শিশু ধর্ষণের দায়ে ২ বছরে প্রায় ৪০০ পাদ্রি পদচ্যুত
লিখেছেন লিখেছেন প্রিন্সিপাল ২১ জানুয়ারি, ২০১৪, ১১:৪০:৪৯ সকাল
শিশুদের ওপর ধর্ষণসহ নানা নির্যাতনের কারণে বিশ্বের ক্যাথলিক খ্রিস্টানদের সাবেক প্রধান ধর্মগুরু পোপ ষোড়শ বেনিডিক্ট দুই বছরে প্রায় ৪০০ জন পাদ্রিকে পদচ্যুত করেছিলেন।
বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, পোপ ২০১১ সালে ২৬০ জন এবং ২০১২ সালে ১২৪ জন পাদ্রির পৌরহিত্য বা ধর্মীয় স্ট্যাটাস বাতিল করেন শিশুদের ধর্ষণ ও নির্যাতন করার অপরাধে। তিনি ২০০৮ ও ২০০৯ সালে একই অপরাধের জন্য ১৭১ জন পাদ্রিকে পদচ্যুত করেন।
তবে এ ধরনের অপরাধের জন্য পদচ্যুত হওয়া পাদ্রিদের সংখ্যা আরো অনেক বেশি হতে পারে বলে গির্জা সংশ্লিষ্ট একজন আইনজীবী জানিয়েছেন।
গত সপ্তাহয় জাতিসংঘের মানবাধিকার প্যানেল ভ্যাটিকানের একদল কর্মকর্তাকে শিশু নির্যাতক পাদ্রিদের মাধ্যমে হাজার হাজার শিশুর নির্যাতিত হওয়ার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন।
এই প্রথম পাদ্রিদের হাতে শিশু নির্যাতন মামলার বিষয়ে জাতিসংঘের উদ্যোগে জেনেভা ও সুইজারল্যান্ডে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। গির্জা এ বিষয়ে তথ্য দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেছে, এই মামলাগুলো পরিচালনা করা সেইসব দেশের বিচার-বিভাগের দায়িত্ব যেসব দেশে নির্যাতনের ওইসব ঘটনা ঘটেছে।
সূত্র: আইআরআইবি
উৎসঃ নতুন বার্তা
আল্লাহ তায়ালা সকল শিশুকে সকল প্রকার নির্যাতন থেকে রক্ষা করুন। সে যে ধর্মেরই হোক না কেন বা যে জাতিরই হোক না কেন।
বিষয়: বিবিধ
২৫৪৪ বার পঠিত, ৪৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আসুন, দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট হই।
তাদের আকীদার দুটি দিক লক্ষ করলেই তা বুঝা যায়।
প্রথম: তাদের বিশ্বাস সকল উম্মতের পাপ মোচনের জন্যই যীশুকে শূলে চড়ানো হয়েছিল এবং হত্যা করা হয়েছিল।
দ্বিতীয়: তারা বিশ্বাস করে, পাদ্রীরা তাদের পাপ মোচন করে দেয়।
যত পাপই করা হোক না কেন, তা মোচন করার ক্ষমতা পাদ্রীর রয়েছে।
তবে আফসোস আমাদের সমাজেও তা প্রবেশ করেছে।
যেমন মৃত ব্যক্তির নামাযের কাফফার আদায় করা হয়, যা সম্পূর্ণ শরীয়ত বিরোধী কাজ।
ধন্যবাদ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
তার প্রমাণ কয়েক দিন পূর্বে প্রকাশিত সংবাদ:
একজন প্রিন্সকে হত্যার দায়ে কিসাসের রায় হয়েছে এবং সরকার থেকে বলা হয়েছে, তাকে ক্ষমা করার কোন প্রশ্নই আসে না। অপরাধী সে যে কেউ হোক না কেন, সে অপরাধী।
ছাগীতে কি না খায়???
ছাগীরে বইলে কি লাভ???
একটু পরে গালিগালাজ শুরু করবে।
বাদ দেন।
তার প্রমাণ কয়েক দিন পূর্বে প্রকাশিত সংবাদ:
একজন প্রিন্সকে হত্যার দায়ে কিসাসের রায় হয়েছে এবং সরকার থেকে বলা হয়েছে, তাকে ক্ষমা করার কোন প্রশ্নই আসে না। অপরাধী সে যে কেউ হোক না কেন, সে অপরাধী।
তবে এমনটা করা ঠিক না। যেমন কোন গ্রামে নাকি এক ভিখারীনি সাড়া গ্রামে দৌড়াচ্ছে আর বলছে, (দুনিয়া আর থাকল না) তাকে জিজ্ঞেস করা হল কি হয়েছে?
সে উত্তরে বলল: অমুন ইমাম সাহেবের স্ত্রীর বাচ্চা হয়েছে। ইমাম সাহেব কেন এমন কাজ করবেন?
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে রক্ষা করুন। আমীন
ঈসা আঃ এর উপর ঈমান না আনা পর্যন্ত কোন মুসলিমের ঈমান পূর্ণ হবে তথা সে মুসলিম হিবেসে গন্যই হবে না।
তবে তাঁর শরীয়তকে পরিবর্তন ঘটিয়ে তাদের নিজেদের মত করে সাজিয়েছে।
তারা বলুক, আমরা মুসলিমরা এমন আচরণ করব, যারা দরূন তারা যেন বলতে বাধ্য হয় যে, মুসলিমরাই ভাল।
দেখুন: বৃটিশরা কেন ইসলামের দিকে ঝুকছে? কেননা সেখানকার মুসলিমরা তাদের আচরণে তাদেরকে বুঝাতে পেরেছে যে, তারা প্রকৃতপক্ষে আদর্শবান।
তারা রাসূল (সাঃ) এর জন্য এত কিছু করেছিলেন, আমরা তার জন্য কি করতে পেরেছি? নিজেকেই প্রশ্ন করি।
তবে অনেকেই সম্ভবত, পাপ মোচনের নীতি থাকার কারণে করে থাকে।
অনেক ধন্যবাধ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন