পঅনিয়ম ও অবিচারের মাধ্যমে সরকারের নীলনকশার বাস্তবায়ন ঘটেছে রায়ে

লিখেছেন লিখেছেন ফয়েজ রহমান ২৩ মার্চ, ২০১৩, ০১:৩৫:০৩ রাত

বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত ও নীলনকশার অংশ হিসেবে সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন মামলায় জড়িয়ে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়েছে। পবিত্র কুরআনের মাহফিলে তার বুলন্ধ আওয়াজ কমিয়ে দেয়াই দেশী-বিদেশী চক্রের মূল টার্গেট। এজন্য যেন তেনভাবেই হোক তাকে মামলায় ফাঁসাতে হবে। হয়েছেও তাই। এজন্য দেখা যায়, তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়ার অনেক আগেই চিফ প্রসিকিউটরের কাছে মাওলানা সাঈদীর গ্রেফতারের আবেদন করেছেন। একই বিষয়ে দু’টি মামলা তদন্তাধীন থাকা অবস্থায় সেই বিষয়ে আরেকটি নালিশী মামলায় তাকে দন্ড দেয়া হয়েছে। বিচারবিভাগের মুখে কালিমা লেপন করে বিদেশে অবস্থানরত আহমেদ জিয়াউদ্দিনের লিখিত শর্তে চার্জ ফ্রেমিং অর্ডারসহ নানা অনিয়ম করা হয়েছে এই মামলায়। স্কাইপি কেলেঙ্কারির সাবেক চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম পদত্যাগ করলেও সেই কেলেঙ্কারির উদ্ভূত ফসলের ওপর মামলা চলমান রাখা হয়েছে এবং সেই কেলেঙ্কারির ওপরই শেষ পর্যন্ত বিশ্ববরেণ্য এই আলেমে দ্বীনকে ফাঁসির দন্ডাদেশ দেয়া হয়েছে। এইভাবে শুরচ থেকে শেষ পর্যন্ত একদিকে বর্তমান সরকারের চরম জিঘাংসার শিকার হয়েছেন মাওলানা সাঈদী। অন্যদিকে পদে পদে অনিয়ম, অবিচারের শিকার হয়েছেন তিনি।

বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবির, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিচারপতি আনোয়ারচল হকের সমন্বয়ে গঠিত ট্রাইব্যুনাল-১ গত ২৮ ফেব্রচয়ারি মাওলানা সাঈদীকে ফাঁসির দন্ডাদেশ দিয়ে যে রায় দিয়েছেন তার প্যারা তেষট্টিতে আসামী পক্ষের বক্তব্যের অবমূল্যায়ন করে তদন্তাধীন বিষয়ে বিচার নিষ্পত্তি করে ট্রাইব্যুনাল বেআইনী কর্মসম্পাদন করেছেন। ট্রাইব্যুনাল তার রায়ে চার্জ- ৭, ৮, ১০ এবং ১১-এর উলে­খ না করে দু’টি মামলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে বিচারাধীন থাকার বিষয়টিকে এই বিচারের ক্ষেত্রে কোনো বাধা নয় বলে উলে­খ করেছেন। তবে তার এই বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয় কারণ, উলে­খিত মামলা দু’টির প্রথমটি হল PW-1 মাহবুবুল আলম হাওলাদার কর্তৃক জিয়ানগর থানায় দায়েরকৃত এজাহার (প্রদর্শনী-F) নং-৪ (৯) ২০০৯ যাতে অভিযোগ নং- ১০ এবং ১১-এর উলে­খ আছে এবং PW-6 আব্দুল মানিক পশারী কর্তৃক পিরোজপুর থানায় দায়েরকৃত এজাহার (ডিফেন্স প্রদর্শনী-W) নং ৯ (৮) ২০০৯ চার্জ নং- ৭ এবং ৮-এ বর্ণিত ঘটনার বর্ণনা আছে। এই দু’টি মামলাসহ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় তদন্তাধীন আছে (আইওএর ২৫/০৪/২০১২ জেরা, পাতা ৩১)। উক্ত মামলায় আসামী/দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী জেলহাজতে আটক আছে। স্বীকৃত মতে (জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে) কোনো তদন্তাধীন বিষয়ে বিচার শুরচ হতে পারে না। তদন্ত শেষ হলেই কেবল মামলা শুরচ হতে পারে। এখানে মাওলানা সাঈদীর ফাঁসির আদেশ হয়ে গেছে অথচ মামলা তদন্তাধীন রয়েছে।

