মাজার সর্ম্পকে প্রথমে কিছু সহীহ হাদীস
লিখেছেন লিখেছেন তিতুমীর সাফকাত ২৬ জুন, ২০১৩, ০৭:৫৮:৪৬ সন্ধ্যা
আপনাদরে খদেমতে পশে করলামঃ ০১) জাবরি (রাঃ) হতে র্বণতি; তিনি বলনেঃ রসূলুল্লাহ (সঃ) কবর
চুনকাম অর্থাৎ-পাকা করতে কবররে উপর বসতে এবং কবররে উপর
গুম্বুজ তৈরী করতে নষিধে করছেনে। (মুসলমি ১ম খন্ড ৩১২ পৃঃ, আবূ
দুউদ ২য় খন্ড ৪৬০পৃঃ) ০২) আয়িশাহ (রাঃ) হতে র্বণতি; তিনি বলনে, উম্মু সালামাহ
রসূলুল্লাহ (সঃ) এর নকিট একটি গির্জার কথা উল্লখে করলনে।
যা তিনি হবাসাহ (আবসিনিয়া) দখেছেনে। আর ঐ গির্জার
মধ্যে অনকেগুলো ছবি রয়ছে। অতঃপর নবী (সঃ) বললনেঃ এরা ঐ
সমস্ত লোক যখন তাদরে মধ্যে কোন সৎ ব্যক্তি বা সৎ
বান্দা মারা যায় তখন তারা তার কবররে উপর মসজদি (ইবাদাতখানা) বানিয়ে নেয় এবং তাতে এ
ছাবগুলো তারা তৈরী করে। আল্লাহ নকিট এরাই হল সবচেয়ে নৃকৃষ্ট
সৃষ্টি জীব। এরা দু'টি ফতিনার মধ্যে একত্র হয়ছে। কবররে ফিৎনাহ
এবং মূর্তীর ফতিনাহ। (বুখারী, মুসলমি) ০৩) আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে র্বণতি;
তনিি বলছেনেঃ রসূল (সঃ) কবর
যয়িারাতকাননিী মহলিাদরেকে এবং যারা কবরকে মাসজদিে পরনিত
করে (র্অথাৎ কবরে যারা সালাত পড়)ে আর
যারা কবরে বাতি জ্বালায় তাদরেকে লা'নত করছেনে। (তরিমযিী,
আবূ দাউদ ২য় খন্ড ৪৬১ পৃঃ, নাসায়,ি ইবনু মাজাহ) এবার দেখি হানাফী মাযহাবরে ফতোয়া এবং ইজমা কয়োস
ভত্তিকি আলোচনায় কি আছে মাজার সম্পর্কেঃ ০১) আল্লাম হলবী হানাফী (রঃ) লখিনে- কবরকে (পাকা)
বানানো এবং লপেন করা মাকরূহ এবং ইমামগণরেও এতে একই মত।
তারপর বলনে, হযরত ইমাম আবু হানীফা (রঃ) থেকে বর্ণিত
আছে কবরে ঘর নির্মাণ করা অথবা গম্বুজ অথবা তার মত কোন
স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা মাকরূহ। (কাবীরী ৫৯৯ র্বণতি হাদীস হল
সহ এর দলীল) ০২) কবরকে বড় বানাবে না। কারণ হুজুর (সাঃ)
কবরকে পাকা বানানো, চান্দরি পানি দ্বারা অলংকৃত এবং তার উপর
স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করাকে নষিধে করছেনে। (কাযীখান ৯২) ০৩) হাফজে ইবনে হুমাম হানাফী লখিনে- হুজু (সাঃ) কবরকে চার
কোণা বশিষ্টি এবং বড় (পাকা) করা থকেে নষিধে করছেনে। (ফতহুল
কাদীর ৪/৪৭২) ০৪) ফতোয়ায়ে আলমগীরীর মধ্যে আছ-ে কবরকে উটরে কুজরে ন্যায়
বানাত,ে আর তা উঁচু আধ হাত পরমিাণ হবে এবং চার
কোণা বশিষ্টি বানাবে না। বড়ও বানাবে না পাকাও
করবে না এবং তার উপর সৌধও নর্মিাণ করবে না। কারন
এগুলো মাকরূহ। (আলমগীরী, ১/১৭৬) ০৫) কবররে উপর সৌধ, গম্বুজ ইত্যাদি করাকে কেউ
জায়জে বলছেনে তা আমার জানা নেই। (ফতোয়ায়ে শা'মী) ০৬) কাজী ছানাউল্লাহ পানপিতি সাহবে হানাফী লখিনে-
ওলীগণরে কবররে উপর যে সৌধ নির্মান করা হয়
এবং বাতি জ্বালানো হয় এ জাতীয় সমস্ত কাজই হারাম। ন্যায়
অনুযোগ সুদৃষ্টি সম্পন্ন ব্যক্তি এবং সত্যান্বষেণকারীর জন্য
র্বণতি নরিটে স্বল্প দললিই যথষ্টে। অবশ্য একগুঁয়েমী স্বভাবী ও
বক্র প্রকৃতরি মানুষরে জন্য দললিরে স্তুপও অকেজো। মোট কথা আউলিয়াগণ এর কবরে সৌধ নির্মাণ করা এবং গম্বুজ নির্মাণ
করার ব্যাপানে কোন সহীহ রওয়েয়াতে এবং আকলী দললিও নেই।
বরং তার বপিক্ষে দললিরে স্তূপ বদ্যিমান।
এবার দেখি মাজারপুজারীদের দলীল?
বিষয়: বিবিধ
১১৯৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন