পেঁপের অসাধারণ গুণ, কেন তা অবহেলিত? চাই সজাগ দৃষ্টি

লিখেছেন লিখেছেন প্রিন্সিপাল ২৫ জুন, ২০১৩, ১২:২০:১৭ দুপুর









আমাদের দেশের কোন জায়গা পাওয়া যাবে না যেখানে পেঁপে পাওয়া যায় না। পেঁপে খুবই উপকারী একটি সব্জি বা ফল আমাদের শরীরের জন্য।

কাঁচা অবস্থায় পেঁপে সব্জি আর পাঁকা অবস্থায় ফল।



কাচা অবস্থায়

=সাধারণভাবে সব্জিতে খেতে পারেন

= মাংসে খেতে পারেন

= মাছে খেতে পারেন

=আপেল বা পেয়ারার মত কাচা খেতে পারেন

=সালাদে খেতে পারেন



পাকা অবস্থায়:

=সুস্বাদু ফল হিসেবে খেতে পারেন

= জোস হিসেবে খেতে পারেন

= দুধ ভাতের সাথে

= শুধু দুধের সাথে

= মিষ্টি হিসেবে খেতে পারেন



আসুন পেঁপের কি কি গুণ আছে দেখে নেই

১. নিয়মিত কাঁচা পেঁপের তরকারি সদ্য বাচ্চা সন্তান জন্ম দেয়া নারীদের স্তনের দুধ বাড়ায়।

২. হজম সম্পর্কিত যে কোনো অসুখে কাঁচা পেঁপের আঠা খেলে তা দ্রুত নিরাময় হয়।

৩. প্রতিদিন দুপুরে ভাত খাওয়ার পর এবং রাতে ভাত বা রুটি খাওয়ার পর এক টুকরা কাঁচা পেঁপে ভালো করে চিবিয়ে এক গ্লাস পানি পান করলে সকালে পেট পরিষ্কার হয়।

৪. কাঁচা পেঁপে বা পেঁপে গাছের আঠা পেটের অসুখ, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রভৃতি রোগের জন্যও বিশেষ উপকারী।

৫. পেঁপের তরকারি নিয়মিত খেলে উদরাময়ে উপকার হয়।

৬. আমাশা থেকে মুক্তি পাওয়ার অদ্ভুত শক্তি আছে কাঁচা পেঁপের আঠায়



পেপের নানা গুণ

যাদের ডায়াবেটিস আছে, তাদের জন্য মিষ্টি খাওয়া হারাম। যেকোনো রকম সুগারজাত খাদ্যদ্রব্য খাওয়ার নিষেধজালে আটকা পড়েন তারা। কিন্তু আমাদের দেশে অত্যন্ত সহজলভ্য একটি ফল পেঁপে, যা মিষ্টি হলেও ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন। এমন আরো নানা গুণ আছে দেশীয় এই ফলের। আসুন জেনে নেয়া যাক তেমনই কিছু গুণ-

আমাদের দেশে নানারকম ফল পাওয়া যায়। তার মধ্যে পেঁপে অন্যতম। পেঁপের রয়েছে নানা গুণ। যাদের পেটে গোলমাল দেখা দেয়, তারা পেঁপে খেতে পারেন। অন্যান্য ফলের তুলনায় পেঁপেতে ক্যারোটিন অনেক বেশি থাকে। কিন্তু ক্যালরির পরিমাণ বেশ কম থাকায় যারা মেদ সমস্যায় ভুগছেন তারা পেঁপে খেতে পারেন অনায়াসে। এই ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি আছে। চোখের সমস্যা বা সর্দিকাশির সমস্যা থাকলে পেঁপে খেতে পারেন, কাজে দেবে। যারা হজমের সমস্যায় ভোগেন তারা পেঁপে খেলে উপকার পাবেন। এই ফলে কোনো ক্ষতিকর উপাদান নেই। পেঁপেতে আছে পটাশিয়াম। তাই এই ফল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি হাইপারটেনশন কমায় অনেকখানি। শরীরে থাকা বিভিন্ন ক্ষতিকর কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় পেঁপে। তাই নিয়মিত পেঁপে খেলে হৃদযন্ত্রের নানা সমস্যা যেমন হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। যাদের কানে ঘন ঘন ইনফেকশন হয় তারা পেঁপে খেয়ে দেখতে পারেন, উপকার পাবেন। পেঁপে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ ফল, তাই ত্বকের লাবণ্য ও উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে। এছাড়া পেঁপে আরো নানা গুণের অধিকারী।