রায়ের প্যারা ৬৪তে স্কাইপি সংলাপ এবং ই-মেইল যোগাযোগের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অপরাধ বিবেচনায় বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম এবং বেলজিয়াম প্রবাসী আহমেদ জিয়াউদ্দিনের কথপোকথনকে বিবেচনায় আনেননি। এক্ষেত্রে অত্যন্ত পরিষ্কার বিষয় হলো এই মামলায় চার্জ গঠনের আদেশ থেকে শুরচ করে রায়ের কাঠামো পর্যন্ত সমাপ্ত আদেশ আহমেদ জিয়াউদ্দিনের কাছ থেকে নিজামুল হক নাসিম সাহেবের নিকট প্রেরিত হয়। তিনি বিচারক হিসাবে বহাল থাকলে রায়ও জিয়াউদ্দিন কর্তৃক তার নিকট প্রেরিত হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। তিনি পদত্যাগ করলেও স্কাইপি সংলাপ ও ই-মেইল যোগাযোগের কোনো বক্তব্যকে অস্বীকার করেননি। বরং আহমেদ জিয়াউদ্দিন ঐ যোগাযোগকে বৈধ এবং গর্বের বিষয় বলে দাবি করেছেন। আরও বলা যায় যে, স্কাইপি সংলাপ এবং ই-মেইল যোগাযোগের বক্তব্য ও সিডি ‘দৈনিক আমার দেশ’ এবং ব­গ হতে সংগ্রহপূর্বক দাখিল করা হয় যা পাবলিক ডকুমেন্ট হিসাবে বিবেচিত। আরও উলে­খ করা প্রয়োজন যে, উলে­খিত স্কাইপি সংলাপ এবং ই-মেইল যোগাযোগ প্রচারে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ আদেশ প্রদান করলেও তা মহামান্য আপিল ডিভিশনের চেম্বার জজ কর্তৃক স্থগিত করে দেয়াতে উক্ত স্কাইপি সংলাপ এবং ই-মেইল যোগাযোগ প্রচারের এবং ব্যবহারের আইনগত কোনো বাধা ছিল না বা নাই। এছাড়াও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের কোড অব কন্ডাক্ট অনুযায়ী কোনো বিচারক বিচারাধীন কোনো বিষয়ে ফ্যামিলি মেম্বারসহ কারো সাথে আলাপ-আলোচনা করতে পারেন না। উলে­খিত সংলাপ ও ই-মেইল যোগাযোগ হতে দেখা যায়, পরবর্তীকালে সংশোধিত বিধি প্রয়োগ করে আসামীর অর্জিত অধিকার অর্থাৎ সাক্ষী এবং ভিকটিমদের পার্টিকুলারসহ তদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার অধিকার থেকে আসামীকে বঞ্চিত করা হয়েছে। আসামীর সাক্ষীর সংখ্যাকে সীমিত করা হয়েছে। আসামীর জেরা করার অধিকারকে সীমিত করা হয়েছে এবং দু’শতাধিক প্রদর্শনীর ওপর জেরা করার অধিকার খর্ব করে গিলটিন প্রয়োগ করা হয়েছে। বিষয়সমূহ উত্থাপন করে পুনঃবিচারের আবেদন করা হলে তা নাকচ করা হয়েছে। এটর্নি জেনারেল শুনানিকালে এই স্কাইপি সংলাপ ও ই-মেইল যোগাযোগকে ট্রাইব্যুনালের সম্পদ হিসাবে উলে­খ করেছেন। স্কাইপি সংলাপ থেকে দেখা যায়, সম্ভবত এমিকাস কিউরি নিয়োগের ক্ষেত্রে তিনি কি ধরনের জঘন্য প্রতারণার আশ্রয় গ্রহণ করেছিলেন এবং সরকারের মনমতো রায় প্রদান করলে প্রধান বিচারপতি ও বিচারপতি সিনহা তাকে প্রমোশন দিয়ে আপিল বিভাগে নেয়ারও প্রতিশ্রচতি দিয়েছিলেন। কাজেই এক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে বলা যায়, স্কাইপি সংলাপ ও ই-মেইল বাধাগ্রস্ত করেছে আসামীর ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকারকে রচদ্ধ করেছে। উলে­খিত বাধা ও নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত বিচার বাতিল না করে নিজামুল হক নাসিম সাহেব কর্তৃক গৃহীত সাক্ষ্যগ্রহণের ওপর ভিত্তি করে রায় প্রদান কোনো মতে আইন সিদ্ধ নয়।

