬
হতভাগা লিখেছেন : ঈদে বিভিন্ন চ্যানেলে ৭ দিন ব্যাপী অনুষ্ঠান হয় বিভিন্ন বয়সের জন্য ।
অনেক ছবি মুক্তিও পায় ঈদ উপলক্ষে ।
তাছাড়া ভিসিডিতে তো ইচ্ছে মত মুভিও দেখা যায় ।
আত্মীয় সজন বন্ধু বান্ধবদের বাড়িতেও বেড়ানো হয় ।
অনেকে আবার বাইরেও বেড়াতে যায় ।

দেশে থাকলে ভাল মজা করতো পারতো বুশরারা ।

আমরা যে মনে করি , প্রবাসীরা যে সবকিছুতেই ক্রিম পায় তা কিন্তু সবসময় হয় না এটা বুশরার আফসোস থেকে বোঝা যায়।
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:১০
240408
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : যে ছবিগুলো বের হয় বা অনুষ্ঠান হয় তার সাথে ঈদ বা ইসলামের কি সম্পর্ক আছে, তা আমার মত হতভাগা জানে না। আমাদের ঈদের অনুষ্ঠানগুলো যারা করেন তারা আল্লাহ-বা রাসূল (স) এর কথা মনে করে করেন কি-না, জানি না।
296869
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:০১
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমরা বাচ্চাদের জন্য ঈদে এবং অন্যান্য সময়ও নানান অনুষ্ঠানের আয়োজন করি যেন হ্যালোইন, ভ্যালেন্টাইন বা ক্রিসমাসের প্রতি বাচ্চাদের আগ্রহ না জন্মায়। বিশেষ করে মায়েরা এক্ষেত্রে বাচ্চাদের বেশী বেশী যুক্ত করতে পারেন। যেমন ক্রিশ্চান মায়েরা ক্রিসমাসের খাবার তৈরী করতে বাচ্চাদের কাজে লাগায়।
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:১২
240409
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : আপনাদের মত মায়ের দরকার বা আপনাদেরকে আরো এগিয়ে আসা দরকার।
আসুন আগামী ঈদের কিছু প্লান আগে থেকেই করে রাখি। বিশেষকরে, আমাদের ছেলে-মেয়েদের জন্যে।
আপাকে অনেক অনেক শুকরিয়া ছোট্ট, কিন্তু অত্যন্ত মূল্যবান মন্তব্য করার জন্যে।
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৫
240435

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7238

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> রায়হান রহমান লিখেছেন : আপনার বাচ্চার খাওয়া, পড়া, ভাষা, কম্পিউটার, সেলফোন, গাড়ী সবই ভ্যালেন্টাইন ওলাদের অবদান। শুধু শুধু বাচ্চাগুলোকে আরব্য রজনীর অথর্ব শিক্ষা দিয়ে কি লাভ বলুন?
296885
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৪২
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : এই দেশে এখন অনেক মাদ্রাসায় খেলাধুলাও নিষিদ্ধ!!!
আর ঈদ কি সেটাও আমরা ভুলে গেছি। এখন অনেকের কাছে ঈদ এর দিন টা সারাদিন ঘুমানর জন্য। এইভাবে আমরা একটি মুসলিম দেশেও যে সাংস্কৃতিক সমস্যায় ভুগছি সেটা অন্য দেশে আরো সমস্যা হবে স্বাভাব্কি।
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৯
240471
নোমান২৯ লিখেছেন : সাংস্কৃতিক সমস্যা Thumbs Up Thumbs Up
সুস্থ বিনোদন থেকে হুজুররা অনেক দূরে।ফলে একচেটিয়া রাজত্ব করে যাচ্ছে বামরা।বিনিময়ে ৬মে২০১৩ তে মরার পরও বলতে পারছে না তারা মরছে ।Straight Face Straight Face
296917
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৭

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7238

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> রায়হান রহমান লিখেছেন : আপনার বাচ্চার খাওয়া, পড়া, ভাষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, কম্পিউটার, সেলফোন, গাড়ী সবই ভ্যালেন্টাইন ওলাদের অবদান। শুধু শুধু বাচ্চাগুলোকে আরব্য রজনীর অথর্ব শিক্ষা দিয়ে কি লাভ বলুন?
২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:২৬
240828
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : যারা ইসলাম বলতে আরব্য রজনী বুঝেন তাদের প্রতি আমাদের বিশেষ করুণা।
১০
296927
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৫:০১
আফরোজা হাসান লিখেছেন : ভাইয়া গত রামাদান দেশে করেছিলাম। বুঝতে শেখার পর নাকীবের প্রথম ঈদ ছিল। ঈদের দিন সকালে চারপাশ থেকে প্রচন্ড শব্দে নানান ধরণের হিন্দী ও বাংলা গান ভেসে আসতে শুরু করলে নাকীব একটু পর পর দু’হাতে কান চাপা দিচ্ছিলো। অবাক হয়ে প্রশ্ন করছিল, গান কেন শুনছে মানুষ? আশেপাশের বাড়ি থেকে নানান সাজে সজ্জিত মেয়েদের দেখে বলেছিল, আম্মু বাংলাদেশে মুসলিম অনেক কম তাই না? দেখো কেউ হিযাব করে না! সবকিছু মিলিয়ে নাকীবের মন্তব্য ছিল, বাংলাদেশের চেয়ে তো আমাদের স্পেনের ঈদই অনেক বেশি মজার।

