মানুষকেই ‘রব্ব ও ইলাহ্’র স্থান দিয়ে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সাথে কুফরী ও র্শিকে লিপ্ত,গোটা সমাজ। আমীর হযরত সৈয়দ হুমায়ূন কবীর।
লিখেছেন লিখেছেন স্বপন২ ২৮ অক্টোবর, ২০১৬, ০৫:৪৭:৩১ সকাল
বাসাবো বালুর মাঠে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় “ইসলামী সমাজ” এর বলেন, দেশবাসী গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় মানুষের সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও কর্তৃত্ব মেনে এবং মানুষের মনগড়া আইন-বিধানের আনুগত্য স্বীকার করে এ ক্ষেত্রে মানুষকেই ‘রব্ব ও ইলাহ্’র স্থান দিয়ে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সাথে কুফরী ও র্শিকে লিপ্ত হয়ে আল্লাহরই আযাব-গযবের শিকার হয়ে মহা তিতে নিমজ্জিত। তিনি বলেন, সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর সাথে র্শিক ও কুফরের কারণেই দেশ ও জাতির রাজনৈতিক অঙ্গনে অস্থিরতা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি হুমকির মূখে। মানুষের সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও কর্তৃত্বকেই মানব জীবনের মূল সমস্যা এবং জাতীয় অনৈক্যের মূল কারণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, দুর্নীতি, সন্ত্রাস, উগ্রতা, জঙ্গিতৎপরতা, নৈরাজ্য, সংঘাত ও সংঘর্ষসহ সকল প্রকার অপতৎপরতা নির্মূল করে দেশবাসীর জীবনে সুশাসন ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মানবাধিকার নিশ্চিত করার একমাত্র উপায় হচ্ছেÑ “সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ প্রদত্ব জীবন ব্যাবস্থা ‘ইসলাম’ আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রদর্শিত শান্তিপূর্ণ পদ্ধতিতে প্রতিষ্ঠা করা”।
মুহাম্মাদ সোলায়মান কবীরের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় “ইসলামী সমাজ” এর আমীর বলেন, সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠা হলেই সকল ধর্মের লোক যার যার ধর্ম পালনের সাথে সাথে তাদের জান ও মালের নিরাপত্তাসহ সকল অধিকারের নিশ্চয়তা লাভ করবে। গণতন্ত্রের অধীনে জোট, ভোট ও নির্বাচন কিংবা সশস্র সংগ্রাম ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠার লক্ষে রাষ্ট্রীয় শাসন ক্ষমতা লাভের পদ্ধতি নয় এবং এসবই কুরআন ও সুন্নাহ্ বিরোধী অপতৎপরতা উল্লেখ করে তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীর মাধ্যমে ‘ঈমান ও ইসলাম’ এর দাওয়াতের মাধ্যমে দাওয়াত কবুলকারীদেরকে নিয়ে ‘সমাজ গঠন’ আন্দোলনই সমাজ ও রাষ্ট্রে ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠার আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রদর্শিত একমাত্র পদ্ধতি। তিনি আরো বলেন, “ইসলামী সমাজ” শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীর মাধ্যমে জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সকল মানূষকে একমাত্র আল্লাহর সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও নিরংকুশ কর্তৃত্ব মেনে নেয়ার এবং একমাত্র তাঁরই দাসত্ব ও আইনের আনুগত্যের অঙ্গীকারের দাওয়াত দিয়ে যাচ্ছে এবং দাওয়াত কবুলকারী ভাই ও বোনদের নিয়ে ‘ইসলামী সমাজ গঠন’ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। দলমত নির্বিশেষে সকলকে তিনি ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠায় ‘ইসলামী সমাজ গঠন’ আন্দোলনে শামিল হওয়ার আহ্বান জানান । উক্ত আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন সর্বজনাব আবু জাফর মুহাম্মাদ ইকবাল, মুহাম্মাদ ইয়াছিন, মুহাম্মাদ ইউসুফ আলী, আমীর হোসাইন, আব্দুল কাইয়ূম, রফিকুল ইসলাম, আবু শামাহ, রুহুল আমীন, তৌহিদুর রহমান বাপ্পি, আনছার আলী এবং গুলজার আহম্মদ প্রমুখ।