প্রসিকিউশনের বক্তব্য অনুযায়ী আল­vমা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ১৯৭১ সালে বিজয় অর্জনের পর আত্মরক্ষার্থে প্রথমে যশোর দহকলায় আশ্রচয় নেন এবং পরবর্তীতে শিকদার নাম পরিবর্তন করে সাঈদী নাম ধারণ করে ১৯৮৬ সালে আত্মপ্রকাশ করেন মর্মে যে বক্তব্য ও সাক্ষ্য প্রমাণ প্রসিকিউশন উত্থাপন করেছেন তাতে দেখা যায়, PW-15 এবং PW-16-এর বক্তব্য অনুযায়ী তিনি স্বাধীনতার পরপরই রওশনের বাড়িতে আশ্রয় নেন এবং তারপর পালিয়ে সৌদি আরব চলে যান (The associate of Pakistan Army. 1971-এর বর্ণনা অনুযায়ী)।

বাস্তবে এই বক্তব্য যে সত্য নয় তার যথেষ্ট প্রমাণ প্রসিকিউশনের দাখিলি ডকুমেন্ট এবং DW-13 দাখিলকৃত সাক্ষ্যপ্রমাণ থেকে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ হয়। প্রসিকিউশনের দাখিলি বস্ত্ত প্রদর্শনী (XI) থেকে দেখা যায়, আল­vমা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ১৯৭৩ সালে ঢাকার আরমানী টোলায় ওয়াজ মাহফিল করেছেন। PW-28-এর সংগৃহীত পুলিশ রিপোর্ট (জেরায় স্বীকৃত) অনুযায়ী আল­vমা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত নিজ এলাকাতে বসবাস করার পর খুলনায় যান এবং সেখানে বসবাস আরম্ভ করেন। পরবর্তীতে ঢাকার শহীদবাগে আসেন। পিরোজপুর, খুলনা এবং ঢাকার সংশি­ষ্ট এলাকার পুলিশ রিপোর্ট অনুযায়ী PW-28 এই তথ্যটি প্রদান করেন। প্রসিকিউশনের ফরমাল চার্জ হতে দেখা যায়, সাঈদী সাহেবকে ১৯৭৫ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে আটকাদেশ দেয়া হয়েছিল। সেক্ষেত্রে সৌদি আরবে পালিয়ে থাকার কল্পকাহিনী প্রসিকিউশনের সাক্ষ্যপ্রমাণ হতেই মিথ্যা প্রমাণিত হয়। যদিও বিষয়টি অসত্য প্রমাণের জন্য আসামীপক্ষ হতে কোনো প্রমাণ দাখিল অপ্রয়োজনীয় ছিল তথাপি উলে­খিত বিষয়টি অর্থাৎ তার দেশে থাকার বিষয়টি সমর্থন করার জন্য DW-13 বেশ কিছু দলিলপত্র ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেছেন (প্রদর্শনী- Z-AI)। এর মধ্যে উলে­খযোগ্য হলো ১৯৭৫ সালে তার নিজ ঠিকানায় পাসপোর্ট এবং ঢাকার মতিঝিলে টিএন্ডটি কলোনি মাঠে ১৯৭৪ সালের ২৯, ৩০ এবং ৩১ ডিসেম্বর ওয়াজ মাহফিল করেছেন তার খবর প্রকাশিত হয়েছে যার প্রদর্শনী- BJ চিহ্নিত হয়েছে।

