সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় আল্লাহ প্রদত্ত ব্যবস্থা’র পরিবর্তে মানব রচিত ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত কেন ? -আবু জাফর মুহাম্মাদ ইকবাল।সদস্য, ইসলামী সমাজ।

লিখেছেন লিখেছেন স্বপন২ ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ০৫:৫৫:৩২ বিকাল



সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ এবং তাঁরই প্রদত্ত ব্যবস্থা ইসলাম সম্পর্কে চরম অজ্ঞতার কারণেই মানব রচিত ব্যবস্থা সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় প্রতিষ্ঠিত আছে। যা সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ’র চরম অবাধ্যতা, তাঁর সাথে বিদ্রোহ এবং শির্ক ও কুফর। যা মেনে নেয়ার পরিণতি দুনিয়াতে দুর্ভোগ, অশান্তি ও অকল্যাণ এবং পরকালে নিশ্চিত জাহান্নাম! মানব রচিত ব্যবস্থা অস্বীকার করাই ঈমানের পূর্ব শর্ত বিধায়; তা অস্বীকার না করে কেউ ঈমানদার হতে পারে না।

আল্লাহই সার্বভৌম ক্ষমতার একমাত্র মালিক।

মানুষের নয়! সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও নিরংকুশ কর্তৃত্ব একমাত্র আল্লাহর। ফলে-

দাসত্ব, আইনের আনুগত্য ও উপাসনা একমাত্র আল্লাহর; অন্য কারো নয়। এবং শর্তহীন

আনুগত্য-অনুসরণ ও অনুকরণ একমাত্র আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)এর ,অন্য কারো নয় ।

সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় মানুষের সার্বভৌমত্ব, মানব রচিত ব্যবস্থা এবং মানুষের মনগড়া আইন-বিধান প্রতিষ্ঠিত থাকা অবস্থায় বর্তমান বিশ্বের মানুষ ইসলাম হিসাবে যা দেখছে এবং করছে তা দেখতে ইসলাম’এর মতো হলেও তা মূলতঃই ইসলাম নয়। এটা দেয়ালে টাংগানো সেই অচল ঘড়ির মতো যার ব্যাটারী নষ্ট। ঘড়ি থেকে যা পাওয়া উচিত এ অচল ঘড়ি থেকে তা যারা পেতে চাবে, তারা সকলেই নিশ্চিতভাবেই ব্যর্থ হবে।অথচ, দেয়ালে টাংগানো দেখে সবাই কিন্তু একবাক্যে বলবে এটা ঘড়ি। এটা দেখতে ঘড়ি হলেও, ঘড়ির উদ্দেশ্য এর দ্বারা অর্জিত হবেনা। বরং এটার অনুসরণ করলে ক্ষতিগ্রস্থ হতে হবে। বর্তমান বিশ্বের মানুষ সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় মানুষের সার্বভৌমত্ব, মানব রচিত ব্যবস্থা এবং মানুষের মনগড়া আইন-বিধানের আনুগত্যের অধীনে থেকে ইসলাম-এর মূল বিষয় থেকে সরে গিয়ে কেবল আনুষ্ঠানিক তা হিসাবে যে ইসলাম-এর অনুসরণ করছে এবং যে ইসলাম ‘কে দেখছে, তা দেয়ালে টাংগানো সেই অচল ও নষ্ট ঘড়ির মতো, যাকে দেখতে আসল ঘড়ির মতো সঠিক ভাবছে, দেখছে এবং অনুসরণ করছে। যা থেকে দুনিয়াতে কল্যাণ ও শান্তি লাভের পরিবর্তে আল্লাহর আযাব-গযবে আক্রান্ত হয়ে দুর্ভোগ ও অশান্তিতে কাল কাটাচ্ছে এবং আখিরাতে জাহান্নামের আগুনেই স্থায়ী আবাস গড়ার কাজ করা হচ্ছে। অথচ, ইসলাম মানব জাতির সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনা সহ সমগ্র জীবন পরিচালনার জন্য সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ প্রদত্ত পরিপূর্ণ ও কল্যাণকর একমাত্র জীবন ব্যবস্থা। দুঃখজনকসত্যযে, সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ এবং তাঁরই প্রদত্ত জীবন ব্যবস্থা ইসলাম সম্পর্কে চরম অজ্ঞতার কারণে ইসলাম-এর প্রকৃত রুপ দেখা এবং কল্যাণ লাভ করা থেকে মানব জাতি আজ সম্পূর্ণভাবে বঞ্চিত আছে এবং সকলের জীবন দুর্ভোগ ও অশান্তিময় হচ্ছে। সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় ইসলাম প্রতিষ্ঠিত না থাকা আত্মাবিহিন দেহের মতো, যার মাথা, হাত, পা, চোখ, কান, নাক, মুখ সবই আছে কিন্ত এদেহের কোন অংগ না তার নিজের কোন কল্যাণ করতে পারে, না তার পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রে কোন মানুষের কোন কল্যাণ করতে পারে। বরং আত্মাবিহিন এ দেহ বা লাশ দাফন না করলে নানারকম জীবানু ও দুর্গন্ধ ছড়িয়ে গোটা পরিবেশের জন্য ক্ষতির কারণ হবে এবং শুধু ক্ষতিই সাধন করবে।

সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় মানুষের সার্বভৌমত্ব, মানব রচিত ব্যবস্থা এবং মানুষের মনগড়া আইন–বিধান প্রতিষ্ঠিত থাকা অবস্থায় ইসলাম প্রতিষ্ঠার কথা বলে ক্ষমতা লাভের জন্য ইসলাম এর নামে গঠিত দলগুলো মানুষের সার্বভৌমত্বের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে যা করেছেন, সশস্ত্র সংগ্রাম ও বোমাবাজি করে কিছু দল ইসলাম এর নামে যা কিছু করছেন, মাদ্রাসায় ও সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইসলাম এর নামে যা কিছু শিক্ষা দেয়া হচ্ছে, ঈমান ও ইসলাম এর দাওয়াতের নামে তাবলীগ জামাত যা করছেন, ওয়াজ মাহফিল এর নামে ওয়াজিন সাহেবরা অর্থের বিনিময়ে যা করছেন, পীর সাহেবরা এবং তাদের ভক্তবৃন্দ মুরীদরা ওরস এর নামে যা করছেন, মিডিয়ার মাধ্যমে ইসলাম এর নামে যে সব অনুষ্ঠান হচ্ছে; উনাদের কারো কাজই ঈমানের ভিত্তিতে ইসলাম’এর কাজ নয়।

কারণ, সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় মানুষের সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত থাকাকালীন আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানুষের সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও কর্তৃত্বের মিথ্যাদাবী অস্বীকার করে আল্লাহকেই সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও নিরংকুশ কর্তৃত্বের একমাত্র মালিক মেনে “রাব্বুনাল্লাহ” ঘোষণা করে ঈমান আনার এবং ইসলাম এর অঙ্গীকার করার দাওয়াত (আহ্বান) এর প্রেক্ষিতে যেভাবে রাসূল (সাঃ) এর সাহাবীগণ দাওয়াত কবুল করেছিলেন এবং তাঁরা যে আহ্বান যে দাওয়াত জাতির মানুষদেরকে দিয়েছিলেন, উনারা (বর্তমানে ইসলাম-এর নামে যারা বিভিন্ন আমল করছেন) মানুষের সার্বভৌমত্ব অমান্য, অস্বীকার ও পরিত্যাগ করে সেভাবে আল্লাহর প্রতি ঈমান-এর ঘোষণা দেননি। জাতির মানুষদেরকে সেভাবে ঈমান আনার আহ্বান করেন না-দাওয়াত দেন না এবং সমাজ ও রাষ্ট্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠার আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)এর প্রদর্শিত পদ্ধতির অনুসরণও উনারা করছেন না। শয়তানের ষড়যন্ত্রের কারণে চরম বিভ্রন্তির শিকার হয়ে উনারা ইসলাম’এর সত্য সঠিক পথ ও মূল বিষয় থেকে বিচ্যুত হয়ে শির্ক ও কুফর এর মহা ক্ষতিতে নিমজ্জিত আছেন। যার পরিণতি ভয়াবহ!