১০০ গ্রাম পাকা পেঁপের পুষ্টিগুণ

প্রোটিন ০.৬ গ্রাম

ফ্যাট ০.১ গ্রাম

মিনারেল ০.৫ গ্রাম

ফাইবার ০.৮ গ্রাম

কার্বোহাইড্রেট ৭.২ গ্রাম

খাদ্যশক্তি ৩২ কিলো ক্যালরি

ভিটামিন সি ৫৭ মিলিগ্রাম

সোডিয়াম ৬.০ মিলিগ্রাম

পটাশিয়াম ৬৯ মিলিগ্রাম

আয়রন ০.৫ মিলিগ্রা



পেঁপের পুষ্টি

পেঁপে একটি খাদ্যমানসমৃদ্ধ ফল। এটি একটি সবজিও। পেঁপেকে রোগ প্রতিরোধক খাদ্যও বলা চলে। সহজপাচ্য, সুস্বাদু, পুষ্টিকর ও সারা বছর সব জায়গায় পাওয়া যায় বলে সবজি ও ফল হিসেবে পেঁপের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি।

প্রায় সব ধরনের পুষ্টি-উপাদানই পেঁপেতে আছে। প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা পেঁপেতে ৮১০০ মাইক্রোগ্রাম ক্যারোটিন থাকে। এ ক্যারোটিনের প্রায় ছয় ভাগের এক ভাগ, অর্থাৎ ১৩৫০ মাইক্রোগ্রাম রেটিনল সমতুল্য বা ভিটামিন ‘এ’-তে রূপান্তরিত হয়ে আমাদের শরীরে কাজে লাগে।

পাকা পেঁপেতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ থাকে। প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা পেঁপেতে ৫৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’ থাকে। একজন পূর্ণবয়স্ক লোকের দৈনিক ৩০ মিলিগ্রাম ও বাচ্চাদের ৩৫ গ্রাম পেঁপে খেলেই ভিটামিন ‘এ’র সঙ্গে ভিটামিন ‘সি’র চাহিদাও পূরণ হয়। পাকা পেঁপে রান্না করে খেতে হয় না বলে এর ভিটামিন ‘সি’র সবটুকু আমাদের দেহে কাজে লাগে। কাঁচা পেঁপেতেও রয়েছে যথেষ্ট খাদ্যগুণ। এতে পাকা পেঁপের চেয়ে লৌহ, চর্বি, ভিটামিন ‘বি’সহ আঁশ বেশি থাকে। কাঁচা পেঁপেতে পেপসিন নামের জারক রস থাকে, যা আমিষ হজমের জন্য প্রয়োজন। কাঁচা পেঁপে থেকে হালুয়া, পায়েস, স্যুপ, সালাদ, চাটনি, আচার ইত্যাদি লোভনীয় সুস্বাদু, মুখরোচক ও পুষ্টিকর খাবার তৈরি করা যায়। আমাদের পুষ্টির চাহিদা পূরণে পেঁপের ভূমিকা অনেক।

পেঁপের অন্যন্য গুণ।

• -একটি ফল পেঁপে, যা মিষ্টি হলেও ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন।

• -যাদের পেটে গোলমাল দেখা দেয়, তারা পেঁপে খেতে পারেন।

• -ক্যালরির পরিমাণ বেশ কম থাকায় যারা মেদ সমস্যায় ভুগছেন তারা পেঁপে খেতে পারেন অনায়াসে।

• -এই ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি আছে।

• -চোখের সমস্যা বা সর্দিকাশির সমস্যা থাকলে পেঁপে খেতে পারেন, কাজে দেবে।

• -যারা হজমের সমস্যায় ভোগেন তারা পেঁপে খেলে উপকার পাবেন। এই ফলে কোনো ক্ষতিকর উপাদান নেই।

• -পেঁপেতে আছে পটাশিয়াম। তাই এই ফল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

• -পাশাপাশি হাইপারটেনশন কমায় অনেকখানি। শরীরে থাকা বিভিন্ন ক্ষতিকর কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় পেঁপে।

• -নিয়মিত পেঁপে খেলে হূদযন্ত্রের নানা সমস্যা যেমন হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

• -যাদের কানে ঘন ঘন ইনফেকশন হয় তারা পেঁপে খেয়ে দেখতে পারেন, উপকার পাবেন।

• -পেঁপে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ ফল, তাই ত্বকের লাবণ্য ও উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।

• রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে।

• -অজীর্ণ, কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা, একজিমা, কিডনি সংক্রান্ত জটিলতা, ডিপথেরিয়া, আন্ত্রিক ও পাকস্থলীর