বসাবো বালুর মাঠে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় “ইসলামী সমাজ” এর আমীর হযরত সৈয়দ হুমায়ূন কবীর বলেন, দেশবাসী গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় মানুষের সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও কর্তৃত্ব মেনে এবং মানুষের মনগড়া আইন-বিধানের আনুগত্য স্বীকার করে এ ক্ষেত্রে মানুষকেই ‘রব্ব ও ইলাহ্’র স্থান দিয়ে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সাথে কুফরী ও র্শিকে লিপ্ত হয়ে আল্লাহরই আযাব-গযবের শিকার হয়ে মহা তিতে নিমজ্জিত। তিনি বলেন, সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর সাথে র্শিক ও কুফরের কারণেই দেশ ও জাতির রাজনৈতিক অঙ্গনে অস্থিরতা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি হুমকির মূখে। মানুষের সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও কর্তৃত্বকেই মানব জীবনের মূল সমস্যা এবং জাতীয় অনৈক্যের মূল কারণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, দুর্নীতি, সন্ত্রাস, উগ্রতা, জঙ্গিতৎপরতা, নৈরাজ্য, সংঘাত ও সংঘর্ষসহ সকল প্রকার অপতৎপরতা নির্মূল করে দেশবাসীর জীবনে সুশাসন ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মানবাধিকার নিশ্চিত করার একমাত্র উপায় হচ্ছেÑ “সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ প্রদত্ব জীবন ব্যাবস্থা ‘ইসলাম’ আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রদর্শিত শান্তিপূর্ণ পদ্ধতিতে প্রতিষ্ঠা করা”।
মুহাম্মাদ সোলায়মান কবীরের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় “ইসলামী সমাজ” এর আমীর বলেন, সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠা হলেই সকল ধর্মের লোক যার যার ধর্ম পালনের সাথে সাথে তাদের জান ও মালের নিরাপত্তাসহ সকল অধিকারের নিশ্চয়তা লাভ করবে। গণতন্ত্রের অধীনে জোট, ভোট ও নির্বাচন কিংবা সশস্র সংগ্রাম ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠার লক্ষে রাষ্ট্রীয় শাসন ক্ষমতা লাভের পদ্ধতি নয় এবং এসবই কুরআন ও সুন্নাহ্ বিরোধী অপতৎপরতা উল্লেখ করে তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীর মাধ্যমে ‘ঈমান ও ইসলাম’ এর দাওয়াতের মাধ্যমে দাওয়াত কবুলকারীদেরকে নিয়ে ‘সমাজ গঠন’ আন্দোলনই সমাজ ও রাষ্ট্রে ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠার আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রদর্শিত একমাত্র পদ্ধতি। তিনি আরো বলেন, “ইসলামী সমাজ” শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীর মাধ্যমে জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সকল মানূষকে একমাত্র আল্লাহর সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও নিরংকুশ কর্তৃত্ব মেনে নেয়ার এবং একমাত্র তাঁরই দাসত্ব