নাকীবের মত আমারো তাই মনে হয়েছিল। কেনাকাটা আর খাবারের আয়োজন ছাড়া ঈদের স্পেশাল আর কিছুই তেমন উপভোগ করার সুযোগ হয়নি। কিন্তু স্পেনে কিন্তু আমরা অনেক আয়োজন করি ঈদের সময় বাচ্চাদের নিয়ে। যেমন ঈদের আগের দিন, ঈদের দিন এবং পরের দুইদিন পড়াশোনা থেকে একদম ছুটি। শুরু কুরআন তিলাওয়াত করতে হবে নির্দিষ্ট সময়ে। ওদেরকে সাথে নিয়ে ঘর সাজানো। ওদের বাঙ্গালী ও আরবী বন্ধুদের জন্য নিজ হাতে ঈদ কার্ড বানাতে সাহায্য করা। কার্ডের সাথে সবার জন্য ছোট খাট গিফট, অন্তত সাথে ছোট্ট এক প্যাকেট করে চকলেট দেয়া। সেই গিফট বা চকলেটের প্যাকেটটিকেও সুন্দর করে র্যাটপিং করা। কয়েকটি ফ্যামেলি মিলে বড় কোন পার্কে ঈদ পার্টির আয়োজন করা। ঈদের দিন সম্ভব না হলে এরপরের ছুটির দিনটিতে এই আয়োজন করা। এবং বাচ্চাদেরকে বলা এটা ঈদ উপলক্ষ্যে।

সেই ঈদ পার্টিতে বাচ্চাদের বিনোদনের জন্য মজার মজার সব ইভেন্টের আয়োজন করা। সবার জন্য একই গিফটের ব্যবস্থা করা। যাতে কারো মন ছোট নাহয়। এবং ঈদ উপলক্ষ্যে বাচ্চাদেরকে খুব স্পেশাল কিছু কিনে দেয়া বাবা-মার। আমরা যেমন নাকীবকে সবচেয়ে দামী খেলনাটা দুই ঈদে কিনে দেই ইচ্ছে করেই। ঈদের জন্য নাকীব অধীর হয়ে বসে থাকে কারণ সবচেয়ে আরাধ্য জিনিসটা পাবে বলে। আসলে আমরা অভিভাবকরা চাইলে যে কোণ জায়গাতেই আমাদের ঈদকে স্পেশাল করে উপস্থাপন করতে পারি বাচ্চাদের জন্য। কিন্তু আমরাই আসলে চাই না। সেজন্যই আমাদের সন্তানরা বিজাতীয় আচার-অনুষ্ঠানের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠে।

২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৩৯
240487
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : আসলে আমরা অভিভাবকরা চাইলে যে কোণ জায়গাতেই আমাদের ঈদকে স্পেশাল করে উপস্থাপন করতে পারি বাচ্চাদের জন্য। কিন্তু আমরাই আসলে চাই না। সেজন্যই আমাদের সন্তানরা বিজাতীয় আচার-অনুষ্ঠানের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠে।
খুবি একমত
১১
296957
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৪
নোমান২৯ লিখেছেন : ক্রিসমাস কি এবং একজন মুসলমান হিসাবে আমাদের কি করণীয় তা যেন বুঝিয়ে দেই এবং তাদের জন্যে 'হালাল' আনন্দ--ফুর্তির কিছু ব্যবস্থা আমরা করে দেই Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up।সহমত। Happy Happy
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৩৯
240488
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : Happy Happy
১২
296990
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ১১:২৪
আবু জান্নাত লিখেছেন : প্রকৃত ইসলামী শিক্ষার অভাব না থাকলেও ইসলামী দ্বীক্ষায় অনেক অভাব। তাই শিক্ষার সাথে দীক্ষা থাকলে আজ বুশরারা এমন কথা বলার প্রয়োজন হতো না।
২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৪০
240489
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : এ জন্যে প্রয়োজন শিক্ষা দেওয়ার
১৩
297051
২৫ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:০৭
ইবনে হাসেম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম। আপনার পোস্ট এবং মন্তব্যসমূহ থেকে একটা কথা পরিষ্কার হয়ে গেছে যে, আমরা নিজেরাই সঠিক জ্ঞানের অভাবে আমাদের ঈদকে পানসে করে ফেলেছি (বিদেশে) এবং দেশে, আফরোজা আপার অভিজ্ঞতা অনুসারে ঈদকে করে ফেলেছি বেদাতের আকর। চাকুরীর প্রয়োজনে ছয়টি বছর আবু ধাবীতে ছিলাম। মনে হয়না আফরোজা আপুরা স্পেনে যেভাবে আনন্দ করেন ঈদে আমরা একটি মুসলিম দেশের বাসিন্দা হয়েও সেভাবে আনন্দ উপভোগ করেছি।
এই অবস্থার অবসানে আমাদেরকে এখুনি সজাগ এবং পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। ধন্যবাদ
২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:২৫
240827
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : একমত। অনেক শুকরিয়া।
১৪
297410
২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:২০
উমমু_শাবাব লিখেছেন :
ঈদের আগে আমার বাচচাদের নিয়ে এগুলো ( Goodie Bag) বানাই, ঈদের দিন যত বাচচা আসে এটা এরা পায় । Just একটা idea to have fun with children.
২৮ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৪২
240992
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : খুব ভালো পরামর্শ। দেখা যাক, এবার কিছু করা যায় কি-না ইনশাআল্লাহ।
১৫
297451
২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
২৮ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৪৩
240995
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : আপনাকে পেয়েও ভালো লাগলো।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File