• ক্যান্সার প্রভৃতি রোগ নিরাময়ে কাঁচা পেঁপের পেপেইন ব্যবহার করা হয়। পেঁপের আঠা ও বীজ ক্রিমি নাশক ও প্লীহা, যকৃতের জন্য উপকারী।

• -এ ছাড়া পেঁপে আরো নানা গুণের অধিকারী

চর্বি কমায়

পেঁপে একটি সর্বজনীন ফল। প্রায় সব ঋতুতেই পেঁপে পাওয়া যায়। কাঁচা ও পাকা উভয় পেঁপেই শরীরের জন্য উপকারী। কাঁচা পেঁপেতে রয়েছে প্রচুর প্রোটিওলাইটিক এনজাইম। এই উপাদানটি প্রোটিন হজমের জন্য সাহায্য করে। তাই প্রচুর পরিমাণে গরু, খাসি বা মুরগির মাংসের সঙ্গে কাঁচা পেঁপে বা রান্না করা পেঁপে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়, মাংসের আমিষ ভালোভাবে রক্তের সঙ্গে মেশে এবং মাংসের চর্বির ক্ষতিকর দিকটা কমিয়ে দেয়। তা ছাড়া মাংসে কাঁচা পেঁপে দিলে তা সিদ্ধ হয় দ্রুত। কাঁচা পেঁপে, শশা, গাজর, লেটুস বা ধনিয়া পাতার সালাদ ওজন কমাতে রাখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। পেঁপে যুদ্ধ করে দেহের বাড়তি মেদের বিরুদ্ধে। কাঁচা পেঁপের প্রোটিওলাইটিক এনজাইম ক্যানসার নিরাময়ে রাখে গুরুত্বপূণর্ ভূমিকা। আর এই উপকারের জন্য কাঁচা পেঁপে রান্নার পরিবর্তে কাঁচা খাওয়াটাই উত্তম। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’র বসতি পাকা পেঁপেতে। ভিটামিন ‘এ, ও ‘সি’ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, যুদ্ধ করে ছোঁয়াচে রোগের বিরুদ্ধে, দাঁত, চুল, ত্বকের জন্য বয়ে আনে সুফল। অ্যান্টি অ্যাজিং ফ্যাক্টর অর্থাৎ বৃদ্ধ বয়সকে দূরে ঠেলে দেওয়ার উপাদান রয়েছে পেঁপেতে। তাই ত্বকের ওপরেও কাজ করে এই ফল। এতে কোনো খারাপ কোলস্টেরল, চর্বি বা ফ্যাট নেই। মোটা মানুষেরা দুশ্চিন্তামুক্ত হয়ে খেতে পারেন। তবে ডায়াবেটিক রোগীরা মিষ্টি পেঁপে পরিহার না করে বেশী খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

হৃদ রুহের ঝকি কমায়......

সুস্বাদু গ্রীষ্মকালীন ফল পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে। বিষয়টি নিয়ে গবেষণার পর করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী এমনটাই দাবি করেছেন।

করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড অ্যাগ্রিবিজিনেস বিভাগের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী মরিয়ম নাসিম ও মুহাম্মদ কামরান নাসিমের গবেষণায় পেঁপে বীজের উপকারিতার বিষয়টিও উঠে আসে।

আরো লক্ষণীয়:

অকার্যকর কিডনিকে সচল করতে পেঁপে বীজের রস একটি অপরিহার্য উপাদান। পেঁপের বীজে ফ্লাভোনোইডস ও ফিনোটিক নামক যে উপাদান রয়েছে তা কিডনি রোগের জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এই পেঁপের বীজ দেহকে যেকোনো ধরনের জীবাণুর সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে ও পাকস্থলীকে সংক্রামক মুক্ত রাখে।

বিষয়টি নিয়ে তিনি নাইজেরিয়ার কিছু শিশুর ওপর পরীক্ষা চালান। এ সময় দেখা যায়, নাইজেরিয়ার প্রায় ৭৬.৭ শতাংশ শিশু সাত দিন একনাগাড়ে পেঁপে বীজের রস পান করে পাকস্থলীর সংক্রামক রোগ থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি পায়।

লক্ষণীয়:

অনেক অঞ্চলের জনগণ বিশ্বাস করে, প্রতিদিন এক চা চামচ পেঁপে বীজের রস খেলে যকৃতের রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায় ও কাঁচা পেঁপে কাটার পর যে সাদা রস বের হয় শরীরের ক্ষতস্থানে তা লাগালে প্রাকৃতিকভাবে ক্ষত সেরে যায়।