আল কুরআন ও সুন্নাহ‘র আলোকে উক্ত কথাগুলোর সত্যতা যাচাই এবং বিস্তারিত জানার জন্য সত্য সন্ধানিদের যোগাযোগ করার অনুরোধ করছি।

সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ এবং তাঁরই প্রদত্ত ব্যবস্থা ইসলাম সম্পর্কে চরম অজ্ঞতার কারণেই মানব রচিত ব্যবস্থা সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় প্রতিষ্ঠিত আছে। যা সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ’র চরম অবাধ্যতা, তাঁর সাথে বিদ্রোহ এবং শির্ক ও কুফর। যা মেনে নেয়ার পরিণতি দুনিয়াতে দুর্ভোগ, অশান্তি ও অকল্যাণ এবং পরকালে নিশ্চিত জাহান্নাম! মানব রচিত ব্যবস্থা অস্বীকার করাই ঈমানের পূর্ব শর্ত বিধায়; তা অস্বীকার না করে কেউ ঈমানদার হতে পারে না।

আল্লাহই সার্বভৌম ক্ষমতার একমাত্র মালিক।

মানুষের নয়! সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও নিরংকুশ কর্তৃত্ব একমাত্র আল্লাহর। ফলে-

দাসত্ব, আইনের আনুগত্য ও উপাসনা একমাত্র আল্লাহর; অন্য কারো নয়। এবং শর্তহীন

আনুগত্য-অনুসরণ ও অনুকরণ একমাত্র আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)এর ,অন্য কারো নয় ।

সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় মানুষের সার্বভৌমত্ব, মানব রচিত ব্যবস্থা এবং মানুষের মনগড়া আইন-বিধান প্রতিষ্ঠিত থাকা অবস্থায় বর্তমান বিশ্বের মানুষ ইসলাম হিসাবে যা দেখছে এবং করছে তা দেখতে ইসলাম’এর মতো হলেও তা মূলতঃই ইসলাম নয়। এটা দেয়ালে টাংগানো সেই অচল ঘড়ির মতো যার ব্যাটারী নষ্ট। ঘড়ি থেকে যা পাওয়া উচিত এ অচল ঘড়ি থেকে তা যারা পেতে চাবে, তারা সকলেই নিশ্চিতভাবেই ব্যর্থ হবে।অথচ, দেয়ালে টাংগানো দেখে সবাই কিন্তু একবাক্যে বলবে এটা ঘড়ি। এটা দেখতে ঘড়ি হলেও, ঘড়ির উদ্দেশ্য এর দ্বারা অর্জিত হবেনা। বরং এটার অনুসরণ করলে ক্ষতিগ্রস্থ হতে হবে। বর্তমান বিশ্বের মানুষ সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় মানুষের সার্বভৌমত্ব, মানব রচিত ব্যবস্থা এবং মানুষের মনগড়া আইন-বিধানের আনুগত্যের অধীনে থেকে ইসলাম-এর মূল বিষয় থেকে সরে গিয়ে কেবল আনুষ্ঠানিক তা হিসাবে যে ইসলাম-এর অনুসরণ করছে এবং যে ইসলাম ‘কে দেখছে, তা দেয়ালে টাংগানো সেই অচল ও নষ্ট ঘড়ির মতো, যাকে দেখতে আসল ঘড়ির মতো সঠিক ভাবছে, দেখছে এবং অনুসরণ করছে। যা থেকে দুনিয়াতে কল্যাণ ও শান্তি লাভের পরিবর্তে আল্লাহর আযাব-গযবে আক্রান্ত হয়ে দুর্ভোগ ও অশান্তিতে কাল কাটাচ্ছে এবং আখিরাতে জাহান্নামের আগুনেই স্থায়ী আবাস গড়ার কাজ করা হচ্ছে। অথচ, ইসলাম মানব জাতির সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনা সহ সমগ্র জীবন পরিচালনার জন্য সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ প্রদত্ত পরিপূর্ণ ও কল্যাণকর একমাত্র জীবন ব্যবস্থা। দুঃখজনকসত্যযে, সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ এবং তাঁরই প্রদত্ত জীবন ব্যবস্থা ইসলাম সম্পর্কে চরম অজ্ঞতার কারণে ইসলাম-এর প্রকৃত রুপ দেখা এবং কল্যাণ লাভ করা থেকে মানব জাতি আজ সম্পূর্ণভাবে বঞ্চিত আছে এবং সকলের জীবন দুর্ভোগ ও অশান্তিময় হচ্ছে। সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় ইসলাম প্রতিষ্ঠিত না থাকা আত্মাবিহিন দেহের মতো, যার মাথা, হাত, পা, চোখ, কান, নাক, মুখ সবই আছে কিন্ত এদেহের কোন অংগ না তার নিজের কোন কল্যাণ করতে পারে, না তার পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রে কোন মানুষের কোন কল্যাণ করতে পারে। বরং আত্মাবিহিন এ দেহ বা লাশ দাফন না করলে নানারকম জীবানু ও দুর্গন্ধ ছড়িয়ে গোটা পরিবেশের জন্য ক্ষতির কারণ হবে এবং শুধু ক্ষতিই সাধন করবে।

সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় মানুষের সার্বভৌমত্ব, মানব রচিত ব্যবস্থা এবং মানুষের মনগড়া আইন–বিধান প্রতিষ্ঠিত থাকা অবস্থায় ইসলাম প্রতিষ্ঠার কথা বলে ক্ষমতা লাভের জন্য ইসলাম এর নামে গঠিত দলগুলো মানুষের সার্বভৌমত্বের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে যা করেছেন, সশস্ত্র সংগ্রাম ও বোমাবাজি করে কিছু দল ইসলাম এর নামে যা কিছু করছেন, মাদ্রাসায় ও সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইসলাম এর নামে যা কিছু শিক্ষা দেয়া হচ্ছে, ঈমান ও ইসলাম এর দাওয়াতের নামে তাবলীগ জামাত যা করছেন, ওয়াজ মাহফিল এর নামে ওয়াজিন সাহেবরা অর্থের বিনিময়ে যা করছেন, পীর সাহেবরা এবং তাদের ভক্তবৃন্দ মুরীদরা ওরস এর নামে যা করছেন, মিডিয়ার মাধ্যমে ইসলাম এর নামে যে সব অনুষ্ঠান হচ্ছে; উনাদের কারো কাজই ঈমানের ভিত্তিতে ইসলাম’এর কাজ নয়।

কারণ, সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় মানুষের সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত থাকাকালীন আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানুষের সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও কর্তৃত্বের মিথ্যাদাবী অস্বীকার করে আল্লাহকেই সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও নিরংকুশ কর্তৃত্বের একমাত্র মালিক মেনে “রাব্বুনাল্লাহ” ঘোষণা করে ঈমান আনার এবং ইসলাম এর অঙ্গীকার করার দাওয়াত (আহ্বান) এর প্রেক্ষিতে যেভাবে রাসূল (সাঃ) এর সাহাবীগণ দাওয়াত কবুল করেছিলেন এবং তাঁরা যে আহ্বান যে দাওয়াত জাতির মানুষদেরকে দিয়েছিলেন, উনারা (বর্তমানে ইসলাম-এর নামে যারা বিভিন্ন আমল করছেন) মানুষের সার্বভৌমত্ব অমান্য, অস্বীকার ও পরিত্যাগ করে সেভাবে আল্লাহর প্রতি ঈমান-এর ঘোষণা দেননি। জাতির মানুষদেরকে সেভাবে ঈমান আনার আহ্বান করেন না-দাওয়াত দেন না এবং সমাজ ও রাষ্ট্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠার আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)এর প্রদর্শিত পদ্ধতির অনুসরণও উনারা করছেন না। শয়তানের ষড়যন্ত্রের কারণে চরম বিভ্রন্তির শিকার হয়ে উনারা ইসলাম’এর সত্য সঠিক পথ ও মূল বিষয় থেকে বিচ্যুত হয়ে শির্ক ও কুফর এর মহা ক্ষতিতে নিমজ্জিত আছেন। যার পরিণতি ভয়াবহ!

আল কুরআন ও সুন্নাহ‘র আলোকে উক্ত কথাগুলোর সত্যতা যাচাই এবং বিস্তারিত জানার জন্য সত্য সন্ধানিদের যোগাযোগ করার অনুরোধ করছি।

বিষয়: বিবিধ

৯৩৭ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

377947
২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ সন্ধ্যা ০৬:০১
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : চমৎকার লেখা, শিরক মুক্ত হতে হবে।
বুঝলাম।
377948
২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ সন্ধ্যা ০৬:০২
মনসুর আহামেদ লিখেছেন :

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File