এই মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা যে সরকারের নির্দেশে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী সরকারের রাজনৈতিক নীলনকশা তথা আল­vমা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরচদ্ধে হীন চক্রান্ত বাস্তবায়নের জন্য করা হয়েছে তার প্রমাণ হল তদন্তকারী কর্মকর্তার জবানবন্দি জেরা এবং PW-2 রচহুল আমীন নবীনের জেরার প্রদত্ত বক্তব্য। প্রসিকিউশনের বক্তব্য অনুযায়ী, ২০ জুলাই ২০১০ সালে PW-1 মাহবুবুল আলম হাওলাদার আল­vমা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী সাহেবের বিরচদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় নালিশ করেন বা ঐ তারিখে তদন্ত সংস্থায় ডায়রি নং- ১০০/A হিসাবে নথিভুক্ত হবার পরেরদিন নালিশ-২ হিসাবে রেকর্ড হয় এবং তদন্তভার তদন্তকারী কর্মকর্তা হেলাল উদ্দীনের ওপর অর্পিত হয়। কিন্তু বাস্তবে এই তারিখে বহু পূর্ব হতেই তদন্তকারী কর্মকর্তা সরকারের নীলনকশা অনুযায়ী মামলা সাজাতে থাকেন। তার প্রমাণ হল তদন্তকারী কর্মকর্তা তার জবানবন্দিতেই উলে­খ করেছেন যে, তিনি ২৯-০৩-২০১০ তারিখে আল­vমা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে গ্রেফতার করার জন্য চিফ প্রসিকিউটর বরাবর আবেদন করেন। তার জেরা হতে দেখা যায়, তিনি ২০১০ সালে মার্চ/এপ্রিল মাসে প্রদর্শিত স্থিরচিত্র ও ভিডিও ফুটেজ উত্তোলন করেছেন। PW-2 রচহুল আমীন নবীন তার জেরায় স্বীকার করেছেন, ২০১০ সালের মার্চ মাসে তদন্তকারী কর্মকর্তার সাথে তার দেখা হয়েছে এবং ঐ সময় অন্য কয়েকজন সাক্ষী তদন্তকারী কর্মকর্তার নিকট জবানবন্দি দিয়েছেন।

নালিশী রেকর্ড এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা নিযুক্ত হবার ১০০ দিনেরও পূর্বে তদন্তকারী কর্মকর্তা কিভাবে গ্রেফতারী পরোয়ানা ইস্যুর আবেদন জানালেন, কিভাবে স্থির ভিডিও চিত্র সংগ্রহ করলেন, কিভাবে রচহুল আমীন নবীনসহ অন্য সাক্ষীদের জবানবন্দি গ্রহণ করলেন বা তদন্তকারী কর্মকর্তা নিযুক্ত হবার ১০০ দিনেরও পূর্বে এই কাজগুলো করা সম্ভব ছিল কিনা প্রশ্ন করা হলে যেকোনো স্বাভাবিক বিচার-বুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তি সহজ ও সরল ভাষায় উত্তর দিবেন সম্ভব ছিল না। আসামীপক্ষের যুক্তি-তর্ক শুরচর সর্বপ্রথম বিষয়টি ট্রাইব্যুনালের বিচারকদের দৃষ্টিগোচর করা হয়েছিল তারা বিষয়টির উত্তর বা ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য প্রসিকিউটরদের নির্দেশ প্রদান করেছিলেন (ট্রাইব্যুনালের ভিডিও ফুটেজ) কিন্তু প্রসিকিউটরদের কেহই এই প্রশ্নের কোনো উত্তর প্রদান করেননি। আসামী আল­vমা সাঈদী আশা প্রকাশ করেছিলো, শুধুমাত্র এই বিষয়টি বিবেচনায় আনলে প্রসিকিউশনের মামলা যে সাজানো তা প্রমাণিত হবে। কিন্তু বিচারকগণ কোন বিবেচনায়, কোন যুক্তিতে, কোন কারণে এতবড় বিষয়টি সম্পর্কে কোনো আলোচনা করলেন না তা বোধগম্য না হবার কোনো কারণ নেই। বরং একথা সহজেই অনুমেয় যে বিচারকবৃন্দ রাজনৈতিক বিবেচনায় সরকারের হীন ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের জন্য তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিকল্পিতভাবে যে মিথ্যাচারের মাধ্যমে সাঈদী সাহেবের বিরচদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে তাকে আইনসিদ্ধ করা এবং এ কারণে উলে­খিত বিষয়সমূহ বিচারকগণ পরিকল্পিতভাবে আসামীপক্ষের আইনসম্মত যুক্তিসমূহ বিবেচনায় না এনে প্রসিকিউশনের কপচানো বুলির সাথে একমত হয়ে তাদের মনমতো রায় প্রদান করেছেন।

বিষয়: বিবিধ

১০৯৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File