পেঁপে বীজের রস প্রতিদিন খেলে চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি পায়, ওজন কমে, উচ্চরক্তচাপ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়, শরীরের অভ্যন্তরীণ অবস্থাকে স্বাভাবিক রাখে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। এছাড়া ধূমপায়ীদের শরীরে এমফিসেমা রোধে পেঁপে রক্ষা করে।

পেঁপে দ্বারা কিছু মজার খাবার:

পেঁপের শরবত

উপকরণ : পাকা পেঁপে ১টি মাঝারি সাইজের, পাকা খেঁজুর ২-৫টি, চিনি পরিমাণমত, দুধ পরিমাণ মত, পানি পরিমাণমত।

প্রস্তুত প্রণালী : প্রথমে একটি বাটিতে দুধ ও চিনি আগেই প্রায় ৫ মিনিট গলিয়ে রাখতে হবে। তারপর অন্য একটি বাটিতে পাকা পেঁপে ছিলে ছোট ছোট টুকরো করতে হবে এবং পাকা খেঁজুরও কেটে ছোট ছোট টুকরো করতে হবে। এখন একটি ব্লেন্ডারে একে একে আগে থেকে গলানো দুধ ও চিনি, পেঁপে ও খেঁজুর কাটা এবং অল্প পানি দিয়ে প্রায় ৫ মিনিট ব্লেন্ড করতে হবে। তৈরি হয়ে গেল মজাদার ও স্বাস্থ্যকর পানীয় পাকা পেঁপের শরবৎ। ইচ্ছা করলে কেউ এটি বরফের কুচি দিয়েও খেতে পারেন।

পরিবেশন প্রক্রিয়া : কয়েকটি গ্লাসে ঢেলে উপরে ছোট ছোট মিহি করে কাটা খেজুর দিয়ে পরিবেশন করা যায়।

পেঁপে-চিংড়ি ভুনা

উপকরণ: কাঁচা পেঁপে কোরানো দুই কাপ, চিংড়ি মাছ আধা কাপ, নারিকেল বাটা এক টেবিল চামচ, জিরা বাটা আধা চা-চামচ, হলুদ গুঁড়ো আধা চা-চামচ, চিনি এক চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি এক টেবিল চামচ, রসুন কুচি এক চা-চামচ, কাঁচা মরিচ (ফালি করা) তিন-চারটি। লবণ স্বাদমতো। তেল প্রয়োজনমতো।

প্রণালী: একটি সসপ্যানে দুই টেবিল চামচ তেল দিয়ে তাতে সব মশলা, লবণ, চিংড়ি মাছ ও সামান্য পানি দিয়ে মসলা ভালো করে কষে নিতে হবে। কষা মসলায় পেঁপে দিয়ে নাড়তে থাকুন। পেঁপে ভাজা ভাজা হলে এবার জিরা, কাঁচা মরিচ ও চিনি দিন। কিছুক্ষণ চুলায় রেখে নামিয়ে নিন। গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন পেঁপে-চিংড়ি ভুনা।

পাকা পেঁপের লাচ্ছি

উপকরণঃ দুধ ২ কাপ, টক দই ১ কাপ, পাকা পেঁপে ২ কাপ, বরফ কুচি ১ কাপ, বিটলবণ আধা চা চামচ, পুদিনাপাতা ১ টেবিল চামচ।

প্রণালীঃ ওপরের সব উপকরণ একসঙ্গে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। এবার গ্লাসে ঢেলে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন

কাঁচা পেঁপের সন্দেশ

উপকরণঃ ছানা ১ কাপ, মাওয়া ১ কাপ, কাঁচা পেঁপে সেদ্ধ করে বাটা ১ কাপ, চিনি ২ কাপ, ঘি ২ টেবিল চামচ, গোলাপজল প্রয়োজনমতো, সবুজ রং প্রয়োজনমতো, কিসমিস সাজানোর জন্য।

প্রণালীঃ পাত্রে (প্যান) পেঁপে, ছানা, মাওয়া, চিনি ও ঘি দিয়ে সঙ্গে সবুজ রং দিয়ে কম আঁচে ভুনতে হবে। প্যানের গা ছেড়ে এলে নামান। নামানোর আগে গোলাপজল ছড়িয়ে দিতে হবে। ছাঁচে দিয়ে সন্দেশের তোপ ও কিসমিস দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন।

আল্লাহ তায়ালা সবাইকে সুস্থ্য রাখুন। আমীন

বিষয়: বিবিধ

৬৮৯১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File