ও আইনের আনুগত্যের অঙ্গীকারের দাওয়াত দিয়ে যাচ্ছে এবং দাওয়াত কবুলকারী ভাই ও বোনদের নিয়ে ‘ইসলামী সমাজ গঠন’ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। দলমত নির্বিশেষে সকলকে তিনি ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠায় ‘ইসলামী সমাজ গঠন’ আন্দোলনে শামিল হওয়ার আহ্বান জানান । উক্ত আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন সর্বজনাব আবু জাফর মুহাম্মাদ ইকবাল, মুহাম্মাদ ইয়াছিন, মুহাম্মাদ ইউসুফ আলী, আমীর হোসাইন, আব্দুল কাইয়ূম, রফিকুল ইসলাম, আবু শামাহ, রুহুল আমীন, তৌহিদুর রহমান বাপ্পি, আনছার আলী এবং গুলজার আহম্মদ প্রমুখ।
বিষয়: বিবিধ
১১৬২ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
উনার/উনাদের/আপনাদের টেকটিক্স হচ্ছে - এসব হম্বি তম্বি করে সরকারের নজর কেড়ে শফি-নাগরীর মত আরামের ব্যবস্থা করে নেওয়া।
জনগনকে বলবেন,বাংলাদেশের সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় দেশবাসী মহা র্শিক গণতন্ত্র গ্রহনের মাধ্যমে জনগণকে সার্বভৌমত্বের মালিক মেনে আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীনের সার্বভৌমত্বের সাথে র্শিক করেছে।
আমরা আপনার দলে যোগদিব। উনারা ১৯৮২তে কাজ শুরু করে। ১৯৯৭ এ ময়দানে আসে।শুরুতে ১০/১৫ জন হবে।
আমি তখন ছাএ ছিলাম। ১৯৯৫ তে দেশের বাহিরে চলে আসি।দীর্ঘ দিন, আমার সাথে যোগাযোগ ছিল না। গত দু'মাস হলো উনাদের সাথে যোগাযোগ হয়।আমি এখন সুধী
হিসাবে কাজ করছি।শফি-নাগরীরা, মানুষের সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী। আপনি নিজেও মানুষের সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী।এই ব্লগে সাদা মেঘ নামে
একজনই ব্লগার আছে, উনার লেখায়, প্রকাশ পেয়েছে,উনি মানুষের সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী না। সার্বভৌমত্বের ব্যাপারটা সবার মাথায় আসেনা। প্রতি ১০,০০০ একজন পেলেও লাভ।www.islamisomaj.org
ইট যত পাকাই হোক, তিনখানা ইট দিয়ে ঘর তৈরী হয়না!
তেমনি সমাজ তৈরীতে অনেক মানুষ লাগে, তার সবগুলো সাহাবায়ে (রাঃ) কিরামের মত হবেনা!!
অন্য কোন ইসলামী দলের সাথে যুক্ত হয়ে যাওয়াটাই আপনাদের জন্য উত্তম হতে পারে!
কথাটা আমীর সাহেবের কাছে পৌঁছাবেন!
[যদি ইখলাসে সমস্যা না থাকে তবে] মেহেরবানী করে বিষয়টি আলোচনার টেবিলে নিবেন!
আপনি নিজেও উনাদের বাসবো অফিসে গিয়েছেন।১৯৮২ থেকে ১৯৯৫ পর্যন্ত বাংলাদেশে থাকা কালীন উনাদের সাথে ছিলাম।দীর্ঘ দিন, আমার সাথে যোগাযোগ ছিল না।এর আগে জানিয়েছি, আমারও ধারনাও ছিল না, উনারা টিকে আছে। ১৯৮২তে কাজ শুরু করে। ১৯৯৭ এ ময়দানে আসে।শুরুতে ১০/১৫ জন হবে। বর্তমানে সব জেলাতে সংগঠন রয়েছে। বাংলাদেশের সমস্ত দল,মানুষের সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী ,তাই তাদের সাথে যুক্ত হওয়ার প্রশ্ন আসে না।সংখ্যা ব্যাপারও না।আপনি মেহেরবানী করে,যোগাযোগ করুন। আমীর সাহেবের ফোন নাম্বার:০১৭২১০৭১০৩৫।
আমিও তো দেশের বাইরে!!
"বর্তমানে সব জেলাতে সংগঠন রয়েছে"- এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ খবর!
আপনার সাথে আলোচনার প্রয়োজন বোধ করছি!
আপনার ইমেইল পেলেও চলবে! পরে না হয় অন্য মাধ্যমে যুক্ত হওয়া যাবে!
আমার ইমেইল-
আপনি আমার মত প্রবাসী। আমার ইমেল
মন্তব্য করতে লগইন করুন